জাস্টিন ট্রুডোর মুখে দাড়ি এবং দাড়ি নিয়ে যত রাজনীতি

কালের কণ্ঠ অনলাইন
কালের কণ্ঠ অনলাইন
শেয়ার
জাস্টিন ট্রুডোর মুখে দাড়ি এবং দাড়ি নিয়ে যত রাজনীতি

জানুয়ারির শুরুতে শীতকালীন অবকাশ কাটিয়ে ফিরেছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। সঙ্গে করে নিয়ে এসেছেন মুখভর্তি নতুন গজানো দাড়ি।

তার অফিসিয়াল ফটোগ্রাফারের তোলা একটি ছবি প্রকাশের পর যেসব রাজনীতিবিদ দাড়ি রাখার কারণে লোকের স্তুতিতে ভেসেছেন তাদের তালিকায় ট্রুডো জায়গা করে নিয়েছেন।

প্রকাশিত ছবিটিতে দেখা যায়, থুতনি আর চোয়ালে কাচা-পাকা দাড়িমুখে ট্রুডো সিরিয়াস ভঙ্গিতে তাকিয়ে আছেন।

তবে ট্রুডোর জন্য চেহারায় বৈচিত্র্য আনার এই চেষ্টা এবারই প্রথম নয়।

লিবারেল দলের নেতা ও কানাডার প্রধানমন্ত্রী হবার আগে প্রস্টেট ক্যান্সার বিষয়ক এক দাতব্য সংস্থার তহবিল সংগ্রহের সময় বাহারি গোঁফ এবং একটু ‘ছাগুলে দাড়ি’ রেখেছিলেন।

আধুনিক রাজনীতিবিদদের মধ্যে দাড়ি রাখার বিষয়টি বেশ বিরল, কারণ কেউ হঠাৎ দাড়ি রাখতে শুরু করলে সেটা সবাই লক্ষ্য করে।

বিশ্বের কোন কোন অংশে দাড়ি রাখার বিষয়টিকে ব্যক্তিগত স্টাইলের চাইতে বেশি কিছু ভাবা হয়।

দাড়ি রাখাকে কেন্দ্র করে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মিশরে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হয়েছে। বহু বছর ধরে ধর্ম নিরপেক্ষ ঐতিহ্যের এই দেশটিতে দাড়ি রাখাকে দেখা হয় ইসলামিক কট্টরপন্থার প্রতীক হিসেবে।

যুক্তরাষ্ট্রে বহু বছর ধরে কোন রাজনীতিবিদের দাড়ি রাখা ভোটাররা অপছন্দ করেন, এবং নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থীরা দাড়ি রাখেন এমন ধারণা প্রচলিত আছে।

দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট প্রার্থী আল গোর ২০০১ সালে যখন নতুন করে জনসমক্ষে আসেন, তখন তার মুখ ভর্তি দাড়ি নিয়ে ব্যাপক বিশ্লেষণ হয়েছিল।

সেসময় তার দাড়িকে ‘নির্বাসনকালীন দাড়ি’ নাম দেয়া হয়েছিল। এখন অবশ্য পরিস্থিতি কিছুটা ভিন্ন।

সাবেক মার্কিন হাউস স্পিকার পল রায়ান ২০১৫ সালে ইনস্টাগ্রামে নিজের খোঁচা খোঁচা দাড়িসহ মুখের একটি ছবি দিয়ে লিখেছিলেন, গত প্রায় ১০০ বছরের মধ্যে তিনি প্রথম দাড়িওয়ালা স্পিকার। এবং তার দাড়ি না কাটার সিদ্ধান্ত অনেক ভ্রুকুটির জন্ম দিয়েছিল।

ওকলাহোমা স্টেট ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক রেবেকা হেরিখের এক গবেষণায় দেখা যায়, ঐ সময়ে মার্কিন কংগ্রেসের মাত্র পাঁচ শতাংশ সদস্যের দাড়ি বা গোঁফ রয়েছে।

রিপাবলিকান দলের সেনেটর টেড ক্রুজ ২০১৮ সালে যখন প্রথম দাড়ি রাখেন, তা সপ্তাহখানেক ইন্টারনেটে আলোচনা চলে।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তার নিজস্ব স্টাইলের সাদা দাড়ির জন্য পরিচিত, এবং গত গ্রীষ্মে তার নতুন মন্ত্রীসভার ৫৮ সদস্যের মধ্যে ১৮ জনেরই দাড়ি ছিল।

মার্গারেট থ্যাচার যখন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, সেসময় তিনি দাড়ি রাখা এত অপছন্দ করতেন যে কেউ কেউ তাকে ‘পোগোনোফোবিক’ (যারা দাড়ি সহ্য করতে পারে না) বলে আখ্যায়িত করতেন।

সম্প্রতি বিদায় নেয়া লেবার নেতা জেরেমি করবিন ছিলেন ১৯০৮ সালের পর প্রথম দাড়িওয়ালা ব্রিটিশ নেতা যিনি কোন রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বে ছিলেন।

কানাডাতে বামপন্থী ফেডেরাল নিউ ডেমোক্র্যাটস দলের সর্বশেষ তিনজন নেতার দাড়ি ছিল। দলটির বর্তমান নেতা জাগমিত সিং-এর দাড়ি আছে এবং তিনি শিখ রীতি অনুযায়ী পাগড়িও পরেন।

দেশটির গণমাধ্যম গ্লোব এবং মেইলের তথ্য অনুযায়ী জাগমিত সিং-এর পূর্বসূরি থমাস মালকেয়ার যখন দলের নেতৃত্বে আসেন তখন তাকে দাড়ি কামিয়ে ফেলার আহ্বান জানানো হয়েছিল।

সর্বশেষ বিংশ শতাব্দীতে কানাডার গোঁফওয়ালা প্রধানমন্ত্রী ছিলেন স্যার রবার্ট বোরডেন।

এখন এটি পরিষ্কার যে ট্রুডোর দাড়ি স্থায়ী ব্যাপার না, জানুয়ারির শেষে অটোয়াতে এমপিরা ফিরে এলে তিনি দাড়ি কামিয়ে ফেলবেন।

অস্থায়ী হোক আর না হোক, অবকাশ শেষে সাদাকালো দাড়িভর্তি মুখ নিয়ে ফেরা ট্রুডোকে ‘পরিপক্ক’ রাজনীতিবিদের মত দেখাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ম্যাকায় বার্নি গ্রুপ নামে কনসাল্টিং ফার্মের কর্ণধার লিন ম্যাকায়। তিনি বলেন, ‘দাড়ি রাখার মাধ্যমে তিনি বিশেষ পর্যায়ের এক পরিপক্কতা দেখাতে চাইছেন, সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।’

২০১৫ সালে কানাডা এবং বিশ্ব রাজনীতিতে একেবারে নতুন মুখ হিসেবে আবির্ভূত হন ৪৮ বছর বয়সী ট্রুডো। নিজের অভিব্যক্তি নিয়ে সচেতন একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত ট্রুডোর ইমেজের সঙ্গে এখনকার দাড়ি রাখা চেহারাকে মেলানো যায় না।

কানাডার রাজনীতিতে ধারাবাহিক কয়েকটি স্ক্যান্ডাল এবং রাজনৈতিক সংকটের পর সম্প্রতি ট্রুডোকে বেশ কষ্ট করে পুনঃনির্বাচিত হতে হয়েছে। নির্বাচনে তিনি ক্ষমতায় এসেছেন ঠিকই কিন্তু পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছেন।

মিস ম্যাকায় মনে করেন, দাড়ি-কামানো ঝকঝকে মুখ মুক্তমনা ও সততার প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। তিনি বলেন, ‘ফ্যাশনে দাড়ি রাখার চল আবার ফিরে এসেছে এবং ব্যবসায়িক বা কর্পোরেট জগতে সেটা আগেই এসে পৌঁছেছে। আর হয়তো এখন সময় এসেছে একজন রাজনীতিবিদ তার নিজের স্টাইল নিঃসংকোচে প্রকাশ করতে পারেন।’

সূত্র: বিবিসি বাংলা

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

স্বামী থেকেও আরো দুজনের সঙ্গে প্রেম গৃহবধূর, অতঃপর...

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
স্বামী থেকেও আরো দুজনের সঙ্গে প্রেম গৃহবধূর, অতঃপর...
সংগৃহীত ছবি

প্রথম প্রেমিককে বেশি গুরুত্ব দেওয়ায় স্বামীর উপস্থিতিতেই দ্বিতীয় প্রেমিকের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল এক গৃহবধূর। ভারতে ২৪ বছর বয়সী এক নারী খুন হওয়ার পর ‘জটিল সম্পর্কের’ এমন গল্প উঠে এসেছে। ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের গুরগাঁও জেলার গুরুগ্রামে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। 

ভারতীয় গণমাধ্যম জানায়, ওই নারীর স্বামী সাক্ষ্য দিয়েছেন, তার স্ত্রীর আরো দু’জন পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল।

দু’জনের মধ্যে একজনের সঙ্গে বেশি ঘনিষ্ঠ হয়ে পড়ায় প্রাণ হারাতে হয় দ্বিতীয় প্রেমিকের হাতে। 

মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) হরিয়ানা পুলিশ জানিয়েছে, নিহত নীলম তার স্বামীর সঙ্গে বিনোলা গ্রামে একটি ভাড়াবাড়িতে থাকতেন এবং একই জায়গায় কাজ করতেন।

পুলিশের কাছে নীলমের স্বামী জানিয়েছেন, বিনোদ এবং সুধীর নামে দুই পুরুষের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। সোমবার (৭ এপ্রিল) সন্ধ্যায় যখন তিনি বাড়িতে আসেন, তখন তিনি দেখতে পান যে বিনোদের সঙ্গে তার স্ত্রীর তীব্র বাকবিতণ্ডা চলছে।

ঝগড়ার বিষয় ছিল সুধীরের সঙ্গে নীলমের প্রেমের সম্পর্ক। সেটা মেনে নিতে পারেননি বিনোদ।

আরো পড়ুন
মেয়ের হবু স্বামীর সঙ্গে পালালেন মা

মেয়ের হবু স্বামীর সঙ্গে পালালেন মা

 

প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশ জানতে পেরেছে, নীলম বার বার চলে যেতে বলেছিল বিনোদকে। কিন্তু ঝগড়া ছেড়ে যাওয়ার কোনও লক্ষণ দেখায়নি বিনোদ।

অভিযোগ, উত্তপ্ত ঝগড়ার মধ্যে রান্নাঘর থেকে ছুরি নিয়ে নীলমকে পেটের কাছে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে বিনোদ। গুরুতর আহত অবস্থায় রক্তাক্ত নীলমকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। সেখানেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন ২৪ বছর বয়সী এই গৃহবধূ। 

তার স্বামীর অভিযোগের ভিত্তিতে উত্তরপ্রদেশের শাহজাহানপুর থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে অভিযুক্ত বিনোদকে। পুলিশের দাবি, জেরায় অপরাধ স্বীকার করেছে ধৃত যুবক।

জানিয়েছে, প্রেমিকার কাছ থেকে ‘অবহেলা ও অপমান ভরা সম্পর্ক’ সে মেনে নিতে পারেনি।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

আবুধাবিতে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে বন্দি বিনিময়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আবুধাবিতে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে বন্দি বিনিময়

আরব আমিরাতে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে বন্দি বিনিময় হয়েছে। আবুধাবিতে উভয় দেশের কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে একজন মার্কিন নাগরিক এবং একজন রাশিয়ান নাগরিকের বিনিময় সম্পন্ন হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার সকালে আমিরাতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক্স বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বন্দি বিনিময় সম্পর্কে এক্স-এ লিখেছেন, ‘আমেরিকান কেসেনিয়া কারেলিনা বিমানে করে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে আসছেন।

রাশিয়া তাকে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে অন্যায়ভাবে আটকে রেখেছিল এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার মুক্তি নিশ্চিত করেছেন।’ 

সংবেদনশীল মাইক্রোইলেকট্রনিকেস রপ্তানির অভিযোগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে ২০২৩ সালে সাইপ্রাসে গ্রেপ্তার হওয়া দ্বৈত জার্মান-রুশ নাগরিক আর্থার পেট্রোভের বিনিময়ে কারেলিনাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।

এর আগে আবুধাবিতে বন্দি বিনিময় নিয়ে মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) পরিচালক জন র‍্যাটক্লিফ এবং একজন ঊর্ধ্বতন রাশিয়ান গোয়েন্দা কর্মকর্তার মধ্যে আলোচনা হয়েছে।

মন্তব্য

ট্রাম্পের নতুন সিদ্ধান্তের পর পাল্টা শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা স্থগিত করেছে ইইউ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ট্রাম্পের নতুন সিদ্ধান্তের পর পাল্টা শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা স্থগিত করেছে ইইউ
ফাইল ছবি

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ৯০ দিনের জন্য নতুন শুল্ক প্রয়োগ স্থগিত করার ঘোষণার পর পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণের পরিকল্পনা থেকে সরে এসেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)।

এক বিবৃতিতে ​ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেয়েন বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের উচ্চ আমদানি শুল্কের কার্যকরের বিষয়ে ৯০ দিনের বিরতি ঘোষণার পর ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার সুযোগ দিতে চায়।

ইইউ কমিশনের পরিকল্পনা অনুযায়ী, পাল্টা শুল্ক তিন ধাপে প্রবর্তিত হওয়ার কথা ছিল। প্রথম ধাপে ১৫ এপ্রিল থেকে ৪.৩ বিলিয়ন ডলার মূল্যের মার্কিন পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা ছিল।

১৫ মে থেকে দ্বিতীয় ধাপে আরো ১৪.৯ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য শুল্কের আওতায় আনার কথা ছিল।​

তৃতীয় ধাপে পহেলা ডিসেম্বর থেকে অতিরিক্ত ৩.৮ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্যে শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা ছিল।​

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

রাশিয়ার বিজয় দিবসে মোদিকে আমন্ত্রণ জানালেন পুতিন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
রাশিয়ার বিজয় দিবসে মোদিকে আমন্ত্রণ জানালেন পুতিন
সংগৃহীত ছবি

রাশিয়ার বিজয় দিবসে অংশগ্রহণের জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ভ্লাদিমির পুতিন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির বিরুদ্ধে বিজয়ের ৮০তম বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মোদিকে আমন্ত্রণ জানান পুতিন।

মঙ্গলবার রাশিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্দ্রেই রুদেনকো এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আগামী ৯ মে মস্কোর রেড স্কয়ারে সামরিক কুচকাওয়াজসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দিবসটি আয়োজন করা হবে।

রুশ সংবাদ সংস্থা তাসকে রুদেনকো বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সফর নিয়ে বর্তমানে দুই দেশের মধ্যে আলোচনা চলছে। আমন্ত্রণপত্র ইতোমধ্যে পাঠানো হয়েছে। মস্কো আশা প্রকাশ করছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।

আরো পড়ুন
যমুনা গিলে খাচ্ছে মাইলের পর মাইল (ভিডিওসহ)

যমুনা গিলে খাচ্ছে মাইলের পর মাইল (ভিডিওসহ)

 

রাশিয়া এ বছরের বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বন্ধুত্বপূর্ণ দেশের নেতাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে।

 

১৯৪৫ সালের জানুয়ারিতে সোভিয়েত সেনাবাহিনী জার্মানির বিরুদ্ধে ব্যাপক অভিযান শুরু করে। ওই বছরের ৯ মে জার্মানির নিঃশর্ত আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে যুদ্ধের সমাপ্তি হয়। 

উল্লেখ্য, নরেন্দ্র মোদি গত জুলাই মাসে রাশিয়া সফর করেন, যা ছিল তার প্রায় পাঁচ বছরের মধ্যে প্রথম রাশিয়া সফর। এর আগে ২০১৯ সালে তিনি ভ্লাদিভোস্টোকে এক অর্থনৈতিক সম্মেলনে যোগ দিয়েছিলেন।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ