ঢাকা, রবিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৫
২৩ চৈত্র ১৪৩১, ০৬ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, রবিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৫
২৩ চৈত্র ১৪৩১, ০৬ শাওয়াল ১৪৪৬
ঢাকা অ্যাটাক পরিচালকের মন্তব্য

'উত্তমকুমারের পর সবচেয়ে সুদর্শন নায়ক শাকিব'

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
'উত্তমকুমারের পর সবচেয়ে সুদর্শন নায়ক শাকিব'
ছবি- অরণ্য জিয়া

অভিনেতা শাকিব খানকে উত্তম কুমারের পর সবচেয়ে সুদর্শন নায়ক হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন ‘ঢাকা অ্যাটাক’ খ্যাত নির্মাতা দীপংকর দীপন। তিনি বলেন, ‘শাকিব ভাই আমার কাছে উত্তম কুমারের পরে সবচেয়ে সুদর্শন বাংলা নায়ক।’  

বর্তমানে ঢাকাই ছবির শীর্ষ নায়ক শাকিব খান। তার ওপর ভরসা করেই সচল রয়েছে দেশের সিনেমা হলগুলো।

করোনা ভাইরাসের আগে বছরে অর্ধশতাধিক সিনেমা মুক্তি পেলেও কেবল তার ছবিই ব্যবসা করতে দেখা গেছে। তাই নানা সময়ে এ নায়কের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন অনেকেই।  

ফেসবুকে দীপংকর দীপন বলেন, শাকিব ভাই আমার কাছে উত্তম কুমারের পরে সবচেয়ে সুদর্শন বাংলা নায়ক। শাকিব ভাইকে আমি একবার একটি হাসপাতালে বসে বলেছিলাম, তার ন্যাচারাল লুকটা তার সেরা লুক।

এই লুকটা নিয়ে ফাইট দিতে পারেন মার্লন ব্রান্ডো,  মন্টগোমারি ক্লিফ্ট আর উত্তম কুমারের সাথে।’

এ প্রশংসা শাকিব খানকে ইমপ্রেস করার জন্য করেননি তিনি। পোস্টে লিখেছেন সেটাও।  দীপংকর দীপন বলেন, ‘শাকিব ভাইকে ইমপ্রেস করার জন্য কথাগুলো বলছি না আমি।

তার সাথে আমার কোন ছবি নেই- কথাও হচ্ছে না কোন ছবির বিষয়ে। কেবল বিশ্বাস থেকেই বলছি।’

দীপংকর দীপন পরিচালিত ‘ঢাকা অ্যাটাক’ ২০১৭ সালে মুক্তি পায়। সে সময় দেশজুড়ে আলোড়ন তৈরি ছবিটি। প্রথম ছবি দিয়েই নির্মাতা হিসেবে দর্শকদের হৃদয়ে স্থান করে নেন তিনি।

এরপর ‘ঢাকা ২০৪০’ ও ‘অপারেশন সুন্দরবন’ নামে দুটি ছবি নির্মাণ শুরু করেন তিনি। করোনা ভাইরাসের কারণে ছবি দুটির শুটিং বন্ধ আছে। শিগগিরই দুটি ছবি নিয়ে আবার ক্যামেরা ওপেন করবেন বলে জানিয়েছেন দীপংকর দীপন। 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

রাবা খান

অন্যের ডিরেকশনে কাজ করতে ভালো লাগে না

বিনোদন প্রতিবেদক
বিনোদন প্রতিবেদক
শেয়ার
অন্যের ডিরেকশনে কাজ করতে ভালো লাগে না
রাবা খান

কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে পরিচিতি পেলেও রাবা খান একাধারে লেখক, গীতিকার, সুরকার ও কণ্ঠশিল্পী। সম্প্রতি সংগীতশিল্পী ও পরিচালক আরাফাত মহসিন নিধিকে বিয়ে করে নতুন জীবনে পা রেখেছেন। রাবার সঙ্গে কথা বলেছেন সুদীপ কুমার দীপ।

ঈদের শুভেচ্ছা, সেই সঙ্গে নতুন জীবনের জন্য অভিনন্দন...

অনেক অনেক ধন্যবাদ।

দোয়া করবেন, আমরা যেন সারা জীবন একসঙ্গে চলতে পারি। একে অন্যের সুখ-দুঃখের প্রতিটি মুহূর্ত ভাগ করে নিতে পারি।

দুজনের পরিচয় ও পরিণয় নিয়ে নানা রকম গল্প শোনা যাচ্ছে। সত্যিটা আপনার মুখ থেকে শুনতে চাই।

আসলে আরাফাত মহসিন নিধিকে বেশ আগে থেকেই চিনতাম। আমি কনটেন্ট ক্রিয়েটর ছিলাম, ও তখন গান তৈরি করত। তবে সরাসরি কথা বা দেখা-সাক্ষাৎ সেভাবে হয়নি। ২০২০ সালের কথা, নিধি একটা অ্যালবাম করার পরিকল্পনা করে।

তখন ওর আমার কথা মনে হয়। আমি কনটেন্ট ক্রিয়েট করে বেশ পরিচিতি পেয়েছি। ওর মনে হয়েছে, আমার সঙ্গে একটা ডুয়েট গান করলে শ্রোতারা হয়তো গ্রহণ করবেন। আমাকে একদিন প্রস্তাবও দিল। নিধির প্রস্তাবটা গ্রহণ করলাম।
শুধু তা-ই নয়, তার সঙ্গে যৌথভাবে গানটি লিখলাম ও সুর করলাম। ‘যাও জানি না’ শিরোনামের গানটি বেশ প্রশংসিত হলো। এরপর একে একে ছয়টা গানের অ্যালবাম ‘মুহূর্ত’ তৈরি করে ফেললাম। ধীরে ধীরে দুজনের মধ্যে ভালো লাগা শুরু হলো, সেখান থেকেই ভালোবাসা ও শুভ পরিণয়। বলতে পারেন, পাঁচ বছরের প্রেম এবার পূর্ণতা পেল।

আরো পড়ুন
এপ্রিলে ওটিটি মাতাতে আসছে যেসব সিনেমা-সিরিজ

এপ্রিলে ওটিটি মাতাতে আসছে যেসব সিনেমা-সিরিজ

 

বিয়ের সিদ্ধান্ত কি হঠাৎ করেই নেওয়া?

খানিকটা হঠাৎ করেই সিদ্ধান্তটা নেওয়া। আমাদের পরিবারের অনেকেই বিদেশে সেটেলড। শুধু ঈদের ছুটিতেই তাঁরা দেশে আসেন। আমাদের প্রেমের কথা আগে থেকেই পরিবার জানত। ফলে দুই পরিবার মিলে সিদ্ধান্ত নেয় ঈদেই বিয়েটা সম্পন্ন করার। আমি আর নিধি পরিবারের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে বসে পড়লাম বিয়ের পিঁড়িতে।

হানিমুনে কোথায় যাচ্ছেন?

আর বলবেন না! একটুও সময় নেই। আমি পুরো ঈদেই শুটিং নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। নিধিও ‘বরবাদ’ আর ‘দাগি’ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করেছে। এখন একটু বিশ্রাম নিতে চাই আমরা। আগামী মাসে আমার জন্মদিন। ঠিক করেছি, তখন দেশের বাইরে যাব। তবে কিছুদিনের মধ্যে কক্সবাজারে যাওয়ার ইচ্ছা রয়েছে। সেখানে আমাদের দুজনের অনেক স্মৃতি আছে। বিশেষ করে গানগুলোর চিত্রায়ণ করেছিলাম আমরা সেখানে।

আরো পড়ুন
জামিন চায় সাইফের ওপর হামলাকারী, বিরোধিতা করল মুম্বাই পুলিশ

জামিন চায় সাইফের ওপর হামলাকারী, বিরোধিতা করল মুম্বাই পুলিশ

 

নিধি সংগীতের মানুষ, আপনিও গান করেন মাঝেমধ্যে। এখন থেকে কি নিয়মিত গান করবেন?

দারুণ আইডিয়া দিলেন তো! এটা লুফে নিলাম। আমার মাথায় ছিল না গানটা নিয়মিত করার। নিধিকে আজই বলব আমার জন্য গান বানাতে। শিগগিরই আমাদের দ্বিতীয় অ্যালবাম আসবে, ঘোষণা দিলাম।

মাত্র একটা নাটকে আপনাকে পাওয়া গেছে। আর কেন অভিনয় করছেন না?

আমরা যারা কনটেন্ট ক্রিয়েট করি তারা খুব স্বাধীনচেতা। নিজেদের মতো করেই কনটেন্ট তৈরি করি। অন্যদিকে নাটক বা টেলিছবিতে অন্যের ডিরেকশনে কাজ করতে হয়। এটা ভালো লাগে না। মোটকথা, উপভোগ করতে পারি না। দেখবেন বেশির ভাগ কনটেন্ট ক্রিয়েটর অভিনয় করতে চান না। তার কারণ এই একটাই।

নতুন কোনো খবর দেবেন?

একটা খবর তো দেওয়াই যায়। শিগগিরই আমাকে কাহিনিকার ও চিত্রনাট্যকার হিসেবে দেখতে পাবেন। জনপ্রিয় এক ওটিটি প্লাটফরমের জন্য একটা ফিকশন লিখেছি। ‘খুব কাছের কেউ’ নামের ফিকশনটি পরিচালনা করেছে নিধি। অভিনয় কারা করেছে, কবে মুক্তি পাবে, সেটা চরকি থেকেই জানাবে।

নতুন কোনো গল্প-উপন্যাস আসবে?

আপাতত না। কারণ আমাকে এখন থেকে নিয়মিত ফিকশন রাইটার হিসেবেই পাবেন। লেখালেখিটা পর্দায় দেখতে চাই। ছোটবেলা থেকেই কিন্তু আমি লেখালেখির সঙ্গে ছিলাম। অনেকে কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে আমাকে চিনলেও লেখালেখিটা আমার প্রধান সত্তা।

ইউনিসেফের শুভেচ্ছাদূত ছিলেন। নতুন কোনো দায়িত্ব পেয়েছেন?

গত বছর পর্যন্ত ইউনিসেফের সঙ্গে ছিলাম। ‘ইউনিসেফ ইয়ুথ’ প্রজেক্টে ২৪ বছর পর্যন্ত কাজ করা যায়। আমি এ বছর পঁচিশে পা দিয়েছি। ফলে প্রজেক্টটি থেকে সরে আসতে হয়েছে। তবে প্রতিষ্ঠানটির হয়ে সচেতনতামূলক কাজে সব সময় থাকার চেষ্টা করব।

মন্তব্য
স্মরণ

টেলি সামাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
টেলি সামাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ
সংগৃহীত ছবি

বরেণ্য চলচ্চিত্র অভিনেতা টেলি সামাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের ৬ এপ্রিল (আজকের এই দিনে) দুপুরে অসুস্থতাজনিত কারণে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। টেলি সামাদের আসল নাম আবদুস সামাদ।

তবে দর্শকদের কাছে ‘টেলি সামাদ’ নামেই তিনি অধিক পরিচিত।

তিনি ১৯৪৫ সালের ৮ জানুয়ারি মুন্সীগঞ্জের সদর উপজেলার নয়াগাঁও গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগ থেকে উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণ করেন এই কৌতুক অভিনেতা। তার বড় ভাই চারুশিল্পী আবদুল হাই।

সাবেক রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ তার চাচা।

আরো পড়ুন
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস আজ

জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস আজ

 

অভিনয়ে টেলি সামাদের হাতেখড়ি অল্প বয়সেই। মুন্সীগঞ্জে মঞ্চনাটক করতেন। মঞ্চের এই তুখোড় অভিনেতাকে টেলিভিশনে নিয়ে আসে মঞ্চের সামনে থাকা দর্শকদের করতালির শব্দ।

সেখানে নতুন নাম জুড়ে যায় তার। আবদুস সামাদ হয়ে যান টেলি সামাদ। বাংলাদেশ টেলিভিশনের ক্যামেরাম্যান মোস্তফা মামুন তার ডাক নাম দিয়েছিলেন টেলি সামাদ। তার পর থেকে তিনি এ নামেই পরিচিত হন।

নজরুল ইসলাম পরিচালিত ১৯৬৬ সালে মুক্তি পাওয়া ‘কার বউ’ সিনেমাতে অভিনয় করেন টেলি সামাদ।

তবে দর্শকপ্রীতি পান ‘পায়ে চলার পথ’ সিনেমাতে অভিনয়ের মাধ্যমে। প্রযোজক হিসেবেও তার পরিচিতি রয়েছে। নিজের জন্য গল্প বেছে প্রযোজনা করেছেন ‘দিলদার আলী’ সিনেমাটি। ১৯৮০ সালে মুক্তি পেয়ে সাফল্যও পায় কাজী হায়াৎ পরিচালিত এ সিনেমা। এতে নায়ক হিসেবে দর্শকদের সাধুবাদ পেয়ে ‘মনা পাগলা’ সিনেমায়ও নায়ক হন তিনি। অভিনয়ের বাইরে অর্ধশতাধিক চলচ্চিত্রে তিনি গান গেয়েছেন।

আরো পড়ুন
মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের

মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের

 

তাঁর অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হচ্ছে— ‘ভাত দে’, ‘রঙিন রূপবান’, ‘নতুন বউ’, ‘মাটির ঘর’, ‘নাগরদোলা’, ‘গোলাপী এখন ট্রেনে’, অশিক্ষিত, কালা, জয় পরাজয়, গুণ্ডা , জব্বার, সুজন সখী, চাষীর মেয়ে, কুমারী মা, সাথী হারা নাগিন, মায়ের চোখ, আমার স্বপ্ন আমার সংসার, রিকশাওয়ালার ছেলে, মন বসে না পড়ার টেবিলে, কাজের মানুষ, মায়ের হাতে বেহেস্তের চাবি, কে আমি, কেয়ামত থেকে কেয়ামত, মিস ললিতা ও জিরো ডিগ্রি।

মন্তব্য

মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের জন্মদিন আজ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের জন্মদিন আজ
সংগৃহীত ছবি

মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের ৯৪তম জন্মদিন আজ। ১৯৩১ সালের ৬ এপ্রিল (আজকের এই দিনে) পাবনা সদরে সুচিত্রা সেন জন্মগ্রহণ করেন। পাবনা শহরের বাড়িতে কেটেছে তার শৈশব-কৈশোর। তবে ১৯৪৭ সালে দেশভাগের আগে পরিবারের সঙ্গে কলকাতায় চলে যান তিনি।

দুই বাংলায় জনপ্রিয়তার কমতি নেই এই শিল্পীর। তার প্রকৃত নাম রমা দাশগুপ্ত। ১৯৫২ সালে ‘শেষ কোথায়’ সিনেমার মাধ্যমে তার চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু হয়। কিন্তু সিনেমাটি মুক্তি পায়নি।

পরের বছর উত্তম কুমারের বিপরীতে ‘সাড়ে চুয়াত্তর’ সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি। এরপর থেকে বাংলা সিনেমায় এই জুটি আজও আইডল। উত্তম-সুচিত্রা জুটির ৩০টি বাংলা সিনেমা সফলতার মুখে দেখে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য- ‘অগ্নিপরীক্ষা’, ‘সবার উপরে’, ‘পাপমোচন’, ‘শিল্পী’, ‘সাগরিকা’, ‘পথে হল দেরি’, ‘হারানো সুর’, ‘গৃহদাহ’, ‘প্রিয় বান্ধবী’ ইত্যাদি।

১৯৫৫ সালের ‘দেবদাস’ ছিল সুচিত্রা সেন অভিনীত প্রথম হিন্দি সিনেমা। এরপর অভিনয় করেন হিন্দি ‘আন্ধি’তে। এই সিনেমার জন্য ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছিলেন তিনি এবং তার স্বামী চরিত্রে অভিনয় করা সঞ্জীব কুমার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার জিতেছিলেন।

১৯৭৮ সালে সুদীর্ঘ ২৫ বছর অভিনয়ের পর লোকচক্ষুর আড়ালে চলে যান সুচিত্রা সেন। কোন এক অজানা কারণে প্রায় ৩৬ বছর কলকাতায় একাকী থাকতেন বালিগঞ্জের ফ্ল্যাটে।

স্বেচ্ছা নির্বাসনে গিয়ে রহস্যময়ী ছিলেন আমৃত্যু।

ব্যক্তি জীবনে ১৯৪৮ সালে কলকাতার শিল্পপতি আদিনাথ সেন তনয় দিবানাথ সেনের সঙ্গে ঘর বাঁধেন সুচিত্রা সেন। তার একমাত্র মেয়ে মুনমুন সেন। দুই নাতনি রাইমা সেন ও রিয়া সেন।

সুচিত্রা সেনই প্রথম ভারতীয় অভিনেত্রী হিসেবে কোনো আর্ন্তজাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কার পান। ‘সাত পাকে বাঁধা’ সিনেমার জন্য মস্কো চলচ্চিত্র উৎসবে তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার পান।

১৯৭২ সালে ভারতের রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘পদ্মশ্রী’ পান সুচিত্রা সেন। এছাড়া ২০১২ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বাংলাবিভূষণ সম্মাননা দেওয়া হয় তাকে।  ২০০৫ সালে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারের জন্য সুচিত্রা সেন মনোনীত হয়েছিলেন। কিন্তু ভারতের প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে সশরীরে পুরস্কার নিতে দিল্লী যাওয়ায় আপত্তি জানানোর কারণে তাকে পুরস্কার দেওয়া হয়নি।  

২০১৪ সালের ১৭ জানুয়ারি কলকাতার বেল ভিউ হাসপাতালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ৮২ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন সুচিত্রা সেন।

মন্তব্য

সাঙ্গাকারার সঙ্গে মালাইকার প্রেম, জল্পনা উসকে দিলেন অর্জুন?

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক
শেয়ার
সাঙ্গাকারার সঙ্গে মালাইকার প্রেম, জল্পনা উসকে দিলেন অর্জুন?
সংগৃহীত ছবি

অর্জুন কাপুরের সঙ্গে পাঁচ বছরের সম্পর্কে ইতি টেনেছিলেন মালাইকা অরোরা। তা নিয়ে জল ঘোলাও কম হয়নি। মালাইকার সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙার পরে এক অনুষ্ঠানে গিয়ে নিজেকে ‘একাকী’ বলে দাবিও করেছেন অভিনেতা। এমনকি অবসাদ নিয়েও খোলাখুলি কথা বলেছেন।

তবে মালাইকা এ বিষয়ে মুখ খোলেননি। সম্পর্ক নিয়ে নীরব তিনি। 

কিন্তু সম্প্রতি ক্রিকেট তারকা কুমার সাঙ্গাকারার সঙ্গে নাম জড়িয়েছে অভিনেত্রীর। এই নতুন জল্পনার মধ্যেই অর্জুনের সমাজমাধ্যমের পোস্ট নিয়ে ফের আলোচনা শুরু হয়েছে।

চেন্নাই সুপার কিংস বনাম রাজস্থান রয়্যালসের খেলা দেখতে মাঠে হাজির ছিলেন মালাইকা। এ সময় তার পাশে ছিলেন শ্রীলঙ্কার সাবেক ক্রিকেট তারকা। এ দৃশ্য দেখেই নেটপাড়ায় শুরু হয়েছে জোর চর্চা। পাশাপাশি বসে খেলা দেখেছেন দেখে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, তারা দুজনে কি প্রেম করছেন? এই নিয়ে আলোচনা জারি রয়েছে নেট মাধ্যমে।

এর মধ্যেই অর্জুন তার সমাজমাধ্যমে একটি বিশেষ উক্তি শেয়ার করেছেন।

অর্জুনের তার পোস্টে লেখেন, ‘কোনো বিষয়ে ধৈর্য রাখার একমাত্র পথ হলো, বিষয়টিকে মেনে নেওয়া এবং তার ওপর বিশ্বাস রাখা। যেটি যেমন, সেটিকে তেমনভাবেই মেনে নেওয়া উচিত। নিজের চারপাশ বাস্তবের চশমা দিয়ে দেখা উচিত।’ 

অর্জুন বরাবরই নিজের ওপর বিশ্বাস রাখার কথা বলেছেন।

এই পোস্টেও সেই একই বার্তা। সেখানে সব শেষে লেখা রয়েছে, ‘নিজের ওপর বিশ্বাস রাখুন। নিজে যে দিশায় চলছেন, তার ওপরও বিশ্বাস রাখুন।’

এই পোস্ট দেখে অর্জুনের অনুরাগীদের মধ্যে নতুন করে জল্পনা তৈরি হয়েছে। একসঙ্গে পাঁচ বছর থাকার পরে সম্পর্কে ইতি টেনেছিলেন মালাইকা ও অর্জুন।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ