<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ঢাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ দুজনের মরদেহ দাফনের তিন মাস পর ময়নাতদন্তের জন্য আদালতের নির্দেশে উত্তোলন করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার ময়মনসিংহের পৃথক দুটি কবরস্থান থেকে মরদেহ দুটি তোলা হয়।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জানা যায়, সকাল সাড়ে ১১টার দিকে ময়মনসিংহ নগরীর ভাটিকাশর কবরস্থান থেকে তোলা হয় শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল মাহিনের মরদেহ। ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে ৪ আগস্ট রাজধানীর উত্তরার আজমপুরে রাজউক কমার্শিয়াল কমপ্লেক্সের সামনে গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হন তিনি।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">অন্যদিকে সকাল ১০টার দিকে নগরের কালীবাড়ি কবরস্থান থেকে নাজমুল ইসলাম রাজুর মরদেহ উত্তোলন করা হয়। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের খবরে আনন্দ মিছিলে অংশ নিতে গিয়ে উত্তরা পূর্ব থানার সামনে গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হন পোশাককর্মী নাজমুল। এ ঘটনায় উত্তরা পূর্ব থানায় হত্যা মামলা করেন ছোট ভাই রেজাউল।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আদালতের আদেশে ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আল ইমরান এবং নির্বাহী ম্যাজিস্টেট এস এম নাজমুস ছালেহীনের উপস্থিতিতে দুটি মরদেহ উত্তোলন করা হয়।</span></span></p>