ঢাকা, রবিবার ৩০ মার্চ ২০২৫
১৬ চৈত্র ১৪৩১, ২৯ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, রবিবার ৩০ মার্চ ২০২৫
১৬ চৈত্র ১৪৩১, ২৯ রমজান ১৪৪৬

মুরগির বাচ্চা নিয়েও সিন্ডিকেট, দুই মাসে ৫৪০ কোটি টাকা লোপাট

  • অভিযোগ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের
নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
মুরগির বাচ্চা নিয়েও সিন্ডিকেট, দুই মাসে ৫৪০ কোটি টাকা লোপাট
সংগৃহীত ছবি

মুরগির দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখতে অন্তর্বর্তী সরকার সম্প্রতি দর বেঁধে দেওয়াসহ নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে, কিন্তু মুরগির বাচ্চার দাম দ্বিগুণ বাড়িয়ে অস্থির করে তুলছে একটি সিন্ডিকেট।

বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুমন হাওলাদার এক বিজ্ঞপ্তিতে এমন অভিযোগ করে বলেছেন, সিন্ডিকেট করে করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো সাধারণ খামারিদের কাছ থেকে নির্ধারিত দামের চেয়ে প্রতিটি মুরগির বাচ্চায় ৩০ টাকা অতিরিক্ত হাতিয়ে নিচ্ছে। এর মাধ্যমে গত ৬০ দিনে (দুই মাস) কম্পানিগুলো মুরগির বাচ্চায় অতিরিক্ত মুনাফা করেছে ৫৪০ কোটি টাকা।

আরো পড়ুন
দুর্বল ব্যাংকগুলোর সামনে এখন ঘুরে দাঁড়ানোর চ্যালেঞ্জ

দুর্বল ব্যাংকগুলোর সামনে এখন ঘুরে দাঁড়ানোর চ্যালেঞ্জ

 

সুমন হাওলাদার বলেন, ‘গত ১৫ সেপ্টেম্বর ডিম ও মুরগির বাচ্চার দাম সরকার নির্ধারণ করে দিয়েছিল।

প্রতিটি মুরগির বাচ্চা ওই দিন পর্যন্ত ৩০ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হলেও পরের দিন (১৬ সেপ্টেম্বর) থেকে মুরগির বাচ্চার দাম বাড়াতে থাকে কম্পানিগুলো। তারা এসএমএসের মাধ্যমে এক দিনের বাচ্চা ৫৫ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি করে। আবার কোনো কোনো করপোরেট প্রতিষ্ঠান ব্রয়লার, সোনালি, লেয়ার মুরগির বাচ্চা ৫৫ থেকে ১১০ টাকায় বিক্রি করছে। সব ধরনের মিলিয়ে প্রতিদিন ৩০ লাখ মুরগির বাচ্চা উৎপাদন হয় দেশে।

সে হিসাবে কম্পানিগুলো প্রতিটি মুরগির বাচ্চায় গড়ে ৩০ টাকা বেশি মুনাফা করছে। এভাবে প্রতিদিন ৯ কোটি টাকা করে গত ৬০ দিনে শুধু মুরগির বাচ্চার দাম বাড়িয়ে পকেটে ভরেছে ৫৪০ কোটি টাকা।

আরো পড়ুন
দুর্বৃত্তায়নের সহযোগী ছিল প্রশাসন, আচরণ রাজনৈতিক কর্মীর মতো

দুর্বৃত্তায়নের সহযোগী ছিল প্রশাসন, আচরণ রাজনৈতিক কর্মীর মতো

 

বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বলেন, বাংলাদেশের পোলট্রি খাত বর্তমানে এক গভীর সংকটের মুখে। ফিড (খাবার) ও মুরগির বাচ্চার বাজারে করপোরেট সিন্ডিকেটের কারণে প্রান্তিক খামারিরা আর্থিক ক্ষতির শিকার হচ্ছেন।

এমন পরিস্থিতিতে শুধু খামারিরাই নন, দেশের ডিম ও মুরগির বাজারের স্থিতিশীলতাও নষ্ট হচ্ছে। গত ১৫ সেপ্টেম্বর সরকার ডিম ও মুরগির দাম নির্ধারণ করলেও মুরগির বাচ্চার ক্ষেত্রে কোনো সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। এর সুযোগ নিয়ে করপোরেট কম্পানিগুলো সিন্ডিকেট করে মুরগির বাচ্চার দাম অনেক বাড়িয়েছে। কৃত্রিম সংকট দেখিয়ে অতিরিক্ত মুনাফা নেওয়া হচ্ছে, যা সাধারণ খামারিদের জন্য একটি বড় সমস্যায় পরিণত হয়েছে। এতে দেশের পোলট্রিশিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

আরো পড়ুন
লুঙ্গি বিপ্লব কি সামনেই?

লুঙ্গি বিপ্লব কি সামনেই?

 

সিন্ডিকেটের প্রভাব সম্পর্কে সুমন হাওলাদার বলেন, সিন্ডিকেটের কারণে খামারিদের উৎপাদন খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে গেছে। এতে প্রান্তিক খামারিরা ন্যায্য লাভ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এবং অনেকেই পোলট্রি খাত থেকে সরে যাচ্ছেন। আর করপোরেট কম্পানিগুলো কৃত্রিম সংকট তৈরি করে বাজার অস্থির করে তুলছে। এমন পরিস্থিতিতে যদি প্রান্তিক খামারি কমে যায়, তাহলে ডিম ও মুরগির সরবরাহও কমে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে, যা সরাসরি ভোক্তাদের জন্য বেশ খরচের কারণ হয়ে দাঁড়াবে।

পোলট্রি খাত বাঁচাতে সরকারের কঠোর পদক্ষেপ প্রয়োজন উল্লেখ করে সংগঠনটির সভাপতি বলেন, সরকারকে মুরগির বাচ্চা ও ফিডের বাজারে সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। কৃত্রিম সংকট রোধে নিয়মিত নজরদারি চালাতে হবে। মুরগির বাচ্চা ও ফিডের জন্য সুনির্দিষ্ট মূল্য নির্ধারণ করে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে।

মুরগির বাচ্চা ও ফিডের চাহিদা এবং সরবরাহ পর্যবেক্ষণ করতে একটি নির্দিষ্ট কমিটি গঠন করতে হবে। খামারিদের উৎপাদন খরচ কমাতে প্রয়োজনীয় উপকরণ সঠিক মূল্যে সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে ক্ষুদ্র খামারিদের টিকিয়ে রাখতে আর্থিক প্রণোদনা এবং সহজ শর্তে ঋণ দেওয়াও জরুরি।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

বৈদেশিক মুদ্রার মোট রিজার্ভ ২৫.৪৪ বিলিয়ন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বৈদেশিক মুদ্রার মোট রিজার্ভ ২৫.৪৪ বিলিয়ন
সংগৃহীত ছবি

ঈদকে কেন্দ্র পরিবরের জন্য বেশি বেশি অর্থ পাঠাচ্ছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। ফলে চলতি মার্চ মাসের রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশ থেকে পণ্য রপ্তানি ইতিবাচক ধারায় রয়েছে। ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বা রিজার্ভ বাড়ছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী সর্বশেষ ২৭ মার্চ পর্যন্ত দেশে বৈদেশিক মুদ্রার গ্রোস রিজার্ভ ২৫.৪৪ বিলিয়ন ডলার। 

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলারে। তবে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ এখনো ১৫ বিলিয়নের ঘরে রয়েছে। এর আগে গত ৯ মার্চ আকুর বিল পরিশোধের পর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার গ্রস রিজার্ভ ২৫ বিলিয়ন ডলার নেমে এসেছে।

বিপিএম-৬ ১৯ দশ‌মিক ৭০ বিলিয়ন ডলার হয়। এরপর রমজান মাসে রেমিট্যান্সের উচ্চ প্রবৃদ্ধি ও রপ্তানি আয় ইতিবাচক থাকায় রিজার্ভ বাড়ছে।

আরো পড়ুন

প্রয়োজনে আবারও রাজপথে নামবে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

প্রয়োজনে আবারও রাজপথে নামবে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

 

মোট রিজার্ভ থেকে স্বল্পমেয়াদি দায় বিয়োগ করলে নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের পরিমাণ পাওয়া যায়। তবে এর বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, তা হ‌লো ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ।

এ তথ্য আনুষ্ঠানিক প্রকাশ ক‌রে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সেখানে আইএমএফের এসডিআর খাতে থাকা ডলার, ব্যাংকগুলোর বৈদেশিক মুদ্রা ক্লিয়ারিং হিসাবে থাকা বৈদেশিক মুদ্রা এবং আকুর বিল বাদ দিয়ে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ এর হিসাব করা হয়।

মন্তব্য

আজ যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আজ যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা

ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল টানা ৯ দিন ব্যাংক বন্ধ থাকছে। তবে পোশাক খাতে কর্মরতদের বেতন দেওয়ার সুবিধার্থে আজ শিল্প এলাকায় ব্যাংক খোলা রাখা হয়েছে। 

আরো পড়ুন
কোরআন সেন্টারের শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ইফতার বিতরণ

কোরআন সেন্টারের শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ইফতার বিতরণ

 

গতকাল শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত এসব এলাকায় ব্যাংকের শাখা খোলা ছিল। তবে লেনদেন চলে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত, বাকি সময় লেনদেন-পরবর্তী কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।

আজ শনিবার শিল্প এলাকায় ব্যাংকের শাখা ‍দুপুর ২টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। এর মধ্যে ১টা পর্যন্ত লেনদেন করা যাবে। 

২৪ মার্চ কিছু ব্যাংক শাখা খোলা রাখার বিষয়ে নির্দেশ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। 

আরো পড়ুন
মায়ানমারে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১০০০

মায়ানমারে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১০০০

 

এতে বলা হয়েছে, আগামী ৩ এপ্রিল পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ঘোষণা করায় তফসিলি ব্যাংকের সব শাখা ও উপশাখা বন্ধ থাকবে।

ঈদুল ফিতরের আগে তৈরি পোশাকশিল্প সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক রপ্তানি বিল বিক্রির জন্য এবং ওই শিল্পে কর্মরতদের বেতন, বোনাস ও অন্যান্য ভাতা পরিশোধের সুবিধার্থে পোশাকশিল্পের লেনদেনে সংশ্লিষ্ট এলাকার ব্যাংক শাখা ২৮ ও ২৯ মার্চ খোলা রাখতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে ঢাকা মহানগরী, আশুলিয়া, টঙ্গী, গাজীপুর, সাভার, ভালুকা, নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে অবস্থিত পোশাকশিল্প এলাকার।

এদিকে শিল্প এলাকায় যেসব ব্যাংক খোলা রয়েছে, সেখানে পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে ছুটির দিনে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিধিমোতাবেক ভাতা দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

এখনও ঈদ বোনাস দেয়নি ২৯৯টি পোশাক কারখানা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
এখনও ঈদ বোনাস দেয়নি ২৯৯টি পোশাক কারখানা
বকেয়া বেতনের দাবিতে টিএনজেড গ্রুপের মালিকানাধীন তিনটি কারখানার শ্রমিকরা ২৮ মার্চ শ্রম ভবনে সংবাদ সম্মেলন করেন

এখনও ১০২টির মতো গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল কারখানায় শ্রমিকদের এ বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের মজুরি পরিশোধ করা হয়নি বলে জানিয়েছে শিল্প পুলিশ। এসব কারখানার মধ্যে ৩০টি জানুয়ারি এবং তার আগের মাসের মজুরিও পরিশোধ করেনি। শ্রমিকদের দাবি, দ্রুত বকেয়া মজুরি ও বোনাস পরিশোধ করা না হলে তারা আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবেন।

শিল্প পুলিশের প্রতিবেদন অনুসারে, বর্তমানে বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশেন (বিজিএমইএ), বাংলাদেশে নিটওয়্যার ম্যানফ্যাকচার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমইএ), বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমইএ) এবং বাংলাদেশ এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোনস অথরিটির (বেপজা) আওতাধীন দুই হাজার ৮৯০টি কারখানার মধ্যে দুই হাজার ৭৮৮টি কারখানার শ্রমিকদের ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন পরিশোধ করেছে।

শ্রম আইন অনুযায়ী, প্রতি মাসের বেতন পরবর্তী মাসের সাত কর্মদিবসের মধ্যে পরিশোধ করার কথা। কিন্তু এখনও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কারখানা তা করেনি, যা শ্রমিকদের মাঝে অসন্তোষ তৈরি করেছে।

এদিকে, আসন্ন ঈদকে সামনে রেখে এক হাজার ১৭৯টি কারখানা মার্চ মাসের বেতনের অর্ধেক অগ্রিম পরিশোধ করেছে। দুই হাজার ৫৯১টি কারখানা শ্রমিকদের ঈদ বোনাস দিলেও ২৯৯টি কারখানা এখনও বোনাস দেয়নি।

শিল্প পুলিশের প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশে পাটকল ও অন্যান্য কারখানাসহ মোট ৯ হাজার ৬৯৫টি কারখানা রয়েছে। এর মধ্যে আট হাজার ৩৯টি ঈদ বোনাস পরিশোধ করেছে, তবে চার হাজার ৩৫২টি এখনও মার্চ মাসের বেতন দেয়নি। যা মোট কারখানার ৪৫ শতাংশ।

মন্তব্য

ফের বাড়ল সোনার দাম

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
ফের বাড়ল সোনার দাম
ফাইল ছবি

দেশের বাজারে আবারো বাড়ল সোনার দাম। নতুন করে প্রতি ভরিতে ভালো মানের সোনার (২২ ক্যারেট) দাম এক হাজার ৭৭৩ টাকা বেড়ে এক লাখ ৫৭ হাজার ৮৭২ টাকা হয়েছে। আগামীকাল শনিবার থেকে সারা দেশে সোনার নতুন এ দর কার্যকর হবে।

আজ শুক্রবার রাতে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সোনার এ মূল্য বৃদ্ধির তথ্য জানায়।

 

এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী (পিওর গোল্ড) সোনার মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। সে কারণে সোনার দাম সমন্বয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাজুস।

আরো পড়ুন
বিএনপি নেতার যোগসাজসে টাকার বিনিময়ে ভিজিএফের চাল বিতরণ, বিক্ষোভ

বিএনপি নেতার যোগসাজসে টাকার বিনিময়ে ভিজিএফের চাল বিতরণ, বিক্ষোভ

 

নতুন মূল্য অনুযায়ী ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম বেড়ে এক লাখ ৫০ হাজার ৬৯৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ২৯ হাজার ১৬৭ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৬ হাজার  ৫৩৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

তবে, অপরিবর্তীত রয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী বর্তমানে ২২ ক্যারেটের রুপার দাম ভরি দুই হাজার ৫৭৮ টাকা, ২১ ক্যারেটের রুপার দাম ভরি দুই হাজার ৪৪৯ টাকা এবং ১৮ ক্যারেটের রুপার দাম ভরি দুই হাজার ১১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রুপার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে এক হাজার ৫৮৬ টাকা।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ