এক্স ও এক্সএআই একীভূত করেছেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। গতকাল শনিবার তিনি এই ঘোষণা দেন। এই একীভূতকরণের ফলে এক্সএআইয়ের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৮০ বিলিয়ন ডলার এবং এক্স-এর মূল্য ৩৩ বিলিয়ন ডলার। খবর এএফপির।
এক্স ও এক্সএআই একীভূত করেছেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। গতকাল শনিবার তিনি এই ঘোষণা দেন। এই একীভূতকরণের ফলে এক্সএআইয়ের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৮০ বিলিয়ন ডলার এবং এক্স-এর মূল্য ৩৩ বিলিয়ন ডলার। খবর এএফপির।
তবে ইলন মাস্ক ২০২২ সালে টুইটার কিনেছিলেন ৪৪ বিলিয়ন ডলারে। ইলন মাস্ক এক্স-এ দেওয়া পোস্টে জানিয়েছেন, এক্সএআই ‘সম্পূর্ণ স্টক স্থানান্তরের মাধ্যমে এক্স অধিগ্রহণ করেছে।
এর আগে এক্স এবং এক্সএআই সহযোগী প্রতিষ্ঠান ছিল। এক্সএআইয়ের গ্রোক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবটটিকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে এক্স-এর লাখ লাখ পোস্টের মাধ্যমে।
তিনি লিখেছেন, ‘এক্সএআই এবং এক্স-এর ভবিষ্যৎ পরস্পর সংযুক্ত। আমরা ডাটা, মডেল, কম্পিউটিং, বিতরণ ও প্রতিভাকে একত্রিত করার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে পদক্ষেপ নিচ্ছি।
সম্পর্কিত খবর
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য আয়োজিত ‘এআই মাস্টারক্লাস ফর কনটেন্ট ক্রিয়েটর’ ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। এই মাস্টারক্লাসের জন্য অনলাইনে নিবন্ধন চালু হওয়ার মাত্র তিন দিনের মধ্যেই বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ৫০০ জনের বেশি বাঙালি কনটেন্ট ক্রিয়েটর নিবন্ধন করেন। বিপুল সাড়া পাওয়ার পর নতুন নিবন্ধন বন্ধ করে দেওয়া হয়। ওয়ার্কশপের উদ্যোগ নিয়েছেন জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটর রবিন রাফান।
গত ২৫ মার্চ এই অনলাইন ওয়ার্কশপটি সফলভাবে সম্পন্ন হয়। লাইভ ক্লাসে প্রায় ৪০০ জন কনটেন্ট ক্রিয়েটর একসাথে উপস্থিত ছিলেন। যারা লাইভ ক্লাসে অংশ নিতে পারেননি, তাদের জন্য রেকর্ডেড ভার্সন সরবরাহ করা হয়েছে।
ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণকারীরা এআই ব্যবহার করে কনটেন্ট তৈরি, ক্যাপশন ও হ্যাশট্যাগ জেনারেশন, ইমেজ থেকে ভিডিও এবং এনিমেশন তৈরি, প্রম্পট জেনারেশন, এআই-জেনারেটেড মিউজিক তৈরি সহ আধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করেছেন।
এ প্রসঙ্গে রবিন রাফান বলেন, ‘আমি প্রথমবার এত বড় সংখ্যক কনটেন্ট ক্রিয়েটরকে একসাথে এআই সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দিয়েছি, যা আমার জন্য এক নতুন অভিজ্ঞতা। ভবিষ্যতে আরও এমন ওয়ার্কশপ আয়োজনের পরিকল্পনা করছি।
প্রথম সিজনের এই আকাশছোঁয়া সাফল্যের পর রবিন রাফান ইতিমধ্যেই দ্বিতীয় সিজনের ঘোষণা করেছেন। এই নতুন ওয়ার্কশপটি আগামী ১৪ এপ্রিলে অনুষ্ঠিত হবে এবং ইতোমধ্যেই ৩০০ জনেরও বেশি কনটেন্ট ক্রিয়েটর এর জন্য নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
আজকাল স্মার্টফোন আমাদের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে। তাই মোবাইলের মধ্যে পানি ঢুকে গেলে তা আমাদের জন্য বিরাট এক সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়।
চলুন, জেনে নিই মোবাইলে পানি ঢুকে গেলে কী করতে হবে এবং কোন ভুল কাজগুলো করবেন না।
মোবাইলে পানি ঢুকে গেলে প্রথমে যা করবেন:
প্রথমে ফোনটি বন্ধ করে দিন, এতে শর্ট সার্কিটের সম্ভাবনা কমে।
আপনার ফোনকে চালের পাত্রে রাখুন ২৪-৪৮ ঘণ্টার জন্য।
যে ভুলগুলো করা উচিত নয়:
ফোন শুকানোর আগে সেটি চালু করার চেষ্টা করবেন না, এতে ফোনটি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে ফোন শুকানোর চেষ্টা করবেন না। এটি ফোনের সার্কিটে ক্ষতি করতে পারে।
ফোন ঝাঁকালে পানি আরো গভীরে চলে যেতে পারে, যা ফোনের ক্ষতি বাড়িয়ে দিতে পারে।
আপনার ফোন যদি ৪৮ ঘণ্টায় চালু না হয় তাহলে নিকটস্থ সার্ভিস সেন্টারে নিয়ে যান। ভুল পদক্ষেপ নিলে আপনার ফোন স্থায়ীভাবে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই সঠিক উপায়ে মোবাইল শুকিয়ে নিন এবং প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিন।
সূত্র : আজতাক বাংলা
জরুরি অথচ বেশ পুরনো। এমন ই-মেইল খুঁজতে গিয়ে আমরা প্রায় সময়ই হয়রান হই। তবে এবার আর সে কষ্ট করতে হবে না। জিমেইল নিয়ে এল ফিচার।
সার্চ অপশনে কিওয়ার্ডের সাহায্যে পুরনো ই-মেইল খোঁজা বেশ জনপ্রিয় পন্থা। কিন্তু এই নতুন পদ্ধতি আরো আকর্ষণীয়। এখানে মাথায় রাখা হয় ঘনঘন ক্লিক করা ই-মেইল, নিয়মিত মেইল চালাচালি হয় এমন ই-মেইল অ্যাড্রেস ইত্যাদি।
‘মোস্ট রিলেভ্যান্ট’ সার্চ রেজাল্ট এবার বিশ্বজুড়েই ব্যক্তিগত জিমেইল অ্যাকাউন্টের জন্য চালু হয়েছে। ওয়েব ও জিমেইলের অফিসিয়াল অ্যাপ সর্বত্রই তা পাওয়া যাবে। অ্যাপের ক্ষেত্রে অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস, দুই ধরনের ডিভাইসেই এটি পাওয়া যাবে।
কিভাবে এআই-এর সাহায্যে এই সার্চ করা হয়
গুগল জানিয়েছে, মূলত তিনটি বিষয় খেয়ালে রাখা হয়।
কিভাবে এই সার্চ অপশনকে ‘গেম চেঞ্জার’ মনে করা হচ্ছে
দৈনিক শতাধিক মেইল ঢুকতে থাকে ইনবক্সে। ফলে সেখান থেকে গুরুত্বপূর্ণ মেসেজ খুঁজে বের করা দুষ্কর হয়ে ওঠে। এই কঠিন চ্যালেঞ্জ সহজেই সামলে নিতে পারবে এআই-নিয়ন্ত্রিত সার্চ অপশন। এর ফলে জিমেল আরো স্মার্ট হয়ে উঠবে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। পুরনো সকল মেইলের তালিকার ভেতর থেকে যা আপনাকে খুঁজে দেবে সেই প্রয়োজনীয় ই-মেইলটি, যেটি আপনি খুঁজতে খুঁজতে ক্লান্ত।
সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন
বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেডের (বিএসসিএল) সব ধরনের ইন্টারনেটের দাম ১০ শতাংশ কমানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। গতকাল কোম্পানির বোর্ড সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর ফলে মোবাইল ইন্টারনেট ও ব্রডব্যান্ড উভয় ক্ষেত্রেই ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর খরচ কমবে।
প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়ব জানান, সরকার ইন্টারনেটের দাম কমানোর জন্য কাজ করছে।
এ ছাড়া, ব্যাকবোন পর্যায়ে মোবাইল কোম্পানিগুলোকে ডিডাব্লিউডিএম (DWDM) সুবিধা দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা চলছে।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আরো বলেন, 'ইতোমধ্যে টেলিকম অপারেটরদের সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে, অপারেটররা ভোক্তা পর্যায়ে ইন্টারনেটের দাম ১০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে আনবেন।'
ফয়েজ আহমদ তৈয়ব জানান, আগামী বছরের মাঝামাঝি তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবল সিমিউই-৬ এর সঙ্গে যুক্ত হবে বাংলাদেশ।