ঢাকা, রবিবার ২৩ মার্চ ২০২৫
৯ চৈত্র ১৪৩১, ২২ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, রবিবার ২৩ মার্চ ২০২৫
৯ চৈত্র ১৪৩১, ২২ রমজান ১৪৪৬

নান্দাইলের বাকপ্রতিবন্ধী স্বর্ণার আবারও সোনাজয়

আলম ফরাজী, নান্দাইল থেকে
আলম ফরাজী, নান্দাইল থেকে
শেয়ার
নান্দাইলের বাকপ্রতিবন্ধী স্বর্ণার আবারও সোনাজয়
ফ্লোর বলে বাংলাদেশের সোনাজয়ী দলের অধিনায়ক স্বর্না আক্তার। ছবি : কালের কণ্ঠ

ইতালির তুরিনে শীতকালীন স্পেশাল অলিম্পিকস গেমসে ফ্লোর বল ইভেন্টে সোনা জিতেছে বাংলাদেশ। ৪-২ গোলে জেতা ম্যাচে একটি গোল করেছেন অধিনায়ক স্বর্ণা আক্তার। এর আগে ২০২৩ সালে জার্মানির বার্লিনে গ্রীষ্মকালীন স্পেশাল অলিম্পিক গেমসে ফুটবলে দলের হয়ে সোনা জেতার পাশাপাশি সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছিলেন ময়মনসিংহের নান্দাইলের মেয়ে স্বর্ণা। আজ সোমবার (১৭ মার্চ) সকাল ৮টায় সোনাজয়ী দলটি শাহজালাল আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরে এলে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়।

 

স্বর্ণা ময়মনসিংহের নান্দাইলের বারুইগ্রাম গ্রামের হতদরিদ্র কৃষক নুরু মিয়ার মেয়ে। নুরু মিয়ার দুই ছেলে ও দুই মেয়ের মধ্যে স্বর্ণা তৃতীয়। জন্ম থেকেই বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী স্বর্ণা উপজেলা সেবা বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের দশর্ম শ্রেণীতে পড়ে। স্বর্ণার বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জিয়াউর রহমান আকন্দ জানান,  ছোট থেকেই স্বর্ণার খেলাধূলায় খুব আগ্রহ।

স্বর্ণা ছাড়াও তার বিদ্যালয়ের বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন আরো আটজন শিক্ষার্থী নিয়ে গত চার বছর ধরে বেশ কয়েকবার তিনি প্রশিক্ষণের জন্য বিকেএসপিতে নিয়ে গেছেন। এখন স্বর্ণা দেশের তালিকাভুক্ত খেলোয়াড়। ফ্লোর বলে তার নেতৃত্বে খেলে স্পেশাল অলিম্পকসে সোনা জেতে বাংলাদেশ।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ স্পেশাল অলিম্পিক দলের প্রধান কোচ জাহিদ হোসেন রাজু কালের কন্ঠকে বলেন,‘পুরো দলেই স্বর্ণা এক ব্যতিক্রম খেলোয়ার।

তার ইচ্ছাশক্তি অনেক। সব খেলাতেই তার পারমরম্যান্স ছিল চোখে পড়ার মতো। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ দল ছিল উজ্জীবিত। তাকে নিয়ে দেশ ভালো কিছু আশা করতেই পারে।’

এ বিষয়ে নান্দাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সারমিনা সাত্তার বলেন,  ‘স্পেশাল অলিম্পিকস গেমসে খেলতে যাওয়ার আগে স্বর্ণা আমার কাছে এসেছিলেন দোয়া নিতে।

আর তখনি বলেছিলাম এই স্বর্ণাই আবার সাফল্য বয়ে আনবে। এখন আমরা স্বর্ণাকে সংবর্ধনা দিব।’

বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীদের জন্য আয়োজিত বিশেষ এই গেমস মূলত শীতকালীন দেশগুলোর জন্য। ১০২টি দেশের ৩ হাজারের বেশি খেলোয়াড় এতে অংশ নিয়েছেন। বরফের ওপর বিভিন্ন খেলা হয়। ডিসিপ্লিন মোট আটটি—আলপাইন স্কিইং, ক্রস কান্ট্রি স্কিইং, ডান্সস্পোর্ট, ফিগার স্কেটিং, ফ্লোরবল, শর্ট ট্র্যাক স্পিড স্কেটিং, স্নোবোর্ডিং, স্নোশুজ।। যেসব দেশে তুষারপাত হয় না, তাদের জন্য রাখা হয়েছে ফ্লোর বল, যা অনেকটা হকি খেলার মতো।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

৭২ বলে ১৬২ রান, টি-টোয়েন্টিতে গেইল-ফিঞ্চের পর ফারহান

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
৭২ বলে ১৬২ রান, টি-টোয়েন্টিতে গেইল-ফিঞ্চের পর ফারহান
১৬২ রানের ইনিংস খেলার পথে সাহিবজাদা ফারহান। ছবি : পিসিবি ওয়েবসাইট

টি-টোয়েন্টিতে দেড় শ ছাড়ানো দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলে রেকর্ড বইয়ে তোলপাড় ফেলে দিয়েছেন পাকিস্তানের ব্যাটার সাহিবজাদা ফারহান। চলমান ন্যাশনাল টি-টোয়েন্টি কাপে পেশাওয়ার রিজিয়নের হয়ে ৭২ বলে অপরাজিত ১৬২ রানের ইনিংস খেলেন ২৯ বছর বয়সী এই ব্যাটসম্যান।

মুলতান ক্রিকেট গ্রাউন্ডে শুক্রবার রাতে কোয়েটা রিজিয়নের বিপক্ষে দেড় শ ছাড়ানো ইনিংস খেলার পথে  ১১ ছক্কা ও ১৪ চার মেরেছেন ফারহান। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের কোনো ব্যাটসম্যানের সর্বোচ্চ, সব দল মিলিয়ে যৌথভাবে তৃতীয় সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস এটি।

 

ফারহানের সমান ১৬২ রানের ইনিংস আছে জিম্বাবুয়ের হ্যামিল্টন মাসাকাদজা, আফগানিস্তানের হজরতউল্লাহ জাজাই ও দক্ষিণ আফ্রিকার ব্রেভিসের। ফারহানের ওপরে আছেন সাবেক অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চ ও ক্যারিবিয়ান মহাতারকা ক্রিস গেইল। ২০১৮ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৭৬ বলে ১৭২ রানের ইনিংস খেলেন ফিঞ্চ, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে যা সর্বোচ। ২০১৩ আইপিএলে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে পুনে ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে ৬৬ বলে অপরাজিত ১৭৫ রানের ইনিংস খেলেন গেইল।

পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানদের মধ্যে সর্বোচ্চ ইনিংস ছিল এত দিন কামরান আকমলের। ২০১৭ সালে ন্যাশনাল টি-টোয়েন্টি কাপেই লাহোর হোয়াইটসের হয়ে ইসলামাবাদের বিপক্ষে ৭১ বলে অপরাজিত ১৫০ রানের ইনিংস খেলেছিলেন এই কিপার-ব্যাটসম্যান। এত দিন পাকিস্তানের মাটিতে কারও সর্বোচ্চ ইনিংসও ছিল সেটি।

ফারহান এবারের আসর শুরু করেন লাহোরের বিপক্ষে ৫৯ বলে অপরাজিত ১১৪ রানের ম্যাচ জয়ী ইনিংস খেলে।

পরের ম্যাচে করাচির বিপক্ষে করেন ৪৮ বলে ৬২, ওই ম্যাচে হেরে যায় তার দল। পরের ম্যাচে ৩৯ বলে ৭৬ রানের ইনিংসে আবার দলের জয়ের নায়ক তিনি। রান তাড়ায় ওই তিনটি ইনিংস খেলার পর কোয়েটার বিপক্ষে আগে ব্যাটিংয়ে নামে পেশাওয়ার। তবে ফারহানের ছন্দে ভাটা পড়েনি, বরং এই ম্যাচে আরো বিধ্বংসী হয়ে ওঠেন তিনি। তার ১৬২ রানের রেকর্ড ইনিংসে ১ উইকেটে ২৩৯ রানের পুঁজি গড়ে বড় জয় তুলে নেয় পেশাওয়ার।
চার ইনিংসে ২৭ ছক্কায় ২০৭ গড় আর ১৮৯.৯০ স্ট্রাইক রেটে ফারহানের রান এখন ৪১৪। আসরে আড়াই শ রানও নেই আর কারও।

ফারহানের জাতীয় দলের হয়ে তার টি-টোয়েন্টি অভিষেক হয় ২০১৮ সালে। প্রথম ম্যাচে শূন্য রানের পর দ্বিতীয়টিতে করেন ৩৯। পরের ম্যাচে ১ রানের পর বাদ পড়েন দল থেকে। তবে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে ফারহানের চতুর্থ সেঞ্চুরি এটি।

মন্তব্য

মেসি-মার্তিনেজকে ছাড়া জিতে সন্তুষ্ট স্কালোনি

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
মেসি-মার্তিনেজকে ছাড়া জিতে সন্তুষ্ট স্কালোনি
লিওনেল স্কালোনি। ছবি : এএফপি

লিওনেল মেসি, পাওলো দিবালা ও লাউতারো মার্তিনেজকে ছাড়াই শক্তিশালী উরুগুয়ের বিপক্ষে জয় পেয়েছে আর্জেন্টিনা। এ জয়ে ২০২৬ বিশ্বকাপে এক পা দিয়ে রাখল আলবিসেলেস্তেরা। দলের এমন জয়ে দারুণ উচ্ছ্বসিত প্রধান কোচ লিওনেল স্কালোনি। 

দ্বিতীয়ার্ধে দলের হয়ে জয়সূচক গোলটি করেন মেসির জায়গায় খেলতে নামা থিয়াগো আলমাদা।

মেসি-মার্তিনেজদের অনুপস্থিতিতে আলমাদা, সিমেওনেদের মতো নতুনরা দলের প্রয়োজনে এগিয়ে আসায় বেশি খুশি স্কালোনি।

ম‍্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ী কোচ স্কালোনি বললেন,‘আমি কেন সন্তুষ্ট হব না? জয়ের জন‍্য নয়, যেভাবে তারা নিজেদের সবটুকু দিয়েছে তার জন‍্য। এটা এমন মাঠ, যেখানে খেলতে এসে প্রতিপক্ষের প্রবল চাপ সামলাতে হয়, যখন গোলের সুযোগ আসে, সেটা কাজে লাগাতে হয়। যখন রক্ষণ সামলানোর প্রয়োজন পড়ে তখন সেটা করতে হয়- এটা কঠিন।

‘জাতীয় দল মানে পুরো একটি দল, এখানে একজন অনুপস্থিত থাকলেও অন্য কেউ দায়িত্ব নেয়। আজ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় না থাকলেও আমরা আত্মবিশ্বাস নিয়ে মাঠে নেমেছি। পারফরম্যান্স ভিন্ন হতে পারে, কিন্তু দল আছে, নামের ওপরে গিয়েও,’ যোগ করেন এই আর্জেন্টাইন কোচ।

ম‍্যাচের শুরুতে উরুগুয়ের প্রবল চাপে রক্ষণ ছেড়ে সেভাবে বের হতে পারছিল না আর্জেন্টিনা।

আলমাদা, সিমেওনেদেরও অনেক নিচে নেমে এসে রক্ষণে সাহায‍্য করতে হচ্ছিল। কেন এতেটা চাপে পড়তে হয়েছিল, দ্বিতীয়ার্ধে কীভাবে আর্জেন্টিনা দাপটের সঙ্গে খেলতে পারল, ব‍্যাখ‍্যা করলেন স্কালোনি। ‘উরুগুয়ে প্রথম ২০ বা ২৫ মিনিট খুব ভালো খেলেছে। সে সময় আমরা রক্ষণ সামলেছি, প্রতি আক্রমণ করেছি, যেটা ছিল পরিস্থিতির দাবি। দ্বিতীয়ার্ধে আমরা বেশি আধিপত‍্য করেছি এবং তখন খেলাটা ভিন্ন ছিল।
ফুটবল এমন সব মুহূর্তের মধ‍্য দিয়ে এগিয়ে নেয়। আপনাকে জানতে হবে কীভাবে রক্ষণ সামলাতে হয়।’

কিভাবে বিরতিতে কৌশল বদলেছিলেন তার ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, ‘ওলিভেরার দিকে একটু বেশি এগিয়ে আসে জুলিয়ানো (সিমিওনে) এবং আরাহোর দিকে নাহুয়েল (মলিনা) ঝুঁকাতেই দলের পারফরম্যান্স ভালো হয়। খেলায় এমন মুহূর্ত আসে যখন প্রতিপক্ষের চাপ সামলাতে হয়, তখন ধৈর্য ধরে থাকতে হয়। দল জানত কখন সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।’

ব্রাজিলের বিপক্ষে পরবর্তী ম্যাচ সম্পর্কে স্কালোনি বলেন, ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো খেলোয়াড়রা। তারা থাকলে আমরা আমাদের খেলার ধরন বজায় রাখতে পারব। শেষ মুহূর্তে রক্ষণাত্মক খেলতে হলেও খেলব। দেখা যাক সামনে কী হয়।’

মন্তব্য

আইপিএলে এবার ভিন্ন ভূমিকায় উইলিয়ামসন

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
আইপিএলে এবার ভিন্ন ভূমিকায় উইলিয়ামসন
কেন উইলিয়ামসন। ছবি : আইসিসি

আইপিএলে বেশ কয়েকটি ফ্র্যাঞ্চাইজির জার্সিতে খেলা হলেও এবারের আইপিএলে কোনো দল পাননি কেন উইলিয়ামসন। তবে আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া এই টুর্নামেন্টে ভিন্ন ভূমিকায় দেখা যাবে তাকে। 

আইপিএলের এবারের আসরে ধারাভাষ্যকার হিসেবে দেখা যাবে উইলিয়ামসনকে। এরই মধ্যে আইপিএলের ধারাভাষ্যকারদের তালিকা প্রকাশ করেছে সম্প্রচারকারী চ্যানেল।

সেখানে নাম আছে সাবেক এই কিউই অধিনায়কের।

আইপিএলের গত আসরে গুজরাট টাইটান্সের হয়ে খেলেছিলেন উইলিয়ামসন। যদিও দুই ম্যাচের বেশি খেলা হয়নি তার। সেসব ম্যাচে বলার মতো কিছু করতেও পারেননি।

এবারও তিনি নিলামে নিজের নাম নথিভুক্ত করেছিলেন। তবে মেগা নিলামে কোনো দল তার প্রতি আগ্রহ দেখানয়নি। 

সেই সুযোগেই আইপিএলে ধারাভাষ্য দিতে যাচ্ছেন এই কিউই ক্রিকেটার। আইপিএলে ধারাভাষ্যকার হিসেবে আরও থাকছেন সুনীল গাভাস্কার, রবি শাস্ত্রী, বীরেন্দর শেবাগ, অনিল কুম্বলে, হরভজন সিংহ, অজয় জাদেজা, নভজ্যোৎ সিং সিধু, আকাশ চোপড়া ও সঞ্জয় মাঞ্জরেকার।

সেখানে আরো ধারাভাষ্য দিতে দেখা যাবে মাইকেল ক্লার্ক, ম্যাথু হেইডেন, মার্ক বাউচার, রুদ্রপ্রতাপ সিং, শিখর ধাওয়ান, প্রজ্ঞান ওঝা, সুরেশ রায়না, এবি ডি ভিলিয়ার্স, অ্যারন ফিঞ্চ, রবিন উথাপ্পা, অম্বাতি রায়ডু, মোহাম্মদ কাইফ ও পীযূষ চাওলাকে।

আজ শনিবার ইডেন গার্ডেনসে কলকাতা নাইট রাইডার্স বনাম রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর ম্যাচ দিয়ে শুরু হচ্ছে আইপিএলের এবারের আসর। 

মন্তব্য
আইপিএল

বৃষ্টিতে পণ্ড হতে পারে উদ্বোধনী ম্যাচ

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
বৃষ্টিতে পণ্ড হতে পারে উদ্বোধনী ম্যাচ
গতকাল শুক্রবারও এভাবে ঢাকা ছিল ইডেন গার্ডেনস। ছবি : সংগৃহীত

কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আর তাতেই উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ও ম্যাচ দুই আয়োজনই শঙ্কার মুখে পড়েছে।

শনিবার কলকাতায় বজ্র-বিদ্যুৎসহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় হাওয়া অফিস। তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে , বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি হবে।

সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিতে বইবে হাওয়া। টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। যা আশা জাগাচ্ছে সকলের মনে। ইডেনে পুরো মাঠ ঢেকে দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে।
ফলে ভারী বৃষ্টি হলে তা থামার পর খুব বেশি সময় লাগবে না ম্যাচ শুরু করতে।

শুক্রবার ম্যাচের আগের দিন সন্ধ্যা বেলাতেও কলকাতাতে হয় বৃষ্টি। তাতে কলকাতা এবং বেঙ্গালুরু, কোনও দলই ঠিকমতো অনুশীলন করতে পারেনি।

কলকাতা নাইট রাইডার্স বনাম রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেস্তে গেলে কী হবে?

আইপিএলের গ্রুপ পর্বের ম্যাচে রিজার্ভ ডে থাকে না।

ফলে বৃষ্টির জন্য সময় নষ্ট হলে প্রথমে চেষ্টা করা হবে ওভার কমিয়ে ম্যাচ করানোর। ম্যাচ শুরু হওয়ার কথা সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা থেকে। বৃষ্টির কারণে ওভার কমলেও কমপক্ষে ৫ ওভারের ম্যাচ করতেই হবে। নিয়ম অনুযায়ী, রাত ১২.০৬ মিনিটের মধ্যে খেলা শেষ করতেই হবে। যে কারণে ৫ ওভারের ম্যাচ করতে হলে সেটা শুরু করতে হবে রাত ১০.৫৬ মিনিটের মধ্যে।
একান্তই যদি খেলা না হয় তা হলে দুই দল এক পয়েন্ট করে পাবে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ