<p style="text-align:justify">বিশ্বাস ভঙ্গসহ প্রতারণার অভিযোগে বগুড়া-১ (সারিয়াকান্দি সোনাতলা) আসনে বিগত সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী শাহজাদী আলম লিপি ও তার স্বামী সাময়িক বরখাস্তকৃত পুলিশ কর্মকর্তা হামিদুল আলমের বিরুদ্ধে বগুড়ার আদালতে মামলা করা হয়েছে।</p> <p style="text-align:justify">গত ২৬ নভেম্বর বগুড়ার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে গাবতলী উপজেলার নশিপুরের মৃত ছমির উদ্দিনের ছেলে অবসর অতিরিক্ত পুলিশ কর্মকর্তা নূর-ই-আলমের পক্ষে তার চাচাতো ভাই ফোরকান আলী বাদী হয়ে মামলাটি করেন।</p> <p style="text-align:justify">বুধবার (৪ ডিসেম্বর) বগুড়ার কোর্ট ইন্সপেক্টর মোসাদ্দেক হোসেন মামলার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আদালতের বিচারক সুকান্ত সাহা মামলার অভিযোগ বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য সমাজসেবা কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেন। লিপি এর আগে আওয়ামী লীগ থেকে দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="স্বপ্নের সংসার করা হলো না গৃহবধূ তিন্নির" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2024/12/04/1733313048-e06d061a77a7bde916b8a91163029d41.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>স্বপ্নের সংসার করা হলো না গৃহবধূ তিন্নির</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/12/04/1453815" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">অভিযোগে বলা হয়েছে, বগুড়া শহরে জলেশ্বরীতলায় পুলিশ সুপার অফিসের দক্ষিণে ও সাব রেজিস্ট্রি অফিসের পশ্চিম পাশে মেধা শাহ ক্যাসেল নামের নির্মীয়মাণ বহুতল ভবনের সাততলায় উত্তর-পূর্ব কোণে একটি ফ্ল্যাট দেওয়ার জন্য মামলার ২ নম্বর সাক্ষী নূর-ই-আলম ১ লাখ টাকা শাহাজাদী আলমকে প্রদান করলে তিনি টাকা গুনে নিয়ে চুক্তিনামায় স্বাক্ষর করেন। এ সময় তার স্বামী সরকারি চাকরি করেন জানিয়ে ওই চুক্তিনামায় সাক্ষী হিসেবে স্বাক্ষর করতে অস্বীকার করেন। </p> <p style="text-align:justify">পরে ২ নম্বর সাক্ষী নূর-ই-আলম, অবশিষ্ট টাকা গ্রহণ করে ফ্ল্যাট তার বরাবর বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য শাহাজাদী আলম বরাবর লিগ্যাল নোটিশ প্রদান করে। গত ২২ নভেম্বর আসামিদের চুক্তি অবশিষ্ট টাকা গ্রহণ করে ফ্ল্যাটটি বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য নূর-ই- আলম, আসামিদ্বয়কে অনুরোধ করলে তারা টাকা গ্রহণ করতে এবং ফ্লাট বুঝে দিতে অস্বীকারসহ চুক্তি ভঙ্গ করে প্রতারণা করেছে মর্মে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।</p>