আনারস দিয়ে মুরগির মাংসের ভিন্ন স্বাদের রেসিপি

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
আনারস দিয়ে মুরগির মাংসের ভিন্ন স্বাদের রেসিপি
সংগৃহীত ছবি

মধ্যবিত্ত পরিবারের প্রোটিনের জন্য মুরগির মাংসকে আশীর্বাদ বলা হয়। এই মুরগি মাংসকে তারা বিভিন্নভাবে রান্না করে থাকেন। তবে আজকে আপনাদের জানাব মুরগির মাংসের ভিন্ন এক রেসিপি। চলুন, জেনে নেওয়া যাক।

উপকরণ 

  • হাড় ছাড়া মুরগির মাংস আধা কেজি
  • আদা বাটা এক চা চামচ
  • রসুন বাটা আধা চা চামচ
  • সয়া সস এক চা চামচ
  • লবণ স্বাদ মতো
  • লাল মরিচ গুঁড়া আধা চা চামচ
  • আনারস ছোট টুকরো করা এক কাপ
  • আনারসের রস আধা কাপ
  • লেবুর রস দুই টেবিল চামচ
  • চিনি এক চা চামচ
  • তেল দুই টেবিল চামচ
আরো পড়ুন
স্বাস্থ্যকর চিকেন সালাদ, রাখতে পারেন ইফতারে

স্বাস্থ্যকর চিকেন সালাদ, রাখতে পারেন ইফতারে

 

প্রণালি

মুরগির মাংস ছোট টুকরো করে নিন। আদা, রসুন, মরিচ গুঁড়া ও সয়াসস দিয়ে মুরগির মাংস মেখে আধা ঘণ্টা রেখে দিন। একটি কড়াইয়ে আনারসের রস চিনি দিয়ে জাল দিন, চিনি গলে গেলে লেবুর রস ছড়িয়ে নামিয়ে নিন।

এবার একটি ছড়ানো প্যানে তেল দিয়ে, মাখানো মুরগির মাংস ভাজুন।

প্রয়োজনে অল্প পানি ব্যবহার করা যেতে পারে। লবণ ছিটিয়ে ঢেকে রাখুন। মুরগি সিদ্ধ হয়ে এলে আনারস টুকরোগুলো দিয়ে নেড়ে আবার কিছু সময় ঢেকে রাখুন।

আরো পড়ুন
ওয়াই-ফাইয়ের তরঙ্গ কি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর?

ওয়াই-ফাইয়ের তরঙ্গ কি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর?

 

আনারস নরম হয়ে এলে আনারস চিনি আর লেবুর মিশ্রণ ছড়িয়ে হালকা আঁচে ঢেকে রাখুন।

মাখা মাখা হয়ে এলে নেড়ে নামিয়ে নিন। গরম ভাত বা পোলাওয়ের সঙ্গে পরিবেশন করুন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

রান্নার স্বাদ-ঘ্রাণ দুটিই বাড়াবে এই পাতা

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
রান্নার স্বাদ-ঘ্রাণ দুটিই বাড়াবে এই পাতা
সংগৃহীত ছবি

রান্নায় মসলার ব্যবহার শুরু করেছে ভারতীয় উপমহাদেশের মানুষ। রান্নার স্বাদ বাড়াতে বিভিন্ন ধরনের মসলা ব্যবহার করেন এই উপমহাদেশের মানুষ। সেগুলোর মধ্যে একটি মসলা হচ্ছে কসৌরি মেথি। পনির, মেথি আলুসহ একাধিক রান্নাতে এই কসৌরি মেথি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

বর্তমানে অবশ্য চিকেন বা বিভিন্ন রান্নায়ও এ মসলার ব্যবহার দেখা যায়। বেশ অন্যরকমের স্বাদও হয় এই বিশেষ মেথির ব্যবহারে। তবে স্বাদের পাশাপাশি এই কসৌরি মেথির রয়েছে অনেক গুণও। প্রতিদিনের রান্নায় অল্প পরিমাণে কসৌরি মেথি ব্যবহার করলে এবং সেই খাবার খেলে কী কী উপকার পাবেন, একনজরে দেখে নিন।

 

ত্বকের জন্য

এমনি মেথি ভেজানো পানি খেলে যেমন উজ্জ্বল হয় আমাদের ত্বক, দূর হয় কালচে দাগছোপ, ব্রণের সমস্যা, তেমনই কসৌরি মেথি খাওয়াও ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। ব্রণের সমস্যা কমবে। শরীর ভেতর থেকে পরিশ্রুত হয় বলে ত্বক উজ্জ্বল থাকবে। ব়্যাশ, চুলকানি হবে না।

ত্বকের জেল্লাও বাড়াবে।

আরো পড়ুন
ব্লাড সুগার থাকলে কি পায়ে ইনফেকশন হতে পারে? কিভাবে যত্ন নেবেন

ব্লাড সুগার থাকলে কি পায়ে ইনফেকশন হতে পারে? কিভাবে যত্ন নেবেন

 

বদহজম দূর হয়

কসৌরি মেথি খেলে বদহজমের সমস্যা দূর হয়। এই গুণ এমনি মেথির মধ্যেও রয়েছে। কসৌরি মেথিতে ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকার ফলে এই উপকরণ খেলে বদহজমের সঙ্গে সঙ্গে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও দূর হয়। বদহজম না হলে এসিডিটি, গ্যাস, পেট ফেঁপে থাকার সমস্যাও দূর হবে।

চুলের জন্য

চুলের জন্য মেথি সবসময়েই ভালো। মেথি তেল চুলের বৃদ্ধি ঘটায়। নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে। এমনি মেথির এই গুণগুলো রয়েছে কসৌরি মেথির মধ্যেও। চুলের সমস্যা যাদের রয়েছে তারা কসৌরি মেথি খেতে পারেন। এই মেথি সরাসরি চুলে মাখতেও পারেন। এর পাশাপাশি দূর করে খুশকির সমস্যা। এ ছাড়া চুল লম্বায় বাড়াতে এবং চুল পড়ার সমস্যা কমাতে ও নতুন চুল গজানোর ক্ষেত্রেও দারুণভাবে সাহায্য করে কসৌরি মেথি।

আরো পড়ুন
আনারস দিয়ে মুরগির মাংসের ভিন্ন স্বাদের রেসিপি

আনারস দিয়ে মুরগির মাংসের ভিন্ন স্বাদের রেসিপি

 

ব্লাড সুগারের মাত্রা কমায়

কসৌরি মেথি খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকে ব্লাড সুগারের মাত্রা। এর পাশাপাশি হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের দিকেও খেয়াল রাখে কসৌরি মেথি। কমায় কোলেস্টেরল ও ব্লাড প্রেসার। 

ওজন কমায়

ওজন কমাতে দারুণভাবে সাহায্য করে কসৌরি মেথি। এর পাশাপাশি এই বিশেষ ধরনের মেথি খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়বে।

আরো পড়ুন
রক্তাল্পতার লক্ষণ যেগুলো

রক্তাল্পতার লক্ষণ যেগুলো

 

সূত্র : আজতক বাংলা

মন্তব্য

তরমুজের বীজেরও আছে উপকার, কিভাবে খাবেন

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
তরমুজের বীজেরও আছে উপকার, কিভাবে খাবেন
সংগৃহীত ছবি

তরমুজের রূপ, রস, গন্ধ কিংবা পুষ্টিগুণ এককথায় অনন্য। লাল অংশ তো সবাই খান। কিন্তু এর বীজ? সেটা সাধারণত আমরা ফেলে দিই। বিশেষ করে তরমুজ খাওয়ার বীজ মুখে পড়লে আমরা একটু বিরক্ত হই।

কিন্তু আপনি কি জানেন, সেই বীজের কত গুণ? এতেই কিন্তু আছ ম্যাগনেসিয়াম, আয়রনসহ নানা উপকারী উপাদান। এই বীজ ভেজে খেলেও পুষ্টিগুণ পাবেন ষোলো আনা। এ ছাড়া আর কী গুণ আছে তরমুজের বীজে, জেনে নিই আজকের প্রতিবেদনে।

ম্যাগনেসিয়াম

তরমুজের বীজে পাবেন বেশ কিছু খনিজ পদার্থ।

এর মধ্যে একটি ম্যাগনেসিয়াম। ৪ গ্রাম বীজে প্রায় ২১ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়। শরীরে ম্যাগনেসিয়ামের দৈনিক যে চাহিদা, তার ৫ শতাংশ পূরণ করে এই বীজ।

আরো পড়ুন
ব্লাড সুগার থাকলে কি পায়ে ইনফেকশন হতে পারে? কিভাবে যত্ন নেবেন

ব্লাড সুগার থাকলে কি পায়ে ইনফেকশন হতে পারে? কিভাবে যত্ন নেবেন

 

যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডের জাতীয় স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট (এনআইএইচ) প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতিদিন ৪২০ মিলিগ্রাম খনিজ পদার্থ গ্রহণের পরামর্শ দেয়।

স্নায়ু ও পেশির কার্যকারিতা বজায় রাখার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, হৃৎপিণ্ড ও হাড়ের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতেও প্রয়োজনীয় ম্যাগনেসিয়াম।

আয়রন

একমুঠো তরমুজের বীজে প্রায় ০.২৯ মিলিগ্রাম আয়রন থাকে, যা দৈনিক চাহিদার প্রায় ১.৬ শতাংশ পূরণ করে। প্রাপ্তবয়স্কদের দিনে মাত্র ১৮ মিলিগ্রাম আয়রন খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।

আয়রন হিমোগ্লোবিনের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা শরীরে অক্সিজেন বহন করে। এটি আপনার শরীরের ক্যালরিকে শক্তিতে রূপান্তর করতেও সাহায্য করে।

তবে তরমুজের বীজে ফাইটেট থাকে, যা আয়রনের শোষণ এবং এর পুষ্টিগুণ কমাতে সাহায্য করে।

আরো পড়ুন
রক্তাল্পতার লক্ষণ যেগুলো

রক্তাল্পতার লক্ষণ যেগুলো

 

জিংক

তরমুজের বীজ জিংকের চেয়েও ভালো। এক আউন্স তরমুজের বীজ দৈনিক চাহিদার প্রায় ২৬ শতাংশ অথবা একমুঠোতে (৪ গ্রাম) দৈনিক চাহিদার ৪ শতাংশ পূরণ হবে।

জিংক একটি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান, যা রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার জন্য অপরিহার্য। এ ছাড়া শরীরের পাচনতন্ত্র ও স্নায়ুতন্ত্র, কোষের পুনরুত্থান ও বিভাজন, স্বাদ ও গন্ধের ইন্দ্রিয় ভালো রাখার মতো কাজে জিংক অত্যন্ত প্রয়োজনীয় উপাদান।

তরমুজের বীজ কিভাবে খাবেন

তরমুজ খাওয়ার সময়েও বীজ বা বিচি খাওয়া হয়ে যায় অনেক সময়। তবে বীজগুলো অঙ্কুরিত করে খেলে সবচেয়ে ভালো উপকার পাওয়া যায় বলে জানিয়েছেন পুষ্টিবিদরা। এ ছাড়া ভেজে অথবা সূর্যের আলোতে শুকিয়েও খাওয়া যেতে পারে। কাঁচা খাওয়ার তুলনায় এভাবে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যাবে।

আরো পড়ুন
রোজায় চোখের যত্ন নেবেন যেভাবে

রোজায় চোখের যত্ন নেবেন যেভাবে

 

সূত্র : টিভি ৯ বাংলা

মন্তব্য

পেছনের পকেটে মানিব্যাগ রাখলে কী ক্ষতি

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
পেছনের পকেটে মানিব্যাগ রাখলে কী ক্ষতি
সংগৃহীত ছবি

অধিকাংশ মানুষেরই পেছনের পকেটে মানিব্যাগ রাখার অভ্যাস রয়েছে। এই অভ্যাসের জেরে কী কী রোগ হতে পারে, তা হয়তো অনেকেই জানেন না। এই মানিব্যাগই হয়ে উঠতে পারে একাধিক রোগের কারণ।

সাম্প্রতিককালে এক গবেষণায় দেখা গেছে, মানিব্যাগ কোমরে ব্যথা, সায়াটিকা পেইনসহ একাধিক সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

কারণ মানিব্যাগের মধ্যে রাখা কয়েন, কার্ডসহ বিভিন্ন কঠিন পদার্থ আমাদের বসার বা দাঁড়ানোর ভঙ্গিতে সমস্যা তৈরি করে।

পেলভিসের সমস্যা

গবেষকদের দাবি, আমাদের মেরুদণ্ডের ঠিক নিচে থাকে পেলভিস। এই অবস্থায় আমরা যখন কোথাও বসি, পেলভিস মাটির সঙ্গে অনুভূমিক থাকে না। ফলে মেরুদণ্ডের ওপর চাপ পড়ে।

পেলভিসেও বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে।

আরো পড়ুন
রক্তাল্পতার লক্ষণ যেগুলো

রক্তাল্পতার লক্ষণ যেগুলো

 

সায়াটিকার ব্যথা

পেলভিসের মধ্যে দিয়েই সায়াটিকা নার্ভ পায়ের দিকে যায়। দীর্ঘক্ষণ মানিব্যাগ পকেটে রেখে বসে থাকলে সায়াটিকা নার্ভের ওপর চাপ পড়ে। যার ফলে সায়াটিকার ব্যথা হতে পারে।

পিঠ ও কোমরে ব্যথা

পেলভিস অংশ অনুভূমিক না থাকলে মেরুদণ্ডের ওপর চাপ সৃষ্টি হয়। আর এর জেরে প্রচণ্ড ব্যথা হতে পারে পিঠ ও কোমরে। অনেকেই বর্তমানে এই সমস্যায় ভুগছেন।

আরো পড়ুন
ব্লাড সুগার থাকলে কি পায়ে ইনফেকশন হতে পারে? কিভাবে যত্ন নেবেন

ব্লাড সুগার থাকলে কি পায়ে ইনফেকশন হতে পারে? কিভাবে যত্ন নেবেন

 

ওয়ালেট সিনড্রোম

মানিব্যাগ বা ওয়ালেটের জেরে ওয়ালেট বা পিরিফরমিস সিনড্রোমও দেখা দিতে পারে। মূলত নিতম্বের পেশিগুলো সংকুচিত হয়ে যাওয়ার ফলে এই সিনড্রোম হয়।

অবশ হতে পারে নিম্নাঙ্গ

দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকলে অনেকেরই নিম্নাঙ্গ অবশ হয়ে যায়। এর অন্যতম কারণ হতে পারে মানিব্যাগ। মানিব্যাগ পেলভিস অঞ্চলে চাপ সৃষ্টি করলে রক্তনালী ও নার্ভের ওপর চাপ সৃষ্টি হয়। যা নিম্নাঙ্গ অবশ করে দেয়।

আরো পড়ুন
রোজায় চোখের যত্ন নেবেন যেভাবে

রোজায় চোখের যত্ন নেবেন যেভাবে

 

সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস

মন্তব্য

খাওয়ার মাঝে পানিপানের অভ্যাস কি ভালো?

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
খাওয়ার মাঝে পানিপানের অভ্যাস কি ভালো?
সংগৃহীত ছবি

খাবার খেতে খেতে অনেকেই পানি খান। আবার পানি ছুঁয়েও দেখেন না অনেকে। অনেকে মনে করছেন, খাওয়ার সময় পানি খাওয়া উচিত নয়। কিন্তু সত্যি কি খাবার খেতে খেতে পানি খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকর? চলুন, জেনে নিই।

খাওয়ার সময়ে পানি খাওয়ার বিষয়ে বিভিন্ন মতামত রয়েছে। অনেকে মনে করেন, এতে হজমের সমস্যা বাড়ে। খাবার খাওয়া শুরু করলে পরিপাকের জন্য বিভিন্ন উৎসেচক ও হরমোন নিঃসৃত হয়। এই সময় অতিরিক্ত পানি পান করলে এসব উপাদান পানির সঙ্গে মিশে কার্যকারিতা কমিয়ে দিতে পারে।

ফলে খাবার সঠিকভাবে হজম হতে বাধা পায়।

খেতে খেতে পানি খেলে পেটফাঁপা বা অস্বস্তি হতে পারে। খাওয়ার মাঝে পানি খেলে খাবারের পুষ্টিগুণ শরীর ঠিকমতো শুষে নিতে পারে না।

আরো পড়ুন
রক্তাল্পতার লক্ষণ যেগুলো

রক্তাল্পতার লক্ষণ যেগুলো

 

বিশেষজ্ঞদের মতে, জিইআরডি রোগে ভুক্তভোগীদের খেতে খেতে পানি পান করা উচিত নয়।

এতে পেটে মোট খাবারের পরিমাণ বেড়ে যায়। যা ওপরের দিকে চাপ তৈরি করে। ফলে সমস্যা বাড়ে। খাওয়ার সময় অতিরিক্ত ফানি না খেয়ে খাবার খাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট আগে ও পরে পানি পান করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। এতে অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা কমে।
 

খাবার খাওয়ার সময় যদি গলা শুকিয়ে যায়, তবে দুই-এক চুমুক পানি পান করা যেতে পারে। পানি খাদ্যনালির নিচে যাওয়ার কারণে খাবারের জন্য লুব্রিকেন্ট হিসেবে কাজ করে, যার ফলে গিলতে সুবিধা হয়, বিশেষ করে শুষ্ক খাবার সহজেই খাওয়া যায়।  তবে অতিরিক্ত পানি খাওয়া উচিত নয়।

আরো পড়ুন
ব্লাড সুগার থাকলে কি পায়ে ইনফেকশন হতে পারে? কিভাবে যত্ন নেবেন

ব্লাড সুগার থাকলে কি পায়ে ইনফেকশন হতে পারে? কিভাবে যত্ন নেবেন

 

সূত্র : আজকাল

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ