<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">আমেনা বেগমকে (৩৩) ঘুরতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে শহর থেকে চট্টগ্রামের আনোয়ারায় গ্রামের বাড়িয়ে নিয়ে যান স্বামী ইয়াছিন আরাফাত (২৭)। সেখানে এক পুলিশ বন্ধুসহ তিনজনে মিলে স্ত্রীকে হত্যা করে লাশ গুম করে পালিয়ে যান। এ ঘটনার পর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) চট্টগ্রাম জেলা ইউনিট ক্লুলেস মার্ডারের রহস্য উদঘাটন করে। ঘাতক স্বামী বিদেশে পালিয়ে গেলেও তাঁর পুলিশ বন্ধুসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে সংস্থাটি। গতকাল</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"> শনিবার সকালে নগরীর পাহাড়তলী বারকোয়ার্টার এলাকায় পিবিআই সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানায়। গ্রেপ্তার হওয়া দুজন হলেন মো. জাহেদ ওরফে নাবেদ (৩০) ও পুলিশ কনস্টেবল মো. ইরফান (২৯)। এই দুজন ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। এখনো পলাতক রয়েছেন ভিকটিমের স্বামী ইয়াছিন আরাফাত।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">পিবিআই জেলা পরিদর্শক রতন শেখ জানান, আমেনাকে আনোয়ারা থানাধীন বৈরাগ চায়না ইকোমিক জোনসংলগ্ন পাহাড়ে নিয়ে গিয়ে ঘাতক স্বামী ও সহযোগীরা উপর্যপুরি ছুরিকাঘাত করেন। খুনের পর লাশ গুম করার জন্য পার্শ্ববর্তী একটি পরিত্যক্ত ব্রিকফিল্ডে লুকিয়ে রাখা হয়। গত ৩ অক্টোবর তাঁর ক্ষতবিক্ষত লাশ পাওয়া যায়।</span></span></p> <p style="text-align:left"> </p>