ভুল জুতা হতে পারে পায়ে ব্যথার কারণ

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
ভুল জুতা হতে পারে পায়ে ব্যথার কারণ
সংগৃহীত ছবি

বর্তমান সময়ে একটু বয়স বাড়লেই দেখা দেয় পায়ের সমস্যা। আর্থ্রাইটিস থেকে পেশির সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। চিকিৎসকদের মতে, এর জন্য দায়ী খারাপ জুতা। নিম্নমানের জুতা দীর্ঘ দিন ধরে পায়ে পরার ফলে বাড়ে নানা সমস্যা।

কেমন জুতা পরা উচিত, আর কোন জুতা পরলে ভালো থাকবে পা—চলুন, জেনে নেওয়া যাক।

বিশেষজ্ঞদের মতে, হালকা জুতা হাঁটার জন্য বেশি উপযুক্ত। এটি হাঁটার সময় অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে না। রাবারের তৈরি জুতা ভালো।

এটি ভালো গ্রিপ দেয় এবং পিছলে যাওয়ার আশঙ্কা কম থাকে। মাটিতে বা রাস্তার সঙ্গে ভালোভাবে খাপ খায় এমন ননস্লিপ ডিজাইন থাকা জরুরি।

জুতায় মিডসোল থাকাও জরুরি। এটি পায়ে শকের (ধাক্কা বা কম্পন) প্রভাব কমায় এবং আরামদায়ক অনুভূতি দেয়।

ইভা ফোম বা জেল কুশনপ্রযুক্তি যুক্ত থাকলে দীর্ঘক্ষণ হাঁটার জন্য ভালো।

আরো পড়ুন
ঈদে হরেক পদের সেমাইয়ের রেসিপি

ঈদে হরেক পদের সেমাইয়ের রেসিপি

 

জুতায় ইনসোল থাকা দরকার। নরম কুশন থাকা উচিত, যাতে পায়ের তালুতে চাপ কম পড়ে। অর্থোপেডিক ইনসোল থাকলে পায়ের গঠন অনুযায়ী অতিরিক্ত সাপোর্ট দেয়। যাদের পায়ের তালুর বাঁক বেশি বা কম, তাদের জন্য বিশেষ ধরনের আর্চ সাপোর্ট থাকা জরুরি।

গোড়ালির জন্য ভালো সাপোর্ট থাকলে দীর্ঘক্ষণ হাঁটার সময় এটি গোড়ালি ও হাঁটুকে সুরক্ষা দেয়।

জুতার ওপরের অংশ এমন উপাদানে তৈরি হওয়া উচিত, যাতে বাতাস চলাচল করতে পারে। জালযুক্ত বা ক্যানভাসের তৈরি জুতা ভালো। এটি ঘাম শোষণ করে এবং পা ঠাণ্ডা ও আরামদায়ক রাখে। সিনথেটিক লেদারও আরামদায়ক হতে পারে।

জুতার হিল খুব বেশি উঁচু বা নিচু হওয়া উচিত নয়। সাধারণত শূন্য দশমিক ৫ থেকে ১ দশমিক ৫ ইঞ্চি হিল থাকা ভালো। এটি হাঁটার জন্য খুব আরামদায়ক। সম্পূর্ণ ফ্ল্যাট জুতা ব্যবহার না করাই ভালো।

আরো পড়ুন
বিশ্বজুড়ে ঈদের জনপ্রিয় খাবার

বিশ্বজুড়ে ঈদের জনপ্রিয় খাবার

 

হাঁটার জুতায় সাধারণত লেইস বা ভেলক্রো থাকা ভালো, যাতে এটি ভালোভাবে পায়ে ফিট হয়। সহজে খুলতে বা পরতে ভেলক্রো স্ট্র্যাপ ভালো বিকল্প হতে পারে, বিশেষ করে বয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য।

প্লান্টার ফ্যাসাইটিস বা হিল স্পার থাকলে আর্চ সাপোর্ট ও হিল কুশনযুক্ত জুতো বেছে নেওয়া উচিত। ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য নরম ও সেলাইবিহীন ইনসোল থাকা উচিত, যাতে ঘর্ষণজনিত ক্ষত না হয়। ফ্ল্যাটফুট থাকলে বিশেষ ধরনের আর্চ সাপোর্টযুক্ত জুতা ব্যবহার করা উচিত।

আরো পড়ুন
শহর ও গ্রামের ঈদ : সংস্কৃতির পার্থক্য

শহর ও গ্রামের ঈদ : সংস্কৃতির পার্থক্য

 

সূত্র : টিভি ৯ বাংলা

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ডিমের কুসুমে দাগ থাকলে কি খাওয়া যায়?

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
ডিমের কুসুমে দাগ থাকলে কি খাওয়া যায়?
সংগৃহীত ছবি

ডিম খাওয়া আমাদের শরীরে জন্য খুবই উপকারী। সকালের নাশতায় কিংবা শরীরে প্রোটিনের সহজ জোগান হলো ডিম। দিনে একাধিক ডিমও অনেকে খেয়ে থাকেন। বিভিন্নভাবে ডিম খাওয়া যায়, যেমন— ডিমের পোচ, ডিমের অমলেট, ডিম সেদ্ধ।

ডিম ভাঙার পর কখনো কখনো কুসুমে লাল রক্তের দাগ দেখা যায়, অনেক সময় মাংসের টুকরোও লক্ষ্য করা যায়। এমন ডিম যদি খেয়েও ফেলেন তাহলে কী হয় শরীরে? তা জানাতেই আজকের প্রতিবেদন। চলুন, জেনে নেওয়া যাক।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডিমের কুসুমে রক্তের দাগ থাকলে তা শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক নয়, যদি সেটি ভালো করে রান্না করা হয়।

অর্থাৎ সঠিক সময় ধরে যদি সেটি ভাজা বা সিদ্ধ করা হয়, তাহলে সেই ডিম খেলে কোনো ক্ষতি হয় না। অনেকে আবার রক্তের অংশটি চামচ দিয়ে তুলে নিয়ে রান্না করেন, তাতেও কোনো ক্ষতি নেই।

আরো পড়ুন
ডিমের কুসুম কি কোলেস্টেরল বাড়ায়?

ডিমের কুসুম কি কোলেস্টেরল বাড়ায়?

 

অনেকের মতে, ডিম্বনালি দিয়ে ডিম যাওয়ার সময় অনেক সময়ই তাতে মাংসের টুকরো বা রক্ত মিশে যায়। এতে শরীরে ক্ষতি করার মতো কিছু থাকে না।

তবে যদি ডিমের সাদা অংশটি কখনো গোলাপি, লাল বা সবুজ রঙের হয়, তাহলে কিন্তু সেই ডিম শরীরের ব্যাপক ক্ষতি করবে। সিউডোমোনাস ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের ফলে এমন হয় বলে এ ধরনের ডিম খাওয়া উচিত নয়। এ ছাড়া সবুজ ডিমেও সিউডোমোনাস ব্যাকটেরিয়ার থাকে বলে এই ধরনের ডিম খাওয়াও উচিত নয়। কিছু জীবাণু সবুজাভ, উজ্জ্বল ও পানিতে দ্রবণীয় রঞ্জক উৎপন্ন করে, যা মানুষের জন্য ক্ষতিকর।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এসব ডিমে বিষাক্ত ব্যাকটেরিয়ার প্রভাবের ফলেই সেটির রং বদলে যায়।

এক্ষেত্রে এমন ডিম না খেয়ে ফেলে দিতে হবে। সাধারণত ১ শতাংশ ডিমের কুসুমে এমন রক্তের দাগ দেখা যায়। ডিম বাজারে আসার আগে সেটি ক্যান্ডলিং পদ্ধতিতে পরীক্ষা হয়। জোরালো আলো দিয়ে কুসুমের ভেতরটি দেখা হয়, সেখানেই রক্তের দাগযুক্ত ডিম বাতিল হয়ে যায়। ফলে খুব কম সময়ই এমন ডিম আমাদের হাতে পড়ে।

আরো পড়ুন
কালো রঙের প্লাস্টিক দেহের জন্য ক্ষতিকর কেন

কালো রঙের প্লাস্টিক দেহের জন্য ক্ষতিকর কেন

 

তবে সাদা খোলের চেয়ে খয়েরি রঙের খোলযুক্ত ডিমে রক্তের দাগযুক্ত কুসুম বেশি পাওয়া যায়। কারণ খয়েরি খোলের রং অনেক সময়ই সেই দাগকে ঢেকে দেয়। ফলে পরীক্ষার সময় সেটি ধরা পড়ে না। বাজারে চলে আসে। তবে অনেক সময় ডিমের সাদা অংশেও রক্তের দাগ দেখা যায়। এতেও শরীরে কোনো ক্ষতি হয় না বলেই মত বিশেষজ্ঞদের।

ডিমের মধ্যে ব্লাড স্পট বা অন্য কোনো অস্বাভাবিকতা নির্ণয়ের জন্য কোনো খাবার তৈরির সময় এর সঙ্গে ডিম যোগ করার আগে একটি আলাদা পাত্রে একটি একটি করে ডিম ভাঙ্গা উচিত।

আরো পড়ুন
আম তো খাবেনই, এর পাতারও রয়েছে নানা উপকারিতা

আম তো খাবেনই, এর পাতারও রয়েছে নানা উপকারিতা

 

এতে আপনার পুরো রেসিপিটি নষ্ট হওয়ার ভয় থাকেনা এবং ডিমের খোসা মিশে যাওয়ারও ভয় থাকেনা। ইচ্ছে করলে পরিষ্কার একটি ছুরি দিয়ে ডিমের কুসুমের রক্তের চিহ্নটি সরিয়ে তারপর রান্না করতে পারেন। এটিসহ রান্না করলেও কোনো সমস্যা নেই।

সূত্র : নিউজ ১৮

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

থাইরয়েড রোগীদের যেসব খাবার এড়িয়ে যাওয়া ভালো

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
থাইরয়েড রোগীদের যেসব খাবার এড়িয়ে যাওয়া ভালো
সংগৃহীত ছবি

থাইরয়েড এখন খুবই সাধারণ একটি সমস্যা, যা তরুণ-তরুণী থেকে শুরু করে সব বয়সের মানুষকে প্রভাবিত করছে। এই রোগ পুরোপুরি নিরাময় না হলেও সঠিক ওষুধ, নিয়মিত ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। তবে কিছু খাবার আছে, যেগুলো থাইরয়েড রোগীদের এড়িয়ে চলা ভালো। কারণ এসব খাবার হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে ও থাইরয়েড গ্রন্থির ক্ষতি করে।

চলুন, জেনে নিই কোন কোন খাবারগুলো এড়িয়ে চলা জরুরি।

সয়াবিন ও সয়া পণ্য
সয়াবিনে থাকে ফাইটোস্ট্রোজেন ও জেনিস্টাইন। যা থাইরয়েড হরমোনের কাজে বিঘ্ন ঘটায় এবং শরীরে আয়োডিনের ঘাটতি সৃষ্টি করতে পারে।
থাইরয়েড রোগীদের খুব কম পরিমাণে সয়াবিন খাওয়া যেতে পারে, তবে নিয়মিত নয়।

কিছু সবজি—যেমন ব্রকলি, বাঁধাকপি, মিষ্টি আলু ও মুলা
এসব সবজিতে থাকে গয়ট্রোজেন নামক এক উপাদান। যা থাইরয়েড গ্রন্থিকে প্রভাবিত করে এবং হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে।
এসব সবজি পরিমাণমতো ও মাঝে মাঝে রান্না করে খাওয়া যেতে পারে।

গ্লুটেন জাতীয় খাবার
যাদের গ্লুটেন সংবেদনশীলতা আছে বা হ্যাশিমোটো থাইরয়েডিটিস আছে, তাদের জন্য গ্লুটেন খাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।

এক্ষেত্রে গ্লুটেন-মুক্ত খাদ্য বেছে নেওয়া ভালো।

প্রক্রিয়াজাত খাবার ও অতিরিক্ত চিনি
বার্গার, পিৎজা, প্যাকেটজাত খাবার ইত্যাদি শরীরে ক্যালোরি বাড়ায় ও হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে।  এগুলোর বদলে খেতে পারেন তাজা ফল, সবজি ও শস্যদানা জাতীয় খাবার।

ক্যাফেইন ও অ্যালকোহল
এই উপাদানগুলো থাইরয়েডের কাজকে ব্যাহত করে, রক্তচাপ ও হৃদ্স্পন্দন বাড়িয়ে দেয়, ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। কফির পরিবর্তে ভেষজ চা বা ফলের রস খেতে পারেন।

আর মদ্যপান একেবারেই পরিহার করা ভালো।

কেউ যদি আগে থেকেই থাইরয়েড সমস্যায় ভুগে থাকেন বা অন্য রোগে আক্রান্ত থাকেন, তবে যেকোনো খাদ্য পরিবর্তনের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো।

সূত্র : ওয়ান ইন্ডিয়া বাংলা

মন্তব্য

চিনি কম খেলে যেসব উপকার পেতে পারেন

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
চিনি কম খেলে যেসব উপকার পেতে পারেন
সংগৃহীত ছবি

চিনি আমাদের খাবারের স্বাদ বাড়ায় ঠিকই, কিন্তু অতিরিক্ত চিনি শরীরের জন্য মোটেও ভালো নয়। তাই সুস্থ থাকতে চাইলে চিনির পরিমাণ কমানো স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। তবে মনে রাখা দরকার, সব ধরনের চিনি খারাপ না। যেমন—ফল, দুধ ও কিছু শাকসবজিতে থাকা প্রাকৃতিক চিনি শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়।

কারণ এই খাবারগুলোতে থাকে ফাইবার, ভিটামিন ও মিনারেল, যা শরীরের উপকারে আসে। চলুন জেনে নিই, চিনি কম খেলে কী কী উপকার পাওয়া যেতে পারে।

ওজন কমাতে সাহায্য করে
চিনিযুক্ত খাবার বাদ দিলে শরীরে ক্যালোরির পরিমাণ কমে যায়। ফলে ওজন কমানো ও তা নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়।


গবেষণায় দেখা গেছে, অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার সঙ্গে স্থূলতা ও অতিরিক্ত ওজনের সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে।

টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে
বিশেষ করে সফট ড্রিংক বা মিষ্টি পানীয় বেশি খেলে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। কারণ, অতিরিক্ত চিনি রক্তে শর্করার ভারসাম্য নষ্ট করে এবং ইনসুলিনের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়, যা ডায়াবেটিসের দিকে নিয়ে যেতে পারে। চিনি কম খেলে এই ঝুঁকি অনেকটাই কমানো যায়।

ত্বকের বার্ধক্য ধীর হয়
চিনিযুক্ত খাবার বেশি খেলে শরীরে কিছু ক্ষতিকর উপাদান তৈরি হয়, যা ত্বকের বয়স বাড়িয়ে দেয়। চিনি কম খেলে ত্বক অনেকদিন তার তারুণ্য ধরে রাখতে পারে। আর যদি প্রচুর ফল ও শাকসবজি খাওয়া হয়, তবে ত্বক আরও সুস্থ ও উজ্জ্বল থাকে।

সূত্র : আজতক বাংলা

মন্তব্য

গরমে ঘরে স্বস্তি আনবে ইনডোর প্ল্যান্টস

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
গরমে ঘরে স্বস্তি আনবে ইনডোর প্ল্যান্টস
সংগৃহীত ছবি

গ্রীষ্মকালে যখন সূর্যের তীব্র তাপে ঘরবাড়ি হয়ে ওঠে গরম, তখন এসি বা কুলার ছাড়া যেন আর উপায় থাকে না। যদিও আমরা জানি, এসব যন্ত্র পরিবেশের জন্য খুব একটা ভালো নয়। তবুও গরমের তাপে আমরা প্রায়ই অসহায় হয়ে পড়ি। এদিকে সবার এসি বা কুলার কেনার মতো সামর্থ্য থাকে না।

একটু সচেতন হলেই প্রাকৃতিক উপায়ে ঘর ঠাণ্ডা রাখার উপায় রয়েছে, যেমন ঘরের ভেতর গাছ লাগানো। কয়েকটি ইনডোর প্ল্যান্ট আছে যেগুলো ঘর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে ও পরিবেশও সুন্দর রাখে। চলুন, জেনে নিই প্ল্যান্টগুলো সম্পর্কে।

অ্যালোভেরা
ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরা পরিচিত হলেও, ঘরের বাতাস পরিষ্কার রাখতেও এর জুড়ি নেই।

এটি অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়ায় এবং ফর্মালডিহাইড ও বেনজিনের মতো ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে।

লাকি ব্যাম্বু 
শুধু সৌভাগ্য নয়, এই গাছটি ঘর রাখে সতেজও। এটি খুব সহজে টিকে থাকতে পারে এবং বাতাস থেকে বিষাক্ত গ্যাস যেমন কার্বন মনোক্সাইড ও ফর্মালডিহাইড শোষণ করে নেয়।

পিস লিলি
সাদা রঙের সুন্দর ফুলবিশিষ্ট এই গাছটি ঘরের সৌন্দর্য বাড়ায়।

এটি বাতাসের অতিরিক্ত আর্দ্রতা শোষণ করে, শ্বাস নিতে সাহায্য করে এবং ঘরে আর্দ্রতার ভারসাম্য বজায় রাখে।

স্পাইডার প্ল্যান্ট
এটি খুব কার্যকর একটি গাছ। বাতাসের দূষণকারী উপাদান যেমন কার্বন মনোক্সাইড ও ফর্মালডিহাইড শোষণ করে এবং বাতাস চলাচল উন্নত করে।

অ্যারেকা পাম
এই গাছটি ঘরের বাতাসে আর্দ্রতা যোগ করে ও দূষণ কমায়। এটি অক্সিজেন বাড়ায় এবং ঘরের বাতাস ঠাণ্ডা রাখে প্রাকৃতিকভাবেই।

এই গাছগুলো শুধু ঘর ঠাণ্ডাই রাখে না, বরং স্বাস্থ্যকর পরিবেশও তৈরি করে। তাই এই গ্রীষ্মে এসি বা কুলার ছাড়াও ঘর ঠান্ডা রাখতে বেছে নিতে পারেন এই প্রাকৃতিক ‘এয়ার কুলার’ গাছগুলোকে।

সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ