ট্রাম্প আমদানি শুল্ক বাড়ালে ‘খরচ বাড়বে’ মার্কিন ভোক্তাদেরই

ডয়চে ভেলে
ডয়চে ভেলে
শেয়ার
ট্রাম্প আমদানি শুল্ক বাড়ালে ‘খরচ বাড়বে’ মার্কিন ভোক্তাদেরই
ফ্রান্সের লিলে একটি এইচঅ্যান্ডএম স্টোর। ফাইল ছবি : এএফপি

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমদানি শুল্ক বৃদ্ধির সিদ্ধান্তে মার্কিন ভোক্তাদের ব্যয় বাড়বে বলে মন্তব্য করেছেন ফ্যাশন রিটেইলার এইচঅ্যান্ডএমের প্রধান নির্বাহী ড্যানিয়েল এরভার। বৃহস্পতিবার রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘নতুন বাণিজ্য বাধার কারণে প্রতিষ্ঠানটি তাদের সরবরাহ চেইনে পরিবর্তন আনতে বাধ্য হচ্ছে।’

বর্তমানে এইচঅ্যান্ডএমের প্রধান উৎপাদনকেন্দ্র চীনে, যেখান থেকে আমদানির ওপর ইতিমধ্যে ২০ শতাংশ অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করেছেন ট্রাম্প। এ ছাড়া আরো কয়েকটি দেশ ‘পারস্পরিক শুল্কের’ ঝুঁকিতে রয়েছে, যা ২ এপ্রিল ঘোষণা করা হতে পারে।

আরো পড়ুন
ভেনিজুয়েলার তেল-গ্যাস কিনলেই শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

ভেনিজুয়েলার তেল-গ্যাস কিনলেই শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

 

যুক্তরাষ্ট্র এইচঅ্যান্ডএমের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাজার হওয়ায় প্রতিষ্ঠানটি শুল্কের প্রভাব সামাল দিতে দাম বাড়াতে পারে। এরভার বলেন, ‘পরিশেষে এই খরচ ভোক্তাদেরই বহন করতে হবে। আমরা ন্যায়সংগত ও সমান বাণিজ্যে বিশ্বাসী, কিন্তু শুল্ক বৈশ্বিক বাণিজ্যের উন্নয়নে সহায়ক নয়।’

প্রধান নির্বাহী ড্যানিয়েল এরভার জানান, এইচঅ্যান্ডএম শুল্ক আরোপের ওপর নজর রাখছে এবং প্রস্তুতি নিচ্ছে।

যদিও ট্রাম্পের আগামী সপ্তাহের ঘোষণায় কোন দেশগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকায় বর্তমান অবস্থাকে একটি ‘চলমান অবস্থা’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন তিনি।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

চীনে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
চীনে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার
ছবিসূত্র : এএফপি

পূর্ব-দক্ষিণ চীন সাগরে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার করেছে দেশটি। সেখানে ১০ কোটি টনেরও বেশি তেল মজুদ থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। চীনের জাতীয় তেল কম্পানি ‘চায়না ন্যাশনাল অফশোর অয়েল করপোরেশন (সিএনওওসি)’ সোমবার এ খবর জানায় বলে এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। 

সিনহুয়া জানিয়েছে, হুইঝো ১৯-৬ তেলক্ষেত্রটি দক্ষিণ চীনের গুয়াংডং প্রদেশের শেনজেন থেকে প্রায় ১৭০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।

পরীক্ষামূলক খনন থেকে দৈনিক ৪১৩ ব্যারেল অপরিশোধিত তেল এবং ৬৮ হাজার ঘনমিটার প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদন হয়েছে।

রাষ্ট্রায়ত্ত তেল কম্পানির সিইও ঝোউ সিনহুয়াই তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের ধারাবাহিক এ সাফল্যের প্রশংসা করেছেন।
তিনি বলেন, সিএনওওসি পরপর দুই বছর ধরে ১০০ মিলিয়ন টন তেলক্ষেত্র আবিষ্কার করেছে।

মার্কিন জ্বালানি তথ্য প্রশাসন বলছে, দক্ষিণ চীন সাগর বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আঞ্চলিক বিরোধের কারণে অপ্রকাশিত, তবে আবিষ্কৃত বেশির ভাগ তেল ও গ্যাসের মজুদ অপ্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ এলাকায় রয়েছে।

দক্ষিণ চীন সাগরের প্রায় পুরোটাই নিজেদের বলে দাবি করে চীন। তবে ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া এবং ব্রুনাইয়ের মধ্যে এ দাবির বিরোধিতা করেছে। 

সিএনওওসির প্রধান ভূতাত্ত্বিক জু চাংগুই বলেছেন, আবিষ্কারটি একটি ‘বড় সাফল্য’। মার্কিন সরকারের বিশ্লেষণ অনুসারে, চীন বিশ্বের বৃহত্তম অপরিশোধিত তেল আমদানিকারক দেশ।

গত বছর প্রতিদিন এক কোটি ১১ লাখ ব্যারেল তেল আমদানি করেছে। 

সূত্র : এএফপি
 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ইরানকে বোমা হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ইরানকে বোমা হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ছবিসূত্র : এএফপি

তেহরান তার পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ওয়াশিংটনের সঙ্গে যদি কোনো চুক্তিতে না পৌঁছায়, তাহলে বোমা হামলা এবং নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুমকি দিয়েছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রবিবার ইরানকে এই হুমকি দিয়েছেন।

ট্রাম্প টেলিফোনে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘যদি তারা কোনো চুক্তি না করে, তাহলে বোমা হামলা হবে। এটি এমন বোমা হামলা হবে, যা তারা আগে কখনো দেখেনি।

’ গত সপ্তাহে ওয়াশিংটনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা প্রত্যাখ্যান করে ইরান। 

এরপর ট্রাম্প এনবিসি নিউজকে বলেছেন, মার্কিন ও ইরানি কর্মকর্তারা কথা বলছেন, তবে বিস্তারিত কিছু বলেননি।
তিনি আরো বলেন, ‘এমন সম্ভাবনাও আছে যে যদি তারা কোনো চুক্তি না করে, তাহলে আমি তাদের ওপর চার বছর আগের মতোই আগের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করব।’ 

ট্রাম্পের একটি চিঠির জবাবে ইরান ওমানের মাধ্যমে একটি চিঠি পাঠিয়েছে।

ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, তেহরানের ওপর নতুন পারমাণবিক চুক্তিতে পৌঁছানোর আহ্বান জানানো হয়েছে। ইরান বলেছে, তাদের নীতি হলো সর্বোচ্চ চাপ ও সামরিক হুমকির মুখে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সরাসরি আলোচনায় অংশ না নেওয়া। গত বৃহস্পতিবার তেহরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বরাতে এ কথা বেলা হয়। 

ইরানের রাষ্ট্রপতি মাসুদ পেজেশকিয়ান রবিবার নীতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।

তিনি আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘(যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে) সরাসরি আলোচনা প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। তবে ইরান সব সময় পরোক্ষ আলোচনায় ছিল, এখনো আছে। এখনো পরোক্ষ আলোচনা অব্যাহত থাকতে পারে বলে সর্বোচ্চ নেতাও জোর দিয়েছেন।

এনবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প রুশ ও ইরানি পণ্যের ক্রেতাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুমকিও দিয়েছেন।

সূত্র : রয়টার্স

মন্তব্য

ঈদে শান্তি ও প্রত্যাবর্তনের প্রত্যাশা ইউক্রেনের মুসলিম তাতারদের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঈদে শান্তি ও প্রত্যাবর্তনের প্রত্যাশা ইউক্রেনের মুসলিম তাতারদের
ছবিসূত্র : তাস

ইউক্রেনের মুসলিমরা চলমান যুদ্ধের মধ্যেও ঈদ উদযাপন করছেন। ঈদ উদযাপনে কিয়েভের মসজিদে জড়ো হয়েছিলেন ক্রিমিয়ার তাতার মুসলিমরা। চলমান সংঘাতের মধ্যেই কিয়েভে জড়ো হয়েছিলেন তারা। ক্রিমিয়ান তাতার সম্প্রদায় তাদের স্বদেশ প্রতিরক্ষায় ইউক্রেনীয়দের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ।

এ দিন সেনা এবং বেসামরিক নাগরিকরা ধর্মীয় সীমানা অতিক্রম করে বিশ্বাসের মাধ্যমে তাদের যৌথ সংগ্রামে সান্ত্বনা খুঁজে পেয়েছিলেন। 

অনেক তাতাররা ইউক্রেন যুদ্ধকে রাশিয়ান আধিপত্যের বিরুদ্ধে তাদের শতাব্দীব্যাপী প্রতিরোধের আরেকটি অধ্যায় হিসেবে দেখেন। যুদ্ধ অব্যাহত থাকলেও ঈদের আনন্দ তাদের সাময়িক অবকাশ এবং শান্তি দিয়েছে। সম্প্রদায়টি দৃঢ়ভাবে তাদের ইউক্রেনীয় আনুগত্য প্রকাশ করে এবং তার সঙ্গে তাদের স্বতন্ত্র সাংস্কৃতিক পরিচয়ও বজায় রেখেছে।

তাদের গল্প যুদ্ধের মানবিক মূল্য এবং সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সম্প্রদায়ের স্থিতিস্থাপকতা উভয়কেই প্রতিফলিত করে।

ক্রিমিয়ার তাতাররা কৃষ্ণসাগরের উত্তরাঞ্চলে ক্রিমিয়া উপত্যকার ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী। তাদের মূল পেশা ছিল পশুপালন। ক্রিমিয়া সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত ছিল।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সোভিয়েত সরকার ক্রিমিয়া থেকে তাতারদের বিতাড়িত করে। যার মধ্যে সোভিয়েত সেনাবাহিনীতে কর্মরত ক্রিমিয়ান তাতারদের পরিবারও অন্তর্ভুক্ত ছিল। সোভিয়েত শাসক জোসেফ স্তালিনের কারণে তাতাররা মধ্য এশিয়ায়, বিশেষ করে উজবেকিস্তানে পাড়ি জমাতে বাধ্য হন।   

 ১৯৪৪ সালে ক্রিমিয়ায় প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার তাতার বসবাস করত। সময় ক্ষুধা, শীত ও রোগে প্রায় অর্ধেক তাতার মারা যায়।

নির্বাসনের ফলে ক্রিমিয়ান তাতাররা তাদের জনসংখ্যার ১৮ থেকে ৪৬ শতাংশ হারায়। এ ঘটনাকে গণহত্যা হিসেবে চিহ্নিত করেছে ইউক্রেনসহ কয়েকটি দেশ।

সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে গেলে ৪৫ বছর পর তাতাররা ক্রিমিয়ায় ফিরতে সক্ষম হলেও রাশিয়া ২০১৪ সালে ক্রিমিয়া দখল করে নেয়, ফলে ফের দেশ ছাড়তে বাধ্য হয় তারা। ২০১৪ সালের মার্চে রুশ সেনারা ক্রিমিয়ার নিয়ন্ত্রণ নিলে প্রায় ৩০ হাজার তাতার ইউক্রেনে পাড়ি জমান। রুশ সেনারা তাতারদের ওপর চরম দমন-পীড়ন চালিয়েছিল তারা।

একসময় কয়েক হাজার তাতার সোভিয়েত রেড আর্মিতে কর্মরত ছিলেন। এরপরও সোভিয়েত শাসক জোসেফ স্তালিন বিশ্বাস করতেন, তাতাররা নাৎসিদের অনুগত। সোভিয়েত আমলে তাতারদের বিরুদ্ধে বছরের পর বছর ধরে এমন প্রচারণা চালানো হয়েছে। তিনি ক্রিমিয়ায় তাতারদের নিজস্ব ভাষাচর্চায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিলেন। এসব কারণে অতীত থেকেই তাতাররা সোভিয়েতবিরোধী মনোভাব পোষণ করেন। এখন সোভিয়েতের জায়গায় বসে আছে রাশিয়া।

২০১৪ সালের পর প্রায় ১০ শতাংশ তাতার ক্রিমিয়া থেকে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ, দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খেরসনে স্থানান্তর হয়। 

১৯৬৭ সাল থেকে তাতারদের কয়েকজনকে ফিরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। ১৯৮৯ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের সুপ্রিম সোভিয়েত ক্রিমিয়ান তাতারদের তাদের মাতৃভূমি থেকে অপসারণকে অমানবিক এবং আইনহীন বলে নিন্দা জানায়, কিন্তু ১৯৮৯ সালে প্রত্যাবর্তনের পূর্ণ অধিকারনীতিতে পরিণত হওয়ার আগে মাত্র একটি ক্ষুদ্র শতাংশ ফিরে আসতে সক্ষম হয়েছিল।

২০১৪ সাল থেকে তাতাররা  আনুষ্ঠানিকভাবে ইউক্রেনের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী হিসেবে স্বীকৃত। বর্তমান রাশিয়ান প্রশাসন তাদের ‘জাতীয় সংখ্যালঘু’ বলে মনে করে, কিন্তু ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী নয়। যদিও সোভিয়েত ইউনিয়ন তাদের নির্বাসন এবং পরবর্তীকালে ক্রিমিয়ান স্বায়ত্তশাসিত সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র ভেঙে দেওয়ার আগে তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বলে মনে করত। ক্রিমিয়ান তাতাররা ক্রিমিয়ার জনসংখ্যার প্রায় ১৫ মতাংশ। তুরস্ক , উজবেকিস্তান, রোমানিয়া, বুলগেরিয়া এবং মহাদেশীয় ইউক্রেনে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ক্রিমিয়ান তাতারপ্রবাসী রয়েছে।

কিয়েভের সড়কে বের হলে আশপাশে চোখে পড়বে তাতারদের অসংখ্য রেস্তোরাঁ। পশুপালন ছেড়ে তাতাররা এখন রেস্তোরাঁশিল্পে এসেছেন। কিয়েভের যেখানে-সেখানে উড়তে দেখা যায় তাতারদের স্বতন্ত্র পতাকা। রুশ আগ্রাসনে তাতাররা এখন ক্রিমিয়া ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। ইউক্রেন-রাশিয়ার সাম্প্রতিক উত্তেজনায় আবার অনিশ্চয়তায় পড়েছেন তাতাররা।

সূত্র : আলজাজিরা, উইকিপিডিয়া

মন্তব্য

ঈদের দিনেও হামলা চালাল ইসরায়েল, নিহত ৬৪ ফিলিস্তিনি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঈদের দিনেও হামলা চালাল ইসরায়েল, নিহত ৬৪ ফিলিস্তিনি
সংগৃহীত ছবি

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিনেও গাজায় ভয়াবহ হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে কমপক্ষে ৬৪ জন নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে বেশির ভাগই শিশু। খবর আলজাজিরার।

খবরে বলা হয়, নিহত ৬৪ জনের মধ্যে প্যালেস্টাইন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি উদ্ধার করেছে আটজন স্বাস্থ্যকর্মীর মৃতদেহ, ৫ জন বেসামরিক প্রতিরক্ষাকর্মী এবং জাতিসংঘের একজন কর্মীর মৃতদেহ। 

আরো পড়ুন
মায়ানমারে ভূমিকম্পে প্রাণহানি বেড়ে ১৭০০

মায়ানমারে ভূমিকম্পে প্রাণহানি বেড়ে ১৭০০

 

এই হত্যার কড়া নিন্দা জানিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি। তারা বলেছে, ২০১৭ সালের পর বিশ্বের একটি একক ঘটনায় এটাই তাদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি। 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ