গ্রামের ৫৬ শতাংশ পরিবারের কোনো জমি নেই

সাইদ শাহীন
সাইদ শাহীন
শেয়ার
গ্রামের ৫৬ শতাংশ পরিবারের কোনো জমি নেই
সংগৃহীত ছবি

দেশের ৫৬ শতাংশ গ্রামীণ পরিবারের কোনো জমি নেই। সবচেয়ে বেশি ভূমিহীন পরিবার সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগে। তুলনামূলকভাবে সবচেয়ে কম ভূমিহীন পরিবার খুলনা ও রাজশাহী বিভাগে। তবে দেশের গ্রামীণ পরিবারগুলোর শীর্ষ ১৫ শতাংশ পরিবারের দখলে রয়েছে ৬৬ শতাংশ কৃষিজমি।

ভূমিবণ্টন ব্যবস্থার এই করুণ চিত্র উঠে এসেছে আন্তর্জাতিক খাদ্যনীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইএফপিআরআই) এক গবেষণা প্রতিবেদনে। ‘ফুড সিকিউরিটি অ্যান্ড নিউট্রিশন ইন বাংলাদেশ : এভিডেন্স বেইসড স্ট্র্যাটেজিস ফর অ্যাডভান্সমেন্ট’ শীর্ষক এই প্রতিবেদন খুব শিগগির অবমুক্ত করা হবে। কালের কণ্ঠের কাছে পুরো গবেষণা প্রতিবেদনটি এসেছে।

এ বিষয়ে আইএফপিআরআইয়ের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. আখতার আহমদ কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আমাদের গবেষণায় দেশের কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তার সব রূপান্তর ও প্রতিবন্ধকতার বিষয়গুলো তুলে আনার চেষ্টা করা হয়েছে।

গবেষণাটি তথ্য ও উপাত্তভিত্তিক বিধায় এটি নীতিকাঠামো তৈরিতে সহায়ক হবে। আমাদের এই গবেষণায় দেশের ভূমি ব্যবস্থাপনার পরিবর্তন অর্থবহভাবে তুলে আনা হয়েছে।’

গবেষণা প্রতিবেদনটির মতে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের যথাক্রমে ৬৭.৮ ও ৬৪.৯ শতাংশ পরিবারের কোনো ভূমি নেই।

এ ছাড়া ঢাকা বিভাগের ৫৫ শতাংশ গ্রামীণ পরিবারের কোনো ভূমি নেই।

অন্যদিকে রংপুর ও বরিশাল বিভাগের ৫৪.৬ শতাংশ পরিবারের কোনো ভূমি নেই। রাজশাহী বিভাগের ৫২.১ এবং খুলনা বিভাগের ৪৭ শতাংশ পরিবারের কোনো ভূমি নেই।
কৃষিজমি গুটিকয়েক পরিবারের হাতে কুক্ষিগত হচ্ছে। নিচের ২৫ শতাংশ পরিবারের কাছে মাত্র ৩.৮ শতাংশ কৃষিজমি রয়েছে।

গ্রামীণ এলাকার ওপরের দিকে থাকা ৫ শতাংশ পরিবারের কাছে গ্রামীণ অঞ্চলের ২৬.৪ শতাংশ আবাদি জমি রয়েছে।

এরপর ওপরের দিকের বাকি ১০ শতাংশ পরিবারের কাছে ৩৯.৭ শতাংশ আবাদি জমি রয়েছে। ফলে দেখা যাচ্ছে, গ্রামের শীর্ষ ১৫ শতাংশ পরিবারের কাছে দেশের গ্রামীণ এলাকার ৬৬.১ শতাংশ কৃষিজমি রয়েছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, দেশের ভূমি ব্যবস্থাপনায় আইনি সহায়তা না থাকায় মালিকানায় বড় ধরনের পরিবর্তন এসেছে। এ ক্ষেত্রে বিদ্যমান ভূমি সংস্কার অধ্যাদেশ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের দুর্বলতাও কাজ করছে। তবে ভূমি সংস্কারকে এগিয়ে নিতে হলে জমির মালিকানা ও রেকর্ড ব্যবস্থাকে ডিজিটাইজড করতে হবে। একদিকে ভূমিহীন কৃষক বাড়ছে, তেমনি কৃষি ও আবাদি জমি কিছু পরিবারের হাতে কুক্ষিগত হচ্ছে। দেশের ভূমি ব্যবস্থাপনার এই পরিবর্তন খাদ্য নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

বিআইডিএসের সাবেক মহাপরিচালক ড. কে এ এস মুরশিদ কালের কণ্ঠকে বলেন, দেশের ভূমি ব্যবস্থাপনার এই ধরনের পরিবর্তন সার্বিকভাবে ঝুঁকি তৈরি করছে। কৃষিজমি ছোট হচ্ছে, আবার জমির মালিকানার পরিবর্তন হচ্ছে; সেই সঙ্গে জমির মালিকরা চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন। কৃষিজমির মালিক এখন কৃষিকাজ থেকে অন্য খাতে সরে যাচ্ছেন। কৃষি শ্রমিকের অভাবে পরিবার জমি বর্গা দিতে বাধ্য হচ্ছে। অনেক পরিবারে বিকল্প কর্মসংস্থানের সুযোগ পেয়ে শহর অঞ্চলে স্থানান্তর হওয়ায় কৃষিকাজ ছেড়ে দিচ্ছে।

বেশির ভাগ বর্গা চাষিই টাকার বিনিময়ে জমি ভাড়া নিয়ে থাকেন জানিয়ে তিনি বলেন, তাঁদের সর্বোচ্চ মুনাফা নিশ্চিত করতে ঋণের সহজলভ্যতা, প্রযুক্তি ও কৃষি যান্ত্রিকীকরণ, কৃষি উপকরণের সহজলভ্যতা এবং কৃষককে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আরো দক্ষ করে তুলতে হবে। আধুনিক যন্ত্রপাতি না আসায় কায়িক পরিশ্রম এড়াতে তরুণরা কৃষিকাজে আগ্রহ হারাচ্ছেন।

জানা গেছে, দেশের মোট শ্রমশক্তির ৪৫ শতাংশের বেশি নিয়োজিত রয়েছে কৃষি খাতে। কৃষিকাজে নিয়োজিত মোট শ্রমশক্তির প্রায় তিন কোটি ২০ লাখ মানুষ। তবে কৃষিতে নিয়োজিত যেসব কৃষকের জমি নেই, তাঁরা জমি বর্গা নিয়ে আবাদ করতে বাধ্য হচ্ছেন।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
সংগৃহীত ছবি

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বঙ্গভবনে নানা শেণি পেশার মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

সোমবার (৩১ মার্চ) বঙ্গভবনের লনে অনেকের সঙ্গে ঈদের নামাজে অংশ নেন রাষ্ট্রপতি। এর আগের ঈদগুলোতে নামাজ পড়তে জাতীয় ঈদগাহে যেতেন রাষ্ট্রপতি।

নামাজ শেষে সকাল ১০টায় সবার সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন।

এসময় সঙ্গে ছিলেন তার সহধর্মিনী অধ্যাপক রেবেকা সুলতানা।

ধর্ম উপদেষ্টা আফম খালিদ হোসেনসহ অনুষ্ঠানে রাজনীতিবিদ, বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতা, সরকারি ও সামরিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং কূটনীতিকসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌ বাহিনী প্রধান এডমিরাল মো. নাজমুল হাসান ও বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁনকে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে দেখা গেছে।

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে গিয়েছিলেন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক মুভমেন্ট এর চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, গণদলের চেয়ারম্যান এটিএম গোলাম মওলা চৌধুরী, লেবার পার্টির মহাসচিব খন্দকার মিরাজুল ইসলাম, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মহাসচিব মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ নরুল ইসলাম, পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান, বাংলাদেশ মাইনোরিটি জনতা পার্টির মহাসচিব দিলীপ দাস ও জনতার অধিকার পার্টির চেয়ারম্যান তারিকুল ইসলাম ছিলেন।

অনুষ্ঠানে ঢাকায় ভারতের হাই কমিশনার প্রণয় ভার্মা, যুক্তরাষ্ট্রের শার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন, ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামদানসহ বিভিন্ন মিশন প্রধান ও কূটনীতিকরা রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

এদিন বিকাল ৪টায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনুস।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ঈদুল ফিতরে ড. ইউনূসকে মোদির বার্তা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঈদুল ফিতরে ড. ইউনূসকে মোদির বার্তা
বাঁ থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও নরেন্দ্র মোদি। ছবি : কোলাজ

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের জনগণকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বার্তা পাঠিয়েছেন।

এতে তিনি বলেছেন, ‘পবিত্র রমজান মাস শেষ হওয়ার পরপরই ঈদুল ফিতরের আনন্দময় মুহূর্ত এসেছে। এ উপলক্ষে আমি আপনাকে এবং বাংলাদেশের জনগণকে উষ্ণ শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।’

পবিত্র রমজান মাসে ভারতের ২০ কোটি মুসলিম ধর্মাবলম্বী সারা বিশ্বের মুসলমান ভাই-বোনদের সঙ্গে রোজা ও প্রার্থনায় ব্রত হন।

‘ঈদুল ফিতরের আনন্দময় উপলক্ষ উদযাপন, প্রতিফলন, কৃতজ্ঞতা এবং ঐক্যের প্রতীক। এটি আমাদের করুণা, উদারতা এবং সংহতির মূল্যবোধের কথা মনে করিয়ে দেয়; যা জাতি এবং বিশ্ব সম্প্রদায়ের সদস্য হিসেবে আমাদের একত্র করে।’

এই শুভ উপলক্ষে আমরা বিশ্বজুড়ে মানুষের জন্য শান্তি, সম্প্রীতি, সুস্বাস্থ্য এবং সুখ কামনা করি। আমাদের দেশগুলোর মধ্যে বন্ধুত্বের বন্ধন আরো দৃঢ় হোক।

মহোদয়, আমার সর্বোচ্চ অভ্যর্থনা গ্রহণ করুন।’

মন্তব্য
আরেক পাশে ছিলেন বিকল্প ইমাম

ইমামের অনুরোধেই ঈদ জামাতে সামনে আসেন আসিফ মাহমুদ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ইমামের অনুরোধেই ঈদ জামাতে সামনে আসেন আসিফ মাহমুদ
সংগৃহীত ছবি

রাজধানীর পুরনো বাণিজ্য মেলার মাঠে ঈদুল ফিতরের নামাজে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার কাতারে দাঁড়ানোর দৃশ্যের ছবি এবং একদিক থেকে করা ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

তবে ফ্যাক্ট চেকিং নেটওয়ার্ক রিউমর স্ক্যানার বলছে, ঈদের নামাজের ইমামের পেছনে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ একাই দাঁড়াননি। ইমামের আরেক পাশে পেছনে দাঁড়ান ওই জামাতের বিকল্প ইমাম।

অনেকের প্রশ্ন, এটা ইসলামের তথা নামাজের নিয়মের ব্যত্যয় ঘটায় কি না।

কেউ কেউ বলছেন, আগের কাতার পূরণ করেই পরের কাতারে দাঁড়ানোর নিয়ম।

আরো পড়ুন
খুলনার বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড়

খুলনার বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড়

 

প্রচারিত ছবি ও ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, ইমামের ঠিক পেছনে আলাদা একটি কাতারে দাঁড়িয়েছেন আসিফ। প্রচারিত ভিডিওতে এই কাতারে আর কাউকে দেখা যাচ্ছে না। এর ফলেই আলোচনার সূত্রপাত।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঈদের এই জামাতে আজ ইমামতি করেন কারি গোলাম মোস্তফা এবং বিকল্প ইমাম হিসেবে সঙ্গে ছিলেন মুফতি জুবাইর আহমদ আল-আজহারি।

রিউমর স্ক্যানার এসংক্রান্ত একটি লাইভ ভিডিও খুঁজে বের করে সেটি বিশ্লেষণ করে দেখতে পায়, আসিফ শুরুতে অন্য মুসল্লিদের সঙ্গে প্রথম কাতারেই দাঁড়িয়েছিলেন। নামাজ শুরুর আগে ইমাম সাহেব নামাজের জন্য সবাইকে দাঁড়াতে বলেন। বিকল্প ইমাম মুফতি জুবাইর আহমদ আল-আজহারি তখন ইমামের হাতের ডান পাশে একটু পেছনে দাঁড়ান।

মাইকে প্রথম কাতার থেকে যেকোনো একজনকে ইমামের বাঁ পাশে একটু পেছনে দাঁড়ানোর আহ্বান জানানো হয়। কয়েকজনের পরামর্শে আসিফ সামনে এসে দাঁড়ান।

অর্থাৎ ভিডিও দেখে এটা নিশ্চিত যে আসিফ শুরুতেই নতুন কাতারটিতে এসে দাঁড়াননি। ইমামের আহ্বানে এবং পরবর্তীতে অন্যদের পরামর্শে এসে দাঁড়ান।

এমনটি কেন করা হলো সে বিষয়ে জানতে রিউমর স্ক্যানার কথা বলেছে বিকল্প ইমাম (যিনি উপদেষ্টা আসিফের সঙ্গে একই কাতারে দাঁড়িয়েছিলেন) মুফতি জুবাইর আহমদ আল-আজহারির সঙ্গে।

তিনি জানান, ‘ইমাম সাহেবের সঙ্গে বিকল্প ইমাম সাহেব দাঁড়াবেন। এক পাশে দাঁড়ালে অন্য পাশে খালি থাকে। পেছনে জায়গা হচ্ছিল না বিধায় সামনে আরেকজন আসতে হয়। তখন প্রশাসক মহোদয় মাননীয় উপদেষ্টা মহোদয়কে সামনে আসার অনুরোধ করেন। উনি সামনে আসেন।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সিএমএইচসহ বিভিন্ন সেনা ক্যাম্প পরিদর্শন করলেন সেনাপ্রধান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সিএমএইচসহ বিভিন্ন সেনা ক্যাম্প পরিদর্শন করলেন সেনাপ্রধান
ছবি : কালের কণ্ঠ

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আজ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ), ঢাকাসহ বিভিন্ন সেনা ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন।

সোমবার (৩১ মার্চ) রাতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আইএসপিআর জানায়, পরিদর্শনকালে সেনাপ্রধান সব সেনা সদস্যের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা ও কুশলাদি বিনিময় করেন এবং প্রীতি ভোজে অংশগ্রহণ করেন।

এ ছাড়া সেনাপ্রধান সম্প্রতি ভাসানটেকে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার প্রদান করেন।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ