ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫
১৩ চৈত্র ১৪৩১, ২৬ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫
১৩ চৈত্র ১৪৩১, ২৬ রমজান ১৪৪৬

সিগারেটের দাম বাড়ানোর সুপারিশ, সর্বনিম্ন ৯ টাকা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
সিগারেটের দাম বাড়ানোর সুপারিশ, সর্বনিম্ন ৯ টাকা
ছবি : কালের কণ্ঠ

জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় অসন্ন ২০২৫-২৬ অর্থবছরে সিগারেটের নিম্ন ও মধ্যম স্তরকে একত্রিত করে প্রতি শলাকা সিগারেটের সর্বনিম্ন খুচরা মূল্য ৯ টাকা নির্ধারণের সুপারিশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেছেন, সিগারেটের দাম বাড়ানো হলে তরুণদের মধ্যে ধূমপানের প্রবণতা কমবে। এতে দীর্ঘ মেয়াদে প্রায় ১৭ লাখ ১৩ হাজার অকালে মৃত্যু প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে। একই সঙ্গে সরকার সিগারেট থেকে রাজস্ব আয় বাড়িয়ে ৬৯ হাজার ৩৫২ কোটি টাকায় উন্নীত করতে পারবে, যা বর্তমান আয়ের তুলনায় ৪০ শতাংশ বেশি।

আজ মঙ্গলবার বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে নারী মৈত্রী আয়োজিত ‘জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় অসন্ন ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে তামাকপণ্যের ওপর কার্যকর কর ও মূল্যবৃদ্ধি’ শীর্ষক মতবিনিময়সভায় এসব তথ্য তুলে ধরা হয়। সভায় আরো বলা হয়, মূল্য বৃদ্ধিতে প্রায় ১৮ লাখ কিশোর-তরুণ নতুন করে ধূমপানে আসক্ত হওয়া থেকে রক্ষা পাবে। পাশাপাশি ২৪ লাখ ৪০ হাজারের বেশি প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি ধূমপান ছাড়তে উৎসাহিত হবেন। আর রাজস্ব আয় বাড়াতে নতুন করে শুল্ক বাড়ানোর প্রয়োজন হবে না।

বর্তমানে সিগারেটের ওপর সম্পূরক শুল্ক ৬৭ শতাংশ নির্ধারিত রয়েছে, যার মধ্যে ভ্যাট ১৫ শতাংশ এবং স্বাস্থ্য উন্নয়ন সারচার্জ ১ শতাংশ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

নারী মৈত্রীর নির্বাহী পরিচালক শাহীন আকতার ডলির সভাপতিত্বে ওই সভায় বিশেষজ্ঞ মতামত তুলে ধরেন প্রজ্ঞার হেড অব প্রোগ্রামস মো. হাসান শাহারিয়ার। তিনি বলেন, নিম্ন এবং মধ্যম স্তরের সিগারেটের দাম কাছাকাছি হওয়ায় ভোক্তারা যে কোনো একটি স্তরের সিগারেট বেছে নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। সিগারেটের নিম্ন ও মধ্যম স্তরকে একত্রিত করে দাম বাড়ালে স্বল্প আয়ের জনগোষ্ঠী এবং তরুণ প্রজন্ম ধূমপানে নিরুৎসাহিত হবে।

 

তিনি বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধির মাধ্যমে নিম্ন ও মধ্যম স্তরের সিগারেটের খুচরা মূল্য প্রতি ১০ শলাকার জন্য ৯০ টাকা নির্ধারণের সুপারিশ করা হয়েছে। একইসঙ্গে, উচ্চ স্তরের সিগারেটের মূল্য ১৪০ টাকা এবং প্রিমিয়াম স্তরের মূল্য ১৯০ টাকা করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এছাড়া বিড়ির প্রতি শলাকার মূল্য কমপক্ষে এক টাকা নির্ধারণের সুপারিশ করা হয়েছে।

গবেষণা তথ্য তুলে ধরে সভায় জানানো হয়, তামাক পণ্যের বিদ্যমান কর কাঠামোর সংস্কার করা হলে ধূমপানের হার ১৫.১ শতাংশ থেকে কমে ১৩.৩ শতাংশে নেমে আসতে পারে। এর ফলে প্রায় ২৪ লাখ প্রাপ্তবয়স্ক ধূমপান ছেড়ে দেবে এবং প্রায় ১৮ লাখ কিশোর-তরুণ নতুন করে ধূমপানের অভ্যাস গড়ে তোলা থেকে বিরত থাকবে।

পাশাপাশি সরকার প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত রাজস্ব আয় করতে পারবে, যা জনস্বাস্থ্য ও জাতীয় অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

নারী মৈত্রীর মিডিয়া এণ্ড কমিউনিকেশন অফিসার আলফি শাহরীনের সঞ্চালনায় সভায় বক্তৃতা করেন জেষ্ঠ্য সাংবাদিক সোহরাব হাসান ও মোরশেদ নোমান, তামাক বিশেষজ্ঞ আব্দুস সালাম মিয়া, বাংলাদেশ টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক মো. জাহিদুল ইসলাম, সিএনই চ্যানেল আইয়ের মীর মাসরুর জামান, এপি ব্যুরো চিফ জুলহাস আলম, জাতীয় প্রেস ক্লাবের ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য শাহনাজ বেগম পলি, তামাক বিরোধী শিক্ষক ফোরামের আহ্বায়ক ড. খালেদা ইসলাম, তামাকবিরোধী মায়েদের ফোরামের আহ্বায়ক ও সাবেক অতিরিক্ত সচিব শিবানী ভট্টাচার্য প্রমুখ। স্বাগত বক্তৃতা করেন নারী মৈত্রীর প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর নাসরিন আকতার।

সভায় সাংবাদিকরা তামাক নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে বলেন, নিম্ন ও মধ্যম স্তরের সিগারেটের মূল্যবৃদ্ধি করে ধূমপানের হার কমাতে হবে। তারা উল্লেখ করেন, বর্তমানে নিম্ন ও মধ্যম স্তরের সিগারেটের দামের পার্থক্য কম থাকায় ভোক্তাদের সহজেই একটি স্তর থেকে অন্য স্তরে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। ফলে ধূমপান নিরুৎসাহিত করতে এই দুটি স্তরকে একীভূত করে মূল্য বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। সভায় গণমাধ্যমকর্মীদের পাশাপাশি তামাক বিরোধী তরুণ ফোরাম, গার্লস গাইড সদস্যরা অংশ নেন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

বঙ্গভবনে নামাজে ইমামতি করলেন সেনাপ্রধান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বঙ্গভবনে নামাজে ইমামতি করলেন সেনাপ্রধান
সংগৃহীত ছবি

রাজধানীর বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনসহ আমন্ত্রিত অতিথিদের নিয়ে নামাজে ইমামতি করেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। এ ঘটনার একটি ছবি ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ প্রশংসিত হচ্ছে।
 
বুধবার (২৬ মার্চ) বঙ্গভবনে ইফতারের পর মাগরিবের নামাজে সেনাপ্রধানকে ইমামতি করতে দেখা যায়। একটি ছবিতে দেখা যায়, রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ইমামের পেছনে চেয়ারে বসে নামাজ আদায় করছেন।

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বুধবার এক সংবর্ধনা ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করেছিলেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, কূটনীতিক ও বিশিষ্টজনরা অংশ নেন। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানও অংশ নেন।

আরো পড়ুন
ঈদের আগে শেষ ব্যাংকিং লেনদেন আজ, যেসব এলাকায় থাকবে বিশেষ ব্যবস্থা

ঈদের আগে শেষ ব্যাংকিং লেনদেন আজ, যেসব এলাকায় থাকবে বিশেষ ব্যবস্থা

 

এদিন ইফতারের পর অতিথিরা অনুষ্ঠানস্থলে অস্থায়ী শেডে মাগরিবের নামাজ আদায় করেন।

নামাজে ইমামতি করেন সেনাবাহিনী প্রধান।
 

মন্তব্য

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে চীনের রপ্তানি-আমদানি ব্যাংক চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে চীনের রপ্তানি-আমদানি ব্যাংক চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন চীনের রপ্তানি-আমদানি ব্যাংকের চেয়ারম্যান চেন হুয়াইয়ু। বৃহস্পতিবার চীনের হাইনানের বোয়াও স্টেট গেস্ট হাউজে বোয়াও ফোরাম ফর এশিয়া বার্ষিক সম্মেলনের পাশে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এই সাক্ষাত করেন চেন হুয়াইয়ু।

চারদিনের সরকারি সফরে বর্তমানে চীনে রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বুধবার বাংলাদেশ সময় ৪টা ১৫ মিনিটে হাইনানের কিউনহায় বাও আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে প্রধান উপদেষ্টাকে বহনকারী ফ্লাইট।

 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য
বিশ্ব সম্মেলন

আন্ত:সীমান্ত বায়ুদূষণ রোধে পদক্ষেপ আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
আন্ত:সীমান্ত বায়ুদূষণ রোধে পদক্ষেপ আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
সংগৃহীত ছবি

পরিবেশ, বন, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, আন্ত:সীমান্ত বায়ুদূষণ মোকাবিলায় কার্যকর আঞ্চলিক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের বায়ুদূষণের ৩০-৩৫ শতাংশ আসে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে।

তাই, এ সমস্যা সমাধানে রাজনৈতিক আলোচনার গণ্ডি পেরিয়ে বাস্তব পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সহযোগিতা জরুরি। তিনি দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর কাঠমান্ডু রোডম্যাপ ও অন্যান্য সমঝোতার কথা উল্লেখ করে বলেন, এগুলো যথেষ্ট নয়, আরো জোরালো উদ্যোগ প্রয়োজন।

বৃহস্পতিবার ভোরে কলম্বিয়ার কার্টাগেনায় অনুষ্ঠিত WHO দ্বিতীয় বৈশ্বিক সম্মেলনের বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া সাইড ইভেন্টে ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে পরিবেশ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। ঢাকাস্থ তাঁর বাসভবন থেকে সংযুক্ত হয়ে তিনি বাংলাদেশের বায়ুদূষণ সমস্যা, বিশেষ করে ঢাকার ভয়াবহ পরিস্থিতির কথা তুলে ধরেন।

উপদেষ্টা জানান, বাংলাদেশের বহুমাত্রিক বায়ুদূষণ সমস্যা মোকাবিলায় বায়ু মান নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা চূড়ান্ত করা হয়েছে, যা WHO-এর অন্তর্বর্তীকালীন লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এই আইনি বিধিমালায় দূষণকারী খাতগুলোর জন্য নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ করা হয়েছে এবং অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণের কাঠামো তৈরি করা হয়েছে।

তিনি জানান, ২০২৪ সালে চূড়ান্ত হওয়া জাতীয় বায়ু মান ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনার বাস্তবায়ন রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে পিছিয়ে ছিল, তবে এখন তা কার্যকরভাবে বাস্তবায়িত হচ্ছে। পরিকল্পনার লক্ষ্য হলো মানুষের দূষণজনিত ঝুঁকি কমানো ও পরিষ্কার বায়ুর দিন বৃদ্ধির মাধ্যমে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করা।

পরিবেশ উপদেষ্টা আরো জানান, বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় বাংলাদেশ ক্লিন এয়ার প্রকল্প চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে, যা সরকারের অনুমোদন সাপেক্ষে শিগগিরই বাস্তবায়ন শুরু হবে। এই প্রকল্প নিয়ন্ত্রক কাঠামো শক্তিশালী করা, আইন প্রয়োগ জোরদার করা, শিল্প কারখানায় দূষণ পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা সম্প্রসারণ এবং গণপরিবহন খাত আধুনিকায়নের ওপর গুরুত্ব দেবে।

তিনি ঢাকার আশেপাশের এলাকাগুলোকে ইটভাটা মুক্ত এলাকা হিসেবে ঘোষণা করার পরিকল্পনার কথা জানান, যেখানে ইটভাটা স্থাপন নিষিদ্ধ থাকবে। এছাড়া, ২০২৫ সালের মে থেকে পুরনো বাস ধাপে ধাপে তুলে দেওয়া হবে, যা পরিবেশ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে বাস্তবায়ন করবে।

তিনি বায়ুদূষণের অন্যতম প্রধান কারণ ধুলাবালি দূষণ রোধে ঢাকা শহরের খোলা সড়কগুলোতে সবুজায়নের উদ্যোগ এবং রাস্তা পরিস্কারে আরো শ্রমিক নিয়োগের পরিকল্পনার কথা জানান। অবৈধ ইটভাটা উচ্ছেদ অভিযানের ফলে ইতোমধ্যে বায়ু মানের কিছুটা উন্নতি হয়েছে, তবে এই অগ্রগতি ধরে রাখতে কঠোর নজরদারি ও খাতসমূহের আধুনিকায়ন জরুরি।

রিজওয়ানা হাসান জানান, বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় বিপুল পরিমাণ মানুষ বায়ুদূষণের কারণে মারা যায়, এবং ঢাকার মতো দূষিত শহরগুলোতে মানুষের গড় আয়ু ৫-৭ বছর কমে যাচ্ছে।

এই সংকট আমাদের সবার জন্য, আমাদের শিশু, বাবা-মা এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য হুমকি। নিষ্ক্রিয়তার মূল্য অনেক বেশি—আমাদের এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে, তিনি জোর দিয়ে বলেন।

আশাবাদী কণ্ঠে তিনি বলেন, আমি আশাবাদী কারণ আমি বিশ্বাস করি, এ সমস্যার সমাধান সম্ভব। প্রযুক্তি ও বিকল্প ব্যবস্থা আমাদের হাতে রয়েছে, শুধু প্রতিশ্রুতি ও বাস্তবায়ন দরকার। বায়ুদূষণ শুধুই পরিবেশগত ইস্যু নয়, এটি মানবিক সংকট।

সম্মেলনে দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের মন্ত্রী পর্যায়ের প্রতিনিধি, পরিবেশ ও জ্বালানি খাতের নীতিনির্ধারক, আন্তর্জাতিক ও উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধি, গবেষক, স্থানীয় প্রশাসন, পরিবহন ও শিল্পখাতের বিশেষজ্ঞ এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। তারা দক্ষিণ এশিয়ায় বায়ুদূষণ রোধে যৌথভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দেন।

মন্তব্য

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে চীনের রাজ্য পরিষদের নির্বাহী ভাইস প্রিমিয়ারের সাক্ষাৎ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে চীনের রাজ্য পরিষদের নির্বাহী ভাইস প্রিমিয়ারের সাক্ষাৎ

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন চীনের রাজ্য পরিষদের নির্বাহী ভাইস প্রিমিয়ার ডিং জুয়েশিয়াং। 

বৃহস্পতিবার চীনের হাইনানের বোয়াও স্টেট গেস্ট হাউজে বোয়াও ফোরাম ফর এশিয়া বার্ষিক সম্মেলনের সাইডলাইনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এই সাক্ষাৎ করেন ডিং জেয়েশিয়াং।

চারদিনের সরকারি সফরে বর্তমানে চীনে রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বুধবার বাংলাদেশ সময় ৪টা ১৫ মিনিটে হাইনানের কিউনহায় বাও আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে প্রধান উপদেষ্টাকে বহনকারী ফ্লাইট।

 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ