নরসিংদীর মনোহরদীতে একটি স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে আজিজুর রহমান (৩৫) নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত আজিজুর রহমান উপজেলার কৃষ্ণপুর গোলমামুদ গ্রামের বাসিন্দা। তিনি ওই গ্রামের জাহেদ আলীর ছেলে। এ ঘটনায় শুক্রবার (২১ মার্চ) রাতে মনোহরদী থানায় একটি ধর্ষণ মামলা করা হয়েছে।
মনোহরদীতে যুবকের বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
মনোহরদী (নরসিংদী) প্রতিনিধি

মেয়েটির পরিবার সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার দুপুরে মেয়েকে বাড়িতে রেখে বাবা-মা ঈদের কেনাকাটা করতে চালাকচর বাজারে আসে। এ সুযোগে প্রতিবেশী আজিজুর মেয়েকে ফুঁসলিয়ে বাড়ির পাশের কলাবাগানের ভেতরে নিয়ে যায়। সেখানে তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করা হয়। ঘটনাটি লোক মারফত জানতে পেরে বাবা-মা দ্রুত বাড়িতে এসে মেয়েকে জিজ্ঞেস করলে সে স্বীকার করে।
মনোহরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল জব্বার জানান, নির্যাতনের শিকার শিশুকে শারীরিক পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আসামিকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান অব্যাহত আছে।
সম্পর্কিত খবর

৩ মাস ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা
খালুর বিরুদ্ধে ইশারায় চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন বাক-প্রতিবন্ধী নারী
- মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ভালুকা (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ভালুকায় দফায় দফায় ধর্ষণে বাকপ্রতিবন্ধী এক নারী তিন মাসের অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার ঘটনার মামলার প্রধান আসামি লাল মিয়াকে (২৭) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। তিনি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ি উপজেলার ধর্মপুর গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে।
গতকাল রবিবার (২৩ মার্চ) সন্ধ্যায় র্যাব-১৪ সহায়তায় ভালুকা মডেল থানা পুলিশ টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে। স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদানের জন্য থানা পুলিশ আজ সোমবার (২৪ মার্চ) তাকে আদালতে পাঠায়।
মামলা ও থানা সূত্রে জানা যায়, বাক প্রতিবন্ধী ওই নারীর বাবা তার পরিবার নিয়ে ভালুকায় একটি ভাড়াবাসায় বসবাস করেন। একই বাসার পাশের একটি কক্ষে বসবাস করতেন লাল মিয়া। তিনি ওই নারীর দূর সম্পর্কীয় খালু। আত্মীয়তা এবং পাশাপাশি অবস্থানের সুবাদে তার বাসায় ওই নারীর যাওয়া-আসা ছিল।
এদিকে, বিয়ের মাধ্যমে বিষয়টি মীমাংসার কথা বলে লাল মিয়ার স্ত্রী মরিয়ম আক্তার (২৫), রফিকুল ইসলাম (৫৫), মজনু মিয়া (৩০) ও মমতা বেগম (২৫) কৌশলে লাল মিয়াকে পালিয়ে যেতে সহায়তা করেন। পরে ধর্ষণের শিকার প্রতিবন্ধী ওই নারীর বাবা বাদি হয়ে গত ১৪ মার্চ রাতে ভালুকা মডেল থানায় মামলা করেন। মামলায় মো. লাল মিয়া (২৭), তার স্ত্রী মরিয়ম আক্তারসহ (২৫) ৫ জনকে জনকে আসামি করা হয়। মামলার পরপরই থানা পুলিশ মামলার প্রধান আসামি লাল মিয়া ছাড়া মামলার অন্যান্যদের গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠায়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ভালুকা মডেল থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই আমিনুল হক বলেন, ‘র্যাব-১৪-এর সহায়তায় আসামি লাল মিয়াকে টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথ : ঈদযাত্রা মসৃণে কর্তৃপক্ষের ‘ছক’
গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রাজধানী ঢাকার সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ নৌপথ। প্রতি বছর ঈদের আগে ঘরমুখো ও ঈদ শেষে কর্মমুখো মানুষের ঢল নামে এই নৌপথে। আসন্ন ঈদে অতিরিক্ত গাড়ি ও যাত্রীর চাপ সামাল দিতে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথ প্রস্তুত হচ্ছে। নৌরুটে পর্যাপ্ত ফেরি ও লঞ্চের ব্যবস্থা, যানজট নিরসনে ঘাট এলাকায় বিশেষ ট্রাফিক ব্যবস্থাসহ যাত্রীনিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
মানুষ নির্বিঘ্নে তাদের নিজ গন্তব্যে পৌঁছে প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে পারবে। যাত্রাপথে ঘাটে এসে কাওকে কোনো দুর্ভোগ পোহাতে হবে না বলে আশ্বাস প্রশাসনের।
জানা যায়, প্রতিদিন এই পথে কয়েক হাজার বিভিন্ন গাড়ি ফেরিপার হয়। তবে প্রতি বছর ঈদের আগে ও পরে সেখানে গাড়ি ও যাত্রীর সংখ্যা বহুগুণ বেড়ে যায়।
দৌলতদিয়া ঘাটে কর্মরত বিআইডাব্লিউটিসির সহকারি মহাব্যবস্থাপক (এজিএম বাণিজ্য) মোহাম্মদ সালাউদ্দিন কালের কণ্ঠকে জানান, এবারের ঈদে ঘরমুখো মানুষের বয়ে আনা অতিরিক্ত গাড়ির চাপ সামাল দিতে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ছোট-বড় মোট ১৭টি ফেরি দিন-রাত সার্বক্ষণিক চালু থাকবে। চলাচলকারি কোনো ফেরি বিকল হলে সঙ্গে সঙ্গে তা মেরামত করার জন্য পাটুরিয়ার ভাসমান কারখানা মধুমতি আগেভাগেই প্রস্তুত হয়ে আছে।
এ জন্য ওই মেরামত কারখানার সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি ইতিমধ্যে বাতিল করা হয়েছে।
এদিকে বিআইডাব্লিউটিএ-এর নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের উপ-পরিচালক (আরিচা অঞ্চল) মো. সেলিম শেখ জানান, আসন্ন ঈদে ঘরমুখো মানুষের চাপ সামাল দিতে ছোট-বড় ৩৩টি লঞ্চ প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
এদিকে গোয়ালন্দ ঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রাকিবুল ইসলাম জানিয়েছেন, ঈদের আগে ঘরমুখো ও ঈদের পরে কর্মমুখো মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দৌলতদিয়া ঘাট এলাকায় পর্যাপ্ত পুলিশ মোতায়েন করা হবে। লঞ্চঘাট, ফেরিঘাট, বাসটার্মিনালসহ মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে পুলিশ অবস্থান নেবে। ঘাট এলাকায় যানজট নিরসনে বিশেষ ট্রাফিক ব্যবস্থা থাকবে। জেলা পুলিশ প্রশাসন সার্বক্ষণিক ভাবে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নজরদারি করবে। নৌপথের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে নৌপুলিশ।
তিনি আরো বলেন, ‘পরিবহন দালাল, ছিনতাইকারি, পকেটমার, মলম পার্টি, চলন্ত ফেরিতে জুয়াসহ সংশ্লিষ্ট দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে থাকবে আইনশৃঙ্খলাবাহিনী। কেও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের চেষ্টা করলেই সঙ্গে সঙ্গে তাদেরকে গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে। এ ক্ষেত্রে জড়িত যে কোনো দল কিংবা এলাকার প্রভাবশালী লোক হোক, তাদের কাওকে তিল পরিমান ছাড় দেওয়া হবে না।’
গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. নাহিদুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা অনুযায়ী আসন্ন ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। লঞ্চে ধারণ ক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী বহন, যাত্রীবাহী বাসসহ বিভিন্ন পরিবহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় রোধে দৌলতদিয়া ঘাট এলাকায় সার্বক্ষণিক ভাবে কাজ করবে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এবারের ঈদে মানুষ নির্বিঘ্নে তাদের নিজ গন্তব্যে পৌছে প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে পারবে। দৌলতদিয়া ঘাটে এসে কাওকে কোনো দুর্ভোগ পোহাতে হবে না।’

মুরাদনগর
কথা রাখতে পারলেন না বিজিবি সদস্য বেলাল, বাড়িতে শোকের মাতম
মুরাদনগর (কুমিল্লা) প্রতিনিধি

আসন্ন ঈদুল ফিতরে ছুটি নিয়ে বাড়ি এসে আদরের দুই মেয়ে ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করার কথা দিয়েছিলেন বিজিবিতে কর্মরত মো. বেলাল হাসান। ছাত্রজীবন থেকেই কর্তব্য পালনে অটুট বেলাল চাকরি থেকে ছুটি নেওয়ার আগেই জীবন থেকে ছুটি নিলেন।
বিজিবি সদস্য মো. বেলাল হাসান (৩১) কর্তব্যরত অবস্থায় কক্সজারের টেকনাফে মৃত্যুবরণ করেছেন। রবিবার (২৩ মার্চ) দুপুরে টেকনাফ শাহপরীর দ্বীপ গোলারচর এলাকায় বঙ্গোপসাগর থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।
ছাত্রজীবন থেকে মানবিক ও সামাজিক কাজে সবার আগে থাকা বেলাল হাসানের এমন করুণ মৃত্যুর সংবাদে আশপাশের কয়েক গ্রামজুড়ে নেমেছে শোকের ছায়া। আর বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। পুত্রশোকে বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন মা নাছিমা আক্তার। অতি শোকে পাথর হওয়া স্ত্রী দুই কন্যাসন্তান নিয়ে বাড়িতে আসা লোকজনের দিয়ে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে আছেন।
নিহত বিজিবি সদস্য মোহাম্মদ বেলাল হাসান কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলার ১৯ নম্বর দারোরা ইউনিয়নের কাজিয়াতল গ্রামের বজলুর রহমানের ছেলে। বেলালের দেড় বছরের আনহা বিন হাসান ও আট বছর বয়সের আন নাফি নামের দুটি কন্যাসন্তার রয়েছে।
গতকাল সোমবার সকালে নিহতের বাড়িতে গিয়ে চোখে পড়ে মায়ের কোলে ১৮ মাসের অবুঝ শিশু আনহা বিন হাসান। পিতার আদর সোহাগ বোঝার বয়স হয়নি তার এখনো।
বাড়ির উঠোনে নিহতের মা উপস্থিত লোকজনের কাছে ছেলের স্মৃতিচারণা করে বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। বাবা বজলুর রহমান তিনিও যেন বাকশক্তি হারিয়ে ফেলেছেন। তাদের দেখতে আসা লোকজনের মুখেও নেই সান্ত্বনার ভাষা। কারো কারো চোখ বেয়ে পড়ছে পানি, কেউ বা করছেন স্মৃতিচারণা।
নিহতের ভাই নাজমুল হাসান বলেন, ‘শনিবার বিকেলে বিজিবি থেকে আমাদের বাড়িতে দুজন লোক আসে। এসে বলে আমার ভাই বেলাল হাসান শুক্রবার রাতে কক্সবাজারের টেকনাফে রোহিঙ্গা উদ্ধার করতে গিয়ে নিখোঁজ হয়েছেন। তাকে এখনো পাওয়া যায়নি।’
তিনি আরো বলেন, ‘রবিবার দুপুরে আমরা কুমিল্লা বিজিবি ক্যাম্পে যাওয়ার পরপর সেখানে খবর আসে যে, রাখাইন এলাকায় আমার ভাইয়ের লাশ পাওয়া গেছে। প্রশ্ন হলো যে, আমার ভাই শুক্রবার নিখোঁজ হয়েছেন। আমাদের জানানো হয়েছে শনিবার বিকেলে। এর কারণ কী? এর পেছনে কোনো রহস্য আছে কি না এটা খতিয়ে দেখা দরকার।’
নিহতের বাবা বজলুর রহমান বলেন, ‘আমার ছেলের মৃত্যুটা রহস্যজনক মনে হচ্ছে। মনে হয় কিছু গোপন করা হয়েছে।’
নিহতের স্ত্রী রোকসানা খানম বলেন, ‘কথা ছিল ২৫ তারিখে ছুটি নিয়ে বাড়িতে আসবেন। বাড়িতে ঈদ করবেন। এখন আমাকে অথৈ সাগরে ভাসিয়ে সে চিরকালের জন্য ছুটি নিয়ে চলে গেছে না-ফেরার দেশে। দুটি অবুঝ শিশুসন্তান নিয়ে আমি এখন কোথায় দাঁড়াব!’
জানা যায়, শুক্রবার গভীর রাতে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের সময় কক্সবাজারের টেকনাফ সমুদ্রে রোহিঙ্গাদের বহনকারী নৌকাডুবি হয়। এ ঘটনায় নারী-শিশুসহ ২৫ জন রোহিঙ্গাকে জীবিত উদ্ধার করে বিজিবি। ওই সময় বিজিবির সদস্যসহ আরো বেশ কিছু রোহিঙ্গা নিখোঁজ হন।
পরে রবিবার দুপুরে কক্সবাজারের টেকনাফ শাহপরীর দ্বীপ গোলারচর এলাকায় বঙ্গোপসাগরে নিখোঁজ হওয়া বিজিবি সিপাহি মো. বিল্লাল হাসানের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
মুরাদনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুর রহমান নিহতের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বলেন, সরকারিভাবে কোনো নির্দেশনা আসলে আমরা তার পরিবারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করব।

ভূরুঙ্গামারী সীমান্তে বিপুল ইয়াবাসহ কারবারি আটক
ভূরুঙ্গামারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী সীমান্তে ১৯২৫ পিচ ইয়াবা ও নগদ টাকাসহ সামিউল (৪০) নামের এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে বিজিবি। গতকাল রবিবার (২৩ মার্চ) রাত ৯টার দিকে উপজেলার পাথরডুবি ইউনিয়নের দিয়াডাঙ্গা সীমান্তে তাকে আটক করা হয়। তিনি ওই ইউনিয়নের বাঁশজানী গ্রামের খয়বার আলীর ছেলে।
বিজিবি সূত্র জানায়, রবিবার রাত ৯টার দিকে কুড়িগ্রাম ব্যাটালিয়ন (২২ বিজিবি) এর অধীনস্থ দিয়াডাংগা বিওপি’র দায়িত্বর্পূর্ণ সীমান্ত মেইন পিলার নম্বর-৯৭৯ দিয়ে ভারত থেকে বাংলাদেশে মাদকদ্রব্য পাচারের গোপন সংবাদ পায় বিজিবির টহল দল।
পরে মোটরসাইকেল আরোহীকে এবং মোটরসাইকেলটি তল্লাশি করে মোটরসাইকেলে থাকা শপিং ব্যাগ থেকে ১,৯২৫ পিস ভারতীয় ইয়াবা ট্যাবলেট, ৩ লক্ষ ২৪ হাজার ৫০ টাকা একটি ১০০ সিসি ডিসকভার মোটরসাইকেল ও একটি বাটন মোবাইল ফোন উদ্ধার করে। আটককৃত ব্যক্তিকে মাদকদ্রব্য পাচারের দায়ে মামলার মাধ্যমে ভূরঙ্গামারী থানায় হস্তান্তর করা হয়।
কুড়িগ্রাম ব্যাটালিয়নের (২২ বিজিবি) অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ মাহবুব-উল-হক, পিএসসি বলেন, ‘মাদকদ্রব্য পাচার রোধে সীমান্তে বিজিবির অভিযান চলমান রয়েছে এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’