ডামুড্যায় অপহরণের পর মুক্তিপণ নেওয়ার সময় স্থানীয় ও পুলিশের হাতে তিনজন অপহরণকারী আটক হয়েছেন। পরে সকালে আরো একজনকে আটক করেন স্থানীয়রা। এর মধ্যে দুজন পুলিশ সদস্য ও একজন সাবেক পুলিশ সদস্য রয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে তাঁদের আটক করা হয়।
ডামুড্যায় অপহরণের পর মুক্তিপণ নেওয়ার সময় স্থানীয় ও পুলিশের হাতে তিনজন অপহরণকারী আটক হয়েছেন। পরে সকালে আরো একজনকে আটক করেন স্থানীয়রা। এর মধ্যে দুজন পুলিশ সদস্য ও একজন সাবেক পুলিশ সদস্য রয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে তাঁদের আটক করা হয়।
আটকরা হলেন শরীফ হোসেন (৩৫), কৌশিক আহমেদ সেতু (৩০), কাউসার (২২) ও রুবায়েত মীর (২৭)। রুবায়েত চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্য, কৌশিক ও কাউসার পুলিশ বাহিনীতে কর্মরত (কনস্টেবল) আছেন বলে নিশ্চিত করেছেন শরীয়তপুরের পুলিশ সুপার নজরুল ইসলাম।
জানা যায়, ভেদরগঞ্জ উপজেলার ইকরকান্দি এলাকার জুয়েল সরদার ও ফয়সাল সরদার ডামুড্যা বন্দরের কাপড়ের ব্যবসায়ী। বৃহস্পতিবার রাতে বাড়ি ফেরার পথে দুই ব্যবসায়ীকে মাইক্রোবাসে তুলে নেয় অপহরণকারীরা।
ডামুড্যা থানার ওসি মোহাম্মদ হাফিজুর রহমান মানিক বলেন, এ ঘটনায় চারজনকে একটি কালো রঙের গাড়ি থেকে আটক করা হয়।
সম্পর্কিত খবর
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ঘরমুখো মানুষ ও গণপরিবহন বেড়েছে। যমুনা সেতু দিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৮ হাজার ৩৩৫টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে তিন কোটি ৩৮ লাখ ৫২ হাজার ৯০০ টাকা। গতকাল শনিবার সকালে যমুনা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল কালের কণ্ঠকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ঈদ যাত্রায় যাত্রীদের কাছ থেকে পরিবহনগুলো যেন অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করতে না পারে, সে লক্ষ্যে বিআরটিএর এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালিত হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১১টায় রাজশাহী নগরীর শিরোইল বাস টার্মিনালে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন আল্পনা ইয়াসমিন। সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, যাত্রী যাবেন রাজশাহী থেকে ফেনী, কিন্তু যাত্রীর কাছ থেকে নেওয়া হয়েছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে কক্সবাজারের ভাড়া এক হাজার ৮০০ টাকা।
মাত্র পাঁচ টাকায় ঈদের বাজার করতে পেরে খুশি ঠাকুরগাঁওয়ের পাঁচ শতাধিক হতদরিদ্র পরিবার। গতকাল শনিবার সকালে ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের বড় মাঠে স্থানীয় মানবিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘সহায় জুলুমবস্তি’ এই ঈদ বাজারের আয়োজন করে। সহায়তা পাওয়া জরিনা বেগম বলেন, ‘আমার পরিবারে পাঁচজন সদস্য। স্বামী ও সন্তান দিনমজুরের কাজ করে সংসার চালাই।