ঢাকা, শুক্রবার ২১ মার্চ ২০২৫
৬ চৈত্র ১৪৩১, ২০ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, শুক্রবার ২১ মার্চ ২০২৫
৬ চৈত্র ১৪৩১, ২০ রমজান ১৪৪৬
সেমিনার

সারের ব্যবহার ৫৪ বছরে বেড়েছে ৫৪ গুণ

  • * টেকসই কৃষি, মাটি ও খাদ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করার আহবান * ‘১৯৭০ সালের তুলনায় খাদ্য উৎপাদন বেড়েছে তিন গুণ। অথচ রাসায়নিক সারের ব্যবহার বৃদ্ধির কারণে মাটির স্বাস্থ্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সে জন্য আসলে মানুষের আচরণগত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন’
নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
সারের ব্যবহার ৫৪ বছরে বেড়েছে ৫৪ গুণ

দেশে গত ৫৪ বছরে রাসায়নিক সারের ব্যবহার ৫৪ গুণ বেড়েছে। ঢাকায় অ্যাকশনএইড বাংলাদেশ আয়োজিত এক সেমিনারে এ তথ্য জানিয়েছেন পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) চেয়ারম্যান ফজলুল কাদের। সেমিনারে তিনি জানান, ১৯৭০ সালের তুলনায় বর্তমান বাংলাদেশে খাদ্য উৎপাদন বেড়েছে তিন গুণ। অথচ রাসায়নিক সারের ব্যবহার ৫৪ গুণ বৃদ্ধির কারণে মাটির স্বাস্থ্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

সে জন্য আসলে মানুষের আচরণগত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। টেকসই কৃষি, মাটি ও খাদ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করার আহবান জানান তিনি।

রাজধানীর খামারবাড়িতে তুলা উন্নয়ন বোর্ডের মিলনায়তনে গত শুক্র ও শনিবার টেকসই কৃষি, মাটির স্বাস্থ্য, নিরাপদ খাদ্য এবং যুব ও নারী ক্ষমতায়নে জৈব সারে ভর্তুকি শীর্ষক এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন অ্যাকশনএইড বাংলাদেশ-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ কবির।

সেমিনারে পিকেএসএফ চেয়ারম্যান ফজলুল কাদের বলেন, তরুণদের মূলত একটা আস্থার জায়গা দাঁড় করাতে হবে। রাসায়নিক কৃষির মাঝখানে এক টুকর জমিতে জৈব কৃষি শুরু করলে হবে না, এর জন্য বড় আকারে কিছু সফলতার চিত্র দাঁড় করতে হবে। তাহলে আমরা সরকার এবং সাধারণ জনগণের কাছে একটা গ্রহণযোগ্য নজির স্থাপন করতে পারব। তার জন্য জৈব কৃষিতে ভর্তুকি প্রদান করতে হবে।

বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের (বিআরসি) সাবেক নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. খালেকুজ্জামান আকন্দ চৌধুরী বলেন, রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যবহারের ফলে পরিবেশ ও মানব স্বাস্থ্যের ওপর সরাসরি নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। মাত্রাতিরিক্ত রাসায়নিক ব্যবহারের ফলে মাটির উর্বরতা নষ্ট হতে হতে মাটি বন্ধ্যাও হয়ে যেতে পারে, যার প্রভাব দীর্ঘমেয়াদি এবং পরবর্তী প্রজন্মের ওপর এটার প্রভাব মারাত্মক। টেকসই কৃষির জন্য যুব ও নারীদের ক্ষমতায়নে জৈব চাষে তাদের আগ্রহ বাড়ানোর আহবান জানান তিনি।

দেশের পরিবেশ-প্রতিবেশের বিষয় মাথায় রেখে যুগোপযোগী কৃষি যন্ত্রপাতির উদ্ভাবন ও বর্জ্য পুনর্ব্যবহার নিশ্চিত করার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মঞ্জুরুল আলম। তিনি বলেন, সমবায়কে গুরুত্ব দিতে হবে।

কৃষক ফেডারেশনগুলোকে শক্তিশালী ও তাদের একটা লাভজনক জায়গায় নিতে হবে। কৃষক সার উৎপাদন করছে, কিন্তু লাইসেন্স পেতে বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হচ্ছে। এই লাইসেন্স পাওয়ার বিষয়টি সহজতর করতে হবে।

ফারাহ কবির বলেন, সবার আগে মাটির স্বাস্থ্য সুরক্ষার কথা ভাবতে হবে এবং কৃষককে সম্মান করতে হবে। কৃষিকে শুধু ফসলে আটকে রাখলে হবে না, এটাকে সমন্বিতভাবে দেখতে হবে। ফসলের সঙ্গে পোলট্রি, মাছ, গরু-ছাগল সব কিছুর সমন্বিতভাবে পরিকল্পনা প্রণয়ন ও তা বাস্তবায়ন করতে হবে।

রেজাউল করিম সিদ্দিকীর সঞ্চালনায় সেমিনারে সুপারিশমালা তুলে ধরেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের সিনিয়র সায়েন্টিফিক অফিসার ড. নাজিমউদ্দিন। তিনি বলেন, কৃষির জন্য মাটি অত্যাবশ্যকীয় সম্পদ। সুতরাং মাটির স্বাস্থ্যের ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। এত দিন আমরা গাছকে খাবার দিতাম, কিন্তু এখন সময় এসেছে মাটিকে খাবার দেওয়ার; মাটিকে খাবার দিলে গাছ খাবার পাবে।

সেমিনারে ছয়টি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম দিনে মাটির স্বাস্থ্য ও স্থায়িত্বশীল কৃষি; স্থায়িত্বশীল কৃষি ব্যবস্থায় জৈব সারের ভূমিকা এবং জলবায়ু সহনশীল কৃষি চর্চাবিষয়ক অধিবেশন এবং দ্বিতীয় ও সমাপনী দিনে কৃষিতে যুব ও নারী কৃষকের ক্ষমতায়ন; জৈব সারে ভর্তুকি প্রদানে ফ্রেমওয়ার্ক এবং বাংলাদেশ জৈব কৃষি চর্চা বৃদ্ধির রোডম্যাপ বিষয়ক অধিবেশন হয়।

 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

পদযাত্রা

শেয়ার
পদযাত্রা
৪৩তম বিসিএসের ২য় গেজেট বঞ্চিত ক্যাডার কর্মকর্তাদের গেজেটভুক্ত করে যোগদান নিশ্চিত করার দাবিতে গতকাল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় অভিমুখে পদযাত্রা। ছবি : কালের কণ্ঠ
মন্তব্য

আন্দোলন ছেড়ে বেতন-বোনাসের অপেক্ষায় পোশাক শ্রমিকরা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
আন্দোলন ছেড়ে বেতন-বোনাসের অপেক্ষায় পোশাক শ্রমিকরা

বেতন-বোনাসের দাবিতে রাস্তায় নেমে আসেন পোশাক কারখানার শ্রমিকরা। রাস্তা অবরোধ করে টানা কয়েক দিন আন্দোলনের পর এক ঘোষণায় রাস্তা ছাড়তে বাধ্য হন ঢাকার আশুলিয়ার একটি পোশাক কারখানার আন্দোলনরত কর্মীরা। সেদিন এক সেনা কর্মকর্তা হ্যান্ড মাইকে ঘোষণা দিলেন, আপনাদের জন্য সময় হচ্ছে সাত মিনিট। সাত মিনিটের ভেতরে আপনারা সাইডে গিয়ে দাঁড়াবেন।

যদি রাস্তা না ছাড়েন, আপনাদের দাবি-দাওয়া কোথায় গেল ওইটা পরে দেখব, আগে এখানে রাস্তা ক্লিয়ার করব। আমার কথা পরিষ্কার।

সেনা কর্মকর্তা আরো বলেন, সাত মিনিট পরে এখানে যাঁরা থাকবেন, তাঁরা আমার ডিরেক্ট আদেশ ভঙ্গ করছেন এবং জনভোগান্তি ক্রিয়েট করেছেন। এই পানিশেবল ক্রাইমের আন্ডারে আপনারা জেলে যাবেন।

কথা পরিষ্কার বলে দিলাম। সাত মিনিট পরে আমি ড্রোন দিয়ে যেন দেখি রাস্তা ক্লিয়ার। সেনা কর্মকর্তার এমন আলটিমেটামের এক মিনিটের মধ্যে শ্রমিকরা রাস্তা ছেড়ে দেন।

ঈদ বোনাস, ২৫ শতাংশ উৎপাদন বোনাস, নাইট বিল, টিফিন বিলসহ আরো কয়েকটি দাবিতে গাজীপুরের তেলিপাড়া এলাকায় ইস্মোগ সোয়েটার নামের একটি কারখানার শ্রমিকরা গত শুক্রবার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছিলেন।

তখন সেনাবাহিনীর সদস্যরা সেখানে হাজির হয়ে এমন বক্তব্য দেন।

শ্রমিকরা বলছেন, ইস্মোগ সোয়েটার কারখানায় এক হাজার ২০০-এরও বেশি শ্রমিক কাজ করছেন। দীর্ঘদিন কাজ করলেও তাঁদের ওভারটাইম বিল, নাইট বিল, মাতৃত্বকালীন ছুটি, বার্ষিক প্রণোদনার টাকা পান না বলে দাবি তাঁদের। এ ছাড়া তাঁদের প্রডাকশন রেট সঠিকভাবে দেওয়া হয় না বলেও অভিযোগ রয়েছে। তাই মোট ১৪ দফা দাবি আদায়ের জন্য আন্দোলন করছিলেন তাঁরা।

মন্তব্য

তিন কম্পানির শেয়ার কারসাজিতে ৮০ কোটি টাকা জরিমানা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
তিন কম্পানির শেয়ার কারসাজিতে ৮০ কোটি টাকা জরিমানা

শেয়ারবাজারে তিনটি তালিকাভুক্ত কম্পানি সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস, ফাইন ফুডস ও ফরচুন শুজ লিমিটেডের শেয়ারের দাম কারসাজির অভিযোগে ১২ ব্যক্তি ও তিন প্রতিষ্ঠানকে মোট ৭৯ কোটি ৯২ লাখ টাকা জরিমানা করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

যাঁদের জরিমানা করা হয়েছে, তাঁরা হলেন মো. আবুল খায়ের ১১ কোটি এক লাখ টাকা, আবুল কালাম মাতবর সাত কোটি ২১ লাখ টাকা, কাজী সাদিয়া হাসান ২৫ কোটি দুই লাখ টাকা, কনিকা আফরোজ ১৯ কোটি এক লাখ টাকা, কাজী ফরিদ হাসান ৩৫ লাখ টাকা, কাজী ফুয়াদ হাসান ৩৫ লাখ টাকা, ডিআইটি কো-অপারেটিভ পাঁচ কোটি টাকা, মোহাম্মদ শামসুল আলম ৫৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম এক লাখ টাকা, সাজিয়া জেসমিন ৪৯ লাখ টাকা, সুলতানা পারভীন ১১ লাখ টাকা, এএএ অ্যাগ্রো এন্টারপ্রাইজ ৭৫ লাখ টাকা, আরবিম টেকনো ২৩ লাখ টাকা এবং মো. ফরিদ আহমেদ এক লাখ টাকা।

 

মন্তব্য
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগ

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

    ‘অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলায় দুর্নীতির অভিযোগ’
নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদেরের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং বিদেশে অর্থপাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানী ঢাকার সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সংস্থাটির নিয়মিত বৈঠকে এই অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কমিশনের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

অভিযোগে বলা হয়, জি এম কাদের ১৯৯৬ সাল থেকে বিভিন্ন আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

২০০৯-১৪ সালে তিনি বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর জাতীয় পার্টির সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি মনোনয়নে ১৮ কোটি ১০ লাখ টাকা উেকাচ নেওয়া হয়েছে, যার মূল সুবিধাভোগী তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জি এম কাদের। চুক্তি অনুযায়ী অর্থ পরিশোধ না করায় অধ্যাপক মাসুদা এম রশীদ চৌধুরীকে দলীয় পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয় এবং তাঁর স্থলে জি এম কাদেরের স্ত্রী শরিফা কাদের সংসদ সদস্য হন।

অভিযোগে আরো বলা হয়, জি এম কাদের জালিয়াতির মাধ্যমে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হন এবং দলীয় পদ বাণিজ্য ও মনোনয়ন বাণিজ্যের মাধ্যমে বিপুল অর্থ সংগ্রহ করেন।

এই অর্থ পরে বিদেশে পাচার করা হয়। জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি ৩০১ সদস্যবিশিষ্ট হলেও বর্তমানে ৬০০ থেকে ৬৫০ জনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা পদ বাণিজ্যের প্রমাণ।

২০২৪ সালের দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে দাখিলকৃত হলফনামা অনুযায়ী জি এম কাদেরের নামে নগদ ৪৯ লাখ ৮৮ হাজার টাকা, ব্যাংকে ৩৫ লাখ ৯৫ হাজার টাকা এবং ৮৪ লাখ ৯৮ হাজার টাকা মূল্যের একটি জিপ গাড়ি রয়েছে। তাঁর স্ত্রী শরিফা কাদেরের নামে নগদ ৫৯ লাখ ৫৯ হাজার টাকা, ব্যাংকে ২৮ লাখ ৯ হাজার টাকা এবং ৮০ লাখ টাকা মূল্যের একটি জিপ গাড়ি রয়েছে।

স্থাবর সম্পদের মধ্যে লালমনিরহাট ও ঢাকায় জমি ও ফ্ল্যাট রয়েছে। জি এম কাদের দেশে-বিদেশে (সিঙ্গাপুর, লন্ডন, সিডনি) নামে-বেনামে সম্পদ পাচার করেছেন। দুদকের গোপন অনুসন্ধানে অভিযোগের যথেষ্ট প্রমাণ মিলেছে।

এদিকে জি এম কাদের বলেছেন, অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলা শুরু করায়, আমার মুখ বন্ধ করতেই দুর্নীতি ও হত্যা মামলা করা হয়েছে। এটি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ক্ষেত্রেও ঘটেছিল।

কিন্তু সব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে জাতীয় পার্টি আবারও ঘুরে দাঁড়াবে।

গতকাল ঢাকার কাকরাইলে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জাতীয় পার্টির ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জি এম কাদের এসব কথা বলেন। জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের জন্মদিন উপলক্ষে এই মাহফিলের আয়োজন করা হয়।

জি এম কাদের বলেন, দেশে নব্য ফ্যাসিবাদের উত্থান হচ্ছে। এ কারণে সম্প্রতি বারবার জাতীয় পার্টির কর্মসূচিতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে একটি মহল। কিন্তু বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। বলা হচ্ছে, আমি নাকি ২০১৮ সালের নির্বাচনে মনোনয়ন বাণিজ্য করেছি। এ জন্যই আমার বিরুদ্ধে দুর্নীতির তদন্ত হচ্ছে। অথচ এটা আমার বিরুদ্ধে মনগড়া অভিযোগ, এর সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্ট ছিল না।

জাতীয় পার্টির ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার আহ্বায়ক আব্দুস সবুর আসুদের সভাপতিত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু, পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য জহিরুল ইসলাম জহির, জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা খলিলুর রহমান খলিল প্রমুখ।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ