<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">রাজধানীসহ দেশের অনেক অঞ্চলে তিন দিন ধরে ঘন কুয়াশা ভেদ করে সূর্যের দেখা মিলছে না। সঙ্গে যুক্ত হয়েছে উত্তুরে ঠাণ্ডা বাতাস। সব মিলিয়ে পৌষের শীত হাড়ে কাঁপন ধরাচ্ছে দেশবাসীর। গতকাল শুক্রবার দেশের ১৩ জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে গেছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে দেশের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদরা বলছেন, কুয়াশা পুরোপুরি কেটে সূর্যের আলোর দেখা না পাওয়া পর্যন্ত এই অবস্থা থেকে স্বস্তি মিলবে না। ঘন কুয়াশা থাকতে পারে আগামী সোম বা মঙ্গলবার পর্যন্ত। এ সময় হাড় কাঁপানো এই শীতও থাকবে।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">এমন পরিস্থিতিতে ঘন কুয়াশায় বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নদী পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‌</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"> সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে বলে গত কয়েক দিন ধরেই সতর্ক করে আসছে আবহাওয়া অফিস। গতকাল ঘন কুয়াশার কারণে রেলপথে সম্ভাব্য দুর্ঘটনা এড়াতে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশনা দিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। কুয়াশায় গাড়ি চালাতে সতর্কতামূলক নির্দেশিকা জারি করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, গতকাল দেশের পাঁচ জেলা ও এক বিভাগের ওপর দিয়ে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে গেছে। রংপুর বিভাগ এবং  রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নওগাঁ ও কুষ্টিয়া জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ (৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস) ছিল গতকাল। দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়, ৮.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া কুড়িগ্রামের রাজারহাটে ৯.৫ ডিগ্রি, পাবনার ঈশ্বরদী ও কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ৯.৬ ডিগ্রি, রংপুরে ৯.৭ ডিগ্রি এবং রাজশাহীতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৯.৮ ডিগ্রি। এ ছাড়া নওগাঁর বদলগাছী, দিনাজপুর ও নীলফামারীর সৈয়দপুরে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রিতে নেমেছে।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">তীব্র শীত কমার বিষয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ গতকাল রাতে কালের কণ্ঠকে বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">আগামীকাল (আজ) তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। তবে শীতের অনুভূতিতে তেমন পরিবর্তন হবে না। কারণ, কুয়াশা পুরোপুরি কেটে যেতে ৬ বা ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত লেগে যাবে। কুয়াশা পুরোপুরি না কাটলে দিনের তাপমাত্রাও বাড়বে না। এর মধ্যে হয়তো কোনো কোনো অঞ্চলের পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হতে পারে। তবে সার্বিকভাবে চলমান পরিস্থিতির উন্নতি হতে তিন-চার দিন লাগবে।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">আজ ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সূর্যের দেখা মিলতে পারে কি না, জানতে চাইলে বজলুর রশিদ বলেন, শুক্রবার স্বল্প সময়ের জন্য হলেও দেশের কিছু কিছু অঞ্চলে সূর্যের দেখা মিলেছে। শনিবার হয়তো পরিস্থিতি আরেকটু ভালো হতে পারে। তবে পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে আরো দুই-তিন দিন লাগবে। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">কুয়াশার কারণে সূর্যের আলো না আসতে পারায় দিন ও রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য কমে গিয়ে হঠাৎ এ রকম তীব্র শীত পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে জানান বজলুর রশিদ। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">আবহাওয়াবিদরা বলছেন, দিন ও রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য কমে যাওয়ায় শীতের অনুভূতি প্রকৃত তাপমাত্রার চেয়েও অনেক বেশি মনে হচ্ছে। ৭ বা ৮ জানুয়ারি দেশের উত্তরাংশ বিশেষ করে সিলেট, ময়নমনসিংহ ও রংপুরে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টি হলে কুয়াশা পুরোপুরি পরিষ্কার হয়ে যাবে। কুয়াশা কেটে গেলে তখন আবার রাতের তাপমাত্রা কমে যাবে। তবে তখন আবার আকাশ পরিষ্কার থাকায় দিনে সূর্যের আলোর প্রাপ্যতাও থাকবে। ফলে শীতের অনুভূতি এখনকার মতো এতটা তীব্র হবে না। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সারা দেশে আজও দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি বাড়তে পারে। কিছুটা বাড়তে পারে রাতের তাপমাত্রাও। </span></span></span></span></span></p> <p> </p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">বিআরটিএর ছয় নির্দেশনা</span></span></span></strong></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">কুয়াশায় গাড়ি চালাতে গতকাল সতর্কতামূলক নির্দেশিকা জারি করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">নির্দেশনাগুলো হলো : কুয়াশায় দৃষ্টিসীমার মধ্যে থামানো যায় এমন নিয়ন্ত্রণ উপযোগী ধীরগতিতে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে রাস্তায় গাড়ি চালাতে হবে; কুয়াশাচ্ছন্ন অবস্থায় হেডলাইট </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">লো-বিম বা ডিপার</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"> জ্বালিয়ে গাড়ি চালাতে হবে; </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">হাই-বিম বা আপার</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"> কুয়াশাকে আরো বেশি ঘন করে বিধায় </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">হাই-বিম বা আপার</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"> জ্বালিয়ে গাড়ি চালানো যাবে না। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">এ ছাড়া, লেন পরিবর্তন বা ওভারটেকিং করা যাবে না; যেসব স্থানে দৃষ্টি যায় না বা বাঁক নেওয়ার আগে দেখা যায় না, সেসব স্থানে দরকার হলে বিপদ এড়ানোর জন্য হর্ন বাজাতে হবে; ঘন কুয়াশার কারণে একেবারেই দেখা না গেলে বা দৃষ্টিসীমা শূন্যের কোঠায় পৌঁছে গেলে নিরাপদ জায়গায় গাড়ি থামিয়ে হেডলাইট বন্ধ করে হ্যাজার্ড লাইট জ্বালিয়ে রাখতে হবে।</span></span></span></span></span></p> <p> </p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">রেল দুর্ঘটনা এড়াতে নির্দেশনা </span></span></span></strong></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">শৈত্যপ্রবাহ ও ঘন কুয়াশার কারণে রেলপথে সম্ভাব্য দুর্ঘটনা এড়াতে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশনা দিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। গতকাল শুক্রবার রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্য জানানো হয়।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">ঘন কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা হ্রাস পাওয়ায় রানিং স্টাফদের যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন, লেভেলক্রসিংয়ে দায়িত্বরত কর্মচারীদের সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন, অরক্ষিত লেভেলক্রসিং পারাপারে পথচারীদের সতর্কতা এবং রেললাইনে অকারণে যাতায়াত পরিহার করতে নির্দেশনা ও পরামর্শ দিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ রেলওয়ে।</span></span></span></span></span></p> <p> </p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">তীব্র শীতে দুর্ভোগ, বাড়ছে ঠাণ্ডাজনিত রোগ</span></span></span></strong></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">উত্তরাঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় তীব্র শীতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষ। সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্টসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বয়স্করা।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সিনিয়র কনসালট্যান্ট ডা. এস এম নুরুন্নবী বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">শীতের প্রকোপ বেশি থাকায় ঠাণ্ডাজনিত রোগ নিয়ে শিশু ও বয়স্করা হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। গত সপ্তাহ থেকে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">শীত নিবারণে আগুন পোহাতে গিয়ে দগ্ধ রোগীর সংখ্যা বেড়েছে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে। বর্তমানে ৪১ জন দগ্ধ রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। গত এক মাসে অগ্নিদগ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে দুজন।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">রংপুর জেলা প্রশাসক রবিউল ফয়সাল বলেন, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রায় ১৯ হাজার শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। বিতরণ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">কুড়িগ্রামের ওপর দিয়ে বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। কুড়িগ্রাম সদরের যাত্রাপুরের ঘোড়ার গাড়িচালক সিরাজ মিয়া বলেন, শীতে ঘোড়ার গাড়িতে উঠে ঠাণ্ডা বাতাসে হাত-পা অবশ হয়ে যাচ্ছে। শীত ও ঘন কুয়াশায় ঘোড়াগুলো চলতে পারছে না। ভাড়াও মিলছে না ঠিকমতো।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">গতকাল বাগেরহাটে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২.৮ ডিগ্রি, যা এবারের শীত মৌসুমে এখন পর্যন্ত জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">জেলায় সর্দি, কাশি, জ্বর, শ্বাসকষ্টসহ ঠাণ্ডাজনিত রোগ বাড়ছে। বাগেরহাট ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. অসীম কুমার সমদ্দার জানান, শীতজনিত রোগের প্রার্দুভাব বেড়েছে। ঠাণ্ডায় শিশু ও বয়স্করা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">বাগেরহাট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক শংকর কুমার মজুমদার জানান, শীত থেকে রক্ষা পেতে কৃষকদের বোরো ধানের বীজতলায় প্রতিদিন সন্ধ্যায় পানি প্রবেশ করিয়ে সকালে ওই পানি বের করে দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">শীত ও ঘন কুয়াশায় বিপর্যস্ত উপকূলীয় জনপদ বরগুনার বেতাগীর জনজীবন। বিপাকে পড়েছে শ্রমজীবী, দিনমজুর, ক্ষেতমজুরসহ সাধারণ মানুষ।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">শীতের দাপটে কাবু ভোলাবাসীও। ভোগান্তিতে শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষ। কুয়াশা ও বাতাসের কারণে প্রত্যেক এলাকাতেই ঠাণ্ডা বেড়েছে।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">[প্রতিবেদনে তথ্য দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট নিজস্ব প্রতিবেদক, জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধিরা]</span></span></span></span></span></p> <p> </p> <p> </p>