চলচ্চিত্র, নাটক কিংবা ওয়েব কনটেন্ট—যেকোনো কনটেন্ট তখনই দর্শকপ্রিয় হয়, যখন এর চিত্রনাট্যে থাকে নতুনত্ব। চিত্রনাট্যের গুণে একটি সাধারণ গল্পও হয়ে ওঠে অনন্য, মুগ্ধকর। স্বর্ণালি সময় বলতে এখনো সবাই যেমন ঘুরেফিরে গত শতকের সত্তর, আশি ও নব্বইয়ের দশকে ফিরে যায়, তখন কিন্তু গল্পকার-চিত্রনাট্যকারদের কদর ছিল। তাঁদের নামেই নাটক-সিনেমার প্রতি বাড়ত দর্শকের আগ্রহ।
চিত্রনাট্যের কদর বাড়বে কবে
- দৃশ্যমাধ্যমের যেকোনো কনটেন্টের প্রধান শক্তি চিত্রনাট্য। কিন্তু যাঁরা চিত্রনাট্য লেখেন, দেশের শোবিজে তাঁদের অবস্থান কেমন? সম্মান কিংবা সম্মানি ঠিকঠাক জোটে? চার চিত্রনাট্যকারের সঙ্গে কথা বলে সার্বিক হাল-হকিকত জানার চেষ্টা করেছেন কামরুল ইসলাম

অর্থ ও সম্মান একসঙ্গে হয় না
বৃন্দাবন দাস
টিভিনাটকের ক্ষেত্রে পেশাদার চিত্রনাট্যকার খুব বেশি তৈরি হচ্ছে না। নাটক যেভাবে চলছে—বাজেট, আয়োজন সব মিলিয়ে হয়তো প্রয়োজনও হয় না।
ন্যূনতম সম্মানি হওয়া উচিত ২ লাখ টাকা
মাসুম রেজা
শুধুই চিত্রনাট্য লেখেন, বাংলাদেশে এ রকম মানুষের খুব অভাব। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, পরিচালক নিজেই কাজটি করেন। আবার অন্য কাউকে দিয়ে কিছুটা চিত্রনাট্য করিয়ে তাঁর সঙ্গে নিজের নাম যুক্ত করে দেন পরিচালক। ফলে বাংলাদেশে চিত্রনাট্যকার ব্যাপারটাই পরিষ্কার নয়। সোহেল রানা বয়াতির ‘নয়া মানুষ’ ছবির চিত্রনাট্য আমি লিখেছি এবং শুধু আমার নামটিই চিত্রনাট্যকার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এমনটা সচরাচর দেখা যায় না। চিত্রনাট্যের সম্মানি নির্ভর করে নানা বিষয়ের ওপর। তবে আমার মতে, চিত্রনাট্যকারদের ন্যূনতম সম্মানি হওয়া উচিত দুই লাখ টাকা। সম্ভাবনা নিয়ে বললে, আমি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে চিত্রনাট্যের ওপর পড়াই। অনেকের মধ্যেই আগ্রহ দেখতে পাচ্ছি। যদিও বেশির ভাগের ঝোঁক ফিল্মমেকিংয়ে। তবে আলাদা করে চিত্রনাট্য লিখতে চায়, এমনও অনেক আছে। আর নতুনদের জন্য জায়গা সব সময় খোলা। যিনি চিত্রনাট্য করবেন, তাঁর নিজস্ব সৃজনশীলতা, নিষ্ঠা ও ইচ্ছার ওপর নির্ভর করবে তিনি কতটুকু এগোতে পারবেন।
সম্মিলিত একটি প্ল্যাটফরম দরকার
আব্দুল্লাহ জহির বাবু
এখন কাজ একটু কম। ফলে চিত্রনাট্যকাররা বিপদেই আছেন। আর যাঁরা কাজ করছেন, তাঁদের মধ্যে কোনটা চলচ্চিত্র, কোনটা নাটক, কোনটা ওয়েব কনটেন্ট—এসব গুলিয়ে ফেলছেন। যেটাকে আমরা সিনেমা বলছি, সেটা আদৌ সিনেমা হচ্ছে না; যেটাকে সিরিজ বলা হচ্ছে, সেটা আদতে ধারাবাহিক নাটক হয়ে যাচ্ছে! যেহেতু কোনো প্রাতিষ্ঠানিক জায়গা নেই, ফলে নতুন চিত্রনাট্যকাররা এগুলোর পার্থক্য করতে পারছেন না। প্রতিটি দৃশ্যমাধ্যমের গুরুত্ব ও পরিধি সম্পর্কে জানা জরুরি। এ ক্ষেত্রে কিছু কর্মশালা থাকলে ভালো হতো। যেমন—আমি বঙ্গর সঙ্গে কাজ করেছি ২০১৯ সাল পর্যন্ত, শুধু শেখার জন্য—ওয়েব সিরিজ কী, ওয়েব ছবি কী? একজন চিত্রনাট্যকারকে অবশ্যই নির্দেশনা জানতে হবে। তিনি কোন দৃশ্য কেমন চান, কিভাবে দৃশ্যটা ধারণ করা হবে, সেটা জানা জরুরি। এখানে চিত্রনাট্যকারদের সম্মানি পর্যাপ্ত নয়। ধরুন, ‘বরবাদ’ ছবির বাজেট প্রায় ২০ কোটি টাকা। সেখান থেকে চিত্রনাট্যকারকে কতই বা দিচ্ছেন? পুরো বাজেটের ১ শতাংশও চিত্রনাট্যকারের জন্য বরাদ্দ থাকে না। একটি ভালো দিক আছে, চিত্রনাট্যকাররা টাকা আগেই পেয়ে যান। বেশির ভাগ সময়ই টাকার অঙ্কটা খুব কম। আমরা যারা সিনিয়র, তাদেরই অনেক ক্ষেত্রে ছাড় দিতে হয়। নবীনদের কী অবস্থা, বোঝেন! চিত্রনাট্য লেখাকে পেশা হিসেবে নেওয়া আমাদের দেশে এখনো খুব রিস্কি ব্যাপার। যদি একটি কমন প্ল্যাটফরম থাকত, তাহলে সংকটের কিছুটা সমাধান আসত। সিনেমার চিত্রনাট্যকারদের একটি সংগঠন আছে—ফোয়াব; নাটকেরও আলাদা সংগঠন আছে। তবে সম্মিলিত একটি প্ল্যাটফরম থাকা দরকার, যেখান থেকে চিত্রনাট্যকারদের বিভিন্ন গ্রেড করা হবে। সেই গ্রেড অনুসারে তাঁরা সম্মানি চাইতে পারবেন।
সম্মানির আগে সম্মান দেওয়াটা জরুরি
শফিকুর রহমান শান্তনু
একসময় নাট্যকারদের নামেই নাটক দেখতাম আমরা। এখন সেই চিত্র নেই। এমন অনেক দর্শকের সঙ্গে পরিচয় হয়েছে যিনি ভাবতেন, অভিনেতা যে সংলাপটি বলছেন এটি বুঝি তাঁরই লেখা। একজন নাট্যকার যে ঘটনাক্রম সাজিয়ে চিত্রনাট্য দাঁড় করান, এটা তাঁরা জানেনই না। একবার ঘুরতে গিয়ে হোটেলে উঠেছি। যখন বললাম, আমার পেশা নাট্যকার। তিনি বুঝলেন না। আরেকটু সহজ করে বললাম, লেখক। বললেন, দলিল লেখক? বুঝতে পারছেন চিত্রনাট্যকারদের সার্বিক অবস্থা! সাধারণের কথা বাদ দিই, নাটকের লোকজনের মধ্যেও চিত্রনাট্যকারের ব্যাপারে এক ধরনের উদাসীনতা দেখি। কিছুদিন আগে এক জনপ্রিয় অভিনেত্রী আমার লেখা নাটক থেকে পুরস্কার পেয়েছেন। তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিচালক, চিত্রগ্রাহক থেকে শুরু করে কয়েকজনকে কৃতজ্ঞতা জানালেও নাট্যকারের নাম সেখানে অনুপস্থিত। অথচ একটি নাটকের স্রষ্টা চিত্রনাট্যকার। তাঁরা বলেন, ভালো গল্প পেলে কাজ করেন। ভালো গল্পটি যিনি লেখেন, তাঁকে সম্মান দিতে কুণ্ঠা দেখে অবাক হই। তাই বলি, সম্মানির আগে সম্মান দেওয়াটা জরুরি। সম্মানির বিষয়টি আসলে আপেক্ষিক। প্রথমত একজন চিত্রনাট্যকারের মেরুদণ্ড থাকাটা খুব দরকার। কারণ তিনি চিত্রনাট্যের মাধ্যমে একটি দর্শন প্রকাশ ও প্রচার করেন। সেটা মূল্যায়নের মাধ্যমেই তাঁর সম্মানি নির্ধারিত হয়। বিনয়ের সঙ্গে বলছি, প্রায় ২০ বছর ধরে লিখছি। আমি বলব, অবশ্যই মোটামুটি সচ্ছল জীবন যাপন করা সম্ভব। তবে নিত্যনতুন ভাবনা নিয়ে কাজ যথেষ্ট কঠিন। আমরা আশা করি ভালো গল্প, কিন্তু চিত্রনাট্যকারকে যে যথার্থ মূল্যায়ন ও সম্মানি দেওয়া দরকার, সেটা হয় না। এত সস্তায় পৃথিবীর কোথাও চিত্রনাট্য পাওয়া যায় না।
সম্পর্কিত খবর

শুভ জন্মদিন

এ সপ্তাহে যাঁদের জন্মদিন
[২০—২৬ মার্চ]
জয়শ্রী কর জয়া [২০ মার্চ]
সৈয়দ অহিদুজ্জামান ডায়মন্ড [২১ মার্চ]
প্রদীপ সাহা [২২ মার্চ]
বিপাশা হায়াত [২৩ মার্চ]
আসিফ আকবর, ফারুক আহমেদ, আনুশেহ আনাদিল [২৫ মার্চ]
ফেরদৌস ওয়াহিদ, মিলা ইসলাম, মৌটুশী বিশ্বাস, ফারাহ রুমা, তানহা তাসনিয়া [২৬ মার্চ]
।

যে ৩ কারণে দেখবেন ঈদের ৫ ছবি
- পবিত্র ঈদুল ফিতরে মুক্তি পাবে পাঁচটি ছবি—‘বরবাদ’, ‘দাগি’, ‘জংলি’, ‘জ্বিন ৩’ ও ‘চক্কর ৩০২’। এই পাঁচ ছবিতে কী আছে? কোনটি রেখে কোনটি এবং কেন দেখবে দর্শক? ছবির পরিচালকরা বলেছেন তিনটি কারণ, শুনেছেন হৃদয় সাহা

বরবাদ [মেহেদী হাসান হৃদয়]
অভিনয়ে—শাকিব খান, ইধিকা পাল, যিশু সেনগুপ্ত, শহীদুজ্জামান সেলিম, ইন্তেখাব দিনার।
১. প্রধান কারণ মেগাস্টার শাকিব খান। ঈদে শাকিব খানের ছবি মানেই পয়সা উসুল। আছেন ইধিকা পাল, তিনি এখন বেশ জনপ্রিয়।
২. অনেকে বলেন, মেগাস্টার বা সুপারস্টার থাকলে পরিচালককে নির্মাণে অনেক ছাড় দিতে হয়। আমি তা করিনি। গল্প, নির্মাণ থেকে কারিগরি দিক—সবখানেই সর্বোচ্চ মানদণ্ড রাখার চেষ্টা করেছি। এটা দর্শককে আকৃষ্ট করবেই।
৩. ছবির গান গুরুত্বপূর্ণ। ভিন্ন স্বাদের গান আছে ছবিতে। আমরা প্রীতম হাসানের গান যেমন রেখেছি, তেমনি আসিফ আকবর ভাইকেও।
দাগি [শিহাব শাহীন]
অভিনয়ে—আফরান নিশো, তমা মির্জা, সুনেরাহ বিনতে কামাল।
১. প্রথম কারণ, এটা আফরান নিশো-শিহাব শাহীন জুটির ছবি।
২. পুরো পরিবার নিয়ে দেখার মতো ছবি। দেখতে অস্বস্তিবোধ হবে না কারোই। সুন্দর গান, দুর্দান্ত গল্প, চৌকষ নির্মাণের অভিজ্ঞতা নিতে চাইলে ‘দাগি’ দেখতে হবে।
৩. সময়ের আধুনিক ছবি। আধুনিক দর্শকের কাছে এটি স্মার্ট ছবি মনে হবে।
জংলি [এম রাহিম]
অভিনয়ে—সিয়াম আহমেদ, শবনম বুবলী, প্রার্থনা ফারদিন দীঘি, দিলারা জামান, শহীদুজ্জামান সেলিম।
১. ঈদের ছবি মানে পরিবারের সবাই মিলে আনন্দ করতে করতে সিনেমা হলে যাওয়া। এটা মাথায় রেখেই ‘জংলি’র নির্মাণ। পরিবারের শিশু থেকে প্রবীণ সবাই নিশ্চিন্তে ছবিটি দেখতে পারবেন।
২. সিনেমা গল্প খুবই স্ট্রং। এ ছবিতে যেমন আবেগের দৃশ্য আছে, তেমনি আছে হাস্যরস ও মারপিঠ। সময় যত এগোবে দর্শক গল্পে আরো বেশি একাত্ম হবেন।
৩. সিয়াম আহমেদ। তাঁর ভক্তদের জন্য বিশেষ উপহার এই ছবি। নতুন এক সিয়ামকে দেখতে পাবেন দর্শক। বুবলীও ভীষণ ভালো করেছে। আর ছোট্ট মেয়েটা কেমন করেছে, সেটা দর্শক হল থেকে বেরিয়েই বলবে।
জ্বীন ৩ [কামরুজ্জামান রোমান]
অভিনয়—আব্দুন নূর সজল, নুসরাত ফারিয়া, তানিয়া আহমেদ প্রমুখ।
১. ‘জ্বীন’ ফ্র্যাঞ্জাইজির ছবি। আগের দুই কিস্তির মতো এটিও পছন্দ করবে সবাই। হরর ছবির দর্শক আমাদের দেশে নেহাত কম নয়।
২. হরর ছবিতে বাজেট বড় একটা বিষয়। জাজ মাল্টিমিডিয়া এক্ষেত্রে উদারতা দেখিয়েছে। আমিও চেষ্টা করেছি বাজেটের সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে। ‘কন্যা’ গানটি দেখলেও এর প্রমাণ পাবেন।
৩. সজল ও ফারিয়াকে নতুন অবতারে পাবে দর্শক। গল্পে তাদের আসল পরিচিয় জানতে দর্শককে শেষ পর্যন্ত দেখতে হবে।
চক্কর ৩০২ [শরাফ আহমেদ জীবন]
অভিনয়—মোশাররফ করিম, শাশ্বত দত্ত, রিকিতা নন্দিনী শিমু, তারিন।
১. এটি সম্পূর্ণ বিনোদনমূলক ছবি। দর্শক হলে যায় বিনোদন দিতে, সেই বিশ্বাস থেকেই ছবিটি বানিয়েছি।
২. মোশাররফ করিম ভাইয়ের অভিনয় ও জনপ্রিয়তা নিয়ে বলার কিছু নাই। ছোট পর্দায় তাঁকে ছাড়া ঈদ যেন পানসে, প্রথমবারের মতো ঈদে বড় পর্দায় আসছেন তিনি। আমাদের পরিচালক-শিল্পী জুটির কিছু কাজ জনপ্রিয় হয়েছে টিভিতে, দর্শকের আস্থা আছে আমাদের ওপর।
৩. এটি একটি সরকারি অনুদানের ছবি। গল্প, পাণ্ডুলিপি ভালো মানের হলেই জুরি বোর্ড অনুদানের জন্য প্রস্তাবনা করেন। ‘চক্কর ৩০২’তে একটা ভালো গল্প আছে। গানগুলো ভালো লাগবে সবার।
‘জংলি’তে প্রার্থনা ফারদিন দীঘি ও সিয়াম আহমেদ

স্টার অব দ্য উইক : বিপ্লব
- খালিদ আতাউল করিম

প্রমিথিউস ব্যান্ডের জনপ্রিয় এই গায়ক অনেক দিন ধরেই আছেন নিউইয়র্কে। সেখান থেকেই প্রকাশ করেন একের পর এক গান। আসছে ঈদেও প্রকাশ করবেন নতুন গান। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে গায়ক-গীতিকার-সুরকার জানিয়েছেন, তিনি ট্যাক্সি চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন।

ওটিটিতে ঈদ

জিম্মি [সিরিজ]
পরিচালনা—আশফাক নিপুণ
অভিনয়ে—জয়া আহসান, ইরেশ যাকের, শাহরিয়ার নাজিম জয়, প্রান্তর দস্তিদার প্রমুখ।
প্ল্যাটফরম ও মুক্তি—হইচই, ২৮ মার্চ।
১০ বছর ধরে কোনো প্রমোশন পায় না সরকারের নিম্নপদস্থ এক কর্মচারী। স্বামীকে নিয়ে তার টানাপড়েনের সংসার।
মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন—সিজন ২ [সিরিজ]
পরিচালনা—শিহাব শাহীন
অভিনয়ে—নাসির উদ্দিন খান, রাফিয়াত রশিদ মিথিলা, আইমন শিমলা, ফরহাদ লিমন প্রমুখ।
মুক্তি—তারিখ চূড়ান্ত হয়নি।
‘মাইশেলফ শামসুর রহমান স্বপন ওরফে অ্যালেন স্বপন’—সংলাপ দিয়ে শেষ হয়েছিল প্রথম সিজন। শেষ দৃশ্যে দেখা গিয়েছিল, মুখ ঢেকে রাখা এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলছে স্বপন। কে সে? কেনই বা স্বপনকে খুঁজছে মানুষটি? আরো অনেক প্রশ্ন দেখা দিয়েছিল দর্শকের মনে।
হাউ সুইট [ওয়েব ছবি]
পরিচালনা—কাজল আরেফিন অমি
অভিনয়ে—জিয়াউল ফারুক অপূর্ব, তাসনিয়া ফারিণ, সাইদুর রহমান পাভেল, এরফান মৃধা শিবলু, জিয়াউল হক পলাশ, মারজুক রাসেল, সুষমা সরকার প্রমুখ।
প্ল্যাটফরম ও মুক্তি—বঙ্গ, চূড়ান্ত হয়নি।
শখের ফটোগ্রাফার আদনান। বিয়ের সাজে পালিয়ে আসা তরুণী সুইটির ধাক্কায় তার ক্যামেরা পড়ে যায় নদীতে।
‘হাউ সুইট’-এ অপূর্ব ও ফারিণ