ব্লাড সুগার থাকলে কি পায়ে ইনফেকশন হতে পারে? কিভাবে যত্ন নেবেন

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
ব্লাড সুগার থাকলে কি পায়ে ইনফেকশন হতে পারে? কিভাবে যত্ন নেবেন
সংগৃহীত ছবি

ডায়াবেটিসের সমস্যা থাকলে ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য খাওয়া-দাওয়ায় রাশ টানা যেমন জরুরি, তেমনই আরো একটি বিশেষ কাজ করা জরুরি। হাই ব্লাড সুগার থাকলে পায়ে খুব সহজে ইনফেকশন হয়ে যেতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমাদের গাফিলতির কারণে সংক্রমণ হয়। আর খুব দ্রুত তা মারাত্মক আকার নিতে পারে।

সামান্য ইনফেকশন থেকে জটিল রোগ হয়ে যেতে পারে। অতএব ডায়াবেটিসের রোগীদের বিশেষভাবে পায়ের যত্ন নেওয়া উচিৎ, পরিষ্কার রাখা জরুরি। ব্লাড সুগারের মাত্রা বেশি থাকলে পায়ে যাতে ইনফেকশন না হয়, তার জন্য কিভাবে যত্ন নেবেন, পরিষ্কার রাখবেন, তা জানুন এই প্রতিবেদনে।

পায়ের যত্ন নেবেন যেভাবে

পায়ের নখ বাড়তে দেবেন না।

নখ কেটে ছোট করে রাখুন। এর ফলে নখের ভেতর ময়লা জমতে পারবে না। এ ছাড়া নখের ভেতর অতিরিক্ত কোনো বৃদ্ধি কিংবা মাংসপিণ্ড তৈরি হতে পারে। চোট, আঘাতের সম্ভাবনাও কমবে।

আরো পড়ুন
স্বাস্থ্যকর চিকেন সালাদ, রাখতে পারেন ইফতারে

স্বাস্থ্যকর চিকেন সালাদ, রাখতে পারেন ইফতারে

 

বাড়ির বাইরে গেলে তো অতি অবশ্যই পা পরিষ্কার করবেন। গরম পানিতে লিকুইড সাবান কিংবা শ্যাম্পু মিশিয়ে নিন। তারপর সেই পানিতে খানিকক্ষণ পা ডুবিয়ে বসে থাকুন। এরপর লুফা দিয়ে কিংবা ব্রাশ দিয়ে ভালোভাবে ঘষে পায়ের তলা, গোড়ালির অংশ, নখের চারপাশ ও আঙুলের ফাঁকগুলো পরিষ্কার করতে হবে। 

পা পরিষ্কার করা হয়ে গেলে নরম তোয়ালে কিংবা গামছা দিয়ে শুকনো করে পা মুছে নিতে হবে।

বিশেষ করে খেয়াল রাখবেন, পায়ের নীচে ও আঙুলের ফাঁকে যেন পানি জমে না থাকে। পায়ের কোনো অংশ ভেজা থাকলে ইনফেকশন হতে পারে। 

ডায়াবেটিসের সমস্যা থাকলে পা পরিষ্কার রাখা খুবই জরুরি। তাই খালি পায়ে কখনই হাঁটবেন না। বাড়িতেও পায়ে জুতা পরে থাকুন। আর বাইরে বের হলেও এমন জুতা পরুন, যা পায়ে আরাম দেবে। এমনিতেও ঘরের ভেতরে খালি পায়ে না হেঁটে জুতা পরে হাঁটা সকলের জন্যই ভালো। পায়ের তলায় নোংরা লাগবে না। পা পরিষ্কার থাকবে। চোট, আঘাত পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। এমনকি পা ফাটার সমস্যাও কমবে।

আরো পড়ুন
আমলকী চায়ের যত গুণ

আমলকী চায়ের যত গুণ

 

হাই ব্লাড সুগারের রোগীরা পায়ের ওপরে অর্থাৎ পায়ের পাতায় ময়শ্চারাইজার, ক্রিম লাগাতে পারেন। তবে পায়ের নীচের অংশে ক্রিম ব্যবহার করবেন না। এর পাশাপাশি পায়ের তলায় সামান্য চোট, আঘাত লাগলেও অবহেলা করবেন না। ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রে কিন্তু সামান্য কাঁটাছেঁড়া, ক্ষতই মারাত্মক সংক্রমণের আকার নিতে পারে। তাই সাবধান থাকা প্রয়োজন। 

সূত্র : এবিপি লাইভ

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ক্যান্সার প্রতিরোধী সবুজ ক্যাপসিকাম

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
ক্যান্সার প্রতিরোধী সবুজ ক্যাপসিকাম
সংগৃহীত ছবি

সবুজ ক্যাপসিকাম পুষ্টিতে ভরপুর একটি সবজি। এই সবজি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো থেকে শুরু করে ওজন কমাতে সাহায্য করে। চলুন, জেনে নেই সবুজ ক্যাপসিকামের উপকারিতা।

সবুজ ক্যাপসিকাম নানা গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন ও খনিজের ভালো উৎস।

এতে রয়েছে:

ভিটামিন সি: এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখে এবং ক্ষত দ্রুত সারাতে সাহায্য করে।

ভিটামিন বি-৬: মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়। স্নায়বিক সমস্যার ঝুঁকি কমায়।

ভিটামিন ই: কোষের সুরক্ষা করে ও বয়সজনিত ক্ষতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে।

পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম: হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

সবুজ ক্যাপসিকামে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোষের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমিয়ে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। এটি শরীরের ফ্রি র‍্যাডিকেলের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং প্রদাহজনিত সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।

সবুজ ক্যাপসিকামে ক্যালোরি কম। তবে এটি প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও জলীয় উপাদান সমৃদ্ধ। এটি দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে এবং ক্ষুধার অনুভূতি কমায়।

সবুজ ক্যাপসিকামে থাকা পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি রক্তনালীগুলোকে প্রসারিত করে এবং হৃদযন্ত্রের ওপর চাপ কমায়।

ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস পায়।

সবুজ ক্যাপসিকামের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে ভিটামিন সি ও ই ত্বক ও চুলের জন্য খুবই উপকারী। ভিটামিন সি কোলাজেন উৎপাদন বাড়িয়ে ত্বককে উজ্জ্বল রাখে। ভিটামিন বি-৬ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চুলের গোড়া মজবুত করে এবং চুল পড়া কমায়।

সূত্র : আজতাক বাংলা

মন্তব্য

লিভারের ক্ষতি করে যেসব খাবার

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
লিভারের ক্ষতি করে যেসব খাবার
সংগৃহীত ছবি

মানবদেহের জন্য লিভার একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। কিছু খাবার নিয়মিত খেলে সেগুলো লিভারের ক্ষতি করতে পারে। পাশাপাশি খাবারগুলো আপনার রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে। 

চলুন জেনে নেওয়া যাক খাবারগুলো কী কী।

মদ
প্রচুর পরিমাণে মদ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। মদ লিভারের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। এ ছাড়া মদ ফ্যাটি লিভার বা লিভার সিরোসিসের মতো রোগ সৃষ্টি করতে পারে। তাই আগেই সতর্ক হয়ে যান।

ভাজা খাবার
প্রতিদিন তেলে ভাজা খাবার খেলে শরীরে অতিরিক্ত ক্যালোরি জমে। পরবর্তী সময়ে লিভারে চর্বি জমে যায়, যা ফ্যাটি লিভারের কারণ হতে পারে। এটি পেটে প্রচণ্ড যন্ত্রণা সৃষ্টি করে লিভারের ক্ষতি করতে পারে।

প্রক্রিয়াজাত খাবার
প্রক্রিয়াজাত খাবার যেমন ফাস্ট ফুড, কনফেকশনারি ও অতিরিক্ত লবণ বা চিনি জাতীয় খাবার লিভারের ওপর চাপ তৈরি করে।

এই খাবারগুলো পেটের সমস্যা সৃষ্টি করে এবং বড় ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে।

কোল্ডড্রিংকস
প্রচুর পরিমাণে চিনি ও সোডা খাওয়া লিভারের ওপর চাপ সৃষ্টি করে। যার ফলে লিভারে চর্বি জমতে পারে। কোল্ডড্রিংকস বা সোডা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ এটি লিভারের বড় ধরনের রোগ সৃষ্টি করতে পারে।

লবণ
অতিরিক্ত পরিমাণে লবণ খাওয়া লিভারের জন্য ক্ষতিকর। এটি লিভারের সমস্যা তৈরি করে এবং পেটে পানি জমে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ায়। 

সূত্র : আজতাক বাংলা

মন্তব্য

জিভের ধরন বলে দেবে রোগের লক্ষণ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
জিভের ধরন বলে দেবে রোগের লক্ষণ
সংগৃহীত ছবি

জিভ ছাড়া কোনো কিছুর স্বাদ গ্রহণ করা অসম্ভব। জিভ না থাকলে আমাদের খাওয়ার ৮০ শতাংশ মজাই নষ্ট হয়ে যেত। কেবল স্বাদ গ্রহণের জন্যই কিন্তু নয়, স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন জিভ দেখেই কিন্তু বলে দেওয়া যাবে শরীরে কী কী রোগ বাসা বাঁধছে। সেই কারণেই আমরা কোনো কারণে ডাক্তারের কাছে গেলেই দেখবেন প্রথমেই জিভ দেখাতে বলেন।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, সবচেয়ে বেশি ব্যাকটেরিয়া থাকে মুখে। মুখের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যাকটেরিয়া থাকে জিভে। তাই, সুস্থ থাকতে নিয়মিত জিভ পরিষ্কার রাখাটা গুরুত্বপূর্ণ।

নোংরা জিভ পেট খারাপের কারণ হতে পারে।

যদি আপনার জিভের রং কালো হয় এবং তাতে সাদা দাগ থাকে, তাহলে এটি আপনার পাচনতন্ত্রের বেহাল দশাকেই নির্দেশ করে।

আরো পড়ুন
খেজুর দিয়েই রোজা ভাঙা হয় কেন

খেজুর দিয়েই রোজা ভাঙা হয় কেন

 

যদি জিভ খুব নরম হয়, তাহলে তা শরীরে আয়রনের ঘাটতির ইঙ্গিত দেয়। এমনকি রক্তাল্পতার শিকার হতে পারেন আপনি। আবার ভিটামিনের ঘাটতির কারণেও জিভের হাল খারাপ হতে পারে।

প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি ও ভিটামিন জাতীয় খাবার দাবার গ্রহণ করা প্রয়োজন।

খেয়াল করে দেখবেন অনেকের জিভে ফাটল থাকে। এটি কিন্তু মোটে ভালো লক্ষণ নয়। কিডনি রোগ ও ডায়াবেটিস অনিয়ন্ত্রিত হয়ে গেলে এই উপসর্গ দেখা যায়। এমন কিছু দেখলে একে অবহেলা করবেন না।

মুখের স্বাস্থ্যবিধির জন্য জিভ পরিষ্কার করাটা গুরুত্বপূর্ণ। দাঁতের ক্ষয় ও মাড়ির রোগের কারণ ব্যাকটেরিয়া জিভে বাস করে। নিয়মিত জিভ পরিষ্কার রাখলে দাঁত ও মাড়ির ক্ষয়ের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াসমূহ মুখে বাসা বাঁধতে পারে না।

আরো পড়ুন
ব্লাড সুগার থাকলে কি পায়ে ইনফেকশন হতে পারে? কিভাবে যত্ন নেবেন

ব্লাড সুগার থাকলে কি পায়ে ইনফেকশন হতে পারে? কিভাবে যত্ন নেবেন

 

সূত্র : টিভি ৯ বাংলা

মন্তব্য

গরমে হার্ট ভালো রাখতে ৫ টিপস

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
গরমে হার্ট ভালো রাখতে ৫ টিপস
সংগৃহীত ছবি

আমাদের শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হলো হার্ট। তাই হার্ট ভালো রাখা জরুরি। আর হার্ট সুস্থ থাকলে আপনিও সুস্থ থাকবেন। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হার্টের খেয়াল রাখা বাড়িয়ে দিতে হবে।

কারণ এ সময় ধীরে ধীরে হার্ট কার্যক্ষমতা হারাতে থাকে।

বর্তমান সময়ে কম বয়সেই হার্ট অ্যাটাকে প্রাণ হারাচ্ছে বহু মানুষ। প্রবল গরমে জীবন একেবারে নাজেহাল। চড়া রোদে মানুষের অবস্থা খারাপ।

যখন তখন হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থেকেই যায়। তীব্র গরমের ফলে অজান্তেই বাড়তে পারে হৃদ্‌রোগের ঝুঁকিও। বিপদের সামনে এসে দাঁড়াতে পারে যখন-তখন।

বিশেষজ্ঞদের মতে, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট কোনো আগাম সংকেত ছাড়াই আসে।

হৃদ্‌স্পন্দন অনিয়মিত হতে শুরু করলেই কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের সম্ভাবনা কয়েক গুণ বেড়ে যায়।

আরো পড়ুন
ব্লাড সুগার থাকলে কি পায়ে ইনফেকশন হতে পারে? কিভাবে যত্ন নেবেন

ব্লাড সুগার থাকলে কি পায়ে ইনফেকশন হতে পারে? কিভাবে যত্ন নেবেন

 

শীতকালে সাধারণত এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি হলেও গরমেও যখন-তখন হানা দিতে পারে হৃদ্‌রোগ। হিট স্ট্রোকের ফলে হঠাৎ রক্তচাপ কমে যেতে পারে। আর তখনই ঘটতে পারে বিপত্তি।

কর্মব্যস্ত জীবনে বাড়তে থাকা মানসিক চাপ এবং চাপা উদ্বেগও হৃদ্‌রোগের অন্যতম কারণ হতে পারে।

ধমনি ব্লক হয়ে গেলে অক্সিজেনযুক্ত পরিশুদ্ধ রক্ত হৃদ‌্‌যন্ত্রে পৌঁছতে পারে না, তখনই বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি।

দ্রুত চিকিৎসা শুরু না হলে হৃদ্‌যন্ত্রের সেই অংশটি অকেজো হয়ে যায়। গরমের দিনে সামান্য কিছু খেলেই হজম করতে বেশ অসুবিধা হয়। বদহজম হলে হার্টের ওপর তার প্রভাব পড়ে। সুতরাং সাবধান হওয়ার সময় এসেছে।

আরো পড়ুন
কাঁচা পেঁয়াজের যত গুণ

কাঁচা পেঁয়াজের যত গুণ

 

গরমে কিভাবে হৃদরোগের ঝুঁকি এড়াবেন

  • প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। শরীরের তাপমাত্রা যত স্বাভাবিক থাকবে, হিট স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমবে।
  • গরমে যত হালকা খাবার খাবেন, ততই হার্টের জন্য ভালো। 
  • শাক-সবজি, বাদাম, ফল বেশি করে খান। এতে উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমবে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমবে।
  • গরমে ক্লান্ত লাগলেও শরীরচর্চা বাদ দেবেন না। ভারী শরীরচর্চা না করলেও সন্ধ্যার পর হাঁটাহাঁটি করুন। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের মতে, দিনে ৩০ মিনিট হাঁটলেও কমানো যায় হৃদরোগের ঝুঁকি। 
  • ৭-৮ ঘণ্টার কম ঘুম উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ডিপ্রেশনের মতো ক্রনিক অসুখ ডেকে আনতেই পারে। আর এসব শারীরিক অবস্থা হার্টের ওপর চাপ সৃষ্টি করে।
আরো পড়ুন
রোজায় চোখের যত্ন নেবেন যেভাবে

রোজায় চোখের যত্ন নেবেন যেভাবে

 

সূত্র : আজতক বাংলা

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ