ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু

ট্রাম্পের শুল্কনীতি ও গাজা যুদ্ধ নিয়ে জরুরি আলোচনার জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু রবিবার রাতেই যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে পৌঁছেছেন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন তার স্ত্রী সারা নেতানিয়াহু।

টাইমস অব ইসরায়েলের খবরে বলা হয়, আগামী দুই দিন তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং সিনিয়র মার্কিন কর্মকর্তাদের সঙ্গে একাধিক বৈঠকে অংশ নেবেন। এই বৈঠকগুলোর মূল আলোচ্য বিষয় হলো গাজা উপত্যকায় চলমান যুদ্ধ এবং সেখানে এখনো আটক থাকা ৫৯ জন জিম্মির মুক্তি।

পাশাপাশি ট্রাম্পের নতুন শুল্কনীতি, যার আওতায় ইসরায়েলি পণ্যের ওপর ১৭ শতাংশ মার্কিন শুল্ক আরোপ করা হয়েছে।

চ্যানেল ১২-এর এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, নেতানিয়াহু রবিবার বুদাপেস্ট থেকে ওয়াশিংটনের উদ্দেশ্যে রওনা হন। এই সফর মঙ্গলবার পর্যন্ত চলার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত তা বাড়তেও পারে। 

আরো পড়ুন
গাজা ইস্যুতে সিসি ও ম্যাখোঁর সঙ্গে জর্দানের রাজার বৈঠক আজ

গাজা ইস্যুতে সিসি ও ম্যাখোঁর সঙ্গে জর্দানের রাজার বৈঠক আজ

 

নেতানিয়াহু তার স্ত্রী সারা নেতানিয়াহুকে সঙ্গে নিয়ে ওয়াশিংটনে পৌঁছার পরপরই বিমানবন্দর থেকে একটি গাড়িবহরের মাধ্যমে ব্লেয়ার হাউসে যান।

সেখানে মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লুটনিকের সঙ্গে নেতানিয়াহুর বৈঠকের কথা ছিল।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

পাপুয়া নিউ গিনিতে ৬ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্প

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
পাপুয়া নিউ গিনিতে ৬ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্প
প্রতীকি ছবি

পাপুয়া নিউ গিনির নিউ আয়ারল্যান্ড প্রদেশের উপকূলে ৬ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। শনিবার (১২ এপ্রিল) মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা এ তথ্য জানিয়েছে। কোকোপো শহর থেকে প্রায় ১১৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে ৭২ কিলোমিটার (৪৪ মাইল) গভীরে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে।

ভূমিকম্পটির গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার।

ভূমিকম্প আঘাত হানার পর পরই সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়। তবে পরবর্তীতে সুনামি সতর্কতা তুলে নেওয়া হয়েছে। 

কোকোপো বিচ বাংলো রিসোর্টের রিসেপশনিস্ট ইমোনক অ্যাবেলিস বলেন, ‘ভূমিকম্পটি প্রায় এক মিনিট স্থায়ী হয়েছিল, তবে এলাকায় কোনো ক্ষতি হয়নি।’ পাপুয়া নিউ গিনিতে ভূমিকম্প প্রায়শই ঘটে।

কারণ দেশটির অবস্থান রিং অব ফায়ারে।

সূত্র : এএফপি

 

মন্তব্য

সিরিয়ায় নতুন দখলকৃত অঞ্চল দেখাতে পর্যটকদের কাছে টিকিট বিক্রি ইসরায়েলের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সিরিয়ায় নতুন দখলকৃত অঞ্চল দেখাতে পর্যটকদের কাছে টিকিট বিক্রি ইসরায়েলের

পাসওভারের ছুটির সময় ইসরায়েলি সেনাবাহিনী নতুন দখলকৃত সিরিয়ার ভূখণ্ডে বেসামরিক নাগরিকদের জন্য হাইকিং ট্যুরের আয়োজন করছে বলে স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে। গোলান হাইটসে আগামী রবিবার শুরু হবে এই পর্যটন। চলবে এক সপ্তাহ। এরই মধ্যে প্রায় সব টিকিট কিনে নিয়েছেন পর্যটকেরা।

বুলেটপ্রুফ বাসে সামরিক পাহারায় ছোট ছোট দল সিরিয়ার ভূখণ্ডে ২.৫ কিলোমিটার পর্যন্ত পর্যটকদের ভ্রমণ করানো হবে। ১৯৬৭ সালে আরব দেশগুলোর সঙ্গে যুদ্ধের সময় গোলান মালভূমি দখল করে নেয় ইসরায়েল। গত বছরের ডিসেম্বরে সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদ সরকারের পতনের পর মালভূমির ‘বাফার জোন’ দখলে নেয় ইসরায়েলি বাহিনী। বর্তমানে সিরিয়ার বেশ কয়েক বর্গকিলোমিটার এলাকা ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

এই ভ্রমণপথে দামেস্কের দিকে অবস্থিত হারমন পর্বতের সিরিয়ান অংশ এবং পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত লেবাননের শেবা খামারও দেখা যাবে। এ ছাড়া অটোমান সাম্রাজ্যের পরিত্যক্ত হেজাজ রেলপথের অংশ ঘুরে দেখতে পারবেন তারা। এই রেলপথ অটোমান সাম্রাজ্যের রাজধানী ইস্তাম্বুলকে হাফিয়া, নাবলুস ও সৌদি আরবের পবিত্র স্থানগুলোর সঙ্গে যুক্ত করেছিল। পর্যটকরা রাদান নদীতে সাঁতার কাটতে পারবেন এবং নদীর তীরে ভ্রমণ করতে পারবেন।

দর্শনার্থীরা জর্দান সীমান্তে ইয়ারমুকে প্রবাহিত রুক্কাদ নদী উপত্যকায় হাইকিংও করতে পারবেন। 

আরো পড়ুন
সুদানে আধাসামরিক বাহিনীর হামলায় নিহত ৫৭

সুদানে আধাসামরিক বাহিনীর হামলায় নিহত ৫৭

 

ইসরায়েলে সামরিক বাহিনীর ২১০তম ডিভিশনসহ বেশ কয়েকটি সংগঠন ও সংস্থা এই পর্যটনের আয়োজন করেছে। ‘নিরাপদে উত্তরে ফেরা’ নামে ইসরায়েলের একটি বৃহত্তর উদ্যোগের অংশ হিসেবে এই পর্যটন চালু করা হয়েছে। ইয়েদিওথ আহরোনোথ সংবাদপত্র জানিয়েছে, আইডিএফের ২১০তম ডিভিশন, গোলান আঞ্চলিক কাউন্সিল, কেশেত ইয়েহোনাতান ধর্মীয় শিক্ষাকেন্দ্র, পরিবেশবাদী গোলান ফিল্ড স্কুল এবং ইসরায়েলের প্রকৃতি ও উদ্যান কর্তৃপক্ষ এই ভ্রমণের আয়োজন করেছে।

ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী বলেছে, ইসরায়েলের জন্য ওই অঞ্চলের ঐতিহ্য পুনরুদ্ধার এবং যুদ্ধের সময়ের কাহিনিগুলো তুলে ধরা প্রয়োজন।

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর থেকে দেশটিতে ব্যাপক বোমাবর্ষণ শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। ইসরায়েলের দাবি, আসাদ সরকারের আমলে গড়ে তোলা অস্ত্রের মজুদ ধ্বংস করতেই ওই হামলা চালানো হয়। এ ছাড়া ১৯৭৪ সালের একটি চুক্তি লঙ্ঘন করে সিরিয়ার ভূখণ্ডে প্রবেশ করে ইসরায়েলের স্থলবাহিনী।

পর্যটকরা নিজেরাই ঝুঁকি নিয়ে সেখানে যাবেন এবং নিরাপত্তার সমস্যা থাকলে স্বল্প নোটিশে ভ্রমণ বাতিল করতে পারবেন।  ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দাবি করেছেন, সিরিয়ার নতুন ইসলামপন্থী নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বাহিনী সীমান্ত এলাকা থেকে দূরে থাকবে এবং বিকল্প ব্যবস্থা না পাওয়া পর্যন্ত আইডিএফ সেখানে অবস্থান করবে।

সূত্র : দ্য গার্ডিয়ান

মন্তব্য

সুদানে আধাসামরিক বাহিনীর হামলায় নিহত ৫৭

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সুদানে আধাসামরিক বাহিনীর হামলায় নিহত ৫৭
ছবিসূত্র : এএফপি

সুদানে আধাসামরিক বাহিনীর হামলায় উত্তর দারফুরের অবরুদ্ধ রাজধানী এল-ফাশার এবং নিকটবর্তী দুর্ভিক্ষপীড়িত একটি শিবিরে ৫৭ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। শুক্রবার কর্মীরা এই খবর জানিয়েছেন। সুদানের পশ্চিমাঞ্চল নিয়ন্ত্রণের যুদ্ধ তীব্রতর হয়েছে। 

২০২৩ সালের এপ্রিল থেকে সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধরত র‍্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস (আরএসএফ) পূর্ব ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ভারী কামান, স্নাইপার এবং আত্মঘাতী ড্রোন ব্যবহার করে এল-ফাশারে একটি বড় আক্রমণ শুরু করেছে।

 

স্থানীয় প্রতিরোধ কমিটি, একটি স্বেচ্ছাসেবক সহায়তা গোষ্ঠী জানিয়েছে, ‘স্থানীয় সময় বিকেল ৫টা নাগাদ শহরে ৩২ জন নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে চারজন নারী এবং এক থেকে পাঁচ বছর বয়সী ১০ জন শিশু রয়েছে। এ ছাড়া হামলায় কমপক্ষে ১৭ জন আহত হয়েছে। তাদের হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

’  

এর আগে, আরএসএফ যোদ্ধারা এল-ফাশারের আশপাশে জমজম বাস্তুচ্যুত শিবিরে হামলা চালিয়ে ২৫ জন বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করে। যার মধ্যে নারী, শিশু এবং বয়স্ক বাসিন্দারাও রয়েছেন বলে স্থানীয় একটি কমিটি জানিয়েছে।

দারফুরে সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকা একমাত্র রাজ্যের রাজধানী এল-ফাশার। প্রত্যক্ষদর্শীরা ভারী গুলি চালাতে চালাতে আরএসএফের যুদ্ধযান জমজম শিবিরে প্রবেশ করতে দেখেছেন বলে বর্ণনা করেছেন।

বৃহস্পতিবার আরএসএফের আবু শৌক শিবিরে গোলাবর্ষণ করা হয়। সেখানে কমপক্ষে ১৫ জন নিহত এবং ২৫ জন আহত হয় বলে উদ্ধারকারীরা জানিয়েছেন। 

তিনজন এল-ফাশার বাসিন্দা এএফপিকে জানিয়েছেন, আরএসএফ শুক্রবার পূর্ব, দক্ষিণ এবং পশ্চিম দিক থেকে ভারী কামান এবং রকেট নিয়ে  শহরটিতে আক্রমণ চালিয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, মধ্য এল-ফাশারে ড্রোন আক্রমণও দেখা গেছে। গত মাসে রাজধানী খার্তুমের নিয়ন্ত্রণ হারানোর পর থেকে আধাসামরিক বাহিনী দারফুর জয়ের প্রচেষ্টা জোরদার করেছে।

সেনাপ্রধান আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহান এবং তার সাবেক ডেপুটি আরএসএফের কমান্ডার মোহাম্মদ হামদান দাগালোর মধ্যে যুদ্ধ ২০২৩ সালের এপ্রিলে শুরু হয়েছিল। এই সংঘাতে কয়েক হাজার মানুষ নিহত হয়েছে এবং এক কোটি ২০ লাখেরও বেশি লোককে উৎখাত করা হয়েছে। সেনাবাহিনী গত মাসের শেষের দিকে খার্তুম পুনরুদ্ধার করলেও, আফ্রিকার তৃতীয় বৃহত্তম দেশটি এখনো বিভক্ত।

সেনাবাহিনী পূর্ব এবং উত্তরে কর্তৃত্ব বজায় রেখেছে। অন্যদিকে আরএসএফ দারফুরের বেশির ভাগ অংশ এবং দক্ষিণের কিছু অংশ নিয়ন্ত্রণ করছে।

সূত্র : এএফপি

 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

৩৬টি ইসরায়েলি হামলায় শুধু নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : জাতিসংঘ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
৩৬টি ইসরায়েলি হামলায় শুধু নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : জাতিসংঘ
ছবিসূত্র : এএফপি

গাজায় সাম্প্রতিক সময়ে হওয়া ৩৬টি ইসরায়েলি হামলার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ওই ৩৬টি হামলায় কেবল নারী ও শিশুই নিহত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার জাতিসংঘ এই তথ্য জানিয়েছে। জাতিসংঘের অধিকার অফিস সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, ইসরায়েলি স্থানান্তর আদেশ বেড়ে যাওয়ার কারণে যুদ্ধবিধ্বস্ত ফিলিস্তিন ভূখণ্ডের ক্রমবর্ধমান সংকুচিত স্থানে জোরপূর্বক স্থানান্তর হচ্ছে।

মুখপাত্র রাভিনা শামদাসানি বলেছেন, গাজাজুড়ে সামরিক হামলা বেড়ে যাওয়ার কারণে কোথাও নিরাপদ জায়গা আবশিষ্ট নেই।

’ তিনি জেনেভায় সাংবাদিকদের বলেন, ‘২০২৫ সালের ১৮ মার্চ থেকে ৯ এপ্রিলের মধ্যে আবাসিক ভবন এবং অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত মানুষের তাঁবুতে ইসরায়েলি বাহিনী ২২৪টি হামলা চালিয়েছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘প্রায় ৩৬টি হামলায় এখন পর্যন্ত কেবল নারী ও শিশু মৃত্যুর খবর রেকর্ড করা হয়েছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস  বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আমাদের অফিসের রেকর্ড করা তথ্য অনুসারে, মোট নিহতদের একটি বড় অংশ শিশু ও নারী।

শামদাসানি ৬ এপ্রিল দেইর আল বালাহতে আবু ইসা পরিবারের একটি আবাসিক ভবনে হামলার কথা উল্লেখ করেছেন। যেখানে এক মেয়ে, চার নারী এবং চার বছর বয়সী এক ছেলেশিশু নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে। তিনি আরো উল্লেখ করেছেন, ‘ইসরায়েলি বাহিনী ফিলিস্তিনিদের যেসব এলাকায় সরে যেতে নির্দেশ দিয়েছে, সেখানেও হামলা চালানো হচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘খান ইউনিসের আল মাওয়াসি এলাকায় বেসামরিক নাগরিকদের স্থানান্তরিত করার নির্দেশ দেওয়ার পরেও সেই এলাকার বাস্তুচ্যুতদের আবাসস্থলে তাঁবুতে হামলা অব্যাহত রয়েছে।

১৮ মার্চ থেকে অফিস কর্তৃক কমপক্ষে ২৩টি ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে।’

শামদাসানি গাজার দক্ষিণতম গভর্নরেট রাফাহজুড়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর ৩১ মার্চের একটি আদেশের কথা উল্লেখ করেছেন। যার পরে একটি বৃহৎ পরিসরে স্থল অভিযান চালানো হয়েছে। ইসরায়েল বলেছে, সেনারা গাজার বিশাল এলাকা দখল করছে এবং ইসরায়েলি বাসিন্দাদের মুক্ত করে বাফার জোনে অন্তর্ভুক্ত করছে।

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ বুধবার বলেছেন, ‘বড় এলাকা দখল করা হচ্ছে এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তা অঞ্চলে যুক্ত করা হচ্ছে।

যার ফলে গাজা আরো ছোট এবং বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে।’

শামদাসানি বলেন, ‘আমাদের স্পষ্ট করে বলতে হবে, এই তথাকথিত সরে যাওয়ার আদেশগুলো আসলে উচ্ছেদের আদেশ, যার ফলে গাজার জনসংখ্যা ক্রমশ সংকুচিত হয়ে আসছে। অধিকৃত অঞ্চলের মধ্যে বেসামরিক জনসংখ্যাকে স্থায়ীভাবে উচ্ছেদ করা জোরপূর্বক স্থানান্তরের শামিল, যা চতুর্থ জেনেভা কনভেনশনের গুরুতর লঙ্ঘন এবং এটি মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ।’

সূত্র : এএফপি

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ