ঘাটাইলের গারোবাজারে অগ্নিকাণ্ড, ৯ দোকান পুড়ে ছাই

ঘাটাইল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
ঘাটাইল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
শেয়ার
ঘাটাইলের গারোবাজারে অগ্নিকাণ্ড, ৯ দোকান পুড়ে ছাই
ছবি: কালের কণ্ঠ

টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার গারোবাজারে অগ্নিকাণ্ডে ৯টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। গতকাল রবিবার রাত ৮টার দিকে এই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আবু সাঈদ।

স্থানীয়রা জানান, ঘাটাইলে উপজেলার গারোবাজার এলাকার সাগরদিঘীর একটি চায়ের দোকান থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়।

মুহূর্তে আগুন আশেপাশের দোকানে ছড়িয়ে পড়ে।
এ সময় দোকানের লোজজন ও এলাকাবাসীর চিৎকারে গ্রামবাসী এগিয়ে এসে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। ফায়ার স্টেশন উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দূরে হওয়ায় ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই ৯টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়।

প্রায় ঘণ্টাখানেক পরে ঘাটাইল ও মধুপুর উপজেলার ফায়ার সার্ভসের দুটি ইউনিটের কর্মীরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।

 

স্থানীয়দের দাবি, আগুনে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আবু সাঈদ জানান, 'বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে প্রাথমিক তদন্তে ধারণা করা হচ্ছে। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহত হয়নি। স্থানীয়দের দেওয়া তথ্য মতে এ ঘটনায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমান প্রায় ৫০ লাখ টাকা।

'

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

গ্রামবাসীকে অর্থ সহায়তা দিলেন হামজা

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
শেয়ার
গ্রামবাসীকে অর্থ সহায়তা দিলেন হামজা
ছবি : কালের কণ্ঠ

হবিগঞ্জের বাহুবলের নিজ গ্রাম স্নানঘাটের কিছু লোকের মাঝে অর্থ সহায়তা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে অভিষেকের অপেক্ষায় থাকা ইংলিশ লিগের ফুটবলার হামজা দেওয়ান চৌধুরী। 

মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) বিকেলে তিনি এলাকার দেড় শতাধিক মানুষের মধ্যে প্রায় ১০ লাখ টাকা বিতরণ করেন। এ সময় হামজার বাবা দেওয়ান মুর্শেদ চৌধুরীসহ পরিবারের অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

আরো পড়ুন
আদিবাসী ছাত্রীর মৃত্যুতে বৈষম্যবিরোধীদের মিশনারি ঘেরাও

আদিবাসী ছাত্রীর মৃত্যুতে বৈষম্যবিরোধীদের মিশনারি ঘেরাও

 

হামজা নিজ অর্থায়নে গ্রামে এতিমখানা ও মাদরাসা নির্মাণ করেছেন।

বিনা মূল্যে সেখানে এতিম শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার সুযোগে করে দিয়েছেন। এদিন বিকেলে মাদরাসার এতিম শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দেখা করেন তিনি।

হামজার বাবা মুর্শেদ চৌধুরী জানান, প্রতিবছরই হামজা গ্রামের অসহায়দের জন্য অর্থ সহায়তা পাঠান। মসজিদ, মাদরাসা ও দরিদ্রদের সহায়তা করতে পছন্দ করেন হামজা।

নিজ অর্থায়নে মাদরাসা ও এতিমখানা পরিচালনা করছেন তিনি।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

মশা নিয়ন্ত্রণে দিনে দুইবার ওষুধ ছিটাতে নির্দেশ চসিক মেয়রের

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
শেয়ার
মশা নিয়ন্ত্রণে দিনে দুইবার ওষুধ ছিটাতে নির্দেশ চসিক মেয়রের
সংগৃহীত ছবি

মশার উপদ্রব থেকে নগরবাসীকে বাঁচাতে প্রতিদিন দুইবার করে মশার ওষুধ ছিটানোর নির্দেশ দিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। 

মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) দুপুরে নগরীর টাইগারপাসের চসিক কার্যালয়ে পরিচ্ছন্ন বিভাগের মতবিনিময় সভায় মেয়র এ নির্দেশ দেন।

মেয়র বলেন, ঘাটতি মেটাতে পর্যাপ্ত মশার ওষুধ সংগ্রহ করা হয়েছে। বর্তমানে মশার প্রাদুর্ভাবের কারণে নগরবাসীকে ডেঙ্গু ও কিউলেক্স থেকে রক্ষায় প্রতিদিন দুই বার মশা নিয়ন্ত্রণের ওষুধ ছিটাতে নির্দেশ দিয়েছি।

প্রয়োজনে মশা নিয়ন্ত্রণে ওষুধ কেনা, যন্ত্রপাতি সংগ্রহ ও নতুন কৌশল খুঁজে বের করারও নির্দেশনাও দিয়েছি। 

মেয়র আরও বলেন, ১০০ পিস ফগার মেশিন ও ১২০ পিস স্প্রে মেশিন কেনা হয়েছে। সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে বিভিন্ন ব্যাংক চসিককে ডেঙ্গু ও মশা নিয়ন্ত্রণে অত্যাধুনিক ফগার মেশিন দিয়েছে। আরো কিছু প্রতিষ্ঠানও এ ব্যাপারে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে।

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল পরিষ্কারের জন্য ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি ব্যাকহোলোডার গাড়ি কেনা হয়েছে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ৪০ হাজার বিন (পাত্র) বিতরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জনগণের মশার কামড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকে রক্ষায় সবাইকে কার্যকর ভূমিকা পালন করার অনুরোধও জানান মেয়র। 

জনসচেতনতার ওপর জোর দিয়ে মেয়র বলেন, আপনারা জনসচেতনতা বৃদ্ধি করুন, আমিও চেষ্টা করছি।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বিভিন্ন জায়গায় নালা, ঝোপ-ঝাড় পরিষ্কার রাখা, লিফলেট বিতরণ, সচেতনতা বৃদ্ধি জরুরি। অন্যথায়, নগরবাসীর আমরা কোনো উপকারে আসতে পারব না। মশার প্রজনন রোধে, কোথাও ডাবের খোসা, বালতি, নির্মাণ সামগ্রী উন্মুক্ত রাখা যাবে না। এতে পানি জমে এডিস মশার লার্ভা জন্মায়। বাসায় টব, বালতিতে দুই তিন দিন পানি জমিয়ে রাখা যাবে না।
খোলা জায়গায় টব রেখে পানি জমা করা যাবে না। কারণ ওখানে পানি জমলেই মশার লার্ভা জন্মাবে।

সভায় উপস্থিত ছিলেন প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা ইখতিয়ার উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, উপ-প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা প্রণব কুমার শর্মা প্রমুখ।

মন্তব্য

আদিবাসী ছাত্রীর মৃত্যুতে বৈষম্যবিরোধীদের মিশনারি ঘেরাও

কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি
কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি
শেয়ার
আদিবাসী ছাত্রীর মৃত্যুতে বৈষম্যবিরোধীদের মিশনারি ঘেরাও
ছবি: কালের কণ্ঠ

যশোরের কেশবপুরে খ্রিষ্টান মিশনারিতে এক আদিবাসী স্কুলছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় ওই মিশনারি ঘেরাও করে রাখে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার সকালে কেশবপুর শহরের সাহাপাড়ার ওই মিশনারি ঘেরাও করে তারা বিক্ষোভ করতে থাকে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে দুপুরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা ওই স্কুলছাত্রীর মৃত্যুর সঠিক রহস্য উন্মোচন করার দাবি জানান।

এদিন দুপুরে ওই মিশন থেকে তিন আদিবাসী ছাত্রীকে পুলিশের মাধ্যমে তাদের পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। নিহত ছাত্রীর বাবার দেওয়া অভিযোগ অপমৃত্যু মামলার সঙ্গে সংযুক্ত করে রাখার কথা জানিয়েছে পুলিশ।

জানা গেছে, গত শুক্রবার রাতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে মৃত অবস্থায় রাজেরুং ত্রিপুরা (১৫) নামের আদিবাসী খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের এক স্কুলছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। রাজেরুং ত্রিপুরা কেশবপুর পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী।

সে বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার কালুপাড়া গ্রামের রমেশ ত্রিপুরার মেয়ে। রাজেরুং ত্রিপুরা কেশবপুর শহরের সাহাপাড়ার খ্রিষ্টান মিশনে থেকে পড়াশোনা করতো। 

পুলিশ জানায়, স্কুলছাত্রীর মরদেহ উদ্ধারের পর খ্রিষ্টান মিশনে গেলে কর্তৃপক্ষ জানায়, শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজেরুং ত্রিপুরা তার শয়নকক্ষের জানালার গ্রিলের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছে।

পুলিশ ও খ্রিষ্টান মিশনারি সূত্রে জানা যায়, কেশবপুর সাহাপাড়ার খ্রিষ্টান আউটরিস্ট সেন্ট্রাল ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ প্রকল্পের অধীনে ৪৪ জন আদিবাসী কিশোরীরা ওখানে থেকে পড়াশোনা করে।

এদের মধ্যে স্কুলছাত্রী রাজেরুং ত্রিপুরাও ছিল।

খ্রিষ্টান মিশনারির পরিচালক খ্রীস্টফার সরকার বলেন, ওই মেয়েটিকে তার নিজের শয়নকক্ষ থেকে জানালার গ্রিলের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচানো অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছিল। হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করে। তাকে কোনো ধরনের নির্যাতন করা হয়নি। মিশনে থাকা তিন ছাত্রীর পরিবারের দাবির কারণে পুলিশের মাধ্যমে স্বজনদের নিকট তাদেরকে দেওয়া হয়েছে।

কেশবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, নিহত ছাত্রীর বাবা এ বিষয়ে একটি অভিযোগ দিয়েছেন। অভিযোগটি অপমৃত্যু মামলার সঙ্গে সংযুক্ত করে রাখা হয়েছে।

মনিরামপুর-কেশবপুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) ইমদাদুল হক বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের মিশন ঘেরাও করে বিক্ষোভের বিষয়ে জেনে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। নিহত ছাত্রীর বাবার অভিযোগ কেশবপুর থানা পুলিশ পেয়েছে। ওই অভিযোগের সূত্র ধরে বিষয়টি সুষ্ঠুভাবে তদন্ত করা হবে। এ ছাড়া ওই মিশনের তিন ছাত্রীকে তাদের পরিবারের কাছে দেওয়া হয়েছে। 

মন্তব্য

পরকীয়ার অপবাদ, শিশুকন্যাকে নিয়ে না ফেরার দেশে মা

ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
শেয়ার
পরকীয়ার অপবাদ, শিশুকন্যাকে নিয়ে না ফেরার দেশে মা
মৃত মা ও মেয়ের লাশ। ছবি: কালের কণ্ঠ

দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে পরকীয়ার অপবাদ দেওয়ায় ছয় বছরের শিশুকন্যাকে নিয়ে এক রশিতে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন এক মা। মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) দুপুরে ফুলবাড়ী উপজেলার ১ নং এলুয়ারী ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের লিচুপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

দুপুর ২টায় শিশু কন্যা মরিয়ম আক্তার (৬) ও মা লাকি আক্তারের (২৮) ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে গ্রামবাসী। এ ঘটনায় লাকি আক্তারের বাড়ির লোকজন এসে স্বামী মহরম আলীকে (৩৮) আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে।

আরো পড়ুন
পুলিশে পদোন্নতি, ১২৯ এসআই হলেন ইন্সপেক্টর

পুলিশে পদোন্নতি, ১২৯ এসআই হলেন ইন্সপেক্টর

 

এলাকাবাসী ও স্থানীয় ইউপি সদস্য সাইদুল ইসলাম জানান,গত সোমাবার গ্রামের আজিজুল ইসলাম (৫৪) নামে এক ব্যক্তি মহরম আলীর বাড়ি থেকে বের হতে দেখে স্থানীয় কিছু যুবক। তারা লাকি আক্তারকে বিভিন্ন রকম প্রশ্ন করে। এ নিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়। পরে সিদ্ধান্ত হয় আজ মঙ্গলবার রাতে এলাকায় বিচার বসবে।

কিন্তু বিচারে বসার আগেই ৪-৫ জন যুবক দুপুরে লাকি আক্তারের স্বামী মহরম আলীকে বাড়ির সামনে মারধর শুরু করে। এ ঘটনা দেখে লাকি আক্তার তার শিশুকন্যা মরিয়ম আক্তারকে নিয়ে ঘরের বর্গার সঙ্গে গলায় রশি দিয়ে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন। পরে স্থানীয়রা দেখতে পেয়ে তাদের লাশগুলো উদ্ধার করে পুলিশকে খবর দেয়। 

এদিকে খবর পেয়ে লাকি আক্তারের পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্বামী মহরম আলীকে মারধর করে বেঁধে রাখে।

পরে পুলিশ পৌঁছালে তাদের হাতে তুলে দেয়।

আরো পড়ুন
সায়েদাবাদে পরিবহন মালিক সমিতির সভা অনুষ্ঠিত

সায়েদাবাদে পরিবহন মালিক সমিতির সভা অনুষ্ঠিত

 

ঘটনার পর থেকে আজিজুল ইসলাম ও স্বামী মহরম আলীকে মারধরকারী যুবকরা পলাতক রয়েছে।

ইউপি সদস্য সাইদুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘ঘটনাস্থলে এসে জানলাম আজ মঙ্গলবার রাতে গ্রামবাসী বিচারে বসার সময় নির্ধারণ করেছিল। তার আগেই অপবাদ সইতে না পেরে লাকি আক্তার তার মেয়েকে নিয়ে একসঙ্গে এক রশিতে আত্মহত্যা করেছেন। আমি এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত চাই, যেন প্রকৃত ঘটনা কী তা বেরিয়ে আসে।

ফুলবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তদন্ত আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘আমরা খবর পেয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। স্বামী মহরম আলীকে আটক করা হয়েছে।’

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ