<p>হ্যাঁ ঠিক ধরেছেন! কিন্তু সেটা নিয়ে বেশি চিন্তা করবেন না, কারন শুধু আপনি একাই এটা করেন না। এই রিসার্চটি পরারা আগে আমিও একই জিনিষ করতাম। আমি এই সম্বন্ধে আপনাকে না জানালে আপনার সাস্থ্যর পক্ষে সত্যিই খুব ক্ষতি হয়ে যাবে। তাহলে আসুন আপনাদের জানাই কিভাবে সঠিক পদ্ধতিতে দাঁত ব্রাশ করলে দাঁতের আয়ু বহু বছর বৃদ্ধি পায়।</p> <hr /> <p>আরো পড়ুন:</p> <div><a class=\"gs-image\" href=\"http://www.kalerkantho.com/home/printnews/539019/2017-09-04\" target=\"_blank\"><img class=\"gs-image\" src=\"https://encrypted-tbn2.gstatic.com/images?q=tbn:ANd9GcQj3kCJGB1AhaKJ1PIRtVx5P_XCI9U-SNCUttr2FtuAMJLjn1My9vDWPU4\" /></a></div> <p><a class=\"gs-title\" dir=\"ltr\" href=\"http://www.kalerkantho.com/home/printnews/539019/2017-09-04\" target=\"_blank\">জেনে নিন মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ ও প্রতিরোধ</a></p> <hr /> <p>সব সময় উন্নতমানের টুথব্রাশ ব্যবহার করুন।<br /> সস্তা বা দামী এই দুটি শব্দ কখনই টুথব্রাশের গুণমান নির্ধারণ করে না , গুণমান নির্ধারণ করে ADA – approved ব্রাশ । এবং অবশ্যই প্রতিমাসে একবার আপনার ব্রাশ পাল্টে নেবেন।</p> <p>ব্রাশ করার সময় খুব বেশি দাঁতের উপর চাপ দেবেন না।<br /> আপনি আপনার তর্জনী (forefinger) ও অঙ্গুষ্ঠ ( thumb) ব্যবহার করতে পারেন ব্রাশ করার সময়। কখনোই এই দুটি অংশ ছাড়া বাকি হাতের অংশ ব্যবহার করবেন না । তার ফলে দাঁতের উপর অধিক চাপ পড়তে পারে।</p> <p>খাবার ( Meal) খাবার পর সঙ্গে সঙ্গে ব্রাশ করবেন না।<br /> এর ফলে আপনার দাঁতের এনামেলের ক্ষতি হতে পারে।</p> <hr /> <p>আরো পড়ুন:</p> <div><a class=\"gs-image\" href=\"http://www.kalerkantho.com/home/printnews/463186/2017-02-13\" target=\"_blank\"><img class=\"gs-image\" src=\"https://encrypted-tbn3.gstatic.com/images?q=tbn:ANd9GcTjRc-YJ2KgAmpBxXFmUf8BCPcu_7E5bN5IC0r_ghi-MZajj6CGmNwRrhA\" /></a></div> <p><a class=\"gs-title\" dir=\"ltr\" href=\"http://www.kalerkantho.com/home/printnews/463186/2017-02-13\" target=\"_blank\">জেনে নিন, গোসল <strong>করার সঠিক</strong> নিয়ম</a></p> <hr /> <p>ব্রাশ করার পর সঙ্গে সঙ্গে কিছু খাবেন না।<br /> ব্রাশ করা হয়ে গেলে কিছুক্ষণ দাঁতকে বিশ্রাম দিয়ে তারপর খাবার খাবেন।</p> <p>ব্রাশ করার সময় তাড়াহুড়ো করবেন না, একটু সময় নিয়ে যত্ন করে ব্রাশ করুন।<br /> আপনার মুখের ভিতরের অংশটিকে চারটি ভাগে ভাগ করুন এরপর প্রত্যেকটি ভাগকে ৩০ সেকেন্ড করে সময় দিন।</p> <p>কখনো ভুলবেন না রেশমের ফেঁসো বা Floss এর কথা আর মাউথ ওয়াশ নিয়ে কোন চিন্তা করবেন না।<br /> flossing অর্থাৎ দাঁতের ফাঁক থেকে ময়লা বার করার জন্য যে মোমের সুতো ব্যবহার করা হয়, এই পদ্ধতিটি ব্রাশ করার মতোই গুরুতপূর্ণ। এই flossing কে দৈনন্দিন অভ্যাসে পরিণত করলে ভালো হয়। মাউথ ওয়াশ আমাদের স্বাস প্রসশ্বাসে সুগন্ধ নিয়ে এলেও আমাদের শরীরের ক্ষেত্রে কোন পরিবর্তন করে না।</p> <p>শক্ত ব্রাশের তুলনায় নরম ব্রাশ পচ্ছন্দ করুন<br /> কারন শক্ত ব্রাশ আপনার দাঁতের এনামেল ও গামের প্রচুর ক্ষতি করতে পারে । তাই নরম আঁশ যুক্ত ব্রাশ ব্যবহার করাই ভালো। আপনার দাঁতের প্রতিটি গামলাইনকে সুন্দর করে ব্রাশ করুন একটি লাইনকেও ছেড়ে যাবেন না।</p> <p>আপনি যে টুথব্রাশটি ব্যবহার করবেন সেটি যেন পরিষ্কার থাকে।<br /> ব্রাশ করার পর আপনার টুথব্রাশটি কোন কভারের মধ্যে ঢুকিয়ে রাখুন নাহলে নোংরা টুথব্রাশ থেকে আপনার দাঁতে নতুন ব্যকটেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে।</p>