প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বান কি মুনের সাক্ষাৎ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বান কি মুনের সাক্ষাৎ
সংগৃহীত ছবি

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব ও বোয়াও ফোরাম ফর এশিয়ার চেয়ারম্যান বান কি মুন সাক্ষাৎ করেছেন।

বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) চীনের হাইনান প্রদেশে বোয়াও ফোরাম ফর এশিয়ার (বিএফএ) বার্ষিক সম্মেলনের ফাঁকে উভয়ের এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এ ছাড়া জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) মহাপরিচালক কু ডংগিউও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

সাক্ষাৎকালে অন্যান্যের মধ্যে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, প্রধান উপদেষ্টার উচ্চ প্রতিনিধি খলিলুর রহমান, এসডিজিবিষয়ক মুখ্যসচিব লামিয়া মোরশেদ এবং প্রেস সচিব শফিকুল আলম উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে বোয়াও ফোরাম ফর এশিয়া সম্মেলনের ফাঁকে চীনের স্টেট কাউন্সিলের নির্বাহী উপ-প্রধানমন্ত্রী ডিং জুয়েশিয়াং অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

শহীদ পরিবারের পাশে দাঁড়ানো আমাদের দায়িত্ব : উপদেষ্টা মাহফুজ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
শহীদ পরিবারের পাশে দাঁড়ানো আমাদের দায়িত্ব : উপদেষ্টা মাহফুজ

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানো আমাদের দায়িত্ব এবং কর্তব্য।

সিদ্ধিরগঞ্জে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ সুমাইয়া আক্তারের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সোমবার (৩১ মার্চ) ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম।

এ সময় তথ্য উপদেষ্টা শহীদ সুমাইয়ার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন ও খোঁজ খবর নেন এবং তাদের হাতে ঈদ উপহার তুলে দেন।

মাহফুজ আলম বলেন, সুমাইয়ার মতো অনেক মানুষকে ফ্যাসিবাদীরা নির্মমভাবে হত্যা করেছে।

বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার খুনিদের বিচারের আওতায় আনার জন্য কাজ করছে।

উপদেষ্টা মাহফুজ সুমাইয়ার নয় মাস বয়সী শিশু কন্যার হাতে ঈদের উপহারও তুলে দেন।

মন্তব্য

ড. ইউনূসকে শেহবাজের ফোন, যে কথা হলো

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ড. ইউনূসকে শেহবাজের ফোন, যে কথা হলো
ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও শেহবাজ শরিফ।

বাংলাদেশের অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ফোন করে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ।  আজ সোমবার (৩১ মার্চ) ড. ইউনূসের সঙ্গে ফোনে শুভেচ্ছা জানান তিনি।

ড. ইউনূসের সঙ্গে ফোনালাপ ও শুভেচ্ছা বিনিময়ের বিষয়টি নিজের এক্স অ্যাকাউন্টে পোস্ট করেছেন পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী। এ সময় পাকিস্তানে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন তিনি।

 

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে টেলিফোনে একটি মনোরম কথোপকথন হয়েছে জানিয়ে ওই পোস্টে শেববাজ শরিফ বলেন, আমরা ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছি। পাকিস্তান-বাংলাদেশ সম্পর্ক আরো জোরদার করার জন্য আমাদের যৌথ প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছি। 

২২ এপ্রিল একটি বাণিজ্য প্রতিনিধিদলের সাথে উপ-প্রধানমন্ত্রী/পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ঢাকা সফরের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন জানিয়ে পাকিস্থানের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ডক্টর ইউনূসকে তার সুবিধামত পাকিস্তান সফরের জন্য আমার আন্তরিক আমন্ত্রণ পুনর্ব্যক্ত করেছি এবং কিংবদন্তি মিসেস রুনা লায়লাকে নিয়ে বাংলাদেশ থেকে একটি সাংস্কৃতিক দলকে পাকিস্তানে আসার আমন্ত্রণ জানিয়েছি। পাকিস্তান-বাংলাদেশ সম্পর্কের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল দেখাচ্ছে, ইনশাআল্লাহ।

মন্তব্য

বিকেলে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধান উপদেষ্টা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বিকেলে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার গণ্যমান্য ব্যক্তির সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন।  

সোমবার (৩১ মার্চ) বিকেল ৪টায় তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এই শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টা সকাল সাড়ে ৮টায় জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেন। এ সময় তিনি সেখানে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রধান উপদেষ্টা জাতিকে কঠিন ঐক্য গড়ে তোলার আহ্বান জানান এবং নতুন বাংলাদেশ গড়ার দৃঢ় প্রত্যয় জানান।

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের পর দেশ ও জাতির শান্তি, সমৃদ্ধি ও মঙ্গল কামনা করে মোনাজাত করা হয়। এর আগে, তিনি জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে নামাজ আদায়ের জন্য আসেন। ময়দানে প্রবেশ করার সময় সরকারের উচ্চপদস্থ ব্যক্তিরা তাকে স্বাগত জানান।  

মোনাজাত শেষে বেরিয়ে যাওয়ার সময়ে অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে হাত মেলান জামাতে অংশ নেওয়া নানা শ্রেণী-পেশার মানুষ।


 

মন্তব্য

ঈদের খরচ যুক্ত করতে হবে আয়কর নথিতে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঈদের খরচ যুক্ত করতে হবে আয়কর নথিতে
ফাইল ছবি

ঈদের ব্যায়ের হিসাব যুক্ত করতে হবে আয়কর নথিতে। উৎসবের খরচ অংশে এ খরচ দেখাতে হবে।

বার্ষিক রিটার্ন দেওয়ার সময় জীবনযাপনের খরচ বিবরণী দিতে হয়। সেখানে ঈদসহ উৎসবের যাবতীয় খরচ দেখাতে হবে করদাতাকে।

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় আইটি-১০ বি ফরমের ৭ নম্বর সারণিতে উৎসব ও অন্যান্য বিশেষ ব্যয় খাতে ঈদের খরচের যাবতীয় সব জানাতে হবে।

ঈদে সরকারি-বেসরকারি কর্মজীবীরা উৎসব বোনাস পেয়ে থাকেন। এই টাকা যুক্ত হয় তার আয়ে। একই সঙ্গে ঈদ উৎসবে কেনাকাটাসহ বিভিন্ন খবর করেন সবাই।

ঈদের এই খরচ আয়করদাতাকে তার নথিতে দেখাতে হবে।

বাধ্যতামূলকভাবে সম্পদের বিবরণী দাখিলে নানা শর্ত থাকলেও ক্ষেত্রে জীবনযাত্রার খরচ দেখানোর জন্য কোনো শর্ত নেই। সাড়ে তিন লাখ টাকার বেশি করযোগ্য আয় হলেই কোথায় কত খরচ করলেন, তা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) জানাতে হবে। এখানে ঈদের খরচও বাদ যায়নি।

জমা দেওয়া নথিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) দেখে, করদাতার আয়-ব্যয়। তার সামাজিক অবস্থান। করদাতার আয়-ব্যয়ের সঙ্গে জীবনযাত্রায় মিল আছে কিনা।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ