ঢাকা, মঙ্গলবার ১৮ মার্চ ২০২৫
৩ চৈত্র ১৪৩১, ১৭ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, মঙ্গলবার ১৮ মার্চ ২০২৫
৩ চৈত্র ১৪৩১, ১৭ রমজান ১৪৪৬

শবেবরাত উপলক্ষে তারেক রহমানের বাণী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
শবেবরাত উপলক্ষে তারেক রহমানের বাণী
ফাইল ছবি

পবিত্র শবেবরাত উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এতে তিনি বাংলাদেশসহ মুসলিম বিশ্বের সব মুসলমানের অব্যাহত সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন।

তারেক রহমান বলেছেন, ‘শাবান মাসের একটি মহিমান্বিত রাতের নাম শবেবরাত। বরাত অর্থ নাজাত বা মুক্তি, তাই শবেবরাতের রাতের গুরুত্ব অপরিসীম।

এ রাতের ফজিলত ও মর্যাদা অনেক বেশি।’

তিনি বলেন, ‘এ মহান রাতে আল্লাহ পাক তার সৃষ্টির সেরা জীব মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করেন। আর এ কারণেই এই পবিত্র রাতে ধর্মপ্রাণ বান্দারা সারা রাত আল্লাহর সান্নিধ্য লাভের প্রত্যাশায় নিজেদের ভুল-ভ্রান্তি, ত্রুটি-বিচ্যুতির জন্য মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে। নিঃসন্দেহে এই রাত ফজিলতপূর্ণ।

আল্লাহ পাক এই রাতে তার বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন এবং ক্ষমা প্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করেন।’

তিনি আরো বলেন, ‘সব অনাচার, অপকর্ম ও অপবিত্রতা থেকে পরিত্রাণ পেতে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেন এবং মহান রাব্বুল আলামিন অনুগ্রহ প্রার্থীদের প্রতি অনুগ্রহ করেন। আমরা সবাই সহিংসতা, রক্তপাত, হিংসা, বিদ্বেষ পরিহার করে মানব জাতির বৃহত্তর কল্যাণে নিজেদের নিবেদিত রাখব, মহিমান্বিত রাতে আমাদের এই নিবেদন নিশ্চয়ই আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কবুল করবেন।’

তারেক রহমান পবিত্র শবেবরাতের রজনিতে দেশ, জাতি তথা মুসলিম বিশ্বের উত্তরোত্তর উন্নতি, কল্যাণ ও শান্তি কামনা করেন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতা আয়োজন ছাত্রদলের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতা আয়োজন ছাত্রদলের
সংগৃহীত ছবি

পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে হিফযুল কোরআন ও কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।

আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি অডিটোরিয়ামে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক (সহ-সভাপতি পদমর্যাদা) মো. জাহাঙ্গীর আলম।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হকসহ বিএনপির সিনিয়র নেতারা।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

১৬ বছরের আন্দোলন ও অভ্যুত্থানের মধ্যে বিভেদ টানছেন কেন, প্রশ্ন রিজভীর

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
১৬ বছরের আন্দোলন ও অভ্যুত্থানের মধ্যে বিভেদ টানছেন কেন, প্রশ্ন রিজভীর
সংগৃহীত ছবি

বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টারা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন এবং সাম্প্রতিক জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছেন।’

তিনি বলেন, ‘বিএনপি নেতৃত্বাধীন গণতন্ত্রপন্থী রাজনৈতিক দলগুলো ১৫ বছর ধরে যে আন্দোলন চালিয়েছে, জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান তারই চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ।’

শনিবার (১৭ মার্চ) দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।

মাগুরায় আট বছরের শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় দায়ীদের বিচারের দাবিতে জাতীয়তাবাদী মহিলা দল এই মানববন্ধনের আয়োজন করে।

এ সময় রিজভী বলেন, ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে কথা বলায় এবং বাংলাদেশকে ফ্যাসিবাদমুক্ত করতে গিয়ে গত ১৫ বছরে ইলিয়াস আলীসহ বিএনপির অনেক নেতাকর্মী গুমের শিকার হয়েছেন।’

তিনি বলেন, ‘চূড়ান্তভাবে জুলাই-আগস্টে শিশু-তরুণ ও কিশোররা জীবন উৎসর্গ করে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে। তাই আমি উপদেষ্টাদের কাছে জানতে চাই, আপনারা কেন এই ১৫ থেকে ১৬ বছরের আন্দোলন এবং জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের মধ্যে বিভাজনের রেখা টানছেন?’

জনগণের কল্যাণে কাজ করা এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিশেষ করে চালের দাম কমানোর দিকে মনোনিবেশ করার জন্য উপদেষ্টাদের প্রতি আহ্বান জানান বিএনপির এই নেতা।

তিনি বলেন, ‘একজন উপদেষ্টা শিক্ষার্থীদের বলেছেন, আপনারা যেভাবে দেশ চালাচ্ছেন, এভাবে পাঁচ বছর চললে দেশ আরো উন্নত হবে।

তার মানে এখানে নির্বাচনের কোনো প্রয়োজন নেই।’

রিজভী বলেন, ‘গণতন্ত্র, আইনের শাসন, ন্যায়বিচার ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’

তিনি বলেন, ‘আপনারা তাদের (ছাত্রদের) কী শেখাচ্ছেন? আপনি তাদের ফ্যাসিবাদ বা একনায়কতন্ত্রের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন। এটা অন্যায়।

রিজভী আরো বলেন, ‘তার দল চায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করুক, যেখানে তার প্রতি জনগণের আস্থা বজায় থাকবে।’

বিএনপির এই নেতা সতর্ক করে বলেন, ‘জনগণের এমন গভীর আস্থা রয়েছে যে আপনারা একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন।’ তবে বিলম্ব হলে তা ভিন্ন দিকে মোড় নেবে বলে হুঁশিয়ারি দেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ মহাসচিব রিজভী।

রিজভী বলেন, ‘দেশে বর্তমান অসন্তোষ শেখ হাসিনার দুঃশাসনের ফল। আমাদের অবশ্যই এই দুঃশাসনের বিকৃত ফলকে উৎপাটন করে শুদ্ধ সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

মন্তব্য

যুবদল পরিচয়ে দখল বাণিজ্য করলে আটক করে যে নম্বরে জানাবেন

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
যুবদল পরিচয়ে দখল বাণিজ্য করলে আটক করে যে নম্বরে জানাবেন
সংগৃহীত ছবি

যুবদল পরিচয়ে কেউ দখল বাণিজ্য করলে অভিযুক্তকে আটকের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল। জড়িতদের আটক করে দপ্তরে জানানোর অনুরোধ করেছে সংগঠনটি।

অবৈধ দখল বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত সংশ্লিষ্ট কতিপয় দুষ্কৃতকারী নিজেদের অপরাধ আড়াল করতে উদ্দেশ্যমূলকভাবে যুবদলের পরিচয় ব্যবহার করে সংগঠনের ইমেজ ক্ষুণ্ণ করছে বলে এক বিবৃতিতে দাবি করেছে যুবদল।

আজ সোমবার সংগঠনটির পক্ষ থেকে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে দেওয়া হয়।

এক বিবৃতিতে সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম নয়ন এসব কথা বলেন।

যুবদলের সহদপ্তর সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম ভূইয়া স্বাক্ষরিত ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গুলিস্তানসহ রাজধানীর বিভিন্ন সড়কের ফুটপাত দখল করে এক শ্রেণির দুষ্কৃতকারী জনসাধারণের স্বাভাবিক চলাফেরা বিঘ্নিত করার পাশাপাশি ফুটপাতকেন্দ্রিক ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে প্রায়ই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ছে। গণমানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় সংগ্রামরত বিএনপির অন্যতম অঙ্গসংগঠন হিসেবে যুবদল এসব অবৈধ দখল-বাণিজ্যকেন্দ্রিক সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সব সময়ই সোচ্চার ভূমিকা পালন করে আসছে। জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী এ ধরনের কাজে যুবদলের কারো ন্যূনতম সংশ্লিষ্টতা দৃষ্টিগোচর হওয়া মাত্রই অভ্যন্তরীণ তদন্তের মাধ্যমে বহিষ্কারসহ তার বিরুদ্ধে দলীয় ও আইনি শান্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।

তবে বিভিন্ন সময় দেখা যাচ্ছে যে এ ধরনের অবৈধ দখল বাণিজ্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কতিপয় দুষ্কৃতকারী নিজেদের অপরাধ আড়াল করতে উদ্দেশ্যমূলকভাবে যুবদলের পরিচয় ব্যবহার করে সংগঠনের ইমেজ ক্ষুণ্ণ করছে।

এদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নিতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানান যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম নয়ন। 

দলীয় পরিচয় ব্যবহারকারী এ ধরনের অপরাধীর প্রকৃত পরিচয় নিশ্চিত হয়ে সংবাদ প্রকাশের জন্য গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকদের অনুরোধ জানিয়েছে যুবদল।

বিবৃতিতে আরো বলা হয়েছে, যুবদলের পরিচয় ব্যবহার করে কোথাও দখল বাণিজ্যের কোনোরূপ ঘটনা পরিলক্ষিত হওয়া মাত্রই অপরাধীকে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে আটক করে যুবদলের কেন্দ্রীয় দপ্তরে (নুরুল ইসলাম সোহেল, দপ্তর সম্পাদক, ০১৮১৯ ২৯৫ ১০৬ এবং মিনহাজুল ইসলাম ভূইয়া, সহ-দপ্তর সম্পাদক, ০১৭১২ ০৬১ ১৯৮) জানানোর জন্য সচেতন জনসাধারণ ও ভুক্তভোগীসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো যাচ্ছে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সংস্কার ঐতিহাসিক প্রয়োজন : স্বপন

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
সংস্কার ঐতিহাসিক প্রয়োজন : স্বপন
সংগৃহীত ছবি

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেছেন, ‘রাষ্ট্রীয় রাজনীতির সংস্কারের ওপর নির্ভর করছে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের রূপরেখা। এটা ইচ্ছা-অনিচ্ছা বা ছোট-বড় বিষয় নয়।’

তিনি বলেন, ‘ঐতিহাসিক প্রয়োজনেই সংস্কার সম্পন্ন করতে হবে। বিদ্যমান নৈরাজ্যকর রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক-সাংস্কৃতিক অবস্থাকে অতিক্রম করার লক্ষ্যেই প্রয়োজনীয় সংস্কারের সুসংবদ্ধ ও পরিণত পদক্ষেপ হবে ইতিহাসের ভবিষ্যৎ।

আজ সোমবার সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে জেএসডি আয়োজিত নারীর প্রতি সহিংসতা, ধর্ষণ ও সন্ত্রাসের প্রতিবাদে সুশাসন প্রতিষ্ঠার দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশে দলের সাধারণ সম্পাদক এসব কথা বলেন।

স্বপন বলেন, ‘নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে অন্যায়, অবিচার ও নিরাপত্তার নৈরাশ্যমূলক সমাজব্যবস্থার উত্তরণ ঘটাতে হবে। নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা মনুষ্যত্বের মহিমাকে ভুলুণ্ঠিত করে। এই মনুষ্যত্ববিরোধী রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে ছুঁড়ে ফেলতে হবে।

একটি মানবিক সমাজ এবং সুশাসন, প্রতিটি ব্যক্তিকে স্বমহিমায় ও পূর্ণ আত্মমর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করতে পারে। এ ধরনের উপযোগী রাষ্ট্রব্যবস্থা বিনির্মাণের লক্ষ্যেই জেএসডি অংশীদারত্বের গণতন্ত্রের রাজনৈতিক বন্দোবস্ত হাজির করেছে।’

জেএসডির সিনিয়র সহ-সভাপতি তানিয়া রব বলেন, ‘জীবনবিমুখ বা জীবন থেকে বিচ্ছিন্ন কোনো মতাদর্শ কিংবা ভাবধারা আমাদের সমাজ গ্রহণ করবে না। সমাজ-বিচ্ছিন্ন হয়ে ইতিহাসের গতিপথের পরিবর্তন করা যায় না।

ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নারীকে ঘরে আবদ্ধ রাখার মতে কোনো প্রতিক্রিয়াশীল রাজনৈতিক মতবাদকে চাপিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে না।’

দলের ঢাকা মহানগর পূর্বের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ নাসিমের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য দেন সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ সিরাজ মিয়া, অ্যাডভোকেট কে. এম. জাবির, অ্যাডভোকেট সৈয়দ বেলায়েত হোসেন বেলাল, মোশারেফ হোসেন, মো. মোস্তফা কামাল, মোশারেফ হোসেন মন্টু, কামাল উদ্দিন মজুমদার সাজু, এম এ আউয়াল, কামরুল আহসান অপু, এস. এম. মনিরুজ্জামান মনির প্রমুখ। 

সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল নগরীর প্রেস ক্লাব, পল্টন, বিজয়নগর প্রদক্ষিণ করে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ