ঢাকা, শনিবার ১২ এপ্রিল ২০২৫
২৯ চৈত্র ১৪৩১, ১২ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, শনিবার ১২ এপ্রিল ২০২৫
২৯ চৈত্র ১৪৩১, ১২ শাওয়াল ১৪৪৬

গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে নতুন তথ্য দিল মধ্যস্থতাকারী কাতার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে নতুন তথ্য দিল মধ্যস্থতাকারী কাতার
কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাজেদ আল-আনসারি। ফাইল ছবি : এক্স থেকে সংগৃহীত

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আলোচনা অব্যাহত রয়েছে বলে মঙ্গলবার জানিয়েছে মধ্যস্থতাকারী কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাজেদ আল-আনসারি বলেছেন, ‘উভয় পক্ষের মধ্যে প্রায়োগিক কৌশলসংক্রান্ত বৈঠক চলছে। তবে বর্তমানে কোনো গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হচ্ছে না।’

মধ্যস্থতাকারী কাতার, মিসর ও যুক্তরাষ্ট্র কয়েক মাস ধরে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।

তবে এখনো গাজায় চলমান ধ্বংসাত্মক সংঘাত শেষ হয়নি। আনসারি বলেন, চলমান বৈঠকে ‘অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা হচ্ছে’, তবে আলোচনার অখণ্ডতা নিশ্চিত করতে বিস্তারিত কিছু জানাতে তিনি অস্বীকৃতি জানান।

আরো পড়ুন
ইসরায়েল নিজস্ব পরিকল্পনায় মধ্যপ্রাচ্যের রূপান্তর চায়

ইসরায়েল নিজস্ব পরিকল্পনায় মধ্যপ্রাচ্যের রূপান্তর চায়

 

এর আগে গত সপ্তাহের শেষ দিকে হামাস জানায়, দোহায় পরোক্ষ আলোচনা ফের শুরু হয়েছে। অন্যদিকে ইসরায়েল জানিয়েছে, তারা দোহায় আলোচকদের আলোচনার অনুমতি দিয়েছে।

তবে ডিসেম্বর মাসে মধ্যস্থতার আগের ধাপ শেষ হয় পারস্পরিক দোষারোপের মধ্য দিয়ে। তখন হামাস ইসরায়েলকে নতুন শর্ত আরোপের জন্য অভিযুক্ত করে, আর ইসরায়েল হামাসের বিরুদ্ধে চুক্তিতে বাধা সৃষ্টি করার অভিযোগ তোলে।

আরো পড়ুন
হামাস-ইসরায়েলের একে অপরকে দোষারোপ

হামাস-ইসরায়েলের একে অপরকে দোষারোপ

 

ডিসেম্বরে কাতার জানিয়েছিল, আলোচনায় ‘গতিশীলতা’ ফিরে আসছে বলে তারা আশাবাদী, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনী বিজয়ের পর। এর এক মাস আগে দোহা জানায়, তারা মধ্যস্থতা স্থগিত রাখছে এবং এটি তখনই ফের শুরু হবে, যখন হামাস ও ইসরায়েল ‘ইচ্ছা ও আন্তরিকতা’ প্রদর্শন করবে।

সূত্র : এএফপি

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

দৃষ্টিনন্দন স্নেক পাস সড়কটি কি বন্ধ হয়ে যাবে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
দৃষ্টিনন্দন স্নেক পাস সড়কটি কি বন্ধ হয়ে যাবে?
সংগৃহীত ছবি

যুক্তরাজ্য তো বটেই বিশ্বজুড়েই এ৫৭ স্নেক পাস সড়কের সৌন্দর্যের বন্দনা রয়েছে। তবে এই সড়ক নিয়ে বেধেছে বিপত্তি। শীতকালে যা আরো বেড়ে যায়। রয়েছে দুর্ঘটনার নেতিবাচক রেকর্ড।

তুষারপাত, বরফ এবং প্রবল বাতাস প্রায়শই চলাচলে বিঘ্ন ঘটায়। সরু ও আঁকাবাঁকা সড়কটির কিছু অংশ ভূমিধ্বসের জন্য কুখ্যাত। প্রতিদিন প্রায় ৩০,০০০ যানবাহন এই সড়কের বুক চিড়ে যায়। যার অধিকাংশই আবার ভারী মালবাহী ট্রাক।

তীক্ষ্ণ বাঁক ও অপ্রত্যাশিত মোড় চালকদের বিপদে ফেলে দিতে পারে, বিশেষ করে যারা এই সড়কটিতে নতুন। প্রতিকূল আবহাওয়া এই চ্যালেঞ্জগুলোকে আরো বাড়িয়ে তোলে। স্নেক পাসের উচ্চভূমি অঞ্চলে হঠাৎ করে আবহাওয়ার পরিবর্তন ঘটে, যার মানে একটি পরিষ্কার দিন হঠাৎ করেই বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। এ ছাড়াও, ভেড়া ও হরিণসহ বন্যপ্রাণী প্রায়ই রাস্তা পার হয়, যা রাতের বেলা বা কম আলোতে আরো বিপজ্জনক হয়ে দাঁড়ায়।

স্থানীয় কর্তৃপক্ষ অবশ্য বলছে, স্নেক পাস বন্ধ করার কোনো পরিকল্পনা নেই। তবে এই রাস্তায় কয়েকটি বড় ভূমিধস ঘটেছে। এ কারণেই রাস্তার কৌশলগত গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে এবং সরকার থেকে বর্তমানে যে সীমিত পরিমাণ অনুদান আছে, তা দিয়ে ভবিষ্যতের ভূমিধসের ঘটনা মোকাবেলায় চেষ্টা চলছে।

স্নেক পাস নির্মিত হয় ১৮১৮ থেকে ১৮২১ সালের মধ্যে। এটি এমনভাবে নকশা করা যাতে কঠিন ভৌগলিক গঠন ও প্রতিকূল আবহাওয়া মোকাবেলা করা যায়।

রাস্তাটি খাড়া ঢাল, তীক্ষ্ণ বাঁক ও কৌশলগতভাবে স্থাপিত রিটেইনিং ওয়ালসহ নির্মাণ করা হয়েছিল ভূমিধস ঠেকাতে— আজও এর বৈশিষ্ট্য রয়ে গেছে। এটি অল্প সময়েই একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক সড়কপথ হয়ে ওঠে, যা পিক ডিস্ট্রিক্টের উত্তর ও দক্ষিণ অংশের মধ্যে পণ্য পরিবহনের কাজ করত।

স্নেক পাস গাড়ি চলাচলের জন্য খোলা রাখা উচিত কি না—এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা, ব্যবসায়ী, পরিবেশবাদী এবং যাত্রীদের মধ্যে বিতর্ক চলছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট বলছে, মতামত বিভক্ত। বন্ধ করার পক্ষে যারা, তারা মনে করেন—এটি নিরাপত্তা বৃদ্ধি করবে, প্রকৃতির সৌন্দর্য সংরক্ষণ করবে এবং পরিবেশগত প্রভাব কমাবে।

স্থানীয় বাসিন্দা এলিজাবেথ হারপার বলেন, ‘আমি এই রাস্তায় অসংখ্য দুর্ঘটনা দেখেছি এবং আমার বিশ্বাস এটি গাড়ি চলাচলের জন্য বন্ধ করলে জীবন রক্ষা হবে।’

আশপাশের পাহাড়ে মাঝেমধ্যেই ঘুরতে বের হন জন পিটার্স। তিনি বলেন, ‘প্রতি বছর নতুন নতুন বন্যপ্রাণী বিরূপ প্রভাবের শিকার হচ্ছে। আর গাছপালা দূষণের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।’

1

স্থানীয় ব্যবসায়ী সারাহ থম্পসন মনে করেন, ‘রাস্তাটি গাড়ির জন্য বন্ধ করা হলে এই অনন্য প্রাকৃতিক দৃশ্য সংরক্ষণের সুযোগ তৈরি হবে, যা অসংখ্য পর্যটককে আকৃষ্ট করে।’ তার মতে, ‘এতে পরিবেশবান্ধব পর্যটন বাড়বে এবং সাইক্লিস্ট ও পথচারীদের জন্য রাস্তা আরো নিরাপদ হবে।’

অন্যদিকে, বিরোধীরা মনে করেন, স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য এটি একটি অপরিহার্য রুট—যারা প্রতিদিন এই পথ ব্যবহার করেন, এমনকি ব্যবসা ও পরিষেবার জন্যও এটি গুরুত্বপূর্ণ। তারা বলেন, সড়কটি বন্ধ করে দিলে বিকল্প রুটগুলোতে চাপ বাড়বে, যাত্রার সময় বৃদ্ধি পাবে এবং কিছু কিছু কমিউনিটি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়তে পারে, যা স্থানীয় অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

পর্যটন উদ্যোক্তা জনাথন মাইলস বলেন, ‘স্নেক পাস হলো পর্যটক ও ব্যবসার জন্য গুরুত্বপূর্ণ করিডোর। যানবাহন বন্ধ করে দিলে পর্যটক কমে যাবে এবং এতে অঞ্চলের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

স্থানীয় প্যারামেডিক লিসা থম্পসন বলেন, ‘‘জরুরি পরিস্থিতিতে নিরাপত্তার দিকটিও গুরুত্বপূর্ণ। এই রুটটি দূরবর্তী এলাকায় দ্রুত পৌঁছাতে সাহায্য করে।’

প্রতিদিন যাতায়াত করা জেমস কনোলি বলেন, ‘স্নেক পাস বন্ধ করে দিলে এটি হবে এক প্রকারের লজিস্টিক্যাল দুঃস্বপ্ন।’

এদিকে, দীর্ঘদিনের বাসিন্দা র‍্যাচেল ইভান্স দ্বিধান্বিত বলেন, ‘আমাদের পরিবেশগত চিন্তা ও কমিউনিটির চাহিদার মধ্যে ভারসাম্য রাখতে হবে। হয়তো সীমিত প্রবেশাধিকার বা আরো বিকল্প দেওয়া যেতে পারে। এই বিতর্ক এখনো চলছে, আর স্থানীয় বাসিন্দারা একদিকে জীবিকা অন্যদিকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও জীববৈচিত্র্য—এই দুইয়ের মধ্যে সমতা খুঁজে চলেছেন।’

সূত্র : দ্য টেলিগ্রাফ

মন্তব্য

স্বামী থেকেও আরো দুজনের সঙ্গে প্রেম গৃহবধূর, অতঃপর...

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
স্বামী থেকেও আরো দুজনের সঙ্গে প্রেম গৃহবধূর, অতঃপর...
সংগৃহীত ছবি

প্রথম প্রেমিককে বেশি গুরুত্ব দেওয়ায় স্বামীর উপস্থিতিতেই দ্বিতীয় প্রেমিকের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল এক গৃহবধূর। ভারতে ২৪ বছর বয়সী এক নারী খুন হওয়ার পর ‘জটিল সম্পর্কের’ এমন গল্প উঠে এসেছে। ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের গুরগাঁও জেলার গুরুগ্রামে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। 

ভারতীয় গণমাধ্যম জানায়, ওই নারীর স্বামী সাক্ষ্য দিয়েছেন, তার স্ত্রীর আরো দুজন পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল।

দুজনের মধ্যে একজনের সঙ্গে বেশি ঘনিষ্ঠ হয়ে পড়ায় প্রাণ হারাতে হয় দ্বিতীয় প্রেমিকের হাতে। 

মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) হরিয়ানা পুলিশ জানিয়েছে, নিহত নীলম তার স্বামীর সঙ্গে বিনোলা গ্রামে একটি ভাড়াবাড়িতে থাকতেন এবং একই জায়গায় কাজ করতেন।

পুলিশের কাছে নীলমের স্বামী জানিয়েছেন, বিনোদ এবং সুধীর নামে দুই পুরুষের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। সোমবার (৭ এপ্রিল) সন্ধ্যায় যখন তিনি বাড়িতে আসেন, তখন তিনি দেখতে পান যে বিনোদের সঙ্গে তার স্ত্রীর তীব্র বাকবিতণ্ডা চলছে।

ঝগড়ার বিষয় ছিল সুধীরের সঙ্গে নীলমের প্রেমের সম্পর্ক। সেটা মেনে নিতে পারেননি বিনোদ।

আরো পড়ুন
মেয়ের হবু স্বামীর সঙ্গে পালালেন মা

মেয়ের হবু স্বামীর সঙ্গে পালালেন মা

 

প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশ জানতে পেরেছে, নীলম বার বার চলে যেতে বলেছিল বিনোদকে। কিন্তু ঝগড়া ছেড়ে যাওয়ার কোনো লক্ষণ দেখায়নি বিনোদ।

অভিযোগ, উত্তপ্ত ঝগড়ার মধ্যে রান্নাঘর থেকে ছুরি নিয়ে নীলমকে পেটের কাছে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে বিনোদ। গুরুতর আহত অবস্থায় রক্তাক্ত নীলমকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। সেখানেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন ২৪ বছর বয়সী এই গৃহবধূ। 

তার স্বামীর অভিযোগের ভিত্তিতে উত্তর প্রদেশের শাহজাহানপুর থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে অভিযুক্ত বিনোদকে। পুলিশের দাবি, জেরায় অপরাধ স্বীকার করেছে ধৃত যুবক।

জানিয়েছে, প্রেমিকার কাছ থেকে ‘অবহেলা ও অপমান ভরা সম্পর্ক’ সে মেনে নিতে পারেনি।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

আবুধাবিতে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে বন্দি বিনিময়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আবুধাবিতে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে বন্দি বিনিময়

আরব আমিরাতে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে বন্দি বিনিময় হয়েছে। আবুধাবিতে উভয় দেশের কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে একজন মার্কিন নাগরিক এবং একজন রাশিয়ান নাগরিকের বিনিময় সম্পন্ন হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার সকালে আমিরাতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক্স বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বন্দি বিনিময় সম্পর্কে এক্স-এ লিখেছেন, ‘আমেরিকান কেসেনিয়া কারেলিনা বিমানে করে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে আসছেন।

রাশিয়া তাকে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে অন্যায়ভাবে আটকে রেখেছিল এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার মুক্তি নিশ্চিত করেছেন।’ 

সংবেদনশীল মাইক্রোইলেকট্রনিকেস রপ্তানির অভিযোগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে ২০২৩ সালে সাইপ্রাসে গ্রেপ্তার হওয়া দ্বৈত জার্মান-রুশ নাগরিক আর্থার পেট্রোভের বিনিময়ে কারেলিনাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।

এর আগে আবুধাবিতে বন্দি বিনিময় নিয়ে মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) পরিচালক জন র‍্যাটক্লিফ এবং একজন ঊর্ধ্বতন রাশিয়ান গোয়েন্দা কর্মকর্তার মধ্যে আলোচনা হয়েছে।

মন্তব্য

ট্রাম্পের নতুন সিদ্ধান্তের পর পাল্টা শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা স্থগিত করেছে ইইউ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ট্রাম্পের নতুন সিদ্ধান্তের পর পাল্টা শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা স্থগিত করেছে ইইউ
ফাইল ছবি

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ৯০ দিনের জন্য নতুন শুল্ক প্রয়োগ স্থগিত করার ঘোষণার পর পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণের পরিকল্পনা থেকে সরে এসেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)।

এক বিবৃতিতে ​ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেয়েন বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের উচ্চ আমদানি শুল্কের কার্যকরের বিষয়ে ৯০ দিনের বিরতি ঘোষণার পর ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার সুযোগ দিতে চায়।

ইইউ কমিশনের পরিকল্পনা অনুযায়ী, পাল্টা শুল্ক তিন ধাপে প্রবর্তিত হওয়ার কথা ছিল। প্রথম ধাপে ১৫ এপ্রিল থেকে ৪.৩ বিলিয়ন ডলার মূল্যের মার্কিন পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা ছিল।

১৫ মে থেকে দ্বিতীয় ধাপে আরো ১৪.৯ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য শুল্কের আওতায় আনার কথা ছিল।​

তৃতীয় ধাপে পহেলা ডিসেম্বর থেকে অতিরিক্ত ৩.৮ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্যে শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা ছিল।​

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ