<p style="text-align:justify">আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ আয়োজিত ‘এম্পাওয়ারিং উইমেন উইথ টেকনোলজি’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে বক্তারা নারী-পুরুষের মধ্যে প্রযুক্তি ও ডিজিটাল ক্ষেত্রে সমান সুযোগ সৃষ্টি করার গুরুত্ব তুলে ধরেছেন।</p> <p style="text-align:justify">তারা বলেছেন, নারীদের প্রযুক্তির মাধ্যমে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে হবে। যাতে তারা প্রযুক্তি খাতে নেতৃত্ব দিতে পারে এবং নিজের জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারে।</p> <p style="text-align:justify">আজ শনিবার ঢাকার বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে নারীদের প্রযুক্তির মাধ্যমে ক্ষমতায়ন এবং আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশের গ্লোরি গার্লস সেগমেন্টের গুরুত্ব ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরার লক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন।</p> <p style="text-align:justify">আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশের ফাউন্ডার মোহাম্মদ শাহরিয়ার খান বলেন, ‘নারীদের প্রযুক্তির মাধ্যমে সক্ষমতা অর্জন শুধু তাদের জীবনে পরিবর্তন আনবে না, পুরো সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। প্রযুক্তির শক্তিতে নারী সমাজকে ক্ষমতাশালী করতে পারলে তারা নিজেদের কল্পনাকে বাস্তবে পরিণত করতে পারবে।’</p> <p style="text-align:justify">আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশের ট্রাস্টি গোলাম সারওয়ার বলেন, ‘এই ইভেন্টের মূল উদ্দেশ্য নারীদের প্রযুক্তিতে শক্তিশালী নেতৃত্বে পরিণত করা এবং তাদের জন্য উন্নত ও সমান সুযোগ সৃষ্টি করা। কারণ প্রযুক্তি খাতে নারীদের উপস্থিতি শুধু তাদের জীবনের উন্নতি পাশাপাশি সমাজের উন্নতির জন্যও অপরিহার্য।’</p> <p style="text-align:justify">আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশের চিফ এডুকেটর ওয়াহিদ নিউটন বলেন, ‘গ্লোরি গার্লসের মতো উদ্যোগগুলো নারীদের প্রযুক্তি বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করে এবং তাদের নেতৃত্বের ক্ষমতা তৈরি করছে, যা আমাদের প্রযুক্তির ভবিষ্যৎকে আরো শক্তিশালী করবে।’</p> <p style="text-align:justify">আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশের গ্লোরি গার্ল অ্যাম্বাসাডর ফাতিহা আয়াত বলেন, ‘এই উদ্যোগটি প্রযুক্তির মাধ্যমে নারীদের ক্ষমতায়ন এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা অন্বেষণে একটি অনন্য মাইলফলক স্থাপন করবে।’</p>