<p>বাংলাদেশে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া সহিংসতার স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্যভাবে তদন্ত করা উচিত বলে মনে করে জাতিসংঘ। একই সঙ্গে সংলাপের জন্য উপযোগী পরিবেশ তৈরি করতে হবে বলে জাতিসংঘ মনে করে।</p> <p>বুধবার জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্রের কার্যালয়ের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিকের প্রশ্নে এসব কথা বলেন জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক।</p> <p>প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে যা ঘটছে, আমরা যা দেখেছি, সেসব ব্যাপারে আমরা আমাদের উদ্বেগ অত্যন্ত স্পষ্টভাবে প্রকাশ করেছি।’</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ইন্টারনেটের গতি নিয়ে নির্দেশনা, ফেসবুক-টিকটকের ক্যাশ সার্ভার বন্ধ" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/07/25/1721909217-02a072b9177fb267cf15106bf7086190.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ইন্টারনেটের গতি নিয়ে নির্দেশনা, ফেসবুক-টিকটকের ক্যাশ সার্ভার বন্ধ</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/07/25/1408674" target="_blank"> </a></div> </div> <p>মানুষের শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার চুক্তিতে নিহিত রয়েছে জানিয়ে ডুজারিক বলেন, ‘মানুষের শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ করতে পারার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর কর্তৃপক্ষের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের অধিকারের নিশ্চয়তা দেওয়াটাও গুরুত্বপূর্ণ।’</p> <p>ডুজারিক বলেন, তবে যে বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ, তা হলো বিক্ষোভ যেখানেই হোক না কেন, গ্রেপ্তারের ভয় ছাড়াই, আহত বা আরো খারাপ পরিস্থিতির ভয় ছাড়াই মানুষকে শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ করার অনুমতি দেওয়া।</p> <p>ব্রিফিংয়ে আরেক সাংবাদিক প্রশ্নের জবাবে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র বলেন, নিরাপত্তা বাহিনীর সরাসরি গুলি করাসহ বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো নিয়ে তাঁরা যে খুবই উদ্বিগ্ন, সে কথা ইতিমধ্যে বলা হয়েছে। তাঁরা এই উদ্বেগের কথা প্রকাশ্য বিবৃতির মাধ্যমে জানিয়েছেন। আবার সরাসরি বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষকেও জানানো হয়েছে।</p>