ঢাকা, সোমবার ৩১ মার্চ ২০২৫
১৭ চৈত্র ১৪৩১

ঢাকা, সোমবার ৩১ মার্চ ২০২৫
১৭ চৈত্র ১৪৩১

রাশিয়ায় আরো ৩০০০ সেনা পাঠিয়েছে উ.কোরিয়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
রাশিয়ায় আরো ৩০০০ সেনা পাঠিয়েছে উ.কোরিয়া
ছবিসূত্কের : কেসিএনএ মাধ্যমে কেএনএস/ এএফপি

উত্তর কোরিয়া এই বছর রাশিয়ায় অতিরিক্ত আরো ৩ হাজার সেনা পাঠিয়েছে এবং কিয়েভের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মস্কোকে সাহায্য করার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র, কামান এবং গোলাবারুদ সরবরাহ অব্যাহত রেখেছে। বৃহস্পতিবার সিউলের সামরিক বাহিনী এই তথ্য জানিয়েছে। 

২০২২ সালে ইউক্রেনে মস্কোর আক্রমণের পর থেকে ঐতিহ্যবাহী মিত্র রাশিয়া এবং উত্তর কোরিয়া আরো ঘনিষ্ঠ হয়েছে। মস্কোকে হাজার হাজার সেনা এবং অস্ত্র পাঠিয়ে সাহায্য করার জন্য সিউল কিমের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে।

তবে মস্কো বা পিয়ংইয়ং কেউই আনুষ্ঠানিকভাবে সেনা মোতায়েনের বিষয়টি নিশ্চিত করেনি।

গত বছর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যখন উত্তর কোরিয়ায় এক বিরল সফর গিয়েছিলেন, তখন উভয় দেশ একটি বিশাল সামরিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিলেন। যার মধ্যে পারস্পরিক প্রতিরক্ষার বিষয়টিও ছিল।

দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফস অফ স্টাফ বলেছেন, ‘জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে অতিরিক্ত ৩ হাজার সেনা পাঠানো হয়েছিল বলে অনুমান করা হচ্ছে।

তিনি আরো বলেছেন, ‘রাশিয়ায় প্রাথমিকভাবে পাঠানো ১১ হাজার উত্তর কোরিয়ার সেনার মধ্যে ৪ হাজার জন নিহত বা আহত হয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।’

জেসিএসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘জনবলের পাশাপাশি উত্তর কোরিয়া ক্ষেপণাস্ত্র, কামান সরঞ্জাম এবং গোলাবারুদ সরবরাহ করে চলেছে।’ এতে আরো বলা হয়েছে, ‘এখন পর্যন্ত ধারণা করা হচ্ছে, উত্তর কোরিয়া উল্লেখযোগ্য পরিমাণে স্বল্প-পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (এসআরবিএম) সরবরাহ করেছে, সেইসঙ্গে প্রায় ২২০ ইউনিট ১৭০ মিমি স্ব-চালিত বন্দুক এবং ২৪০ মিমি মাল্টিপল রকেট লঞ্চার সরবরাহ করেছে।’

ড্রোন

আজ বৃহস্পতিবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, নেতা কিম জং উন এআই প্রযুক্তি সম্বলিত নতুন আত্মঘাতী এবং গোয়েন্দা ড্রোনের পরীক্ষার তদারকি করেছেন।

কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি (কেসিএনএ) জানিয়েছে, নতুন কৌশলগত গোয়েন্দা ড্রোনটি বিভিন্ন কৌশলগত লক্ষ্যবস্তু এবং স্থল ও সমুদ্রে শত্রু বাহিনীকে পর্যবেক্ষণ করতে সক্ষম’।

আরো পড়ুন
ইসরায়েলি বিমান হামলায় হামাস মুখপাত্র কানৌয়া নিহত

ইসরায়েলি বিমান হামলায় হামাস মুখপাত্র কানৌয়া নিহত

 

কেসিএনএ অনুসারে, আত্মঘাতী ড্রোনগুলো বিভিন্ন কৌশলগত আক্রমণ চালাতে সক্ষম। কিম নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রবর্তনের মাধ্যমে কৌশলগত গোয়েন্দা ড্রোন এবং আত্মঘাতী ড্রোন-এর উন্নত কর্মক্ষমতা মূল্যায়ন করেছেন। এ ছাড়া তিনি উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য একটি পরিকল্পনায়ও সম্মত হয়েছেন বলে কেসিএনএ জানিয়েছে।

পিয়ংইয়ং গত বছরের আগস্টে তার আক্রমণাত্মক ড্রোন উন্মোচন করেছিল।

বিশেষজ্ঞরা তখন সতর্ক করেছেন, রাশিয়ার পক্ষে যুদ্ধের জন্য পাঠানো উত্তর কোরিয়ার সেনারা আধুনিক যুদ্ধের অভিজ্ঞতা অর্জন করবে। যার মধ্যে রয়েছে যুদ্ধক্ষেত্রে ড্রোন কীভাবে ব্যবহার করা হয়।

কিম আক্রমণাত্মক ড্রোনগুলোর ব্যাপকভাবে উৎপাদনের নির্দেশ দিয়েছিলেন চার মাস আগে। এটি বিস্ফোরক বহন করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে এবং ইচ্ছাকৃতভাবে শত্রু লক্ষ্যবস্তুতে বিধ্বস্ত করা যায়। কার্যকরভাবে নির্দেশিত ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবেও কাজ করে। ২০২২ সালে পিয়ংইয়ং সীমান্তের ওপারে ড্রোন পাঠিয়েছিল যেগুলো সিউলের সামরিক বাহিনী গুলি করে ভূপাতিত করতে পারেনি, তারা বলেছিল এগুলো খুব ছোট।

সূত্র : এএফপি

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ঈদে শান্তি ও প্রত্যাবর্তনের প্রত্যাশা ইউক্রেনের মুসলিম তাতারদের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঈদে শান্তি ও প্রত্যাবর্তনের প্রত্যাশা ইউক্রেনের মুসলিম তাতারদের
ছবিসূত্র : তাস

ইউক্রেনের মুসলিমরা চলমান যুদ্ধের মধ্যেও ঈদ উদযাপন করছেন। ঈদ উদযাপনে কিয়েভের মসজিদে জড়ো হয়েছিলেন ক্রিমিয়ার তাতার মুসলিমরা। চলমান সংঘাতের মধ্যেই কিয়েভে জড়ো হয়েছিলেন তারা। ক্রিমিয়ান তাতার সম্প্রদায় তাদের স্বদেশ প্রতিরক্ষায় ইউক্রেনীয়দের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ।

এ দিন সেনা এবং বেসামরিক নাগরিকরা ধর্মীয় সীমানা অতিক্রম করে বিশ্বাসের মাধ্যমে তাদের যৌথ সংগ্রামে সান্ত্বনা খুঁজে পেয়েছিলেন। 

অনেক তাতাররা ইউক্রেন যুদ্ধকে রাশিয়ান আধিপত্যের বিরুদ্ধে তাদের শতাব্দীব্যাপী প্রতিরোধের আরেকটি অধ্যায় হিসেবে দেখেন। যুদ্ধ অব্যাহত থাকলেও ঈদের আনন্দ তাদের সাময়িক অবকাশ এবং শান্তি দিয়েছে। সম্প্রদায়টি দৃঢ়ভাবে তাদের ইউক্রেনীয় আনুগত্য প্রকাশ করে এবং তার সঙ্গে তাদের স্বতন্ত্র সাংস্কৃতিক পরিচয়ও বজায় রেখেছে।

তাদের গল্প যুদ্ধের মানবিক মূল্য এবং সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সম্প্রদায়ের স্থিতিস্থাপকতা উভয়কেই প্রতিফলিত করে।

ক্রিমিয়ার তাতাররা কৃষ্ণসাগরের উত্তরাঞ্চলে ক্রিমিয়া উপত্যকার ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী। তাদের মূল পেশা ছিল পশুপালন। ক্রিমিয়া সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত ছিল।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সোভিয়েত সরকার ক্রিমিয়া থেকে তাতারদের বিতাড়িত করে। যার মধ্যে সোভিয়েত সেনাবাহিনীতে কর্মরত ক্রিমিয়ান তাতারদের পরিবারও অন্তর্ভুক্ত ছিল। সোভিয়েত শাসক জোসেফ স্তালিনের কারণে তাতাররা মধ্য এশিয়ায়, বিশেষ করে উজবেকিস্তানে পাড়ি জমাতে বাধ্য হন।   

 ১৯৪৪ সালে ক্রিমিয়ায় প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার তাতার বসবাস করত। সময় ক্ষুধা, শীত ও রোগে প্রায় অর্ধেক তাতার মারা যায়।

নির্বাসনের ফলে ক্রিমিয়ান তাতাররা তাদের জনসংখ্যার ১৮ থেকে ৪৬ শতাংশ হারায়। এ ঘটনাকে গণহত্যা হিসেবে চিহ্নিত করেছে ইউক্রেনসহ কয়েকটি দেশ।

সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে গেলে ৪৫ বছর পর তাতাররা ক্রিমিয়ায় ফিরতে সক্ষম হলেও রাশিয়া ২০১৪ সালে ক্রিমিয়া দখল করে নেয়, ফলে ফের দেশ ছাড়তে বাধ্য হয় তারা। ২০১৪ সালের মার্চে রুশ সেনারা ক্রিমিয়ার নিয়ন্ত্রণ নিলে প্রায় ৩০ হাজার তাতার ইউক্রেনে পাড়ি জমান। রুশ সেনারা তাতারদের ওপর চরম দমন-পীড়ন চালিয়েছিল তারা।

একসময় কয়েক হাজার তাতার সোভিয়েত রেড আর্মিতে কর্মরত ছিলেন। এরপরও সোভিয়েত শাসক জোসেফ স্তালিন বিশ্বাস করতেন, তাতাররা নাৎসিদের অনুগত। সোভিয়েত আমলে তাতারদের বিরুদ্ধে বছরের পর বছর ধরে এমন প্রচারণা চালানো হয়েছে। তিনি ক্রিমিয়ায় তাতারদের নিজস্ব ভাষাচর্চায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিলেন। এসব কারণে অতীত থেকেই তাতাররা সোভিয়েতবিরোধী মনোভাব পোষণ করেন। এখন সোভিয়েতের জায়গায় বসে আছে রাশিয়া।

২০১৪ সালের পর প্রায় ১০ শতাংশ তাতার ক্রিমিয়া থেকে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ, দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খেরসনে স্থানান্তর হয়। 

১৯৬৭ সাল থেকে তাতারদের কয়েকজনকে ফিরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। ১৯৮৯ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের সুপ্রিম সোভিয়েত ক্রিমিয়ান তাতারদের তাদের মাতৃভূমি থেকে অপসারণকে অমানবিক এবং আইনহীন বলে নিন্দা জানায়, কিন্তু ১৯৮৯ সালে প্রত্যাবর্তনের পূর্ণ অধিকারনীতিতে পরিণত হওয়ার আগে মাত্র একটি ক্ষুদ্র শতাংশ ফিরে আসতে সক্ষম হয়েছিল।

২০১৪ সাল থেকে তাতাররা  আনুষ্ঠানিকভাবে ইউক্রেনের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী হিসেবে স্বীকৃত। বর্তমান রাশিয়ান প্রশাসন তাদের ‘জাতীয় সংখ্যালঘু’ বলে মনে করে, কিন্তু ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী নয়। যদিও সোভিয়েত ইউনিয়ন তাদের নির্বাসন এবং পরবর্তীকালে ক্রিমিয়ান স্বায়ত্তশাসিত সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র ভেঙে দেওয়ার আগে তাদের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বলে মনে করত। ক্রিমিয়ান তাতাররা ক্রিমিয়ার জনসংখ্যার প্রায় ১৫ মতাংশ। তুরস্ক , উজবেকিস্তান, রোমানিয়া, বুলগেরিয়া এবং মহাদেশীয় ইউক্রেনে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ক্রিমিয়ান তাতারপ্রবাসী রয়েছে।

কিয়েভের সড়কে বের হলে আশপাশে চোখে পড়বে তাতারদের অসংখ্য রেস্তোরাঁ। পশুপালন ছেড়ে তাতাররা এখন রেস্তোরাঁশিল্পে এসেছেন। কিয়েভের যেখানে-সেখানে উড়তে দেখা যায় তাতারদের স্বতন্ত্র পতাকা। রুশ আগ্রাসনে তাতাররা এখন ক্রিমিয়া ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। ইউক্রেন-রাশিয়ার সাম্প্রতিক উত্তেজনায় আবার অনিশ্চয়তায় পড়েছেন তাতাররা।

সূত্র : আলজাজিরা, উইকিপিডিয়া

মন্তব্য

ঈদের দিনেও হামলা চালাল ইসরায়েল, নিহত ৬৪ ফিলিস্তিনি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঈদের দিনেও হামলা চালাল ইসরায়েল, নিহত ৬৪ ফিলিস্তিনি
সংগৃহীত ছবি

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিনেও গাজায় ভয়াবহ হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে কমপক্ষে ৬৪ জন নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে বেশির ভাগই শিশু। খবর আলজাজিরার।

খবরে বলা হয়, নিহত ৬৪ জনের মধ্যে প্যালেস্টাইন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি উদ্ধার করেছে আটজন স্বাস্থ্যকর্মীর মৃতদেহ, ৫ জন বেসামরিক প্রতিরক্ষাকর্মী এবং জাতিসংঘের একজন কর্মীর মৃতদেহ। 

আরো পড়ুন
মায়ানমারে ভূমিকম্পে প্রাণহানি বেড়ে ১৭০০

মায়ানমারে ভূমিকম্পে প্রাণহানি বেড়ে ১৭০০

 

এই হত্যার কড়া নিন্দা জানিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি। তারা বলেছে, ২০১৭ সালের পর বিশ্বের একটি একক ঘটনায় এটাই তাদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি। 

মন্তব্য

মায়ানমারে ভূমিকম্পে প্রাণহানি বেড়ে ১৭০০

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
মায়ানমারে ভূমিকম্পে প্রাণহানি বেড়ে ১৭০০
সংগৃহীত ছবি

মায়ানমারে শক্তিশালী ভূমিকম্পে প্রাণহানি বেড়ে অন্তত ১ হাজার ৭০০ জনে দাঁড়িয়েছে। ধ্বংসস্তূপে জীবিত অথবা মৃত ব্যক্তিদের খোঁজে চলছে উদ্ধার অভিযান। সাগাইং অঞ্চলে ধসে পড়া একটি স্কুল ভবনের নিচ থেকে ভূমিকম্পের প্রায় ৬০ ঘণ্টা পর চারজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। 

শুক্রবার দুপুরে মায়ানমার, থাইল্যান্ডসহ আট দেশে একসঙ্গে ভূমিকম্প হয়।

ভূমিকম্পটির উৎপত্তি হয় মায়ানমারের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মান্দালয়ে। এ কারণে মান্দালয়েই ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সবচেয়ে বেশি। 

৭ দশমিক ৭ মাত্রার শক্তিশালী এই ভূমিকম্পে থাইল্যান্ডে অন্তত ১৭ জন মারা গেছেন। দুই দেশে হাজারো ভবন ধসে পড়েছে।

সড়ক ও সেতু ভেঙেছে অনেক। বিদ্যুৎ সরবরাহেও অচলাবস্থা চলছে।

এদিকে রবিবারও মান্দালয়ে আরেকটি ৫ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। দরিদ্র, গৃহযুদ্ধকবলিত মায়ানমারে গত ২০ বছরের মধ্যে এত তীব্র ও প্রাণঘাতী ভূমিকম্প আর দেখা যায়নি বলে জানিয়েছেন ভূমিকম্প-বিশেষজ্ঞরা।

ভূমিকম্পের পর থেকে মায়ানমারের রাজধানী নেপিদো, মান্দালয় অঞ্চলসহ ছয়টি এলাকায় জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে।

শুক্রবারের ভূমিকম্পটি গত শতাব্দীতে দেশটিতে হওয়া ভূমিকম্পগুলোর তুলনায়ও বেশি শক্তিশালী ছিল। চলমান গৃহযুদ্ধের মধ্যে এই ভূমিকম্পের ধাক্কায় মায়ানমারের স্থবির অর্থনীতি আরো ভঙ্গুর হয়ে উঠবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

আরো পড়ুন
শোলাকিয়া জনসমুদ্র, বিশ্বশান্তি ও দেশের সমৃদ্ধির জন্য দোয়া

শোলাকিয়া জনসমুদ্র, বিশ্বশান্তি ও দেশের সমৃদ্ধির জন্য দোয়া

 

গৃহযুদ্ধের কারণে আগে থেকেই দেশটির লাখ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে আছেন, এখন ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর সংকট আরো মারাত্মক আকার ধারণ করবে বলে মনে করা হচ্ছে।

মন্তব্য

ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন পুতিন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন পুতিন
সংগৃহীত ছবি

রাশিয়ার জনজীবন ও আধ্যাত্মিক ক্ষেত্রে মুসলিম সংগঠনগুলোর তাৎপর্যপূর্ণ অবদানের কথা উল্লেখ করে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

মাসব্যাপী রোজা পালনের পর স্থানীয় সময় রবিবার (২০ মার্চ) রুশ মুসলিমরা ঈদ উদযাপন করেন।

সেন্ট্রাল স্পিরিচুয়াল ডিরেক্টরেট অব মুসলিমস অব রাশিয়ার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক শুভেচ্ছা বার্তায় রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন বলেন, ঈদুল-ফিতর উপলক্ষে আপনাদের আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি। পবিত্র রমজান মাসের শেষে এই প্রাচীন ও গুরুত্বপূর্ণ উৎসব আধ্যাত্মিক উন্নতি, দয়া ও সহানুভূতির প্রতীক।

পুতিন রাশিয়ার জনসাধারণ ও আধ্যাত্মিক জীবনে মুসলিম সংগঠনগুলোর গুরুত্বপূর্ণ অবদান এবং দাতব্য, শিক্ষামূলক এবং দেশপ্রেমিক প্রকল্প এবং উদ্যোগে তাদের ভূমিকার কথা উল্লেখ করেছেন।

আরো পড়ুন
ঈদের নামাজ শেষে যা বললেন সারজিস আলম

ঈদের নামাজ শেষে যা বললেন সারজিস আলম

 

রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মিখাইল মিশুস্তিনও এই ঈদ উপলক্ষে মুসলমানদের অভিনন্দন জানিয়েছেন।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ