ডেঙ্গুর প্রকোপ মোকাবেলায় দেশের স্বাস্থ্যসেবা যখন হিমশিম খাচ্ছে, তখন ডেঙ্গুকে গুরুত্ব দিতে গিয়ে কোথাও কোথাও টাইফয়েডকে অবহেলা করা হচ্ছে। ডেঙ্গুর লক্ষণের সঙ্গে মিল থাকায় ডেঙ্গুর সঙ্গে নীরবেই বাড়ছে এ রোগে আক্রান্তের সংখ্যা। জ্বরের শুরুতে চিকিৎসক ডেঙ্গুর পরীক্ষা দিচ্ছেন, পরে ডেঙ্গু শনাক্ত না হলে করানো হচ্ছে টাইফয়েড পরীক্ষা। পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পেরিয়ে যাচ্ছে অনেকটা সময়, যা রোগীর জন্য বিপজ্জনক হয়ে পড়ছে।
ডেঙ্গুর মৌসুমে টাইফয়েডেও ঝুঁকি

অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আজিজুর রহমান, মেডিসিন ও বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ, হেলথকেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার লিমিটেড, শ্যামলী, ঢাকা
কারণ
ডেঙ্গু রোগী এক সপ্তাহের মধ্যে সুস্থ না হলে কো-ইনফেকশন (একাধিক সংক্রমণ) সন্দেহ করা হয়। ডেঙ্গু রোগীকে প্রচুর পরিমাণে পানি ও তরলজাতীয় খাদ্য পান করার পরামর্শ দেওয়া হয়, তাই অনেকে বাইরে থেকে আখের রসের মতো জুস খাচ্ছেন, যা তাদের টাইফয়েড রোগে সংক্রমিত করছে। আগে ধারণা করা হতো, বর্ষাকালে যেহেতু মানুষ পানির সংস্পর্শে বেশি আসে তখন টাইফয়েডে বেশি আক্রান্ত হয়। কিন্তু এখন সারা বছরই এ ধরনের রোগী পাওয়া যায়।
‘সালমোনেলা টাইফি’ ব্যাকটেরিয়ার কারণে এই রোগ হয়। সাধারণত দূষিত খাবার বা পানির মাধ্যমে এ রোগ ছড়ায়। সঠিক সময়ে সঠিক নিয়মে হাত না ধোয়া, দূষিত পানি বা খাবার খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে এই রোগের জীবাণু প্রবেশ করে। যেকোনো বয়সেই টাইফয়েড হতে পারে।
ঝুঁকি
টাইফয়েডে পরিপাকতন্ত্র ছিদ্র এবং রক্তক্ষরণ হতে পারে। মস্তিষ্ক ও অগ্ন্যাশয়ে প্রদাহ, মেরুদণ্ডে সংক্রমণ, প্লীহা বড় হয়ে যাওয়া, পিত্তথলিতে সংক্রমণ, স্নায়ুবিক সমস্যার মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
প্রতিরোধ
পানি ফুটিয়ে পান করতে হবে। বাইরের খোলা কিংবা বাসি খাবার খাওয়া যাবে না।
সম্পর্কিত খবর

ঠাণ্ডা চা আবার গরম করে পান করা কতটুকু স্বাস্থ্যসম্মত?

কাজের মাঝে অনেকেই টেবিলে রাখা চা পান করতে ভুলে যান, ফলে তা ঠাণ্ডা হয়ে যায়। এরপর তারা আবার চা গরম করে পান করেন। তবে চিকিৎসকদের মতে, একাধিকবার চা গরম করা শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এর ফলে চায়ের পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায় এবং যকৃতে বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
চায়ের পাতায় কিছু ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক থাকে, বারবার চা গরম করলে সেগুলো বৃদ্ধি পায়। অতিরিক্ত ব্যাকটেরিয়া যুক্ত চা খাওয়া চোখের গ্লুকোমা ও স্নায়ুর ওপর খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে।
এ ছাড়া বেশি সময় ধরে চা গরম করলে চায়ের ক্যাফেইন ও ট্যানিন নষ্ট হয়ে যায়। ফলে চায়ের স্বাদ তেতো হয়ে যায়, যা শরীরের জন্য অস্বাস্থ্যকর।
সূত্র : নিউজ ১৮ বাংলা

চোখের যে সমস্যা বলে দেবে ডায়াবেটিসের লক্ষণ
অনলাইন ডেস্ক

ডায়াবেটিসের সমস্যা এখন ঘরে ঘরে। পরিবারের প্রবীণ কোনো সদস্যের ডায়াবেটিস থাকলে ছোটদেরও হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু সমস্যার বিষয় হলো, অনেক ক্ষেত্রে ডায়াবেটিসের প্রাথমিক পর্যায়ে তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য লক্ষণ দেখা যায় না। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তি বুঝতেও পারেন না যে তার ডায়াবেটিস হয়েছে।
এই সুযোগে ডায়াবেটিস নীরবে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের ক্ষতি করতে থাকে। উচ্চ রক্তচাপ থেকে শুরু করে ধীরে ধীরে হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনির সমস্যা, স্নায়ুর ক্ষতি ও অন্ধত্বের মতো মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে। এই কারণে ডায়াবেটিসকে নীরব ঘাতক বলা হয়।
অনেক সময় চোখের সমস্যা দেখেই চিকিৎসকরা বুঝতে পারেন যে রোগী ডায়াবেটিসে আক্রান্ত।
ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথির কিছু সাধারণ উপসর্গ
- দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যাওয়া
- চোখের সামনে কালো বা অস্বচ্ছ দাগ ভাসা (ফ্লোটার)
- দৃষ্টিশক্তির ওঠানামা
- রং চিনতে অসুবিধা হওয়া
- দৃষ্টি ক্ষেত্রের কিছু অংশে অন্ধকার দেখতে পাওয়া
- দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া
যদি এই উপসর্গগুলো অনুভব করেন, তবে দ্রুত চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
তবে মনে রাখবেন এই উপসর্গ দেখে ডায়াবেটিস চিহ্নিত করা যেতে পারে, তবে এটি ডায়াবেটিস নির্ণয়ের একমাত্র উপায় নয়। মূলত, ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথির লক্ষণগুলো সাধারণত ডায়াবেটিস হওয়ার বেশ কয়েক বছর পর দেখা দিতে শুরু করে। যখন একজন ব্যক্তি দৃষ্টি ঝাপসা হওয়া, চোখে কালো দাগ দেখা বা রাতে কম দেখতে পাওয়ার মতো উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসকের কাছে যান, তখন চিকিৎসক চোখের পরীক্ষা করে ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি শনাক্ত করতে পারেন। এই অবস্থায়, চিকিৎসক সাধারণত রক্ত পরীক্ষা করার পরামর্শ দেন যাতে ডায়াবেটিসের উপস্থিতি নিশ্চিত করা যায়।
সুতরাং, ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথির উপসর্গ দেখা দিলে ডায়াবেটিস থাকার সম্ভাবনা প্রবল এবং এটি ডায়াবেটিস নির্ণয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র হতে পারে।
সূত্র : আজকাল

নতুন জামা পরার আগে ধোয়া উচিত কেন
অনলাইন ডেস্ক

রমজান মাস শেষে আসছে ঈদ। আর এই সময় সবাই নতুন জামা-কাপড় কিনে থাকেন। নতুন জামা-কাপড়ের প্রতি আকর্ষণ থাকে সবারই। পছন্দের ওই পোশাকটি দ্রুত না পরা পর্যন্ত যেন মনের অস্থিরতা কাটেই না।
ত্বকে র্যাশ পড়া
প্রায়শই শপিং মল কিংবা দোকানে জামা-কাপড় ঝোলানো অবস্থায় দেখা যায়।
চর্মরোগে আক্রান্ত হওয়া
সুন্দর পোশাকটি আপনার কাছে আসার পূর্বে অনেক মানুষের ছোঁয়া লাগে। তৈরি থেকে শুরু করে প্যাকেট করা বা দোকানের সেলসম্যান অর্থাৎ বহু মানুষের হাতের স্পর্শ লেগে যায় কাপড়ে।
ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি
শুধু অন্যের হাতের ছোঁয়াই নয়, পোশাককে নিখুঁতভাবে আপনার সামনে উপস্থাপন করতে নানারকম রাসায়নিক ও রং ব্যবহার করা হয়। এই উপাদান আপনার ত্বকের অনেক ক্ষতি করতে পারে।
উকুনের বিস্তার ঘটা
নতুন পোশাক থেকে উকুনের বিস্তার একটি সাধারণ বিষয়। যেসব দোকানে বিশেষ করে পোশাক ট্রায়াল দিয়ে কেনার ব্যবস্থা আছে সেখানে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়।
অন্যের জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হওয়া
পোশাক ট্রায়ালের সময় অনেক ক্রেতা ঘামে ভেজা শরীরে ট্রায়াল দিয়ে চলে যান। পরে আপনি যদি সেই পোশাকটিই কিনে আনেন এবং না ধুয়েই পরেন তাহলে আগে ট্রায়াল দেওয়া মানুষটির শরীরের রোগ জীবাণু আপনার শরীরে চলে আসতে পারে। আপনিও তার শরীরে থাকা জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হয়ে যেতে পারেন।
নতুন কাপড়ে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর ডাই ও কেমিক্যাল থাকতে পারে যা ত্বকের ক্ষতি করতে পারে। তাই সুস্থ থাকার জন্য কেবল নতুন পোশাক নয়, নতুন তোয়ালে থেকে শুরু করে মোজা পর্যন্ত সব কিছুই ব্যবহারের আগে ভালোভাবে ধুয়ে তারপর পরিধান করুন। এ ছাড়া জীবাণু ও কেমিক্যালের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে নিজেকে দূরে রাখুন।
সূত্র : ডাক্তার ভাই

সুস্থ আছেন বলে কি হৃদরোগের ঝুঁকি নেই?
অনলাইন ডেস্ক

‘হার্ট অ্যাটাক’ শব্দ দুটি শুনলেই ভয়ে মুখ শুকিয়ে যায়। এই আধুনিক সময়ে হার্ট অ্যাটাক মৃত্যুর একটি বড় কারণ হয়ে উঠেছে। একটা সময় ছিল যখন বয়স্কদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা দেখা যেত, কিন্তু আজকাল ফিট তরুণরাও এর শিকার হচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে হৃদরোগে আক্রান্তের সংখ্যা অনেকটাই বেড়েছে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক ক্যাপ্টেন তামিম ইকবালও শিকার হয়েছেন এমন রোগের। সম্পূর্ণ সুস্থ ও ফিটনেস থাকা সত্ত্বে তার হার্টে ব্লক ধরা পড়েছে। সঙ্গে সঙ্গে হার্টে রিং পরাতে হয়েছে। এ থেকে সবার শিক্ষা নেওয়া উচিত যে যে কারো যেকোনো সময়ই এ সমস্যাটি দেখা দিতে পারে।
আজকাল খারাপ জীবনযাপন এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস হৃদরোগের প্রধান কারণ হয়ে উঠেছে। এই যুগেও মানুষের হার্ট অ্যাটাক এবং অন্যান্য হৃদরোগ সম্পর্কে সচেতনতার অভাব রয়েছে। এই সম্পর্কিত অনেক মিথ এখনো মানুষের হৃদয়ে ভয় তৈরি করে। তাই আজকের প্রতিবেদনে হার্ট অ্যাটাক সম্পর্কিত মিথ এবং সত্যগুলি জেনে নেওয়া যাক।
মিথ ১: হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের কম কাজ করা উচিত
সত্য: অনেকেই বিশ্বাস করেন যে হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তির বিশ্রাম নেওয়া উচিত অথবা কঠোর পরিশ্রম করা উচিত নয়। কিন্তু সত্য হলো হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা মোটেও ভালো নয়। কারণ শারীরিক পরিশ্রমের ফলে হৃৎপিণ্ডের পেশি শক্তিশালী হয় এবং একই সঙ্গে পুরো শরীরে রক্ত সঞ্চালন ভালো থাকে, যা হৃদরোগীদের জন্য উপকারী। তবে হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের তীব্র ব্যায়াম এড়িয়ে চলা উচিত এবং শুধু ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যায়াম করা উচিত।
মিথ ২: বেশি ব্যায়াম করলে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে না
সত্য: বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিটি শরীরের নিজস্ব ক্ষমতা রয়েছে।
মিথ ৩: তরুণদের হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি নেই
সত্য: সাধারণত তরুণদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাক কম দেখা যায়। বেশিরভাগ বয়স্ক ব্যক্তিরা হার্ট অ্যাটাকে ভোগেন। কিন্তু এটা সম্পূর্ণ ভুল যে তরুণদের হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি নেই। হার্ট অ্যাটাকের বয়সের সাথে কোনো সম্পর্ক নেই। কারণ পারিবারিক ইতিহাস, মানসিক চাপ, শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা, খারাপ জীবনযাপন, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, ডায়াবেটিস, রক্তচাপ ও স্থূলতার মতো কারণে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।
মিথ ৪: বুকে ব্যথা হার্ট অ্যাটাকের একটি লক্ষণ
সত্য: বুকে ব্যথার অনেক কারণ থাকতে পারে, তাই বুকে ব্যথা হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ হওয়া জরুরি নয়। যদিও বুকে ব্যথা হার্ট অ্যাটাকের সংকেতও হতে পারে। যদি হৃদযন্ত্রের ধমনীতে কোনো বাধা থাকে, তবে বুকে ব্যথা হতে পারে। যা হার্ট অ্যাটাকের কারণে হয়। কাঁধে ব্যথা, চোয়ালে ব্যথা, গলা ব্যথা, ঘাম, শ্বাসকষ্ট, বমি বমি ভাব, মাথা ঘোরা বা ক্লান্তির মতো উপসর্গগুলোও হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ হতে পারে। এর মানে হলো বুকে ব্যথা হৃদরোগের একমাত্র লক্ষণ নয় বরং এটি শরীরের অন্যান্য অংশেও ব্যথার কারণ হতে পারে।
মিথ ৫: হার্ট অ্যাটাক শুধু উচ্চ রক্তচাপের কারণে হয়
সত্য: উচ্চ রক্তচাপ একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলেও, হৃদরোগের অন্যান্য কারণও রয়েছে। যেমন- উচ্চ কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস, ধূমপান, স্থূলতা, শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা ও মানসিক চাপ ইত্যাদি।
মিথ ৬: বুকের ডান দিকে ব্যথা হলে তা হার্ট অ্যাটাক নয়
সত্য: সাধারণত বিশ্বাস করা হয় যে বুকের বাম দিকে ব্যথা হার্ট অ্যাটাকের সাথে সম্পর্কিত। কিন্তু সত্য হলো হার্ট অ্যাটাকে, বুকের ডান, বাম বা উভয় পাশে ব্যথা বা টানটান ভাব হতে পারে। এতে কেবল বুকেই নয়, হাত, চোয়াল, ঘাড় ও কাঁধেও ব্যথা হতে পারে।
মিথ ৭: হার্ট অ্যাটাক শুধু রাতে হয়
সত্য: হার্ট অ্যাটাক যেকোনো সময় হতে পারে। তবে কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে বিকেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেশি হতে পারে।
মিথ ৮: সুস্থ মানুষের হৃদরোগের ঝুঁকি থাকে না
সত্য: শারীরিকভাবে সুস্থ থাকা মানেই যে আপনার হার্ট অ্যাটাক হবে না, তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। কারণ শারীরিক ব্যায়াম শরীরের পেশি শক্তিশালী করে, রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং শরীরে কোলেস্টেরল তৈরি হতে বাধা দেয়। পারিবারিক ইতিহাস, ডায়াবেটিস, রক্তচাপ, কোলেস্টেরল ইত্যাদি অনেক কারণেই হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। তাই শারীরিকভাবে সুস্থ ব্যক্তির হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কম থাকে, তবে তার হার্ট অ্যাটাক হবে না এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই।
সূত্র : বোল্ডস্কাই