ঢাকা, সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫
৩ চৈত্র ১৪৩১, ১৬ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫
৩ চৈত্র ১৪৩১, ১৬ রমজান ১৪৪৬

পি কে হালদারের ৫ সহযোগীর ৩১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
পি কে হালদারের ৫ সহযোগীর ৩১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
পি কে হালদার। ফাইল ছবি

রিলায়েন্স ফাইন্যান্স ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পি কে হালদারের পাঁচ সহযোগীর ৩১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

আজ মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের অবকাশকালীন বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়া দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।

এর মধ্যে ক্রসবোড করপোরেশন লিমিটেডের পরিচলক অমল কৃষ্ণ দাসের ১২টি, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ও সিমটেক্স টেক্সটাইল লিমিটেডের পরিচালক মো. সিদ্দিকুর রহমানের ১১টি, পরিচালক মাহফুজা রহমান বেলীর চারটি, পরিচালক এহসান আলী শেখের দুটি ও পরিচালক হাফিজা খানমের দুটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা হয়েছে।

এদিন দুদকের উপপরিচালক মো. সালাউদ্দিন তাদের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।

এ সময় দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মীর আহমেদ আলী সালাম শুনানি করেন। শুনানি শেষে আদালত এ আবেদনটি মঞ্জুর করেন।

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, পি কে হালদার ও সংশ্লিষ্ট অন্যদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের অর্থ আত্মসাতের একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। ইন্টারন্যাশনাল লিজিং ও ফিন্যানশিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড কর্তৃক ক্রসবোড করপোরেশন লিমিটেডের নামে দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে ৬০ কোটি ৯৫ লাখ টাকা ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল ঋণ মঞ্জুর করে অর্থ আত্মসাৎ ও পাচার করা হয়েছে।

 

আবেদন আরো বলা হয়, ক্রসবোড করপোরেশন লিমিটেড নামে প্রতিষ্ঠানের পরিচলকরা হচ্ছেন অমল কৃষ্ণ দাস, মশিউর রহমান ও সাকিব আহমেদ।

তারা এসব অর্থ আত্মসাৎ ও পাচারের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানকালে প্রতীয়মান হয়। একইভাবে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং ও ফিন্যানশিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড কর্তৃক সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এবং সিমটেক্স টেক্সটাইল লিমিটেডের নামে দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে ১২১ কোটি ৩০ লাখ টাকা ঋণসীমা মঞ্জুর করে অর্থ আত্মসাৎ ও পাচার করা হয়েছে।

এই দুই প্রতিষ্ঠানের পরিচালক হচ্ছেন মো. সিদ্দিকুর রহমান, মাহফুজা রহমান বেলী, এহসান আলী শেখ ও হাফিজা খানম।

তারা এসব অর্থ আত্মসাৎ ও পাচারের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত মর্মে প্রাথমিক অনুসন্ধানকালে প্রতীয়মান হয়েছে।

উল্লিখিত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাংক হিসাব দ্রুত অবরুদ্ধ করা না হলে পরবর্তীতে জমাকৃত অর্থ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা সম্ভব হবে না। এজন্য অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিও তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামের ব্যাংক হিসাবসমূহ অবরুদ্ধ করা একান্ত প্রয়োজন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

স্ত্রীসহ সাবেক কর কমিশনার রঞ্জিতের ১২৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
স্ত্রীসহ সাবেক কর কমিশনার রঞ্জিতের ১২৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
সংগৃহীত ছবি

সাবেক কর কমিশনার রঞ্জিত কুমার তালুকদার ও তার স্ত্রী ঝুমুর মজুমদারের নামে থাকা ১২৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। রবিবার (১৬ মার্চ) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, দুদকের সহকারী পরিচালক খোরশেদ আলম এ আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি রঞ্জিত কুমার তালুকদারের বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণ, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতপূর্বক নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগটি অনুসন্ধানের জন্য অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়েছে। 

আরো পড়ুন
আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাঙচুর

আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাঙচুর

 

অভিযোগটি অনুসন্ধানকালে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি রঞ্জিত কুমার তালুকদার এবং তার স্ত্রী কুমুর মজুমদারের অস্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া যায়। 

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, তাদের নামে অর্জিত অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর/স্থানান্তর বা অন্য কোনো পন্থায় মালিকানা পরিবর্তন/হস্তান্তর করার চেষ্টা করছে। তার স্ত্রী ঝুমুর মজুমদারের নামে ব্যাংকের বিভিন্ন হিসাবে ১১ কোটি ৫০ লাখ ৩২ হাজার ৭৯ টাকা জমা রয়েছে।

অভিযোগটি সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের নামে অর্জিত অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধ করা আবশ্যক। এর আগে তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন আদালত। 

মন্তব্য

স্ত্রী-সন্তানসহ হানিফের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
স্ত্রী-সন্তানসহ হানিফের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সংগৃহীত ছবি

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, তার স্ত্রী ফৌজিয়া আলম, ছেলে ফাহিম আফসার আলম ও ফারহান সাদিক আলম এবং মেয়ে তানিশা আলমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। 

রবিবার (১৬ মার্চ) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।

দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, দুদকের উপপরিচালক সাইদুজ্জামান তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়, মাহবুব উল আলম হানিফের বিরুদ্ধে পদ্মা ও গড়াই নদীর বালুমহল থেকে চাঁদাবাজি, টেন্ডার, বাণিজ্য, নিয়োগ বাণিজ্য, হাটবাজার ইজারা বাণিজ্য, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে টিআর, কাবিখাসহ বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প হতে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। এসব অর্থ বিদেশে পাচার ও স্ত্রীর নামে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে।

গোপন ও বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, মাহবুব উল আলম হানিফ ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে দেশের বিভিন্ন স্থানে (কুষ্টিয়া, খুলনা, পটুয়াখালী, মোংলা, কক্সবাজার, টেকনাফ এলাকা ছাড়াও অন্যান্য এলাকায়) এবং দেশের বাইরে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ অন্যান্য দেশে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ রয়েছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্টরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে তাদের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর করার চেষ্টা করছেন মর্মে অনুসন্ধানকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়।

তারা বিদেশে পালিয়ে গেলে অনুসন্ধানকার্য ব্যাহত হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা একান্ত প্রয়োজন।

মন্তব্য

দুদকের মামলায় জামিন পাননি সাবেক খাদ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
দুদকের মামলায় জামিন পাননি সাবেক খাদ্যমন্ত্রী
ছবি: কালের কণ্ঠ

দুর্নীতির দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ রবিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। 

এদিন কারাগারে আটক আসামি সাধন চন্দ্র মজুমদারকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর আসামিপক্ষের আইনজীবী ফারজানা ইয়াসমিন রাখি তার জামিন চেয়ে আবেদন করেন।

দুদকের পক্ষ থেকে জামিনের বিরোধিতা করা হয়। শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর এ আদেশ দেন। পরে তাকে ফের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

গত বছর ৩ অক্টোবর রাতে ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে সাধন চন্দ্র মজুমদারকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ।

এরপর তাকে রিমান্ডেও নেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি কারাগারে আছেন। এরপর ১৯ ডিসেম্বর সাধন চন্দ্র মজুমদারের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি ৩৪ লাখ ৬৬ হাজার ২৬৮ টাকার টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণভাবে অর্জনপূর্বক ভোগদখলে রেখেছেন এই অভিযোগে মামলা দায়ের করেন দুদকের সহকারি পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়া। গত ২৯ জানুয়ারি তাকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত।

মন্তব্য

আবরার হত্যার রায় ছাত্র রাজনীতির জন্য কড়া বার্তা: অ্যাটর্নি জেনারেল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আবরার হত্যার রায় ছাত্র রাজনীতির জন্য কড়া বার্তা: অ্যাটর্নি জেনারেল
সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় হাইকোর্ট ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও ৫ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বহাল রেখেছেন। রায়ের পর, অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, ‘এ রায় ছাত্র রাজনীতির জন্য একটি কঠোর বার্তা।’ রবিবার (১৬ মার্চ) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান এবং বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন।

আরো পড়ুন

বৃহত্তর নোয়াখালী জনকল্যাণ ফোরামের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

বৃহত্তর নোয়াখালী জনকল্যাণ ফোরামের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

 

আবরারের হত্যার ঘটনায় মামলার তদন্তে বুয়েটের ২৫ শিক্ষার্থী আসামি হন।

২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে শের-ই-বাংলা হলে আবরার ফাহাদকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করেন। এর পরদিন আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ চকবাজার থানায় মামলা করেন।

আরো পড়ুন

ঠাকুরগাঁওয়ে গরু বলে গর্ভবতী ঘোড়ার মাংস বিক্রি

ঠাকুরগাঁওয়ে গরু বলে গর্ভবতী ঘোড়ার মাংস বিক্রি

 

মামলার তদন্ত শেষে পুলিশ ১৩ নভেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে, যেখানে বলা হয়, আবরারকে ছাত্রশিবিরের কর্মী সন্দেহে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগে হত্যা করা হয়। ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন, এবং ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং ৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন।

মামলার ডেথ রেফারেন্স এবং আসামিদের আপিলের শুনানি ২০২২ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে শুরু হয় এবং পরে ২০২৩ সালের ২৮ নভেম্বর শুনানি শুরু হয়। আজ ১৬ মার্চ হাইকোর্ট এই রায় ঘোষণা করে ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড এবং ৫ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ বহাল রাখেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ২০ আসামির মধ্যে রয়েছেন বুয়েট ছাত্রলীগের বিভিন্ন পদাধিকারী, যাদের মধ্যে মেহেদী হাসান রাসেল, মেহেদী হাসান রবিন, অনিক সরকার অপু, মনিরুজ্জামান মনির, মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন প্রমুখ।

আরো পড়ুন

ঈদ যাত্রা : অনলাইনে যেভাবে কাটবেন ট্রেনের টিকিট

ঈদ যাত্রা : অনলাইনে যেভাবে কাটবেন ট্রেনের টিকিট

 

এছাড়া, যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ৫ আসামির মধ্যে আছেন বুয়েট ছাত্রলীগের সহসভাপতি মুহতাসিম ফুয়াদ, ইসতিয়াক আহমেদ মুন্না, অমিত সাহা, আকাশ হোসেন এবং মোয়াজ আবু হোরায়রা।

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে বুয়েটের শের-ই-বাংলা হলে আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। পরে ৩৭ দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ করে ১৩ নভেম্বর চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ