<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মায়ানমার থেকে নতুন করে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে বাংলাদেশ। ঢাকায় মায়ানমারের রাষ্ট্রদূত ইউ ক্যাও সোয়ে মোয়ে গত রবিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে পররাষ্ট্রসচিব মো. জসিম উদ্দিন বাংলাদেশের পক্ষে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের বিষয়টি তুলে ধরেন ও উদ্বেগ জানান।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">উল্লেখ্য, সম্প্রতি সশস্ত্র সংঘাতের কারণে বাস্তুচ্যুত মায়ানমারের বিশেষ করে রাখাইন রাজ্যের নাগরিকদের বাংলাদেশে নতুন করে অনুপ্রবেশ ঘটছে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বৈঠকে পররাষ্ট্রসচিব বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় সশস্ত্র সংঘাত নিয়ন্ত্রণ এবং রাখাইন থেকে বাংলাদেশে বেসামরিক নাগরিক ও সশস্ত্র ব্যক্তিদের প্রবেশ ঠেকাতে সব ধরনের</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মায়ানমারের প্রতি আহবান জানান। তিনি জোর করে বাস্তুচ্যুত মায়ানমারের নাগরিকদের তাদের নিজ দেশে দ্রুত, স্বেচ্ছায় এবং টেকসই প্রত্যাবাসনের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। জবাবে মায়ানমারের রাষ্ট্রদূত রাখাইন রাজ্যে দ্রুত শৃঙ্খলা ও শান্তি ফিরিয়ে আনার সঙ্গে সঙ্গে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মায়ানমারের নাগরিকদের প্রত্যাবাসন শুরু করার আশ্বাস দেন। বৈঠকে উভয় পক্ষই দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য, শিপিং সংযোগ, জ্বালানি এবং কৃষি ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিপুল সম্ভাবনার কথা স্বীকার করেন। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান অন্যান্য দ্বিপক্ষীয় বিষয় নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। রাষ্ট্রদূত নতুন দায়িত্ব গ্রহণের জন্য পররাষ্ট্রসচিবকে অভিনন্দন জানান। তিনি আশা প্রকাশ করেন, পররাষ্ট্রসচিবের মেয়াদে বাংলাদেশ ও মায়ানমারের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরো জোরদার হবে।</span></span></span></span></p>