<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মায়ানমারের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য রাখাইনে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর ২০১৭ সালের মতো আবারও সহিংসতা চালানো হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গতকাল মঙ্গলবার প্রভাবশালী বিশেষজ্ঞ গোষ্ঠীর দুটি প্রতিবেদনে বলা হয়, মায়ানমারে রোহিঙ্গা সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর ওপর নতুন করে সহিংসতার ঘটনা ঘটছে। নিহতদের মধ্যে শিশুও রয়েছে। পর্যবেক্ষকগোষ্ঠী ফরটিফাই রাইটস জানায়, তারা প্রত্যক্ষদর্শীদের যেসব সাক্ষাৎকার নিয়েছে, তাতে এটি স্পষ্ট হয়েছে যে আরাকান আর্মি চলতি মাসে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপরে ড্রোন ও মর্টার হামলা করেছে। থিংকট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল  ক্রাইসিস  গ্রুপ বলছে, অনেক রোহিঙ্গা তাদের ওপর হামলা ও সহিংসতায় বিদ্রোহী গোষ্ঠীকে দায়ী করেছে।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">২০১৭ সালে মায়ানমারের সেনাবাহিনীর চালানো সহিংসতায় লাখ লাখ রোহিঙ্গা দেশটি থেকে পালিয়ে প্রতিবেশী বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। পরে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যা চালানোর অভিযোগ এনে মায়ানমারের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের সর্বোচ্চ আদালতে মামলা করে আফ্রিকার দেশ গাম্বিয়া। রাখাইনে এখনো প্রায় ছয় লাখ রোহিঙ্গা রয়ে গেছে। সেখানে বর্তমানে বিদ্রোহী সশস্ত্রগোষ্ঠী আরাকান আর্মি ও মায়ানমারের জান্তা বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ চলছে। সূত্র : এএফপি</span></span></span></span></span></p>