সিরাজগঞ্জ চেম্বারের নেতাদের সঙ্গে ইরানের রাষ্ট্রদূতের মতবিনিময়

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
শেয়ার
সিরাজগঞ্জ চেম্বারের নেতাদের সঙ্গে ইরানের রাষ্ট্রদূতের মতবিনিময়
সিরাজগঞ্জ চেম্বারের নেতাদের সঙ্গে ইরানের রাষ্ট্রদূতের মতবিনিময়। ছবি : কালের কণ্ঠ

ইরান ও বাংলাদেশে যৌথ ব্যবসা-বাণিজ্য সম্পর্কিত বিষয়ে সিরাজগঞ্জ চেম্বার অব কমার্সের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইরানের রাষ্ট্রদূত মানসুর চাভোশি। শনিবার (৪ জানুয়ারি) সকালে সিরাজগঞ্জ চেম্বার অব কমার্সের হলরুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

মতবিনিময়সভায় চেম্বারের প্রেসিডেন্ট সাইদুর রহমান বাচ্চু সিরাজগঞ্জ জেলায় শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপন এবং দুই দেশের পণ্য আমদানি-রপ্তানির বিষয়ে নানা দিক তুলে ধরেন। পাশাপাশি সিরাজগঞ্জের অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং বিসিক শিল্পপার্কের নানা সুবিধা তুলে ধরে সেখানে ইরানের ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগ করার আহ্বান জানান।

 

এ ছাড়া জেলার দুগ্ধজাত পণ্য, তাঁত ও কম্বলশিল্প, সরিষা এবং দেশীয় প্রজাতির মাছের সম্ভাবনার নানা দিক উপস্থাপন করেন চেম্বারের প্রেসিডেন্ট।

এ সময় ইরানি রাষ্ট্রদূত মানসুর চাভোাশি সিরাজগঞ্জের দুগ্ধজাত পণ্য ও তাঁতের তৈরি পণ্যসহ বিভিন্ন শিল্পের বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেন। এ ছাড়া সিরাজগঞ্জ জেলায় যৌথ বিনিয়োগে শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপনের প্রস্তাবনায় সাড়া দিয়ে সিরাজগঞ্জ চেম্বারের নেতাদের ইরানে গিয়ে বাণিজ্যিক আলোচনা করার জন্য আমন্ত্রণ জানান।

মতবিনিময়সভায় রাষ্ট্রদূতের স্ত্রী জারা চাভোশিসহ সিরাজগঞ্জ চেম্বার অব কমার্সের অন্যান্য নেতা ও ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ফরিদপুরে ১০ গ্রামে কাল ঈদ

ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুর প্রতিনিধি
শেয়ার
ফরিদপুরে ১০ গ্রামে কাল ঈদ
ফাইল ছবি

সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে আগামীকাল রবিবার (৩০ মার্চ) ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে ১০ গ্রামে ঈদুল ফিতর উদযাপন করা হবে। 

আজ শনিবার (২৯ মার্চ) রাত পৌনে ১০টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সহস্রাইল দায়রা শরিফের সমন্বয়কারী ও আলফাডাঙ্গা সরকারি ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মো. মাহিদুল হক। 

জানা যায়, জেলার বোয়ালমারী উপজেলার শেখর ও রুপাপাত ইউনিয়নের ১০টি গ্রামের আংশিক মানুষ মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে এক দিন আগে পবিত্র রোজা পালন শুরু করেন। তাই এক দিন আগে ১০ গ্রামের লোকজন ঈদ উদযাপন করে থাকেন।

এ ছাড়া আলফাডাঙ্গা সদর ইউনিয়নের শুকুরহাটা, ইছাপাশাসহ ৩টি গ্রামের কিছু মানুষ একই সাথে এখানে ঈদের নামাজ আদায় করেন। এক দিন আগে যারা রোজা ও ঈদ উৎসব উদযাপন করেন তারা সবাই চট্টগ্রামের মির্জাখিল শরীফের মুরিদান। সহস্রাইল দায়রা শরিফ, রাখালতলী ও মাইটকুমরা মসজিদসহ তিনটি জামায়াতে ঈদের নামাজ আদায় করবেন। আগামীকাল রবিবার সকাল ৯টা থেকে শুরু হয়ে ১১টার মধ্যে পর্যায়ক্রমে জামায়াত শেষ হবে।

সহস্রাইল দায়রা শরিফের সমন্বয়কারী কাঁটাগড় গ্রামের বাসিন্দা মো. মাহিদুল হক জানান, সৌদি আরবে আগামীকাল রবিবার ঈদ হচ্ছে বিষয়টি জানতে পেরেই আমরা আগামীকাল ঈদুল ফিতর উদযাপন করার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছি। 

তিনি বলেন, চট্টগ্রামের মির্জাখিল শরিফ ও সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের সাথে মিল রেখে শেখর ও রুপাপাত ইউনিয়নের কাটাগড়, সহস্রাইল, দরিসহস্রাইল, মাইটকোমড়া, রাখালতলি গঙ্গানন্দপুরসহ ১০ গ্রামের আংশিক লোকজন আমরা একদিন আগে রোজা শুরু করেছিলাম। আমাদের এখানে আলফাডাঙ্গা উপজেলারও কিছু লোকজন নামাজ আদায় করবেন। 

এ ব্যাপারে শেখর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান ও সহস্রাইল পাবলিক পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. ইস্রাফিল মোল্লা বলেন, ‘ছোটবেলা থেকে দেখে আসছি শেখর ও রুপাপাত ইউনিয়নের প্রায় ১০টি গ্রামের আংশিক মানুষ দীর্ঘদিন যাবৎ সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে আগাম রোজা ও দুটি ঈদ উদযাপন করে থাকেন।

তারা চট্টগ্রামের মির্জাখিল শরিফের মুরিদান। শেখর ইউনিয়নের সহস্রাইল দায়রা শরিফ, রাখালতলী ও মাইটকুমরা মসজিদসহ তিনটি জামায়াতে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানতে পেরেছি।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

খুনি হাসিনার পরিণতি আমাদের মনে রাখতে হবে : সারজিস আলম

পঞ্চগড় প্রতিনিধি
পঞ্চগড় প্রতিনিধি
শেয়ার
খুনি হাসিনার পরিণতি আমাদের মনে রাখতে হবে : সারজিস আলম
ছবি : কালের কণ্ঠ

প্রতিটি কাজের আগে খুনি হাসিনার পরিণতি মনে রাখতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির (উত্তরাঞ্চল) মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।

শনিবার (২৯ মার্চ) পঞ্চগড় পৌর বিএনপি আয়োজিত ইফতার মাহফিলে অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। 

তিনি বলেন, ‘প্রতিটি কাজের আগে খুনি শেখ হাসিনা, তার বিগত ১৬ বছরের কার্যক্রম, আপনাদের আমাদের সঙ্গে হওয়া অত্যাচার-নির্যাতন এবং সর্বশেষ তার পরিণতি যেন আমাদের মনে থাকে। কারণ এটি যেমন আমাদের সঠিক পথের দিকে নিয়ে যাবে, তেমনি তরুণ প্রজন্মের মন থেকে যে চাওয়া সেটি আমাদের মাথায় থাকবে।

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির পল্লী উন্নয়নবিষয়ক সম্পাদক ফরহাদ হোসেন আজাদ, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক জাহিরুল ইসলাম কাচ্চু, পৌর বিএনপির আহ্বায়ক তৌহিদুল ইসলাম ও জেলা জামায়াতের আমির ইকবাল হোসাইনসহ বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

জিয়া পরিবারের হাতেই বাংলাদেশ নিরাপদ : মাসুদ খন্দকার

ভাঙ্গুড়া (পাবনা) প্রতিনিধি
ভাঙ্গুড়া (পাবনা) প্রতিনিধি
শেয়ার
জিয়া পরিবারের হাতেই বাংলাদেশ নিরাপদ : মাসুদ খন্দকার
সংগৃহীত ছবি

‘জিয়া পরিবারের হাতেই বাংলাদেশ নিরাপদ’ মন্তব্য করে পাবনা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট মাকসুদুর রহমান মাসুদ খন্দকার বলেন, ‘দেশের ক্রান্তিকালে বারবার জিয়াউর রহমান জনতার পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলেন।’

আজ শনিবার (২৯ মার্চ) পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার সরকারি হাজী জামাল উদ্দিন ডিগ্রি কলেজ মাঠে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও দেশের সমৃদ্ধি, মঙ্গল কামনায় দোয়া ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।

মাসুদ খান্দকার বলেন, ‘১৯৭০ সালে নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের নেতা শেখ মুজিবুর রহমান প্রধানমন্ত্রী হতে পাকিস্তানের সাথে সমঝোতার চেষ্টা চালান। ফলশ্রুতিতে স্বাধীনতার ঘোষণা না দিয়েই তিনি স্বেচ্ছায় গ্রেপ্তার হন।

এমন অবস্থায় জাতি যখন দিশাহারা, ঠিক তখনই চট্টগ্রামে মেজর জিয়াউর রহমান পাকিস্তান সেনাবাহিনী থেকে বিদ্রোহ করেন এবং কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। এরপর তিনি মুক্তিযুদ্ধে প্রত্যক্ষভাবে নেতৃত্ব দেন।’

আরো পড়ুন
সৌদি আরবে চাঁদ দেখা গেছে, রবিবার ঈদ

সৌদি আরবে চাঁদ দেখা গেছে, রবিবার ঈদ

 

তিনি বলেন, ‘১৯৭৫ সালে জিয়াকে বন্দি করা হলে সিপাহি-জনতার বিপ্লবে তিনি মুক্ত হয়ে দেশের ক্রান্তিকালে আবার জনগণের পাশে এসে দাঁড়িছেলেন। বাকশালী একদলীয় শাসন থেকে দেশকে মুক্ত করে বাংলাদেশে জিয়াই বহুদলীয় গণতন্ত্র ফিরিয়ে দেন।

এর ধারাবাহিকতায় খালেদা জিয়ার সুযোগ্য পুত্র তারেক রহমান বিদেশে থেকেও দেশের ক্রান্তিকালে নেতৃত্ব দিয়ে প্রমাণ করেছেন আগামীর বাংলাদেশ তাদের হাতেই নিরাপদ।’ 

অ্যাডভোকেট মাসুদ খন্দকার বলেন, ‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদি সরকার তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগে শাস্তি দিয়ে সাত বছর জেলে রেখে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়। নির্দোষ তারেক রহমানকে নির্যাতন করে দেশান্তরী করে। ফ্যাসিবাদিরা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের পরিবারের নাম-নিশানা মুছে ফেলার যে ষড়যন্ত্র করেছিল তা সফল হয়নি।

মহান আল্লাহ পাকের কৃপায় জাতীয়তাবাদী শক্তি তারেক রহমানের সুযোগ্য নেতৃত্বে আবার জেগে উঠেছে।’

তিনি বলেন, ‘শিগগিরই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরবেন। বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষ সেই অপেক্ষায় রয়েছেন।’

উপজেলা ও পৌর বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের আয়োজনে এই মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক নুর মুজাহিদ স্বপন। সদস্যসচিব প্রভাষক জাফর ইকবাল হিরোকের সঞ্চালনায় এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল আজিজ, যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল ইসলাম বরাত, আবু হেনা মোস্তফা কামাল রেজা, আলতাব হোসেন খান, পৌর বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম, সেক্রেটারি সাইদুল ইসলাম বুরুজ, সাংগঠনিক সম্পাদক মোতালেব হোসেন, কৃষক দলের সভাপতি আখিরুজ্জামান মাসুম, যুবদলের আহ্বায়ক ফরিদুল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক হুমায়ুন কবির, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক হুমায়ুন আহমেদ মুন ও সদস্যসচিব লিখন সরকার।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

এখন আরেক দল শেখ হাসিনার মতো ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে : আমীর খসরু

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
শেয়ার
এখন আরেক দল শেখ হাসিনার মতো ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে : আমীর খসরু

এখন আরেক দল শেখ হাসিনার মতো ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

শনিবার (২৯ মার্চ) বিকেলে নগরীর পাঁচলাইশ থানাসংলগ্ন কিং অব চিটাগাং এ পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে ৮ নম্বর শোলকবহর ওয়ার্ড বিএনপির দোয়া ও ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।

আমীর খসরু বলেন, এখন আবার আরেক দল নামছে। এরা বলতেছে, ‘আমাদের এতগুলো কাজ করতে হবে, সংস্কার করতে হবে।

ভোটের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। তারা তো বুঝতে পারছে না, তারা যে শেখ হাসিনার ভাষায় জনগণের কাছ থেকে ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে ভোটকে বিলম্বিত করে, দেশে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়। সেটা কারো কাম্য নয়।’

কিছু কিছু শক্তি জনগণকে ভয় পাচ্ছে মন্তব্য করে আমীর খসরু বলেন, আজকে কিছু কিছু শক্তি যারা জনগণকে ভয় পায়, যাদের জনগণের ওপর আস্থা নেই, যারা নির্বাচনব্যবস্থাকে ভয় পায়, নির্বাচনে যেতেও ভয় পায়।

কারণ তারা জানে নির্বাচনে গেলে তাদের হয়তো যেই ফলাফল আসা দরকার সেটা আসবে না। সেজন্য শেখ হাসিনা যেভাবে ১৫ বছর জনগণকে নির্বাচনে যেতে দেয়নি। বলে, আমি উন্নয়ন করতেছি, এটা-ওটা করতেছি, ভোটের দরকার কী?

এখানে কাউকে দেশের পরিবর্তনের দায়িত্ব দেওয়া হয়নি মন্তব্য করে তিনি বলেন, দেশের পরিবর্তন আসবে ভোটের মাধ্যমে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা সরকার সংসদে গিয়ে দেশের সব পরিবর্তন আনবে।

আর কাউকে পরিবর্তনের দায়িত্ব দেওয়া হয়নি এখানে। তাই অতিসত্বর নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের মানুষের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে। তারাই ঠিক করবে দেশ কোন পথে যাবে। আর কেউ নয়। 

তিনি আরো বলেন, ‘আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে গণতন্ত্রের যে সংগ্রাম করেছি।

গণতন্ত্র ফিরে না আসা পর্যন্ত আমাদের সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। আমরা গণতন্ত্র চাই, মানবাধিকার চাই, আইনাধিকার চাই, আইনের শাসন চাই। দেশের মানুষের নির্বাচিত জনগণের মাধ্যমে একটি সংসদ চাই, সরকার চাই, যারা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে, জবাবদিহি থাকবে। সকলে মিলে আমরা ইনশাআল্লাহ এটা বাস্তবায়ন করব।’

নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘উশৃঙ্খল হলে চলবে না, নতুন রাজনীতি হচ্ছে শৃঙ্খলার রাজনীতি। শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর দেশের মানুষের মনোজগতে পরিবর্তন এসেছে। সেই পরিবর্তনের মানুষের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে হবে। মানুষের নতুন চিন্তা ধারণ করতে হবে, তাহলে বিএনপির রাজনীতি এগিয়ে যেতে হবে।’

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ