<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত শনিবার সকাল ৮টা থেকে গতকাল রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত  ২৪ ঘণ্টায় আরো চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে নভেম্বরের প্রথম তিন দিনে রোগটিতে মৃত্যু হলো ১৭ জনের। আর এই রোগে চলতি বছরে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৩১৪ জনে।  মৃত্যুর এই সংখ্যা দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এদিকে গত এক দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরো দুই হাজার ৬৫৪ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। এ তথ্য দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, সবচেয়ে বেশি মৃত্যু ২১ থেকে ৩০ বছর বয়সীদের। এই বয়সে মারা গেছে ৬১ জন, যা মোট মৃত্যুর ১৯.৪২ শতাংশ। এই বয়সে আক্রান্ত হয়েছে ১৯ হাজার ৩১ জন, যা মোট আক্রান্তের ২৯.৫১ শতাংশ।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এর আগে বছরওয়ারি হিসাবে ২০২৩ সালে সর্বোচ্চ তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়। এদের মধ্যে মৃত্যু হয় এক হাজার ৭০৫ জনের। ২০২২ সালে হাসপাতালে ভর্তি হয় ৬২ হাজার ৩৮২ জন এবং এদের মধ্যে মৃত্যু হয় ২৮১ জনের। ২০১৯ সালে হাসপাতালে ভর্তি ছিল এক লাখ এক হাজার ৩৫৪ জন এবং এদের মধ্যে মৃত্যু হয় ১৭৯ জনের।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয় ৬৪ হাজার ৪৭১ জন। ভর্তি রোগীদের মধ্যে ৩৭ হাজার ৫৬৭ জন ঢাকার বাইরের রোগী।</span></span></span></span></span></p>