প্রজন্মের পর প্রজন্মকে ভালবাসতে শিখিয়েছে যে গান, তার স্রষ্টা কবীর সুমন। বরাবরই স্পষ্টবাদী কবিয়াল প্রেমে পড়েছেন একাধিক বার। লুকোননি কখনও। এবার ৭৫ বছরে ফের প্রেমে পড়লেন কবীর সুমন।
প্রজন্মের পর প্রজন্মকে ভালবাসতে শিখিয়েছে যে গান, তার স্রষ্টা কবীর সুমন। বরাবরই স্পষ্টবাদী কবিয়াল প্রেমে পড়েছেন একাধিক বার। লুকোননি কখনও। এবার ৭৫ বছরে ফের প্রেমে পড়লেন কবীর সুমন।
কবীর সুমনের নতুন প্রেমিকার নাম সৌমি বসুমল্লিক। পেশায় স্কুল শিক্ষিকা। সৌমিকে অবশ্য নিজের প্রেমিকা বলে নারাজ কবীর।
স্বর্ণ
তিনি জানান, গত রাতে সৌমি ছিলেন তাঁর বাড়ি। সকালে উঠেই মনে হয়েছে একটা ছবি তোলা দরকার। অগত্যা এই ছবি।
সৌমীর সঙ্গে যে ছবি সুমন দিয়েছেন, সেটাও হঠাৎ তোলা। সুমন বলেন, ‘সৌমীর স্কুলে চাকরি। সকালে উঠে ও বেরিয়ে যাচ্ছে তখন বললাম যে, একটা ছবি তুলি। বারান্দায় গিয়ে তখনই তুললাম।’
সুমনের কথায়, ‘প্রেম দিবসের পরিকল্পনা বলতে আমরা একে অপরের দিকে তাকিয়ে থাকি। আদর করি, চুমু খাই, নিজেকে নিয়ে হাসাহাসি করি। উল্টোপাল্টা কথা হবে, গুনগুন করে গান গাইব।’’
কবীর সুমন আগেও বলেছেন, বয়স তার কাছে সংখ্যামাত্র। বছর দেড়েক আগেই এক সাক্ষাৎকারে তিনি কোনওরকম রাখঢাক না করে অকপটে স্বীকার করে নিয়েছিলেন যে, পঁচাত্তরেও সক্ষম তিনি। কিংবদন্তি শিল্পী সাবিনা ইয়াসমিনের সঙ্গে সুমনের বিচ্ছেদ না হলেও দুই দশক ধরে তারা একসঙ্গে থাকেন না।
সম্পর্কিত খবর
একসময়ের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা মাসুকা নাসরীন রাকা দীর্ঘদিন পর আবারও অভিনয়ে ফিরছেন। প্রায় এক দশকেরও বেশি সময় ধরে বড় পর্দায় নেই তিনি। এবার ওস্তাদ জাহাঙ্গীর পরিচালিত ও অভিনীত ‘ডিজিটাল প্রেম’ ছবিতে অভিনয় দিয়ে বড় পর্দায় ফিরবেন রাকা। অভিনয়ের পাশাপাশি পরিচালনাতেও ফিরছেন রাকা।
দীর্ঘ অভিনয় ক্যারিয়ারের পর এবার পরিচালনায় নাম লেখাতে যাচ্ছেন রাকা। তার পরিচালনায় প্রথম চলচ্চিত্রের নাম ‘অন্তরে বাহিরে’। এ চলচ্চিত্রে অভিনয় করবেন একজোড়া নতুন মুখ। তবে কারা অভিনয় করছেন সে বিষয়ে এখনো কিছু জানাননি এ অভিনেত্রী।
চিত্রনায়িকা রাকা ১৯৯১ সালে মমতাজ উদ্দিন আহমেদের থিয়েটার (আরামবাগ) এর মাধ্যমে গ্রুপ থিয়েটারভিত্তিক নাট্য চর্চায় যুক্ত হন। থিয়েটারের প্রযোজনা সাতঘাটের কানাকড়ি, কাজী নজরুল ইসলামের রাক্ষসী, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষ রক্ষা ও রূপভান নাটকের গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেন। বাংলাদেশ টেলিভিশনে ধারাবাহিক নাটক তথাপি, মাটির মায়া, আপন নিবাস, অতন্ত্র প্রহরী নাটকে অভিনয় করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান। বিটিভির সাপ্তাহিক নাটক আমরা দুটি ভাই কোথাও ক্ষরণসহ অসংখ্য নাটকে তিনি অভিনয় করেন।
বরেণ্য চলচ্চিত্রকার শেখ নেয়ামত আলীর ‘আমি নারী’ ছবির মাধ্যমে নব্বই দশকে প্রথমে চলচ্চিত্রে সম্পৃক্ত হন রাকা। ১৯৯৭ সালে ওস্তাদ জাহাঙ্গীর আলম এর ‘সুন্দরী মিস বাংলাদেশ’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বানিজ্যিক চলচ্চিত্রের নায়িকা হিসেবে চলচ্চিত্র ক্যারিয়ার শুরু করেন রাকা। সুন্দরী মিস বাংলাদেশ চলচ্চিত্রে রাকার বিপরিতে নায়ক ছিলেন ইলিয়াস কাঞ্চন।
বিনোদনের মধ্য দিয়ে সচেতনতার বার্তা নিয়ে তিন যুগ ধরে বিটিভিতে প্রচারিত হয়ে আসছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’। দেশের মিডিয়া জগতে এক অনন্য নিদর্শন ইত্যাদি। আর ঈদের ইত্যাদি মানেই বিশেষ আকর্ষণ, বিশেষ আয়োজন। ইত্যাদি পরিণত হয়েছে ঈদ ঐতিহ্যে।
হানিফ সংকেত বলেন, ‘প্রতি ঈদেই আমরা চেষ্টা করি সমসাময়িক বিষয় নিয়ে বিষয়বৈচিত্র্যে অনুষ্ঠান সাজাতে। প্রতি ঈদেই থাকে আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের অমর সংগীত ‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ’ গানটি। যেহেতু এটি ঈদের প্রধান গান, তাই আমি গানটিকে ব্যাপক আয়োজনে বর্ণাঢ্যভাবে উপস্থাপনের চিন্তা করি।
এবারের ইত্যাদিতে একটি গান গেয়েছেন সিয়াম আহমেদ ও জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি।
প্রতি ঈদের মতো এবারও বিদেশিদের নিয়ে একটি পর্ব রয়েছে। এই পর্বের শুটিং অভিজ্ঞতা জানিয়ে হানিফ সংকেত বলেন, ‘এই অভিজ্ঞতা বলে বোঝানো যাবে না। আমি গত দুই যুগ ধরেই এই কাজটি করছি। কাজটি অত্যন্ত সময়সাপেক্ষ এবং কষ্টসাধ্য। এর জন্য প্রচুর সময় দিতে হয়। বিদেশিদের সঙ্গে কাজ করার আনন্দই আলাদা। তারা সময় মেনে চলেন এবং কাজটাকে উপভোগ করেন। তারা অপেশাদার, তবে অনেক পেশাদার শিল্পীরও তাদের কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। বিশেষ করে বিদেশিদের সময়জ্ঞান, নিষ্ঠা, একাগ্রতা, কষ্টসহিষ্ণুতা, আন্তরিকতা দেখে আমি মুগ্ধ। মাত্র কয়েক দিনের পরিচয়ে বিদেশিদের সঙ্গে যে আত্মিক বন্ধন তৈরি হয়েছে, তা কখনোই ভোলার নয়।’
তাঁদের কোথা থেকে খুঁজে নেন? উত্তরে হানিফ সংকেত বলেন, ‘আমরা যেমন তাদের জন্য অপেক্ষা করি, তেমনি তারাও ইত্যাদির জন্য অপেক্ষা করেন। এ বছর যাঁরা করেছেন, আগামী বছর তাঁরা না থাকলেও ইত্যাদির জন্য তাঁরা তাঁদের বন্ধু-বান্ধব ও পরিচিতজনদের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ করিয়ে দেন। বিভিন্ন বিদেশি দূতাবাস ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত বিদেশিরাই এই পর্বে অংশগ্রহণ করেন। বিদেশিরা মনে করেন, এটি তাঁদের জীবনে একটি নতুন অভিজ্ঞতা, অন্য রকম আনন্দ। তাই তাঁরা উৎসাহের সঙ্গে এই পর্বটির জন্য অপেক্ষা করেন এবং অংশগ্রহণ করেন।’
ঈদে ইত্যাদির পাশাপাশি একটি নাটকও নির্মাণ করেন হানিফ সংকেত। এবারের ‘ঘরের কথা ঘরেই থাক’ নাটকটি নিয়ে তিনি বলেন, “বছরে দুই ঈদে দুটি নাটক নির্মাণ করি। তা-ও প্রায় দুই দশক ধরে। তবে আমি স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করি ইত্যাদিতেই। এটিএন বাংলার অনুরোধেই এখনো করে যাচ্ছি এই চ্যানেলেই। ভিউসর্বস্ব অস্থির বাণিজ্যিক যুগে ‘ঘরের কথা ঘরেই থাক’ নাটকটি বাণিজ্যিক বা ভিউর উদ্দেশ্যে নির্মিত নয়। তবে নাটকটি দর্শকরা পরিবার নিয়ে দেখতে পারবেন। কারণ এটি একটি সামাজিক নাটক। নাটকে গল্পের মাধ্যমে সমাজের ক্ষতগুলোকে তুলে ধরার চেষ্টা করি। সদ্য বিবাহিত এক দম্পতি এবং তাদের মা-বাবা, পাড়া-প্রতিবেশী ও বন্ধু-বান্ধব নিয়েই গড়ে উঠেছে ‘ঘরের কথা ঘরেই থাক’ নাটকের কাহিনি।”
বিটিভিতে ইত্যাদি, এটিএনে নাটক। এই দুটি চ্যানেলের বাইরে হানিফ সংকেতের কাজ সেভাবে পাওয়া যায় না। প্রশ্ন করতেই তিনি বলেন, ‘নানা চ্যানেলে ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করি না। আমি শিল্প-সংস্কৃতির চর্চার ক্ষেত্রে ব্যবসাটাকে গুরুত্ব দিই না। নাটক প্রতি মাসেই করা সম্ভব। কারণ ইত্যাদির ১ মিনিটের একটি নাট্যাংশ লিখতে অনেক সময় দুই-তিন দিনও লেগে যায়। আর নাটক শুরু করলে দুই দিনেই লিখে শেষ করা সম্ভব। চিত্রায়ণ-সম্পাদনা শেষে এক সপ্তাহেই একটি নাটকের নির্মাণ সম্পন্ন করা যায়। কিন্তু একটি ইত্যাদি নির্মাণ করতে দুই-তিন মাস সময় দরকার পড়ে। কারণ এর নির্মাণ অত্যন্ত জটিল। আমি নাটকের চেয়ে ইত্যাদিকে বেশি গুরুত্ব দিই। দর্শকরা তাদের মূল্যবান সময় বের করে আমার অনুষ্ঠান দেখতে বসেন, আমিও আন্তরিকভাবে তাদের সময়ের মূল্য দিতে চেষ্টা করি।’
ইত্যাদি এবং আপনার নাটকে শিল্পীদের একটা বলয় আছে। বেশ কয়েকজন চেনা মুখ। তাঁদের অন্য কোথাও তেমন দেখা না গেলেও হানিফ সংকেতের কাজে বরাবরই দেখা যায়। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সম্পর্ক হয় ভালোবাসা থেকেই। শিল্পীরা আমাকে ভালোবাসেন, আমিও তাঁদের ভালোবাসি। এ সম্পর্ক দীর্ঘ তিন যুগেরও বেশি সময়ের। অনেক শিল্পীই আছেন, যারা অন্যান্য অনুষ্ঠান করলেও আমৃত্যু ইত্যাদিতেই অভিনয় করেছেন। দু-একটি উদাহরণ না দিলে বোঝা যাবে না। যেমন-পপসম্রাট আজম খান, বাংলা গানের ঐশ্বর্য এন্ড্রু কিশোর কিংবা সংগীতশিল্পী খালিদ হাসান মিলু তাঁদের সবারই শেষ গানটি ছিল ইত্যাদিতে পরিবেশিত। অভিনেতা মহিউদ্দিন বাহার তাঁর শেষ দিনগুলোতে অ্যাম্বুল্যান্সে করে আমার এখানে এসে অভিনয় করে গেছেন, এ টি এম শামসুজ্জামানকে আমরা হুইলচেয়ার দিয়ে নিয়ে এসে অভিনয় করিয়েছি, সাইফুদ্দিন আহমেদ যত দিন পর্যন্ত একটি মাত্র শব্দ বলতে পারতেন, তত দিন পর্যন্ত আমার এখানে অভিনয় করে গেছেন, অভিনেতা আরিফুল হক বিদেশ যাওয়ার আগে শেষ অভিনয় আমার ইত্যাদিতেই করেছেন। হাসমত, ব্ল্যাক আনোয়ার, আমিনুল হক, হুমায়ুন ফরীদি, নাজমুল হুদা বাচ্চু, কে এস ফিরোজ, আলী আকবর রুপু, আব্দুল কাদের, এস এম মহসিন— এ রকম বহু শিল্পীর উদাহরণ দেওয়া যাবে, যাঁদের শেষ কাজটি ছিল আমার অনুষ্ঠানেই। আসলে শিল্পীরা আমার সঙ্গে কাজ করে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন, আমিও তাঁদের নিয়ে কাজ করে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি—এ জন্যই অনেক শিল্পীকে বরাবরই আমার এখানে কাজ করতে দেখা যায়।
হানিফ সংকেত সমাজের নানা অসংগতি তুলে ধরে আসছেন যুগ যুগ ধরে। মানুষ সচেতনও হচ্ছে। কিন্তু লোকে বলে, দিন দিন সমাজে অবক্ষয়, অসহিষ্ণুতা বাড়ছে। মানুষের মানবিকবোধ কমছে। এটা কিভাবে দেখেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের সমাজে মানবিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ে সমাজের এক বিরাট অংশ পাশ্চাত্যের চমকসর্বস্ব বিকৃতির মরীচিকার পেছনে ছুটে ভুলতে বসেছে নিজের সভ্যতা-সংস্কৃতি, জড়িয়ে পড়ছে অসামাজিক কাজে, আসক্ত হয়ে পড়ছে মারণনেশায়, হারিয়ে ফেলছে মানবিক গুণ। আত্মস্বার্থ, ব্যক্তিলোভও কেড়ে নিয়েছে মানুষের মানবিক গুণ। কিন্তু আশার কথা হলো- মানবসত্তা ও মানবিক গুণের কখনোই মৃত্যু হয় না। অনেক জাগতিক স্বার্থের নিচে তা চাপা পড়ে থাকলেও তাকে জাগিয়ে তোলা যায়। মহানুভূতি ও সহানুভূতিতে জেগে উঠতে পারে মানুষ, নিজেকে করতে পারে মানবসেবায় উৎসর্গ। আমরা প্রায়ই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে চেষ্টা করি মানুষের সেই মানবিক গুণগুলো তুলে ধরতে।’
আসন্ন ঈদে ঢালিউডে মুক্তি প্রতীক্ষিত শাকিব খানের ‘বরবাদ’ সিনেমাটি চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ডে জমা পড়লে তাতে আপত্তি জানায় বোর্ড। ভায়োলেন্সের দৃশ্যে আপত্তি জানিয়ে বিশেষ প্রদর্শনী শেষে সংশোধন সাপেক্ষে ইউ রেটিংয়ে সনদপত্র দেয় সিনেমাটিকে।
ঢালিউডের বাইরে বলিউডেও ঘটেছে প্রায় একই ঘটনা! সালমান খানের আসন্ন ছবি ‘সিকান্দার’ ছবিটি ভারতীয় সেন্সর বোর্ডে জমা পড়লে ছবিটিকে কোনো রকম কাট ছাড়াই মুক্তির অনুমতি দেয়। তবে কিছু কিছু দৃশ্যে পরিবর্তন অর্থাৎ সংশোধন করার নির্দেশ দিয়েছে বোর্ড।
এ আর মুরগোদাস পরিচালিত এই ছবিটি ইউ এ ১৩+ রেটিং পেয়েছে। ছবিতে কোনো কাট দেওয়া হয়নি, তার মানেই এই নয় যে ছবিটি কোনো পরিবর্তন ছাড়াই মঞ্জুর হয়েছে।
বলিউড হাঙ্গামার একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিনেমার যেখানে যেখানে ‘হোম মিনিস্টার’ শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে, সেখানে ‘হোম’ শব্দটি মিউট করার নির্দেশ দিয়েছে সেন্সর বোর্ড। এ ছাড়া ছবিতে অনেক জায়গায় রাজনৈতিক দলের হোর্ডিং দেখানো হয়েছে, সেই দৃশ্যগুলিতে রাজনৈতিক দলের হোর্ডিংয়ের দৃশ্য ব্লার করার নির্দেশ দিয়েছে।
ছবিটির মোট সময়কাল ১৫০ মিনিট ০৮ সেকেন্ড (২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট ৮ সেকেন্ড)। তবে জানা গেছে, ছবির সময়কাল আরো কম হতে পারে। সালমান খান ছাড়াও ছবিতে রয়েছেন রাশমিকা মান্দানা, কাজল আগারওয়াল।
অন্যদিকে শাকিব খানের ‘বরবাদ’ এর রান টাইম ১৩৯ মিনিট ১০ সেকেন্ড (২ ঘণ্টা ১৯ মিনিট ১০ সেকেন্ড)। এটি পরিচালনা করেছেন মেহেদি হাসান হৃদয়। এতে শাকিব খানের বিপরীতে অভিনয় করেছেন ইধিকা পাল। এ ছাড়া রয়েছেন মিশা সওদাগর, যীশু সেনগুপ্ত প্রমুখ।
যদি কারোর আলাদা করে কোনো তিক্ত স্মৃতি না থাকে তাহলে শৈশব সব মানুষের কাছেই মধুর। মা-বাবার আদরে, ভালোবাসায় নিশ্চিন্তে কাটিয়ে দেওয়া যায় সেই সময়। সম্প্রতি ফ্যান পেজের হাত ধরে ভাইরাল হয়েছে জনপ্রিয় এক গায়িকার ছবি। মায়ের সঙ্গে সুন্দর দুটি মুহূর্ত উঠে এসেছে বলিউডের খ্যাতনামা এই বাঙালি গায়িকার।
একটি ছবিতে নদীর পাড়ে মেয়েকে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে গায়িকার মাকে। তার পরনে সবুজ রঙের ট্রাডিশনাল শাড়ি, খোলা চুলে, ছিমছাম সাজে দেখা গেছে তাকে। আরো একটি ছবিতে বেশ কয়েকটি বেলুন হাতে মায়ের সামনে দাঁড়িয়ে ছোট্ট গায়িকা। একেবারে সহজ-সরল নিষ্পাপ শৈশব।
এই গায়িকা কিন্তু খাঁটি বাঙালি। বিয়েও করেছেন এক বাঙালিকে। তাদের সংসারে রয়েছে ১ পুত্রসন্তান। বলিউডের নামী জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত গায়িকা তিনি।
হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন। ইনি শ্রেয়া ঘোষাল। সদ্য ফ্যান ক্লাবের হাত ধরে ভাইরাল হয়েছে শ্রেয়ার ছোটবেলার এই দুই ছবি।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি ইন্ডিয়ান আইডল-এর মঞ্চে শ্রেয়ার জন্মদিন সেলিব্রেশনের সময় হাজির ছিলেন গায়িকার মা-বাবা।