<p style="text-align:justify">‘থানায় রাখা সব নথিপত্র পুড়ে গেছে। এতে যে ক্ষতি হয়েছে তা আর পূরণ হওয়ার নয়। এখন আর আমাদের কাছে পুরনো কোনো মামলার আলামত নেই। ফলে আগের মামলার তদন্তকাজ অনেকটাই থেমে আছে। আর লুট হওয়া অস্ত্রের বেশির ভাগ এখনো উদ্ধার করা যায়নি। এ কারণে কাজ করতে খুব সমস্যা হচ্ছে।’ রাজধানীর ভাটারা থানার ওসি মো. মাজহারুল ইসলাম গতকাল রবিবার এভাবেই কথাগুলো বলছিলেন। তিনি আরো বলেন, ‘এখনো আমাদের আতঙ্ক কাটেনি। বাইরে দায়িত্ব পালন করতে গেলে অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়।’</p> <p style="text-align:justify">খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) আওতায় ৫০টি থানা রয়েছে। এরমধ্যে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে গত ৫ ও ৬ আগস্ট ২১টি থানায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। এর মধ্যে আগুনে পুড়ে যায় ১৩টি থানা।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="বাদ গেল আমলাদের বিদেশ সফর" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/28/1730085186-55d1b7fe2fdfc4dcddcf16c1e146795c.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>বাদ গেল আমলাদের বিদেশ সফর</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/10/28/1439987" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">থানাগুলো হলো মিরপুর, মোহাম্মদপুর, বাড্ডা, আদাবর, যাত্রাবাড়ী, খিলগাঁও, পল্টন, শেরেবাংলানগর, শ্যামপুর, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল, ভাটারা, ওয়ারী ও খিলক্ষেত। অগ্নিসংযোগের পাশাপাশি এসব থানায় চালানো হয় ব্যাপক লুটপাট। সর্বশেষ গতকাল পর্যন্তও এসব থানার নিয়মিত কার্যক্রম (নাগরিক সেবা) পুরোপুরি  স্বাভাবিক হয়নি। কোনোভাবে চেয়ার-টেবিল পেতে প্রতিদিনের কাজ চালানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে এই বিরূপ পরিস্থিতি সামাল দিয়ে আবারও স্বাভাবিক কর্মকাণ্ডে ফেরার চেষ্টা করছে পুলিশ।</p> <p style="text-align:justify">ডিএমপি সদর দপ্তর সূত্রে জানা গেছে,  গত ৫ ও ৬ আগস্ট ডিএমপির ২১টি থানায় হামলা এবং ১৩টি থানায় অগ্নিসংযোগের পাশাপাশি লুট করা হয়েছে অস্ত্র। এসব থানার মামলার নথিপত্র, পোশাক, গাড়ি ধ্বংসের পাশপাশি  হাঁড়ি-পাতিল পর্যন্ত লুট করা হয়েছে। এর মধ্যে তিন মাস পার হতে চললেও এখনো এসব থানার কার্যক্রম স্বাভাবিক করা যায়নি। সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে যাত্রাবাড়ী, ভাটারা, মোহাম্মদপুর, মিরপুর, বাড্ডা, শ্যামপুর, খিলগাঁও, আদাবর, পল্টন, শেরেবাংলানগর, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল, ওয়ারী ও খিলক্ষেত থানার। অন্য থানাগুলোরও যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা-ও এখনো পূরণ করা যায়নি। সংশ্লিষ্ট থানার ওসিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এখনো এসব থানায় স্বাভাবিক পরিবেশ ফেরেনি। তবে থানাগুলোতে মেরামতকাজ চলছে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="মিনিয়ার্স ডিজিজ কী? এর উপসর্গ ও চিকিৎসা" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/28/1730083797-5eb3ef295d63e6b44181af3d464cbfab.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>মিনিয়ার্স ডিজিজ কী? এর উপসর্গ ও চিকিৎসা</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/prescription/2024/10/28/1439984" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">সরেজমিনে দেখা গেছে, এখনো এসব থানার বাইরে আঙিনায় পড়ে আছে পোড়া গাড়িসহ অন্যান্য আসবাবের ধ্বংসস্তূপ। এর মধ্যে পুলিশের পোশাকও রয়েছে। থানার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাগজের ধ্বংসস্তূপও পড়ে থাকতে দেখা গেছে।</p> <p style="text-align:justify">কথা বলে জানা গেছে, অগ্নিসংযোগ করায় এসব থানার মামলা ও নথিপত্রের পাশাপাশি কম্পিউটারও পুড়ে যায়। এসব কম্পিউটারে রক্ষিত ছিল গুরুত্বপূর্ণ অনেক নথিপত্র। ভাটারা, বাড্ডা, মোহাম্মদপুর, মিরপুর, আদাবর, পল্টন ও ওয়ারী থানায় এক হাজার ২২৬টি মামলার নথিপত্র পুড়ে যাওয়ার তালিকা করা হয়েছে। বাকি থানাগুলোতে কী পরিমাণে মামলার নথিপত্র পুড়ে গেছে তার তালিকা এখনো তৈরি করা হয়নি।</p> <p style="text-align:justify">ভাটারা, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল, খিলক্ষেত ও খিলগাঁও থানার ওসিরা জানান, এই থানাগুলোতে লুট হওয়া, পুড়ে যাওয়া কিংবা ক্ষতিগ্রস্ত মামলার নথিপত্রের হিসাব করা হচ্ছে। ডিএমপি সদর দপ্তরের ক্রিমিনাল ডাটাবেইস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিডিএমএস) থেকেও এসব তথ্য নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া আদালত থেকেও এ বিষয়ে সহযোগিতা নেওয়া হচ্ছে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="বদলির সুযোগ পাচ্ছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/28/1730083382-159f0c367a6e2634bf9e17d3815cd6c1.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>বদলির সুযোগ পাচ্ছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/campus-online/2024/10/28/1439982" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">ডিএমপি সদর দপ্তর সূত্র জানায়, পুলিশ বাহিনীর কাজ আবারও স্বাভাবিক করার চেষ্টা চলছে। তবে এখনো ডিউটি অফিসারসহ থানায় দায়িত্বরতরা হাতে লিখে বিভিন্ন অভিযোগ নিচ্ছেন। এখনো ইন্টারনেট সার্ভার ঠিক করা যায়নি বলে কিছু ক্ষেত্রে সেবা দিতে দেরি হচ্ছে, যার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর।</p> <p style="text-align:justify">ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সূত্র জানায়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় গত জুলাই মাসে সংঘাত-সহিংসতায় সারা দেশে দেড় শতাধিক অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে ঢাকা অঞ্চলে (রাজধানীসহ ঢাকা জেলা) ১০৫টি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে, যার বেশির ভাগই ঘটেছে পুলিশ বাহিনীর স্থাপনা ঘিরে।</p> <p style="text-align:justify">ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, এসব অগ্নিসংযোগের ঘটনার মধ্যে ১৬ জুলাই দুটি, ১৭ জুলাই ১০টি, ১৮ জুলাই ২৫টি, ১৯ জুলাই ৪১টি এবং ২০ জুলাই ২৩টি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এরপর ২১ জুলাই ৯টি এবং ২২ জুলাই তিনটি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="শুধু সিঙ্গাপুরই নয়, পাচারের টাকায় বিশ্বের ধনীদের তালিকায় সামিটের আজিজ" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/28/1730082636-258ad85709e7d94d903bac1dcea82484.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>শুধু সিঙ্গাপুরই নয়, পাচারের টাকায় বিশ্বের ধনীদের তালিকায় সামিটের আজিজ</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/10/28/1439981" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মুখপাত্র শাহজাহান শিকদার কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘সহিংসতায় বেশির ভাগ অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে পুলিশ বাহিনীর স্থাপনাকে কেন্দ্র করে।’</p> <p style="text-align:justify">বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মধ্যে গত ৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে যাওয়ার পর বিক্ষুব্ধ জনতার সবচেয়ে বেশি রোষানলে পড়েন পুলিশ সদস্যরা।</p> <p style="text-align:justify"><strong>সরেজমিন চিত্র</strong></p> <p style="text-align:justify">রাজধানীর আদাবর থানায় গিয়ে দেখা গেছে, ওই থানার চারটি গাড়ি, ২০টি মোটরসাইকেল, ৩০টি ল্যাপটপ ও কম্পিউটার, পাঁচটি এসি, টিভি, কক্ষের দরজা, ফ্যান, ফ্লোরের কার্পেটসহ অন্যান্য আসবাবে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট করা হয়েছে। অগ্নিসংযোগের ফলে ভবনের অবকাঠামো ঝলসে গেছে। ওই ধ্বংসযজ্ঞের চিহ্ন এখনো বর্তমান থানার ভেতরে-বাইরে। গতকাল রবিবার দুপুরে সরেজমিনে এমন চিত্র দেখা যায়।</p> <p style="text-align:justify">দায়িত্বরত এক পুলিশ সদস্য জানান, এখন আগের মতো মামলা ও অভিযোগ হচ্ছে না। সংখ্যা কমে গেছে। তবে এই থানায় দায়িত্বরত ১১৬ জন পুলিশ সদস্য চেষ্টা করছেন নাগরিক সেবা নিশ্চিত করতে।</p> <p style="text-align:justify">আগের মতো স্বাভাবিক অবস্থা ফিরতে কত সময় লাগতে পারে জানতে চাইলে আদাবর থানার ওসি মাহফুজ ইমতিয়াজ ভূইয়া কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘এই থানার সব কিছু লুট হয়েছে। পুলিশ সদস্যদের মেসের হাঁড়ি-পাতিল থেকে শুরু করে সব কিছু লুট করা হয়েছে। আর যেগুলো নিতে পারেনি, সেগুলোতে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। গাড়ি, অস্ত্রসহ সংশ্লিষ্ট জিনিসগুলো পূরণ করতে একটু সময় তো লাগবেই।’</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="আগুনে পুড়ে যাওয়া এমপির বাসায় মিলল দুই ব্যক্তির দেহাবশেষ" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/08/05/1722801172-4a2ac48b5546b55e3f7da6abb811eddc.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>আগুনে পুড়ে যাওয়া এমপির বাসায় মিলল দুই ব্যক্তির দেহাবশেষ</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/08/05/1411884" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">যাত্রাবাড়ী থানার মামলার নথিপত্র সংরক্ষণ করা কম্পিউটার পুড়ে যাওয়ায় ওই সব মামলার নথিপত্রের তালিকা এখনো তৈরি করা যায়নি। এ ছাড়া মিরপুর, বাড্ডা, আদাবর, ওয়ারী এবং শ্যামপুর ও শেরেবাংলানগর থানার এক হাজার ১০০টি মামলার আলামত পুড়ে গেছে।</p> <p style="text-align:justify">মিরপুর মডেল থানার পুলিশ জানিয়েছে, থানায় ৬৬০টি মামলার নথিপত্র এবং মালখানায় থাকা বিভিন্ন মামলার ২৩০টি আলামত পুড়ে গেছে। থানা ভবনে থাকা নিবন্ধন (রেজিস্টার) খাতাও পুড়ে গেছে। বিভিন্ন মামলার কেস ডকেট বা সিডি (সব নথিপত্র) পুড়ে গেছে।</p> <p style="text-align:justify">ওই থানার ওসি মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, বিভিন্ন মামলার নথিপত্র নতুন করে তৈরি করতে সময় লাগবে। সে ক্ষেত্রে মামলার তদন্তে ব্যাঘাত ঘটবে। আর বিভিন্ন মামলার আলামত নষ্ট হয়ে যাওয়ার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তা আদালতকে লিখিতভাবে জানাবেন। প্রতিটি মামলার ক্ষেত্রে পৃথকভাবে প্রতিবেদন দেওয়া হবে আদালতে।</p> <p style="text-align:justify">পুলিশ সূত্র জানায়, আগুনে মোহাম্মদপুর থানার ৮৯টি মামলার নথি পুড়ে গেছে। তবে কতগুলো মামলার আলামত ছিল, তা জানতে পারেনি পুলিশ। মোহাম্মদপুর থানার ওসি ইফতেখার আহমেদ বলেন, থানার সব নিবন্ধন খাতা পুড়ে যাওয়ায় কতগুলো মামলার আলামত লুট হয়েছে বা পুড়ে গেছে বা ধ্বংস হয়েছে, সেই সংখ্যা এখনো জানা যায়নি।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="পুলিশের গুলিতে পঙ্গু আকাশ, ঋণের বোঝায় দিশাহারা" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/03/1727938029-91980a687699e041a4c656463c2f8d8d.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>পুলিশের গুলিতে পঙ্গু আকাশ, ঋণের বোঝায় দিশাহারা</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/10/03/1431384" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">আগুনে বাড্ডা থানায় ১৩৭টি মামলার নথি ও ১৬০টি মামলার আলামত পুড়ে গেছে। শেরেবাংলানগর থানায় মামলার সব নথিপত্র এবং দেড়শর মতো আলামত পুড়ে গেছে।</p> <p style="text-align:justify">ওয়ারী থানার ৭৪টি মামলার নথি এবং ২১৫টি মামলার আলামত পুড়ে গেছে ও লুট হয়েছে। শ্যামপুর থানায় পুড়ে গেছে বা লুট হয়েছে ২৩৯টি মামলার আলামত।</p> <p style="text-align:justify">ডিএমপি কমিশনার মো. মাইনুল হাসান বলেন, ‘যেসব মামলার নথিপত্র পুড়ে গেছে সেগুলো ডিএমপির সিডিএমএস থেকে নিয়ে তদন্ত করা হবে। আর যেসব আলামত পুড়ে গেছে বা লুট হয়েছে, সে বিষয়ে আদালতের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সিডিএমএসে ডিএমপির ৫০ থানার মামলাগুলোর তথ্য সংরক্ষিত আছে। তবে ডিএমপি সদর দপ্তরে মালখানা না থাকায় সেখানে থানাগুলোর আলামত রাখার কোনো ব্যবস্থা নেই।’</p>