ঢাকা, মঙ্গলবার ০৮ এপ্রিল ২০২৫
২৫ চৈত্র ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, মঙ্গলবার ০৮ এপ্রিল ২০২৫
২৫ চৈত্র ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৬
অমর একুশে বইমেলা

মেলায় এসেছে মানিক মুনতাসিরের ‘ইউরোপ ভ্রমণের দিনগুলি’

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
মেলায় এসেছে মানিক মুনতাসিরের ‘ইউরোপ ভ্রমণের দিনগুলি’
সংগৃহীত ছবি

এবারের অমর একুশে বইমেলায় এসেছে সাংবাদিক, কবি ও লেখক মানিক মুনতাসিরের ভ্রমণবিষয়ক বই ‘ইউরোপ ভ্রমণের দিনগুলি’। বইটিতে ইউরোপ ভ্রমণের অভিজ্ঞতা, ইউরোপের বিভিন্ন দেশের ইতিহাস, ঐতিহাসিক স্থাপনা, ঐতিহ্যের সচিত্র দলিল ও ইউরোপের পথ ঘাট, খাদ্য এবং সেসব দেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যরে কথা উঠে এসেছে। 

লেখকের দৃষ্টিতে ইউরোপের দেশগুলো পারিবারিক বন্ধনবিহীন কোনো মায়া-মমতার প্রাচুর্য ভরা প্রমোদখানা। যা তিনি এই বইয়ের মধ্যে তুলে এনেছেন।

একইসঙ্গে ইউরোপের সংস্কৃতি, কৃষি ব্যবস্থা, সামাজিক আচার ও ইউরোপিয়ানদের সামাজিক ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গিকে করেছেন ব্যবচ্ছেদ।

লেখকের এই বইয়ে যুক্তরাজ্য, তুরস্ক, নেদারল্যান্ড, ডেনমার্ক, সুইজারল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্সসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশ সম্পর্কে লিখেছেন। এটি লেখকের পঞ্চম বই। তবে এটিই তার ভ্রমণবিষয়ক প্রথম বই।

এর আগে লেখকের প্রথম বই ‘খবরের কবর’ প্রকাশিত হয় ২০১৬ সালের একুশে বই মেলায়। সবশেষ গত বছর প্রকাশিত হয় থ্রিলারধর্মী গল্পের বই ‘আবছায়া’।

‘ইউরোপ ভ্রমণের দিনগুলি’ প্রকাশ করেছে টাঙ্গন প্রকাশনী। এবারের একুশে বইমেলায় ৯ নম্বর স্টলে বইটি পাওয়া যাচ্ছে।

এছাড়া রকমারি ডটকমসহ বইটি বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফরমেও পাওয়া যাবে। বইটির দাম ৪০০ টাকা। 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

স্বরণ

লীলা মজুমদারের প্রয়াণ দিবস আজ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
লীলা মজুমদারের প্রয়াণ দিবস আজ
সংগৃহীত ছবি

ভারতীয় বাঙালি লেখিকা লীলা মজুমদারের প্রয়াণ দিবস আজ। তিনি ১৯০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা প্রমদারঞ্জন রায়। উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী ছিলেন লীলা মজুমদারের জ্যাঠামশাই।

সেইসূত্রে লীলা হলেন সুকুমার রায়ের বোন এবং সত্যজিৎ রায়ের পিসি।

লীলার বাল্যজীবন কাটে শিলঙে। সেখানকার লরেটো কনভেন্টে তিনি পড়াশোনা করেন। ১৯৩৩ সালে লীলা বিয়ে করেন দন্ত চিকিৎসক ডা. সুধীর কুমার মজুমদারকে।

এই বিয়েতে তার বাবা প্রমদারঞ্জন রায়ের প্রবল বিরোধিতা থাকা সত্ত্বেও তিনি ডা. সুধীর কুমারকেই জীবনসঙ্গী হিসেবে গ্রহণ করেন। এতে অন্যান্যদের সঙ্গে সম্পর্ক অটুট থাকলেও পিতার সঙ্গে সম্পর্ক চিরকালের মতো ছিন্ন হয়। বিবাহিত জীবনে লীলা-সুধীর খুব সুখী দম্পতি ছিলেন। স্বামী আজীবন লীলার সাহিত্য চর্চায় উৎসাহী ছিলেন।
তাদের এক পুত্র ডা. রঞ্জন মজুমদার ও এক কন্যা কমলা চট্টোপাধ্যায়।

আরো পড়ুন
গোলাম সামদানী কোরায়শীর জন্মদিন আজ

গোলাম সামদানী কোরায়শীর জন্মদিন আজ

 

দার্জিলিংয়ের মহারানী গার্লস স্কুলে পড়ানোর মধ্যে দিয়ে কর্মজীবন শুরু হয় তার। এরপর স্বয়ং রবীন্দ্রনাথের ডাকে বিশ্বভারতীতে, ইংরেজির শিক্ষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। কিন্তু বেশিদিন থাকেন না সেখানে। ফিরে আসেন কলকাতায়।

তারপর আশুতোষ কলেজের মহিলা বিভাগে পড়ানো শুরু করেন।

১৯৫৬ সালে লীলা মজুমদার কলকাতা বেতারে যোগ দেন। চাকরি ছেড়ে মনোনিবেশ করেন স্বাধীন সাহিত্যচর্চায়। দীর্ঘ দুদশক সে ভাবে কাটিয়ে লীলা মজুমদার আকাশবানীতে প্রযোজক হিসেবে যোগ দেন। টানা সাত আট বছর সেখানে কাজ করেছিলেন তিনি।

তার প্রথম গল্প লক্ষ্মীছাড়া ১৯২২ সালে সন্দেশ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ১৯৬১ সালে সত্যজিৎ রায় সন্দেশ পত্রিকা পুনর্জীবিত করলে তিনি ১৯৬৩ থেকে ১৯৯৪ অবধি সাম্মানিক সহ-সম্পাদক হিসাবে পত্রিকাটির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, ১৯৯৪ সালে তার স্বাস্থ্যের অবনতির জন্য অবসর নেন। তার সাহিত্যিক জীবন প্রায় আট দশকের।

আরো পড়ুন
কার্টনে পাওয়া মরদেহের টুকরোগুলো সাভারের সবুজ মোল্যার

কার্টনে পাওয়া মরদেহের টুকরোগুলো সাভারের সবুজ মোল্যার

 

তার উল্লেখযোগ্য সাহিত্যকর্ম হলো- হলদে পাখীর পালক, টং লিং, নাকু গামা, পদি পিসির বর্মি বাক্স, বোদ্দি নাথের বোরি, দিন দুপুর, ছোটোদার শ্রেষ্ঠ, মনিমালা, বাঘের চোখ, বক ধর্মিক, টাকা গাছ, লাল নীল দেসলাই, বাঁশের ফুল, ময়না, আগুনি বেগুনি, টিপুর উপর টিপুনি, পটকা চোর, আষাঢ়ের গল্প, চিচিং ফাঁক, ছোটদের তাল বেতাল, বাঘ শিকারি বামন ইত্যাদি।

আনন্দ পুরস্কার, ভারত সরকারের শিশু সাহিত্য পুরস্কার, সংগীত নাটক অকাদেমি পুরস্কার, রবীন্দ্র পুরস্কার, বিদ্যাসাগর পুরস্কার, ভুবনেশ্বরী পদক, ভুবনমোহিনী দাসী সুবর্ণ পদক, দেশিকোত্তম পুরস্কার ও সম্মাননা পেয়েছেন তিনি।

আরো পড়ুন
গরমে স্বস্তি পেতে কোন রংয়ের পোশাক বেছে নেবেন?

গরমে স্বস্তি পেতে কোন রংয়ের পোশাক বেছে নেবেন?

 

১৯৭৫ সাল থেকে তিনি পাকাপাকিভাবে শান্তিনিকেতনে থাকতে শুরু করেন। শেষ জীবনে প্রায় এক দশক তিনি বার্ধক্যজনিত সমস্যায় ভোগেন, স্মৃতিও লোপ পেতে শুরু করেছিল। শান্তিনিকেতনেই ২০০৭ সালের ৫ এপ্রিল তার মৃত্যু হয়।

মন্তব্য

গোলাম সামদানী কোরায়শীর জন্মদিন আজ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
গোলাম সামদানী কোরায়শীর জন্মদিন আজ
সংগৃহীত ছবি

মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, সাংবাদিক, শিক্ষাবিদ ও সাহিত্যিক গোলাম সামদানী কোরায়শীর ৯৬তম জন্মদিন আজ। তার বাড়ি ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার মাওহা ইউনিয়নের বীর আহাম্মদপুর গ্রামে। তিনি গল্প, উপন্যাস, নাটক ছাড়াও গান ও প্রবন্ধও লিখেছেন। অনুবাদ করেছেন অনেক গুরুত্বপূর্ণ আরবি, ফারসি, উর্দু ও ইংরেজি গ্রন্থ।

 

ভাষাতত্ত্ববিদ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর আগ্রহে তিনি বাংলা একাডেমির আঞ্চলিক ভাষার অভিধান রচনায় সহকারী সম্পাদক হিসাবে কাজ করেছেন। তার প্রথম অনুবাদগ্রন্থ ‘কালিলা ও দিমনা’। এরপর তার উল্লেখযোগ্য অনুবাদগ্রন্থ ইবনে খালদুনের কিতাবুল ইবার (দুই খণ্ড), ইকবালের ‘আরমুগানে হেজাজ’ ও জিয়া উদ্দিন বারানীর ‘তারিখ-ই-ফিরোজশাহী’। 

এছাড়াও জন বার্নসের ইংরেজি থেকে ‘আইন আদালতের ভাষায় আরবি ফারসি শব্দ’ ও ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের ‘অশাস্ত্রীয় পুরাণ’ তার অন্যতম অনুবাদগ্রন্থ।

উর্দু থেকে অনুবাদ করেন সাদাত হাসান মান্টোর ‘মুঝে ভি শেকায়েত নেহি’। রচনা করেছেন আরবি সাহিত্যের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস।

মুক্তিযুদ্ধকালীন ‘বুদ্ধিজীবী সংগ্রাম শিবির’ পরে ‘সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট’, ‘উদীচী’ ও বাংলাদেশ কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতিসহ অসংখ্য সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানে নেতৃত্বের ভূমিকা পালন করেন তিনি। গোলাম সামদানী কোরায়শী ১৯৮৭ সালে আবুল মনসুর আহমদ স্মৃতি পুরস্কার, ১৯৯০ সালে অগ্রণী ব্যাংক শিশু সাহিত্য পুরস্কার, ২০১৭ সালে স্বাধীনতা পুরস্কারসহ অসংখ্য পুরস্কার ও সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন।

 

১৯৯১ সালের ১১ অক্টোবর তিনি পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করেন।

মন্তব্য

সালেক খোকনের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নতুন বই ‘১৯৭১: রণাঙ্গনের লড়াই’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সালেক খোকনের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নতুন বই ‘১৯৭১: রণাঙ্গনের লড়াই’

স্বাধীনতার মাসেই প্রকাশিত হয়েছে লেখক ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গবেষক সালেক খোকন-এর নতুন গবেষণাগ্রন্থ ‘১৯৭১: রণাঙ্গনের লড়াই’। মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অস্তিত্বের ইতিহাস, আমাদের শেকড়। উনিশ শ একাত্তরে মুক্তির লড়াইয়ে আমাদের বিজয়ের পেছনে ছিল বহু মুক্তিযোদ্ধার দুঃসাহসী অংশগ্রহণ। ‘১৯৭১: রণাঙ্গনের লড়াই’ আদতে মুক্তিযুদ্ধকালীন ১১টি সেক্টরের শতাধিক লড়াইয়ের রক্তাক্ত স্মৃতি, যুদ্ধের প্রামাণ্য দলিল; সেই সাথে ৮৫টি আলোকচিত্রের এক গ্রন্থিত রূপ।

 

তৃণমূলে পাঁচ বছরের অধিককাল মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গবেষণার এক পরম ফসল এই গ্রন্থ। যেখানে লেখক মূলত যোদ্ধার চোখে দেখার চেষ্টা করেছেন মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনকে। এ গ্রন্থের রচনাগুলো শিকড়সন্ধানী ও সুখপাঠ্য কিন্তু বেদনাবহ, যা যে কোনো পাঠককে সচেতনভাবেই নিয়ে যাবে একাত্তরের গহিনে। মুক্তিযুদ্ধের অনন্যদলিল ‘১৯৭১: রণাঙ্গনের লড়াই’ সেই সব বাঙালির সংগ্রহে রাখার মতো, যারা দেশকে নিয়ে ভাবেন, দেশকে ভালোবাসেন প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে।

‘১৯৭১: রণাঙ্গনের লড়াই’ বইটি প্রকাশ করে কথাপ্রকাশ। বইটি নিয়ে কথাপ্রকাশের কর্ণধার জসিম উদ্দিন বলেন, ‘এদেশে যে কজন গুণী মানুষ একক প্রচেষ্টায় গবেষকের দৃষ্টিতে মুক্তিযুদ্ধের বিস্মৃত ইতিহাস তুলে আনার নিরলস প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন, তাঁদের মধ্যে সালেক খোকন অগ্রগণ্য। নিভৃতচারী এ লেখক এক যুগেরও অধিক সময় ধরে মুক্তিযুদ্ধে আমাদের গৌরব, বেদনা ও সাহসের ইতিহাস শোনাতে ব্রতী হয়েছেন, যা ছিল অন্তরালে।বরাবরের মতো এবারও সালেক খোকনের গবেষণাধর্মী বই পাঠকদের কাছে ‍তুলে ধরতে পেরে আমরাও আনন্দিত।

তিনি আরও বলেন, ‘আমার বিশ্বাস, নতুন এ বইটির লেখাগুলো পাঠককে চুম্বকের মতো নিয়ে যাবে ঐতিহাসিক একাত্তরের গহিনে, পাঠক পাবেন একটা পুরো জীবন; যে জীবন যোদ্ধার, স্বপ্নের, লড়াই ও দর্শনের। যা যে-কোনো বয়সী পাঠকের মনে উন্মেষ ঘটাবে দেশ ও মানুষের প্রতি প্রদীপ্ত অঙ্গীকার। ‘১৯৭১: রণাঙ্গনের লড়াই’ বইটি মুক্তিযুদ্ধের এক অনন্য দলিল।মুক্তিযুদ্ধের সত্যিকার বস্তুনিষ্ঠ ইতিহাস জানার সীমাবদ্ধতা কাটাতে এ বইটি বিশেষ সহায়ক ভূমিকা রাখবে।’

সালেক খোকন তৃণমূলে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গবেষণায় যুক্ত রয়েছেন বহু বছর ধরে।

তাঁর রচিত ‘যুদ্ধদিনের গদ্য ও প্রামাণ্য’ গ্রন্থটি ২০১৫ সালে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক মৌলিক গবেষণাগ্রন্থ হিসেবে ‘কালি ও কলম তরুণ কবি ও লেখক’ পুরস্কার এবং ‘৭১-এর আকরগ্রন্থ’ গ্রন্থটি ব্র্যাক ব্যাংক-সমকাল সাহিত্য পুরস্কার-২০২১ অর্জন করে। সালেক খোকনের গবেষণাগ্রন্থের সংখ্যা ৩৬টি। আর নতুন এ বইটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক তার ১৬তম বই।

তার রচিত রচিত আলোচিত গ্রন্থগুলোর মধ্যে গৌরব ও বেদনার একাত্তর, খেতাবপ্রাপ্ত ত্রিশ বীর, বীরত্বে একাত্তর, একাত্তরের গল্পগাথা, ১৯৭১:বিজয়ের গৌরবগাথা, অপরাজেয় একাত্তর, ১৯৭১: রক্ত মাটি ও বীরের গদ্য, ১৯৭১: যাঁদের ত্যাগে এলো স্বাধীনতা, ১৯৭১: রক্তমাখা যুদ্ধকথা, ১৯৭১: যাঁদের রক্তে সিক্ত এই মাটি, যুদ্ধাহতের ভাষ্য, রক্তে রাঙা একাত্তর উল্লেখযোগ্য।

‘১৯৭১: রণাঙ্গনের লড়াই’ বইটির প্রচ্ছদ করেছেন সব্যসাচী হাজরা। ৪৮৬ পৃষ্ঠার এ বইটির মুদ্রিত মূল্য ৮০০টাকা। পাওয়া যাবে সারা দেশের বই বিপনিগুলোতে।

মন্তব্য

বিশ্ব কবিতা দিবস আজ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বিশ্ব কবিতা দিবস আজ
সংগৃহীত ছবি

আজ বিশ্ব কবিতা দিবস। বিশ্বের আনাচকানাচে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা কবি ও কবিতা পাঠকদের দিন আজ। ১৯৯৯ সালে ২১ মার্চকে বিশ্ব কবিতা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে ইউনেসকো।

এই দিবস পালনের উদ্দেশ্য হলো— বিশ্বব্যাপী কবিতা পাঠ, রচনা, প্রকাশনা ও শিক্ষাকে উৎসাহিত করা।

আরো পড়ুন

এলএনজি আনতে ৪২৭০ কোটি ঋণ নিচ্ছে সরকার, গ্যারান্টার বিশ্বব্যাংক

এলএনজি আনতে ৪২৭০ কোটি ঋণ নিচ্ছে সরকার, গ্যারান্টার বিশ্বব্যাংক

 

ইউনেসকোর অধিবেশনে এই দিবস ঘোষণা করার সময় বলা হয়েছিল, ‘এই দিবস বিভিন্ন জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক কবিতা আন্দোলনগুলোকে নতুন করে স্বীকৃতি ও গতি দান করবে।’

এর আগে অক্টোবর মাসে বিশ্ব কবিতা দিবস পালন করা হতো। প্রথমদিকে কখনো কখনো ৫ অক্টোবর এই উৎসব পালিত হলেও বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে রোমান মহাকাব্য রচয়িতা ও সম্রাট অগস্টাসের রাজকবি ভার্জিলের জন্মদিন স্মরণে ১৫ অক্টোবর এই দিবস পালনের প্রথা শুরু হয়।

আরো পড়ুন

রায়পুরায় আধিপত্য নিয়ে সংঘর্ষ, নিহত ২

রায়পুরায় আধিপত্য নিয়ে সংঘর্ষ, নিহত ২

 

অনেক দেশে আজও অক্টোবর মাসের কোনো দিন জাতীয় বা আন্তর্জাতিক কবিতা দিবস পালন করা হয়।

এই দিবসের বিকল্প হিসেবে অক্টোবর অথবা নভেম্বর মাসের কোনো দিন কবিতা দিবস পালনেরও প্রথা আছে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ