ঘুম থেকে উঠেই মনে হলো ‘আমি আমার স্বামীকে ঘৃণা করি’। স্বামীর প্রতি হঠাৎ মনটা এমন বিষিয়ে ওঠা সুখের কিছু নয়। কেউ চাইবে না ঘৃণা নিয়ে কারো সম্পর্ক শেষ হয়ে যাক। যদি এমন পরিস্থিতি এসেই যায় তাহলে কী করবেন? গভীর একটি সমস্যা।
ঘুম থেকে উঠেই মনে হলো ‘আমি আমার স্বামীকে ঘৃণা করি’। স্বামীর প্রতি হঠাৎ মনটা এমন বিষিয়ে ওঠা সুখের কিছু নয়। কেউ চাইবে না ঘৃণা নিয়ে কারো সম্পর্ক শেষ হয়ে যাক। যদি এমন পরিস্থিতি এসেই যায় তাহলে কী করবেন? গভীর একটি সমস্যা।
স্বামীর প্রতি ঘৃণা জন্মালে যা করতে পারেন
১. অতীতে কী ঘটেছে মেনে নেওয়ার চেষ্টা করুন। এটা অনেক কষ্টের একটি বিষয়।
যাইহোক, অতীতে কী ঘটেছে সেটা যদি ভুলে যান তাহলে আপনার মনে ঘৃণা কিছুটা কমে যেতে পারে।
২. আপনার স্বামী এবং বিয়ে দুটোর মধ্যে থেকে ভালো জিনিসগুলো খুঁজে বের কারার চেষ্টা করুন। এটি খুবই ভালো একটি উপায় মন থেকে ঘৃণা দূর করার। স্বামী কোন কোন দিকগুলো আপনার ভালো লাগে তার একটা তালিকা তৈরি করুন।
৩. যোগাযোগ বৃদ্ধি করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কথা বলা আস্তে আস্তে কমিয়ে দিলে ভালো কিছু হবে না। কোনো সমস্যা নিয়ে বা কোনো ঘটনা নিয়ে কথা বলা বাড়াতে হবে। আপনাকে কোনো বিষয় কষ্ট দিলে সেটা নিয়েও কথা বলুন। কথা না বলে নিজের মধ্যে রাখলে হতাশা আরো বেড়ে যেতে পারে। তাই চেষ্টা করে দেখুন সফল হলেও হতে পারেন।
৪. তার জায়গায় নিজেকে দাঁড় করিয়ে দেখুন আর চিন্তা করুন কেন এমন করে সে। হতে পারে কাজের জায়গায় সে খুব সমস্যায় আছে তাই এমন হচ্ছে বা অন্য কোনো সমস্যা যেটা থেকে সে বের হয়ে আসতে পারছে না। নিজেকে তার জায়গায় রাখলে বুঝে যাবেন।
৫. ছোট বেলা থেকেই অনেকে শুনতে পায় বা চিন্তা করে, এক রাজকুমার আসবে তার জীবনে গল্পের মতো সব ঘটতে থাকবে। বাস্তবতা আসলে অন্য জিনিস। জীবনটা আসলে রূপ কথার গল্প নয়। বাস্তবে দুজনকেই চেষ্টা করতে হবে সম্পর্ক ধরে রাখার জন্য। সম্পর্ক ঠিক রাখতে দুইজনের জন্য সময় বের করুন। নতুন কিছু করার চেষ্টা করুন, ঘুরতে যান দেখবেন মনের ভেতর এই ঘৃণা সহজে জন্ম নেবে না।
৬. একজন থেরাপিস্টের পরামর্শ নিতে পারেন। ‘আমি আমার স্বামীকে ঘৃণা করি’ এই কথাটা চিৎকার করে বলার আগে একজন বিশেষজ্ঞর সাথে আলোচনা করতে পারেন। যদি আপনার জীবনে মারাত্বক কিছু হয়ে থাকে তাহলে এই ব্যবস্থা নিয়ে দেখতে পারেন।
কখন বুঝবেন ‘সম্ভব না আর’
কিছু কিছু অবস্থা আসতে পারে তখন আর কিছু করার থাকে না। হতে পারে, তৃতীয়বারের মতো আপনার স্বামী প্রতারণা করেছে, আপনার মনে ঘৃণা থেকেই যাচ্ছে কারণ আপনার স্বামীর ব্যবহার, আপনি চেষ্টা করলেও বার বার সে আঘাত দিয়েই যাচ্ছে। কেই আপনার সম্পর্কের পরিবর্তন করতে পারবে না যতক্ষণ না আপনি চান। তাই সব কিছুই আপনার হাতে। আপনি এই সম্পর্কে সামনে আগাতে চান নাকি আলাদা হয়ে যেতে চান সেটা ভাবুন।
সূত্র : ইওর ট্যাঙ্গো।
সম্পর্কিত খবর
ধুলাবালি আর বায়ুদূষণের ফলে ত্বকের পাশাপাশি চুলেও ময়লা জমে। এ কারণে অনেকেরই প্রতিদিন শ্যাম্পু করার অভ্যাস আছে। কিন্তু চিকিৎসকরা বলছেন, প্রতিদিন শ্যাম্পু করলে চুলের ক্ষতি হয়। কারণ, শ্যাম্পুতে নানা ধরনের রাসায়নিক উপাদান থাকে, যা সত্যিই চুলের জন্য ক্ষতিকর।
কসমেটিক বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন শ্যাম্পু করা ঠিক নয়। কারণ এতে রাসায়নিক থাকে। প্রতিদিন ব্যবহারে মাথার ত্বক থেকে প্রয়োজনীয় তেল অপসারণ হয়, যার ফলে মাথার ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে সপ্তাহে তিনবার শ্যাম্পু ব্যবহার করা ভালো।
শ্যাম্পু অতিরিক্ত ব্যবহার করলে কী হয়
সবার চুল এক রকম নয়।
রুক্ষ চুল: কারো চুল যদি খুব রুক্ষ হয়, তাহলে ৪-৫ দিন পর পর শ্যাম্পু করতে পারেন। তবে চুল কতটা রুক্ষ তার ওপর নির্ভর করবে কত ঘন ঘন শ্যাম্পু করতে পারেন। বেশি শ্যাম্পু করলে চুল খারাপ হয়ে যেতে পারে। চুলে প্রাকৃতিক পুষ্টি ফিরে আসার জন্য একটু সময় দেওয়া প্রয়োজন। তবে যে ধরনের শ্যাম্পুতে রাসায়নিকের পরিমাণ বেশি, সেই শ্যাম্পু ব্যবহার না করাই ভালো।
পাতলা চুল : শ্যাম্পু না করলে পাতলা চুল আরো পাতলা দেখায়। কারণ নোংরা, তেল, ঘাম মাথায় জমে থাকার ফলে চুল বেশি পাতলা দেখায়। পাতলা চুল ঘন দেখাতে শ্যাম্পু করা ছাড়া উপায় নেই। সেক্ষেত্রে ক্ষারহীন শ্যাম্পু বেছে নিন। এতে চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। চুল তাড়াতাড়ি বাড়বে।
ঘন চুল : আর্দ্রতার অভাবে চুল বেশি তেলতেলে হতে থাকে। সাধারণত পাতলা চুলের ক্ষেত্রে এমন সমস্যা সবচেয়ে বেশি হয়। এ ক্ষেত্রে ঘন চুলে আর্দ্রতা বজায় থাকে অনেক দিন। এমন চুলে সপ্তাহে এক দিন শ্যাম্পু করলেই চলে। তবে চুল বেশি তেলতেলে মনে হলে সপ্তাহে ২-৩ দিন শ্যাম্পু করতে পারেন।
টিপস
এই সময়ে বাজারে অনেক ধরনের সবজি পাওয়া যায়, যা কেবল আমাদের খাবারের স্বাদই বদলে দেয় না, বরং স্বাস্থ্যের জন্যও দারুণ উপকারী। এ ছাড়া দামেও থাকে খুব কম। তবে খুব কম মানুষই এই সবজি খেতে পছন্দ করেন। বাচ্চারা তো সবজি খেতেই চায় না।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শাক-সবজি খাওয়া শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি শরীরকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে, কিন্তু সবাই শাক-সবজি খেতে পছন্দ করেন না। যদি আপনার বাচ্চারাও সবজি খেতে না চায়, তাহলে কিছু উপায়ে তাদের খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। চলুন, জেনে নিই উপায়গুলো।
সালাদ
খাদ্যতালিকায় শাক-সবজি অন্তর্ভুক্ত করার সবচেয়ে সহজ ও স্বাস্থ্যকর উপায় হলো সালাদ। শসা, টমেটো, পেঁয়াজ, গাজর, বাঁধাকপির মতো সবজি এবং অঙ্কুরিত ফল দিয়ে লবণ ও চাট মশলা দিয়ে সালাদ তৈরি করে খাওয়ান। এটি খেতে খুবই সুস্বাদু, বাচ্চারাও মজা করে খাবে।
স্মুদি বা স্যুপ
সবজি অনেক বাচ্চাই খেতে চায় না।
পিউরি
পালং শাক, বিট, কুমড়া ইত্যাদি সবজির পিউরি তৈরি করতে পারেন এবং যেকোনো তরকারিতে বেস হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
ভেজিটেবল স্যান্ডউইচ
সবজি রুটি খেতে স্বাদহীন মনে হতে পারে। কিন্তু একই সবজি দিয়ে যদি স্যান্ডউইচে টিক্কি তৈরি করা হয় অথবা সস, চাটনি ও ক্রিমের সঙ্গে রোল করে দেওয়া হয় তাহলে এটি বাচ্চা খেতে পছন্দ করবে। এ ছাড়া এটি স্বাস্থ্যকরও হবে।
রোস্ট
কিছু সবজি ভেজে তার ওপর লেবু ও চাট মশলা ছিটিয়ে খেলে তা মুচমুচে ও সুস্বাদু হয়ে ওঠে। মিষ্টি আলু, গাজর, পনির ও ক্যাপসিকামের মতো সবজি ভেজে খেলে এর স্বাদ বেড়ে যায়।
ভাত ও পাস্তার সঙ্গে
বাচ্চাদের সবজি খাওয়ানোর আরো একটি উল্লেখযোগ্য উপায় হলো ফ্রাইড রাইসের মতো ভাত ও পাস্তাতে মিশিয়ে খাওয়া। এভাবে খেলে সুস্বাদু লাগবে এবং স্বাস্থ্যকরও হবে।
সূত্র : ইটিভি
বৈশাখ উপলক্ষে বাড়িতে অনেকে অনেক পদের রান্না করেন। আর যা কিছু থাকুক আর না থাকুক ইলিশ কিন্তু থাকবেই। বৈশাখের সঙ্গে পান্তা-ইলিশ যেন ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। তবে এটি কবে থেকে শুরু হয় তার সঠিক তথ্য জানা যায়নি।
বৈশাখের সঙ্গে ইলিশের সম্পর্ক নিয়ে তর্ক-বিতর্ক থাকবেই, তাই বলে তো খাওয়া বন্ধ থাকবে না। তাই এবারের বৈশাখে বাড়িতে রান্না করতে পারেন কয়েক পদের ইলিশ রান্না। চলুন, জেনে নেওয়া যাক কিভাবে রান্না করবেন ইলিশ।
ইলিশ পোলাও
উপকরণ
প্রণালী
প্রথমে ইলিশ মাছটি ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। দই ভালো করে ফেটিয়ে নিতে হবে। এবার দইয়ে পেঁয়াজবাটা, রসুনবাটা, মরিচের গুঁড়া, পরিমাণমতো লবণ ও আধা কাপ নারকেল দুধ ভালো করে মিশিয়ে এর মধ্যে মাছ দিয়ে ম্যারিনেট করে ৩০ মিনিট রেখে দিন। ৩০ মিনিট পর কড়াইয়ে উপকরণের অর্ধেক তেল ও অর্ধেক ঘি দিয়ে আস্তে করে ম্যারিনেট করা মাছগুলো ছেড়ে দিতে হবে।
মাঝারি জ্বালে ৬ মিনিট রাখার পর চুলা বন্ধ করুন। আরেকটি পাত্রে বাকি তেল ও ঘি দিয়ে অবশিষ্ট পেঁয়াজকুচি দিয়ে দিন। পেঁয়াজ হালকা লাল হলেই চাল দিয়ে দিন এবং ভালোভাবে চালটা ভেজে ভেজে নিন।
চালে বলক এলে ৬-৭টি সবুজ ও লাল মরিচ দিয়ে দিন। এরপর পাত্রটি ঢেকে দিন, জ্বাল কমিয়ে ২০ মিনিট চুলায় রেখে দিন। ২০ মিনিট পর পোলাও হয়ে গেলে এর ওপর রান্না করা ইলিশ মাছগুলো এমনভাবে সাজিয়ে দিন যেন ভাতের মধ্যে ডুবে থাকে। মাছের ঘন ঝোল পোলাওয়ের ওপর ছড়িয়ে দিন। সবশেষে বেরেস্তা ছিটিয়ে ১০ মিনিট দমে রাখুন।
এবার একটি ছড়ানো পাত্রে খুব সাবধানে প্রথমে পোলাও, পরে মাছগুলো সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
লেবুপাতায় ইলিশ ভুনা
উপকরণ
প্রণালী
তেল গরম করে পেঁয়াজ ভাজতে হবে। পেঁয়াজ নরম হলে সমস্ত মসলা কষিয়ে টমেটো সস দিয়ে মাছ দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে ১ কাপ পানি দিতে হবে। ঝোল কমে এলে চিনি, লেবুর রস, কাঁচা মরিচ, লেবুপাতা পর্যায়ক্রমে দিয়ে নামাতে হবে। ব্যস, তৈরি হয়ে গেল লেবুপাতায় ইলিশ ভুনা।
গ্রীষ্মের গরমে ত্বকের জন্য সানস্ক্রিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কড়া রোদের হাত থেকে ত্বককে রক্ষা করতে এটি খুবই উপকারে আসে। মাঝে মাঝে আমরা সানস্ক্রিন লাগাতে ভুলে যাই। কিন্তু যখন শরীরে ইউভি রশ্মির ক্ষতিকারক প্রভাব সম্পর্কে জানতে পারি, তখন সানস্ক্রিন না লাগানো ঠিক নয়।
অনেকেই তীব্র সূর্যের রশ্মি থেকে রক্ষা পেতে ‘ওরাল সানস্ক্রিন’ বা সাপ্লিমেন্ট বেছে নিচ্ছেন। কিন্তু এগুলো কি সানস্ক্রিনের মতো কার্যকর? অনেকেই মনে করেন সাপ্লিমেন্টগুলো অনেক বেশি ঝামেলামুক্ত।
সানস্ক্রিন পিলগুলো কী কী
বিশেষজ্ঞরা ব্যাখ্যা করেন, ওরাল সানস্ক্রিন পিলগুলোতে সাধারণত ভিটামিন, খনিজ, ক্যারোটিনয়েড নামক রঙিন যৌগ ও পলিফেনল নামে পরিচিত উদ্ভিদ-ভিত্তিক পদার্থের মিশ্রণ থাকে। এই পিলগুলোর মধ্যে পলিপোডিয়াম লিউকোটোমোস (পি. লিউকোটোমোস) নামক ফার্ন উদ্ভিদের নির্যাস থাকে।
এই নির্যাস ছাড়াও নিকোটিনামাইড (এক ধরনের ভিটামিন বি৩ যা ইউভি রশ্মি সম্পর্কিত ক্ষতি মেরামত করতে সাহায্য করতে পারে), লাইকোপিন (যা সূর্যের বিরুদ্ধে ত্বকের প্রাকৃতিক প্রতিরক্ষায় সাহায্য করতে পারে) এর মতো উপাদানও থাকে।
এগুলো কি ঠিকঠাক কাজ করে
এ বিষয়ে এখনো খুব বেশি গবেষণা হয়নি, তবে বিশেষজ্ঞদের মতে এই ট্যাবলেটগুলো সানস্ক্রিনের পরিবর্তে ব্যবহার করা উচিত নয়। ২০১৫ সালে মার্কিন খাদ্য ও ওষুধ সংস্থা (এফডিএ) এই বিষয়ে একটি বিবৃতি জারি করে। সংস্থাটি বলেছিল, এখনো পর্যন্ত সানস্ক্রিন বিকল্প হিসেবে কোনো ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল নেই।
ওরাল সানস্ক্রিনের মধ্যে থাকা পলিপোডিয়াম লিউকোটোমোস ত্বককে সূর্যের ক্ষতির বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে, যা নিয়মিত সানস্ক্রিন করে না। জার্নাল অব ক্লিনিক্যাল অ্যান্ড অ্যাসথেটিক ডার্মাটোলজিতে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে, পিল গ্রহণকারী ব্যক্তিদের ট্যান কম হচ্ছে। তবে বিশেষজ্ঞদের দাবি, এই ট্যাবলেটগুলোকে ভালোভাবে জানতে আরো গবেষণার প্রয়োজন।
এগুলো খাওয়ার আগে যেসব বিষয় জানা উচিত
আপনি যদি কোনো সাপ্লিমেন্ট ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেন, তাহলেও নিয়মিত সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করা সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ।
বিশেষজ্ঞরা কমপক্ষে ৩০ SPF-যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করার পরামর্শ দেন।
ত্বক সংবেদনশীল হলে সানস্ক্রিন পিল ব্যবহারের আগে ত্বক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। অন্তঃসত্ত্বা বা সদ্য মা হয়েছেন যারা, তারা অবশ্য বিশেষজ্ঞের মতামত নিন। অ্যালার্জির প্রবণতা থাকলে অথবা অ্যান্টিবায়োটিকসহ নির্দিষ্ট কিছু ওষুধ খেলে এই পিল এড়িয়ে চলুন।
যেহেতু এফডিএ এই পিলগুলোকে অনুমোদন দেয় না, তাই এর কোনো গ্যারান্টি নেই যে এগুলি নিরাপদে কাজ করে।
সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন