অফিসে যাওয়ার তাড়ায় মুখপুরে তাড়াতাড়ি খেয়েই বের হয়ে গেলেন। অফিসেও দ্রুত কাজ শেষ করার তাগিদে খাওয়ার সময়টা অর্ধেকে নামিয়ে নিলেন। তার মধ্যেই কোনো রকমে খাবার অর্ধেক চিবিয়ে এবং অর্ধেক গিলে খেয়ে আবার কাজে যোগ দিলেন। এমন অনেকেই করে থাকেন।
অফিসে যাওয়ার তাড়ায় মুখপুরে তাড়াতাড়ি খেয়েই বের হয়ে গেলেন। অফিসেও দ্রুত কাজ শেষ করার তাগিদে খাওয়ার সময়টা অর্ধেকে নামিয়ে নিলেন। তার মধ্যেই কোনো রকমে খাবার অর্ধেক চিবিয়ে এবং অর্ধেক গিলে খেয়ে আবার কাজে যোগ দিলেন। এমন অনেকেই করে থাকেন।
এমন তাড়াহুড়া করে খাওয়া কি ভালো? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা, তা জানুন এই প্রতিবেদনে। তাদের মতে, খুব তাড়াতাড়ি খাবার খাওয়ার অভ্যাস থাকলে তা শরীরের ক্ষতি করে নানাভাবে।
তাড়াতাড়ি খাওয়ার অভ্যাস যেভাবে শরীরে প্রভাব ফেলে
বিশেষজ্ঞদের মতে, তাড়াতাড়ি খেলে রক্তে ইনসুলিনের ভারসাম্য বিগড়ে যায়।
তা ছাড়া পাকস্থলীতে গিয়ে সেই খাবার পাচিতও হতে পারে না। ফলে খাবারের পুষ্টিরসের ঠিকমতো শোষণ হয় না। এতে এক দিকে যেমন পুষ্টির ঘাটতি থেকে যায়, তেমনি পাচিত না হওয়া খাবার মেদ হিসেবে জমতে শুরু করে কোষে কোষে। যা ওজন বাড়ায় এবং রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রাও বাড়ায়।
তাড়াতাড়ি খাবার খেলে হরমোনের ভারসাম্যও বিগড়ে যেতে পারে। লেপটিন হরমোন খাবারের বিপাকে বড় ভূমিকা নেয়। ধীরে ধীরে খাবার খেলে সেই হরমোনের ক্ষরণ অনেকটা সময় ধরে হয়, ফলে খাবার ঠিকমতো হজম হয়। এর উল্টোটা হলেই বদহজমের সমস্যা দেখা দেয়, গ্যাস-অম্বলে ভোগান্তিও বাড়ে। ‘মেটাবলিক সিনড্রোম’-এর সমস্যা শুরু হয় যাতে ওজন বাড়তে থাকে। পেট-কোমরে মেদও জমতে শুরু করে। তাই খাবার ধীরে সুস্থে চিবিয়ে খাওয়ারই পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
সূত্র : আনন্দবাজার
সম্পর্কিত খবর
রাতের খাবার যত বেশি রাত করে খাবেন সমস্যা ততই বাড়বে। এর জন্য সবার আগে দেখা দেবে বদহজম, এসিডিটি, গ্যাসের সমস্যা। এ ছাড়া হতে পারে আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা।
খাবার ভালোভাবে হজম না হলে শরীরেও সঠিক পরিমাণে পুষ্টি পৌঁছবে না।
সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৮টার মধ্যে রাতের খাবার খেয়ে নিতে পারলেই ভালো। তাহলে শরীর সুস্থ থাকবে। এ ছাড়া রাতের খাবার তাড়াতাড়ি খাওয়া হয়ে গেলে ক্যালরি বার্নিং প্রসেস সঠিকভাবে শুরু হতে পারে।
ডিনার আগে করে নিলে শোওয়ার আগে আপনি কিছুটা সময় পাবেন। সে ক্ষেত্রে ঘুমানোর আগে অল্প হাঁটাচলা, পায়চারি করলে রাতে ভালো ঘুম হবে।
রাতের খাবার সঠিক সময়ে খেয়ে নিলে শরীর সুস্থ থাকতে বাধ্য।
রাতের খাবার একটু হালকা ধরনের করার চেষ্টা করুন। খুব গুরুপাক খাবার, সহজপাচ্য নয়, এমন খাবার না খাওয়াই ভালো।
রাতের খাবার যত তাড়াতাড়ি খাবেন তত ভালো ঘুম হবে আপনার।
সূত্র : এবিপি লাইভ
জীবনের প্রতিটি দিন নতুন কিছু সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসে আর প্রতিটি দিন আমাদের একটু একটু করে শিখতে ও বিকশিত হতে সাহায্য করে। আজ ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দিনটি আপনার জন্য কেমন হতে পারে, কীভাবে সামলাবেন জীবন ও কাজের চ্যালেঞ্জগুলো, সেটি জানতে হলে পড়ুন আজকের রাশিফল।
মেষ (২১ মার্চ-২০ এপ্রিল): কাজে উৎসাহ পাবেন। বাড়তি আয়ের সুযোগ আসবে।
বৃষ (২১ এপ্রিল-২০ মে): বিদেশ থেকে কোনো ভালো সংবাদ পেতে পারেন। পরিকল্পনায় অগ্রগতি হবে। আপনার কর্মদক্ষতা অন্যের দৃষ্টি আকর্ষন করবে। কর্ম ও আয়ের ক্ষেত্রে যোগাযোগ থাকবে।
মিথুন (২১ মে-২০ জুন): কর্মক্ষেত্রে প্রসার লাভ ও আর্থিক দুশ্চিন্তার কিছুটা অবসান হবে। উদ্বেগের মধ্যেও অর্থ আগমনের সম্ভবনা। মানসিক অতৃপ্তি থাকতে পারে। কোরো অসুস্থাতায় চিন্তিত থাকতে পারেন।
কর্কট (২১ জুন-২০ জুলাই): সামাজিক কাজে সুনাম বৃদ্ধি পাবে। যৌথ উদ্যোগে কোনো কাজের অগ্রগতি হবে। পাওনা আদায়ে বিলম্ব। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে বিয়ের আলোচনায় অগ্রগতি হতে পারে। সার্বিক উন্নয়ন তরান্বিত করতে সময়ের সঠিক ব্যবহার প্রয়োজন।
সিংহ (২১ জুলাই-২১ আগস্ট): কাজের চাপ থাকবে। কোনো প্রচেষ্টায় অযথা বিলম্ব হবে। ব্যবসায়িদের টাকা বাজারে আটকে থাকতে পারে। কোনো ঘটনায় মানসিক শান্তি বিঘ্নিত হতে পারে। ভয় নেই দুর্ভাগ্য ও আশীর্বাদ রূপে দেখা দিতে পারে।
কন্যা (২২ আগস্ট-২২ সেপ্টেম্বর): আজস্মিক প্রাপ্তির সম্ভবনা আছে। কাজকর্মে প্রসার লাভ হবে। আর্থিক উন্নতির যোগ আছে। বিনোদনমূলক কাজে আগ্রহ বাড়বে। নতুন সম্ভবনা ও সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে। শুভ কাজে যুক্ত থাকুন।
তুলা (২৩ সেপ্টেম্বর-২২ অক্টোবর): গৃহ, আবাসন ও ভূমি সংক্রান্ত বিষয়ে ভালো ফল পাবেন। পারিবারিক সমস্যার সমাধান হবে। পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কিছুটা বিলম্ব হতে পারে। কারো সান্নিধ্যে সময় ভালো কাটবে। শরীর ভালো থাকবে তবে যত্নের প্রয়োজন।
বৃশ্চিক (২৩ অক্টোবর-২১ নভেম্বর): কোনো সংবাদে আশাবাদী হবেন। অন্যের দুঃখ-কষ্টে সহজেই আবেগে আপ্লুত হতে পারেন। ভাবাবেগের পরিবর্তে বস্তু নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোন থেকে সবকিছু বিচার করুন। মন ভালো রাখুন।
ধনু (২২ নভেম্বর-২০ ডিসেম্বর): কোনো আর্থিক সুবিধা পেতে পারেন। পাওনা আদায়ে অগ্রগতি হবে। ব্যবসায়ীরা নতুন উদ্যোগ গ্রহন করতে পারেন। সব কাজেই গতি ক্রমশ বৃদ্ধি পাবে। আপনার মনোভাব আপনাকে সুখি থাকতে সাহায্য করবে।
মকর (২১ ডিসেম্বর-১৯ জানুয়ারি): ভালো কাজের সুযোগ আসবে। আপনার ব্যক্তিত্ব দিয়ে অন্যকে প্রভাবিত করতে পারবেন। কাজকর্মে উৎসাহ বৃদ্ধি পাবে। নিজেকে পরিচর্যা করার এবং যা আপনি সব থেকে পছন্দ করবেন তা করার পক্ষে ভালো দিন।
কুম্ভ (২০ জানুয়ারি-১৮ ফেব্রুয়ারি): নিয়মিত কাজে বাধা আসতে পারে। কোনো বড় আর্থিক সমস্যা আসবে না তবে ব্যয় সম্পর্কে সতর্ক হওয়া বুদ্ধিমানের কাজ। আপনার কাছে মানুষের কি প্রয়োজন এবং তারা কি চায় তা জানার চেষ্টা করুন।
মীন (১৯ ফেব্রুয়ারি-২০ মার্চ): আয়ের নতুন কোনো উৎস পেতে পারেন। কোনো বন্ধুর অপ্রত্যাশিত যোগাযোগ সুখপ্রদ স্মৃতি ফিরিয়ে আনতে পারে। কজকর্মে উন্নতি ও আর্থিক দিক অনুকূলে। অবসর সময়টি আপনজনের সঙ্গে ব্যয় করুন।
আহমেদ মাসুদ, বিশিষ্ট অকাল্ট সাধক, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জ্যোতিষী, ফেংশুই ও বাস্তু বিশেষজ্ঞ। যোগাযোগ: ০১৭১১০৫৭৩৭৭ই-মেইল: amasud9995@gmail.com www.astrologerahmedmasud.com
সন্তানকে শাসন করার বিষয় নির্ভর করে মা-বাবার ওপরে, সেটা বেশি বা কম হতে পারে। তবে সকালে বাড়ির পরিবেশ শান্ত থাকলে শিশুর মনও শান্ত থাকবে। দিনটা ভালো কাটবে এবং কাজে উৎসাহ পাবে। শিশুর সঙ্গে চিৎকার-চেঁচামেচি করলে শিশুদের ভয় আর উদ্বেগ বেড়ে যায়।
জোরে কথা বলা বা চেঁচিয়ে শিশুর সঙ্গে কথা বললে অনেক সময় ওরা বুঝতে পারে না। ফলে আতঙ্ক বা ভয়ও চেপে বসে। এর ফলাফল কথা শোনার প্রবৃত্তি হারিয়ে ফেলা।
সকালে উঠেই সন্তানের কাছে জেনে নিন স্কুলে কী কী করবে। কোন কোন ক্লাস রয়েছে, তা জানুন।
ক্রমাগত বকাবকি বা মারধরে শিশুর মনে প্রভাব পড়ে। স্কুলে যাওয়ার আগে বকাবকি বা মারধর করলে অথবা কটু কথা বললে তার মনে খারাপ প্রভাব পড়বে। স্কুলে গিয়ে সে ভালো থাকবে না। একটি বিষয় সব সময় মনে রাখা উচিত, স্কুলে যাওয়ার আগে অন্য কোনো শিশুর সঙ্গে তুলনা নয়। প্রত্যাশা পূরণের চাপ, বকাবকি, শাস্তির ভয়ের কারণে শিশু বেশি জেদি, এক পর্যায়ে মিথ্যাও বলতে শুরু করতে পারে।
সূত্র : আনন্দবাজার
সাধের টাইলসের ওপর একসময় দাগ পড়ে যেতে পারে। নানা কারণেই পড়তে পারে এই দাগ অথবা হলুদভাব চলে আসে। ফলে ঘরের মেঝে দেখতে অপরিষ্কার লাগে। ঘর মোছার সময় কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।
যেভাবে পরিষ্কার করতে পারেন মেঝে
১. ভিনিগার বা লেবুর রসে স্পঞ্জ ভিজিয়ে টাইলসে লাগিয়ে নিন।
২. টাইলসের দাগ দূর করতে বেকিং সোডাও ব্যবহার করতে পারেন। পানিতে বেকিং সোডা মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন।
দাগ খুব জেদি হলে এই পদ্ধতিতে ঘর মুছতে পারে। সেটা হলো, এক বালতি গরম পানিতে হাফ কাপের মতো অ্যামোনিয়া মিশিয়ে নিন। ওই পানিতে কাপড় ভিজিয়ে ঘর মুছে ফেলুন। যে কোনো তেলমসলার দাগ, হলদেটে ছোপ বা কালচে দাগ উঠে যাবে।
প্রতিদিন ঘর মুছতেই হবে। সপ্তাহে তিন দিন কুসুম গরম পানিতে ডিটারজেন্ট মিশিয়ে পরিষ্কার করুন। ডিটারজেন্ট ব্যবহার করলে ভালো করে মেঝে মুছে দিতে হবে। তা না হলে পিচ্ছিলভাব যাবে না।
সূত্র : আনন্দবাজার