ঝুঁকিতে খোলা ট্রাক-পিকআপ ভ্যানে ফিরছেন তারা

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
শেয়ার
ঝুঁকিতে খোলা ট্রাক-পিকআপ ভ্যানে ফিরছেন তারা
ছবি : কালের কণ্ঠ

ঈদ মানে আনন্দ ঈদ মানে খুশি। প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছে মানুষ। কেউ ট্রাকে কেউ বাসের ছাদে কিংবা খোলা পিক-আপ ভ্যানের ছুটছে তারা। 

দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ঢাকা-টাঙ্গাইল যমুনা সেতু মহাসড়কে ঈদযাত্রায় এ চিত্র দেখা যায়।

তবে যানজট না থাকলেও প্রচণ্ড রোদে পুড়ে যাত্রীদের হচ্ছে অসহনীয় কষ্ট। শিশু, বৃদ্ধ ও নারীদের কষ্ট বেশি। 

মহাসড়কের এলেঙ্গা বাসস্টেশন, রাবনা বাইপাস, আশেকপুর বাইপাস ঘুরে দেখা যায়, অনেকেই যানবাহনের জন্য অপেক্ষা করছে। যাত্রীরা লোকাল বাস ও লেগুনায় গাদাগাদি করে বাড়ি যাচ্ছে।

 প্রাইভেট কার ও মোটরসাইকেলের সংখ্যাও অনেক।

আরো পড়ুন
প্রয়োজনে আবারও রাজপথে নামবে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

প্রয়োজনে আবারও রাজপথে নামবে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

 

তবে বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ রয়েছে যাত্রীদের। তবু জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গন্তব্যে পৌঁছাচ্ছেন রাজিয়া বেগম বলেন, ‘আমি বগুড়া যাব। ঢাকা থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত আসলাম কোনো যানজট পাইনি।

স্বস্তিতেই বাড়ি যাচ্ছি।’

হায়দার আলী বলেন, ‘গণপরিবহনে বেশি ভাড়া নিচ্ছে । কিছুই করার নেই। ঈদ বলে কথা।

এলেঙ্গা বাস স্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকা মোবারক মিয়া বলেন, প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে দাঁড়িয়ে আছি।

গাড়ি পাচ্ছি না। ভাড়া দ্বিগুণ চাচ্ছে।’

মহাসড়কে দায়িত্বপালনরত কালিহাতী থানার ওসি আবুল কালাম ভূইয়া কালের কণ্ঠকে বলেন, মহাসড়কে যানবাহনের চাপ থাকলেও কোন যানজট নেই। ঈদযাত্রা নির্বিঘ্নে আমরা সদা তৎপর। ঈদে ঘরমুখো মানুষ স্বস্তিতে বাড়ি ফিরছে।

টাঙ্গাইল জেলা পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান বলেন, ‘ঈদযাত্রায় ঘরমুখো মানুষকে স্বস্তি দিতে ৭ শতাধিক পুলিশ সদস্য মহাসড়কে নিরলস কাজ করছেন। আশা করি, অন্য যেকোনো বছরের তুলনায় এবারের ঈদ আনন্দময় হবে।’

টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসক শরীফা হক বলেন, ‘মানুষের ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে আমরা সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নিয়েছি। মহাসড়কে পুলিশের পাশাপাশি ভ্রাম্যমাণ আদালত, সেনাবাহিনী ও র‍্যাবসহ সংশ্লিষ্টরা কাজ সার্বক্ষণিক করে যাচ্ছেন।’

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ঈদমেলার নামে জুয়া ও অশ্লীলতা, ৩ নারীসহ গ্রেপ্তার ৩৮

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঈদমেলার নামে জুয়া ও অশ্লীলতা, ৩ নারীসহ গ্রেপ্তার ৩৮
সংগৃহীত ছবি

জামালপুরের ইসলামপুরে অশ্লীল নাচ-গান ও জুয়ার আসর চালানোর অভিযোগে নারীসহ ৩৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথ বাহিনী। আজ বুধবার পৃথক তিন মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। 

এর আগে গতকাল মঙ্গলবার উপজেলার নোয়ারপাড়া ইউনিয়নের হাড়গিলা বাঁধ এলাকা থেকে তাঁদের আটক করা হয়।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঈদের দিন থেকে হাড়গিলা বাঁধসংলগ্ন খোলা মাঠে শামিয়ানা টাঙিয়ে স্থানীয় একটি চক্র ‘ঈদমেলা’ নামে জুয়া খেলাসহ অশ্লীল নাচ-গান পরিচালনা করছিল।

খবর পেয়ে গভীর রাতে সেখানে অভিযান চালায় সেনাবাহিনী ও ইসলামপুর থানা-পুলিশের একটি দল। এ সময় তিন নারীসহ ৩৮ জনকে আটক করে যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। পরে আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে পুলিশের পক্ষ থেকে পৃথক তিনটি মামলা করা হয়।

আরো পড়ুন
‘ড. ইউনূসকে কাজে লাগাতে ব্যর্থ হলে তা হবে কালো অধ্যায়’

‘ড. ইউনূসকে কাজে লাগাতে ব্যর্থ হলে তা হবে কালো অধ্যায়’

 

মামলা সূত্রে জানা যায়, ইসলামপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আমিনুল ইসলাম বাদী হয়ে জুয়া নিরোধ আইনে ২৪ জনের নামে এবং যৌথ বাহিনীর সঙ্গে মারমুখী আচরণ করায় ১৪ বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দিয়েছেন।

 

এ ছাড়া সন্দেহমূলক ধারায় ১৪ জনের বিরুদ্ধে অপর একটি মামলা করা হয়েছে। এসব মামলায় আটক ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করেছে পুলিশ।

ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, ঈদমেলার নাম ভাঙিয়ে জুয়া খেলাসহ অশ্লীল নাচ-গানে জড়িত থাকার অভিযোগে ৩৮ জনকে আটক করা হয়। পৃথক তিনটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আটক ব্যক্তিদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

কুড়িগ্রামের এসপিকে প্রত্যাহারের দাবি বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের

উত্তরাঞ্চল প্রতিনিধি
উত্তরাঞ্চল প্রতিনিধি
শেয়ার
কুড়িগ্রামের এসপিকে প্রত্যাহারের দাবি বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের
সংগৃহীত ছবি

কুড়িগ্রামের পুলিশ সুপার (এসপি) মাহফুজুর রহমানের বিরুদ্ধে ফ্যাসিস্ট আচরণের অভিযোগ এনে তাকে প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা।

কুড়িগ্রামের রাজিবপুর উপজেলায় অটোরিকশা আটকে দম্পতিকে হয়রানির অভিযোগে হওয়া মামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নেৃতত্বদানকারী এক ছাত্র প্রতিনিধিকে গ্রেফতারের প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে সংগঠনটি। 

গতকাল মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা শাখার যুগ্ম দপ্তর সচিব ও দপ্তর সেলের সম্পাদক লোকমান হোসেন স্বাক্ষরিত প্রতিবাদ বিবৃতিতে এ তথ্য জানা যায়।

আরো পড়ুন
‘ড. ইউনূসকে কাজে লাগাতে ব্যর্থ হলে তা হবে কালো অধ্যায়’

‘ড. ইউনূসকে কাজে লাগাতে ব্যর্থ হলে তা হবে কালো অধ্যায়’

 

মঙ্গলবার দুপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাজিবপুর উপজেলা ছাত্রপ্রতিনিধি মেহেদী হাসানসহ চার জনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা করেন স্থানীয় এক ব্যবসায়ী।

মেহেদী ও তার সঙ্গীদের বিরুদ্ধে ওই ব্যবসায়ীর মেয়ে ও জামাইসহ কয়েকজনকে অপহরণ ও শ্লীলতাহানি চেষ্টার অভিযোগ আনা হয়। পরে ছাত্রপ্রতিনিধি মেহেদীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

রাজিবপুরের বাসিন্দা ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা কমিটির সংগঠক রবিউল ইসলাম রবিন নিন্দা জানিয়ে বলেন, ‘ঈদের রাতে অটোরিকশায় কয়েকজন যুবক ও দুজন মেয়ে যাচ্ছিল। বিষয়টিতে সন্দেহ হওয়ায় অটোরিকশা থামিয়ে যাত্রীদের পরিচয় ও গন্তব্য জানতে চেয়েছিলেন ছাত্রপ্রতিনিধি।

শুধুমাত্র মেয়েদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে এমনটা করেছিল। সেখানে বিবাহিত দম্পতি থাকার বিষয়টি জানা ছিল না। কিন্তু এ ঘটনায় ছাত্রপ্রতিনিধির সাথে অটোরিকশায় থাকা জেলা শিক্ষা অফিসার (ডিই্ও) শামসুল আলমের ছেলে শিহাবের বাগবিতণ্ডা ও ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। বিষয়টিকে প্রভাব খাটিয়ে মামলা ও গ্রেপ্তারে পর্যায়ে নিয়ে গেছেন এসপি ও ডিইও।

আরো পড়ুন
বাবার মৃত্যুর দিনে সন্তানের আগমন

বাবার মৃত্যুর দিনে সন্তানের আগমন

 

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘পূর্ব পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে বিপ্লবের পক্ষের শক্তিকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে হয়রানি ও ভীতি প্রদর্শন করা হচ্ছে। এসপি কোন অপশক্তির ইশারায় এমন ফ্যাসিস্ট আচরণ করছেন তা নিয়ে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।’

এসপির বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে বিবৃতিতে দাবি করা হয়, ‘জুলাই আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠলে কোনও ধরণের তদন্ত ছাড়াই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। অথচ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র জান্নাতুল তহুরা তন্নীর ওপর হামলা করে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ করলেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। উল্টো এসপি মাহফুজুর রহমান হামলাকারীদের সাথে আপসের পরামর্শ দেন।

এ বিষয় নিয়ে জানতে এসপি মাহফুজুর রহমানকে কয়েকবার ফোন দিলেও তিনি সাড়া দেননি। এছাড়া এসপির হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে ম্যাসেজ দিয়ে মন্তব্য জানতে চাইলেও তিনি কোনও উত্তর দেননি।

মন্তব্য

২০ টাকা বেশি নেওয়ার খেসারত ৫০ হাজার!

ফেনী প্রতিনিধি
ফেনী প্রতিনিধি
শেয়ার
২০ টাকা বেশি নেওয়ার খেসারত ৫০ হাজার!
জেলার মানচিত্র

ঈদকে সামনে রেখে সারা দেশে পরিবহন সেক্টরে অতিরিক্ত ভাড়া নেয়ার অভিযোগের আলোকে ফেনীতে পরিবহন কাউন্টার গুলিতে স্থানীয় প্রশাসনের উদ্যোগে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হচ্ছে।

বুধবার (২ এপ্রিল) দুপুরে ফেনীর ছাগলনাইয়া মুহুরীগঞ্জ স্টার লাইন কাউন্টারে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের  নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শিবু দাস এ অভিযান পরিচালনা করেন।

আরো পড়ুন
একসঙ্গে দেখা গেল পলাতক সাবেক ৪ মন্ত্রীকে

একসঙ্গে দেখা গেল পলাতক সাবেক ৪ মন্ত্রীকে

 

চট্টগ্রামগামী এক যাত্রীর অভিযোগে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শিবু দাসের ভ্রাম্যমাণ আদালত নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে ২০ টাকা বেশি ভাড়া নেয়ার প্রমাণ পাওয়া যায়। এ অপরাধে ভ্রাম্যমাণ আদালত মহুরীগঞ্জ স্টার লাইন কাউন্টারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।

সরেজমিনে দেখা যায়, স্টার লাইন এসি বাসে নির্দিষ্ট ভাড়ার থেকে টিকিট প্রতি ২০ টাকা বেশি নেওয়া হচ্ছে। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এ বিষিয়ে টিকিট কাউন্টারের ম্যানেজার রেজাউলের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ঈদ উপলক্ষে ফেনী থেকে বাস ফুল ফিল যাত্রী নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশে গেলেও চট্টগ্রাম থেকে ফিরতি গাড়িতে যাত্রী থাকে না। তাই ভাড়া বাড়িয়ে নেওয়া হয়েছে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শিবু দাশ সুমিত কালের কণ্ঠকে বলেন, স্টার লাইন বাস সার্ভিস সরকার অনুমোদিত যাত্রীদের কাছ থেকে ভাড়া বাড়িয়ে নেওয়ার কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেনি।

তাই ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ভুয়া কাবিননামা দেখিয়ে সাবেক স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

ধুনট (বগুড়া) প্রতিনিধি
ধুনট (বগুড়া) প্রতিনিধি
শেয়ার
ভুয়া কাবিননামা দেখিয়ে সাবেক স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
প্রতীকী ছবি

বগুড়ার ধুনট উপজেলায় ভুয়া কাবিননামা তৈরি করে সাবেক স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে হাফিজুর রহমান ওরফে আফের (৫৫) নামে এক কৃষকের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।

বুধবার (২ এপ্রিল) বিকেলে ধুনট থানায় এ মামলা করা হয়। হাফিজুর রহমান আফের উপজেলার নিমগাছি ইউনিয়নের হটিয়ারপাড়া গ্রামের ভরসা আকন্দের ছেলে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী ওই নারীর (৪০) প্রথম স্বামীর মৃত্যুর পর ২০২২ সালের পারিবারিকভাবে হাফিজুর রহমান আফেরের সাথে বিয়ে হয়।

বিয়ের প্রায় এক বছর পর হাফিজুর স্ত্রীকে তালাক দেন। তখন ওই নারী বাবার বাড়িতে অবস্থান নেন। এ অবস্থায় পুনরায় বিয়ের প্রলোভনে হাফিজুর সাবেক স্ত্রীর সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এক পর্যায়ে ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট ভুয়া কাবিননামা তৈরি করে সাবেক স্ত্রীকে পুনরায় ঘরে তুলে নেন।
এরপর ঘর-সংসার করার সময় হফিজুর স্ত্রীর কাছ থেকে কৌশলে ১৭ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে ২০২৪ সালের ১৯ জুলাই বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেন।

আরো পড়ুন
একসঙ্গে দেখা গেল পলাতক সাবেক ৪ মন্ত্রীকে

একসঙ্গে দেখা গেল পলাতক সাবেক ৪ মন্ত্রীকে

 

এদিকে হাফিজুর ভুল স্বীকার করে পুনরায় ২২ ফেব্রুয়ারি সাবেক স্ত্রীকে ঘরে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করেন। মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট থেকে ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত হাফিজুর ওই নারীকে একাধিকবার ধর্ষণ করেছেন। ভুয়া কাবিননামা তৈরি করে হাফিজুর ওই নারীর সাথে শারীরিক সম্পর্কের বিষয়টি টের পায়।

ফলে এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই নারী বাদী হয়ে ২০ মার্চ হাফিজুর রহমান আফেরের বিরুদ্ধে বগুড়া আদালতে ধর্ষণ মামলা  করেন।  

ধুনট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদুল আলম বলেন, আদালতের আদেশে থানায় ধর্ষণ মামলাটি রেকর্ড করা হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে মামলাটি তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ