নন্দিত কণ্ঠশিল্পী ফরিদা পারভীন। লালন সাঁইয়ের গান তিনি পৌঁছে দেন দেশ-বিদেশের নানা প্রান্তে। সেই সুবাদে পেয়েছেন অগণিত সংগীতপ্রেমীর ভালোবাসা। সেই ভালোবাসাকে পুঁজি করে গানে গানে তিনি পেরিয়েছেন পাঁচ দশকের পথ।
‘অচিন পাখি’র দরজা খোলা, তোমরা এসো : ফরিদা পারভীন
বিনোদন ডেস্ক

নন্দিত কণ্ঠশিল্পী ফরিদা পারভীন। লালন সাঁইয়ের গান তিনি পৌঁছে দেন দেশ-বিদেশের নানা প্রান্তে।
দিনকাল কেমন কাটছে আপনার?
এমনিতে ভালো আছি। ঋতু পরিবর্তনের ফলে একটু ঠাণ্ডা লেগেছে। বছরের এ সময়টাতে কণ্ঠশিল্পীদের সচেতন হয়ে চলতে হয়। যেকোনো সময় ঠাণ্ডা লেগে যেতে পারে। আমারও সেটা হয়েছে।
লালনপ্রেমীদের কাছে আপনি ‘লালনকন্যা’। এ পরিচয়টা কেমন লাগে?
অনেক গর্ববোধ করি। আমার হয়তো গাড়ি-বাড়ি নেই। অনেক টাকা-পয়সাও নেই। তবে একটা নিজস্বতা আছে, সত্তা আছে—যেটা তৈরি করতে পেরেছি। জীবনের শুরুতে ভেবেছিলাম, যদি রেডিওতে গাইতে পারতাম! সেটা হলো। এরপর টেলিভিশনেও গাইতে শুরু করলাম। বিদেশে গিয়ে গাওয়ার সুযোগ এলো। ফ্রান্স, বেলজিয়াম, জাপান, আমেরিকা, লন্ডনসহ বিশ্বের অনেক দেশে গিয়ে গান শোনানোর সুযোগ পেলাম। এটা অনেক গর্বের। এশিয়ার নোবেলখ্যাত ‘ফুকুওয়াকা এশিয়ান কালচারাল’ পুরস্কার পেয়েছি। এই পুরস্কার কিন্তু আমাদের প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস স্যারও পেয়েছেন। এ ছাড়া একুশে পদক, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ অনেক সম্মাননা পেয়েছি।
এখন যাঁরা লালনগীতি গাইছেন, তাঁদের শোনেন? কেমন লাগে?
লালন ভাববাদী গান, আত্মস্থ করে গাইতে হয়। ভালো গলা হলেই ভালো গাইবে এ রকম কথা নেই। সংগীত আদিকাল থেকেই গুরুমুখী বিদ্যা। তবে সঠিক গুরু নির্বাচন করতে হবে আগে। অনেকে চিৎকার করে লালন গান করেন, অথচ সেই চিৎকারে মায়া নেই, আবেগ নেই। তাহলে কিভাবে হবে? সাদা কাপড় পরে সাধু সেজে লালনগীতি গাইলেই তো সে সাধক হয়ে যায় না। লালনের ভাব, গানের কথার মানে বুঝতে হবে। ভেতর থেকে অনুভব করে তবেই গাইতে হবে। চিৎকার করে লালনগীতি গাইতে হবে এমন একটা ধারণা তৈরি হয়েছে অনেকের। সঠিক উচ্চারণটাও করে না তারা। গাওয়ার সময় মাইক্রোফোনটা কিভাবে ব্যবহার করতে হয় সেটাও জানে না অনেকে। অনেকে তো গুরু সেজে ভাব-বেশ ধরে বসে আছেন। অথচ সঠিক শিক্ষাটা অনুসারীদের দিতে পারছেন না। ফরিদা পারভীন ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ‘অচিন পাখি’ নামে একটা সংগীত একাডেমি করেছি। নিজেই সেখানে শেখানোর চেষ্টা করি। এই সময়ের শিল্পীদের অনেক বলেছি, ‘অচিন পাখি’র দরজা খোলা, তোমরা এসো। আমিই শেখাব। কিন্তু কারো আগ্রহ নেই।
লালনগীতি বা লোকগান মানেই আমরা বুঝি একতারা, দোতারা, সেতার, মন্দিরা, তবলার ব্যবহার। এখন তো কি বোর্ডের মাধ্যমেই এ ধরনের গান করছেন শিল্পীরা...
আমি কি বোর্ডের বিপক্ষে নই। কি বোর্ড সাপোর্ট হিসেবে থাক না। তবে লালনগীতি বা ফোক গানের সঙ্গে একতারা, দোতারা তো ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সেটা ছাড়া তো গানগুলো অপূর্ণ রয়ে যাবে। এখন কথা হলো, বেসুরো একতারা বাজালে কি আমি তার সঙ্গে গাইব? না। আমাদের দেশে আসলে সুরে বাজানোর মতো মিউজিশিয়ান খুব বেশি নেই, হাতেগোনা কয়েকজন। তাদের পাওয়াটাও কঠিন। এই কারণে অনেকে কি বোর্ড দিয়েই গান করেন।
বাধার মুখে নারায়ণগঞ্জে লালনমেলা স্থগিত হলো। শুনেছেন নিশ্চয়ই?
এখানে আমি কোনো পক্ষ নিয়ে বলব না। আগে দেখতে হবে মেলার উদ্দেশ্য কী ছিল। লালনমেলার নামে অশালীন কিছু হওয়ার ইঙ্গিত ছিল কি না! অনেক শিল্পী এখন লালনগীতি করেন অশালীনভাবে। তা ছাড়া দর্শক নাচানোর একটা আলাদা কালচার তৈরি হয়েছে। আমি ফরিদা পারভীন কখনো তো স্টেজে নেচে নেচে গান করিনি, আমার শ্রোতারা কি গান শোনেনি? তারা কি শো ছেড়ে উঠে গেছে! যারা সংগীতকে সঠিকভাবে আত্মস্থ করতে পারে না তারাই স্টেজে উঠে লাফালাফি করে। যা বললাম, আমার জ্ঞান থেকে বললাম। কেন নারায়ণগঞ্জের লালনমেলা স্থগিত হলো সেটা সরকারই ভালো বলতে পারবে।
৬৫ বছর ধরে গাইছেন। অর্জনও অনেক। তবু কি কোনো অপূর্ণতা অনুভব করেন?
কিছু অপূর্ণতা তো রয়েছেই। মনে হয়, যদি আরো গাইতে পারতাম, আরো শিখতে পারতাম! তাহলে সংগীতের মহাসমুদ্রে কিছুটা জায়গা করে নিতে পারতাম। দিন শেষে আমি একজন মা। আমার পরিবার আছে, সন্তান আছে। তাদের খেয়াল করতে গিয়ে হয়তো সংগীতে নিজেকে ততটা উজাড় করে দিতে পারিনি। তবে এই অপূর্ণতা আমাকে খুব একটা কষ্ট দেয় না। কারণ আমার কিছু প্রাপ্তিও আছে। একবার দিল্লিতে গিয়ে হিন্দিতে লালনগীতি গেয়েছিলাম। ভারতের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি ছিলেন শ্রোতার সারিতে। গান শেষে আমাকে ডেকে বললেন, ‘মা, তুমি তো বাঙালি। হিন্দিতে এত সুন্দর উচ্চারণ করে লালনগীতি গাইলে কিভাবে! আমি মুগ্ধ হয়ে শুনলাম। তোমার জন্য অনেক আশীর্বাদ।’ আরেকবার ফ্রান্সে অপেরা সংগীতের সঙ্গে লালনগীতি গেয়েছি, সেটার লাইভ রেকর্ড বাজারে আসার পর দারুণ সাড়া পড়েছিল। জাপানের লাইভ রেকর্ডটাও বাজারে আছে। আমিও মাঝেমধ্যে এগুলো শুনি। তখন মনে হয়, আমি তো সত্যিই ফরিদা পারভীন হতে পেরেছি! এক জীবনে এমন প্রাপ্তি কজনে পায়!
সম্পর্কিত খবর

সাবেক দুই স্ত্রীকে খুশি করতে যা করলেন শাকিব খান
বিনোদন ডেস্ক

প্রতিবছর ঈদে নিয়ম করে মুক্তি পায় ঢাকাই সিনেমার সুপারস্টার শাকিব খানের সিনেমা। এবারের ঈদেও তার ব্যতিক্রম নয়। প্রতিবারের মতো এবার ঈদে সিনেমা ‘বরবাদ’ মুক্তি পেয়েছে। এ ছাড়া তার ও ছোট ছেলে বীরের জন্মদিন সব মিলিয়ে খোশ মেজাজে রয়েছেন অভিনেতা।
তবে পালা করে দুই ছেলে আব্রাম খান জয় ও শেহজাদ খান বীরের সঙ্গে দেখা গেছে অভিনেতাকে। সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করে দিয়েছেন তার সাবেক দুই স্ত্রী অপু বিশ্বাস ও বুবলী, যা দেখে অনুরাগীদের দাবি—ব্যক্তি জীবনেও ভারসাম্য রাখতে শিখে গেছেন শাকিব খান।
গত ২৮ মার্চ অভিনেতার জন্মদিন ছিল। শাকিবের ঘুম ভেঙেছে অনুরাগী, সহ-অভিনেতা, কাছের মানুষের শুভেচ্ছা বার্তায়।
রেড ভেলভেট কেক বড় ছেলের পছন্দ। কেকের ওপর সুন্দর করে লেখা, ‘হ্যাপি বার্থডে মাই কিং পাপা’।
বিবরণীতে লিখেছেন, সন্তানের কাছে তার বাবা সুপারস্টার কিংবা সেলিব্রিটি না। বাবা-ছেলে এক অন্য রকম বন্ধন, যাকে বলে আত্মার বন্ধন। শুধু দোয়া আর ভালোবাসায় ভরিয়ে দিন।
একই দিনে কেক এনেছিল ছোট ছেলে বীরও। বাবা রুপালি পর্দার তারকা। তাই বীরের পছন্দ তারার আদলে বানানো সাদা-নীল রঙের কেক। তাকেও কোলে নিয়ে কেক কাটতে দেখা যায় অভিনেতাকে। কেকের ওপর বীরের লেখা, ‘হ্যাপি বার্থডে ড্যাডি, আওয়ার মহারাজা।’
বিশেষ এ মুহূর্তের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করে নিয়ে বুবলী লিখেছেন, ‘পুরো মার্চ মাসটাই বাবা-ছেলে নিয়ে নিয়েছে জন্মদিনের সেলিব্রেশনে। মনে হয় যেন এসকে মাস!’
প্রসঙ্গত, ২৩ মার্চ ছিল বীরের জন্মদিন। এদিন ছেলেকে নিয়ে গাড়ির আদলে তৈরি কেক কেটেছিলেন শাকিব খান। সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করে বুবলী লিখেছিলেন, ‘বাবা-ছেলের ভালোবাসা কোনো বাধা মানে না।’

দর্শকের চাপে সিনেপ্লেক্সের ওয়েবসাইট ডাউন, টিকিট নিয়ে হাহাকার!
নিজস্ব প্রতিবেদক

বড় বাজেটের সিনেমাসহ এবারের ঈদে মুক্তি পেয়েছে মোট ৬টি সিনেমা। মুক্তির ঘোষণার পর থেকেই ছবিগুলো নিয়ে দর্শক আগ্রহ ছিল তুঙ্গে। এরপর ঈদের দিন থেকে রাজধানীসহ ঢাকার বাইরের হলগুলোতেও দেখা গেছে দর্শকদের উপচে পড়া ভিড়। এরমধ্যে ‘বরবাদ’, ‘দাগি’ ও ‘জংলি’ সিনেমা দেখার জন্য দর্শকরা মুখিয়ে রয়েছেন।
আজ বুধবার রাজধানীর মাল্টিপ্লেক্সগুলোতে বরবাদ, দাগি কিংবা জংলি সিনেমার কোনো শোয়ের টিকিট নেই। এমনকি আগামীকালেরও কোনো টিকিট নেই বলে জানা গেছে। দর্শকরা আগেই অনলাইনে টিকিট কিনে রেখেছিলেন।
শুধু তাই নয়, দর্শকের চাপে স্টার সিনেপ্লেক্সের ওয়েবসাইট ডাউন হয়ে রয়েছে দুই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে।
এই বিষয়ে স্টার সিনেপ্লেক্সের সিনিয়র মার্কেটিং ম্যানেজার মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, ঈদের তিনটি সিনেমা বরবাদ, দাগি ও জংলি বেশ ভালো যাচ্ছে। গত সবগুলো শো হাউজফুল গেছে। দর্শকরা ছবিগুলো দেখতে হলে আসছেন।
এদিকে ব্লকবাস্টার সিনেমাসের ম্যানেজার মাহাবুবুর রহমান বলেন, বরবাদ, দাগি এরপর জংলি বেশ ভালো চলছে। অন্তরাত্মার একটি শো রেখেছিলাম, কিন্তু সেভাবে কোনো দর্শক নেই। এছাড়া বাকি তিন সিনেমার আগামীকাল পর্যন্ত কোনো টিকিট নেই। অনেকেই হলে এসে ফিরে যাচ্ছেন।
এছাড়া শ্যামলী সিনেমা হলের ম্যানেজার মোহাম্মদ হাসান কালের কণ্ঠকে বলেন, আমরা বরবাদ চালাচ্ছি। আজ সকালের শোতে দর্শক একটু কম ছিল, এছাড়া বাকি সব শো হাউজফুল ছিল। আজকের আর কোনো শোয়ের টিকিটও নেই।
প্রসঙ্গত, এবার ঈদে মুক্তি পাওয়া সিনেমাগুলে হলো বরবাদ, দাগি, জংলি, চক্কর ৩০২, জ্বীন ৩ ও অন্তরাত্মা।

দর্শক নেই, সিনেপ্লেক্স থেকে নামানো হলো শাকিবের ঈদের ছবি
বিনোদন ডেস্ক

ঈদ মানেই শাকিব খান, ঈদ মানেই প্রেক্ষাগৃহে মানুষের আনাগোনা। প্রতিবছর ঈদে নিয়ম করে মুক্তি পায় ঢাকাই সিনেমার সুপারস্টার শাকিব খানের সিনেমা। এবারের ঈদেও তার ব্যতিক্রম নয়। ঈদুল ফিতরে মুক্তি পেয়েছে শাকিবের দুটি ছবি।
২০২১ সালের মার্চে শেষ হয় ‘অন্তরাত্মা’র শুটিং।
তার পরও সিঙ্গেল স্ক্রিন ও মাল্টিপ্লেক্স মিলিয়ে ২১ প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় ছবিটি। তবে ঈদের তৃতীয় দিনেই স্টার সিনেপ্লেক্সে ছবিটির কোনো প্রদর্শনী নেই। আজ সকালে জানা গেল, মুক্তির দ্বিতীয় দিনে সিনেপ্লেক্স থেকে নামিয়ে ফেলা হয়েছে শাকিব খানের ‘অন্তরাত্মা’।
বুধবার (৩ এপ্রিল) সকালে জানা গেল, মুক্তির দ্বিতীয় দিনে সিনেপ্লেক্স থেকে নামিয়ে ফেলা হয়েছে শাকিব খানের ‘অন্তরাত্মা’।
‘অন্তরাত্মা’র প্রযোজক ও কাহিনিকার সোহানী হোসেন, চিত্রনাট্যকার ফেরারী ফরহাদ। পাবনা ও নাটোরের বিভিন্ন স্থানে এর শুটিং হয়। শাকিব-দর্শনার পাশাপাশি এতে আরো অভিনয় করছেন শাহেদ শরীফ খান, অরুণা বিশ্বাস, ঝুনা চৌধুরী, এস এম মহসীন, মারুফসহ অনেকে।

‘সিকান্দার’ চলছে নিজ গতিতে, ৩ দিনে কত আয় করল?
বিনোদন প্রতিবেদক

দুই বছর পর ঈদে সিনেমা নিয়ে এলেন বলিউড মেগাস্টার সালমান খান। তার ‘সিকান্দার’ ঘিরে দর্শকদের আগ্রহ ছিল তুঙ্গে। বক্স অফিসের রেকর্ড ভেঙেচুড়ে একাকার করে দেওয়ার অপেক্ষায় ছিল সালমান-ভক্তরা। তবে মুক্তির পর সেভাবে ধামাকা দিতে পারেনি ‘সিকান্দার’।
ঈদের হিসেবে বেশ সাদামাটা এক ওপেনিং দিয়ে যাত্রা শুরু করেছে সিনেমাটি। ৩০ মার্চ মুক্তি পেয়েছে ‘সিকান্দার’। বাণিজ্য ওয়েবসাইট স্যাকনিল্ক-এর রিপোর্ট অনুসারে, প্রথম দিন বক্স অফিসে সিনেমাটি ২৬ কোটি টাকা আয় করেছে। আর দ্বিতীয় দিনে ‘সিকান্দার’ ২৯ কোটি টাকা তোলে ভারতীয় বক্স অফিসে।
এদিকে স্যাকনিল্কের রিপোর্ট অনুসারে আয় বিশ্বব্যাপী ৯৫ কোটি হলেও ‘সিকান্দার’ নির্মাতাদের দেওয়া পরিসংখ্যান কিছুটা আলাদা।
তবে নিজ গতিতে বক্স অফিসে রাজত্ব করলেও সিকান্দার ভাঙতে পারেনি আগের কোনো রেকর্ড। এ বছর ভিকি কৌশলের ‘ছাভা’ বা মোহনলালের ‘এল ২: এমপুরান’কে ছাপিয়ে গিয়ে বছরের সর্বোচ্চ ওপেনিং আয়ের রেকর্ড করতে পারেনি সিকান্দার। এ ছাড়া নিজের আগের সিনেমাগুলোর রেকর্ডও ভাঙতে পারেনি সালমান খান। যেখানে ঈদ মানেই সালমান তাণ্ডব বক্স অফিসে, সেখানে এবার সিকান্দারে নেই সেই আমেজ।
এ আর মুরুগাদোসের পরিচালনায় ‘সিকান্দার’ প্রযোজনা করছেন সাজিদ নাদিয়াদওয়ালা। সংগীত পরিচালনায় আছেন প্রীতম। এতে সালমান খানের বিপরীতে অভিনয় করেছেন দক্ষিণী অভিনেত্রী রাশমিকা মান্দানা। এ ছাড়া আছেন কাজল আগরওয়াল, শারমান যোশী প্রমুখ। সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছে ঈদুল ফিতরে।