<p style="text-align:justify"><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে সিন্ডিকেটের হোতাসহ পরিকল্পনাকারী, বাস্তবায়নকারী ও নিয়ন্ত্রণকারীদের বিচারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজ (বায়রা)। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে কর্মী পাঠানোর সিন্ডিকেটচক্রের পুনরায় তৎপরতা বন্ধে</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির পক্ষ থেকে এ দাবি জানানো হয়। </span></span></span></span></p> <p style="text-align:justify"><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এ সময় বিতর্কিত এফডাব্লিউসিএমএস অনলাইন পদ্ধতি বাদ দিয়ে বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব অনলাইন পদ্ধতি এবং মালয়েশিয়া সরকারের প্রস্তাবিত ইপেক্স পদ্ধতি বা ম্যানুয়াল পদ্ধতি ব্যবহার করার দাবিও জানানো হয়।</span></span></span></span></p> <p style="text-align:justify"><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনটির যুগ্ম মহাসচিব ফখরুল ইসলাম। তিনি বলেন, বিগত সরকারের আমলে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে সিন্ডিকেট তৈরি করা হয়। যার হোতা ছিলেন বায়রার সাবেক সভাপতি রুহুল আমিন ও কাজী মফিজুর রহমান। তাঁদের সহযোগিতা করতেন তখনকার মন্ত্রী, আওয়ামী লীগের নেতারা। তাঁরা বায়রাকে একটি দলীয় সংগঠন হিসেবে ব্যবহার করতেন। সিন্ডিকেটে রুহুল আমিনের সঙ্গে ছিলেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, সাবেক সংসদ সদস্য নিজাম হাজারী, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ ও আওয়ামী লীগ নেতা মহিউদ্দিন আহমেদ।</span></span></span></span></p> <p style="text-align:justify"><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">তিনি আরো বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সিন্ডিকেটের মাধ্যমে সেই সময় ৫০ হাজার কর্মী প্রতারিত হয়েছে। তাঁদের প্রত্যেকের কাছ থেকে পাঁচ থেকে ছয় লাখ টাকা নেওয়া হয়েছে। ফলে এই সেক্টরের উদ্যোক্তারা চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া সরকারের মাধ্যমে সম্পাদিত এমওইউতে বাংলাদেশের রিক্রুটিং এজেন্সির সিলেকশন করার জন্য মালয়েশিয়া কর্তৃপক্ষকে দায়িত্ব দেওয়া হয়; কিন্তু কোনো ধরনের ক্রাইটেরিয়া ছাড়াই ঘুষের মাধ্যমে রুহুল আমিন ও তাঁর মালয়েশিয়ান পার্টনার দাতুশ্রী আমিন নিজেদের পছন্দমতো রিক্রুটিং এজেন্সি সিলেকশন করেন।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></p> <p style="text-align:justify"><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সংবাদ সম্মেলনে আরো কিছু দাবি তুলে ধরে ফখরুল বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আবার সিন্ডিকেট করার সুযোগ দেওয়া হলে বর্তমান সরকারের সঙ্গে আগের সরকারের কোনো পার্থক্য থাকবে না।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></p>