<p>লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ থানায় একটি সালিসে গিয়ে হত্যা মামলায় জাবেদ হোসেন মনোয়ার নামে এক আইনজীবী গ্রেপ্তার হয়েছেন। </p> <p>তিনি জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও লক্ষ্মীপুর আদালতের আইনজীবী। জাবেদ লক্ষ্মীপুর পৌরসভার সমসেরাবাদ এলাকার ইব্রাহিম খলিলের ছেলে। </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ঘূর্ণিঝড় চিডো : ফ্রান্সের মায়োতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৪" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2024/12/15/1734261271-22166c445cedd060e68c4c0dcdb545af.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ঘূর্ণিঝড় চিডো : ফ্রান্সের মায়োতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৪</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/world/2024/12/15/1457771" target="_blank"> </a></div> </div> <p>রবিবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুরে তাকে অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়। এতে তার জামিন নামঞ্জুর করে বিচারক তাকে জেলা কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়। </p> <p>এর আগে শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) রাতে তাকে রামগঞ্জ থানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাকে সদর মডেল থানায় হস্তান্তর করে রামগঞ্জ থানা পুলিশ। </p> <p>নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুইজন আইনজীবী জানান, জাবেদের শ্বশুরবাড়ি রামগঞ্জে। জমি সংক্রান্ত বিষয়ে একটি সালিস ছিল রামগঞ্জ থানায়। সেখানে সালিস করতে গেলে তাকে ৪ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে গুলিতে নিহত শিক্ষার্থী সাদ আল আফনান হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়। রবিবার তাকে আদালতে উঠানো হলে জামিন আবেদন করা হয়। অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক আবু সুফিয়ান মোহাম্মদ নোমান জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়। </p> <p>রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল বাশার বলেন, একটি হত্যা মামলায় জাবেদকে থানা থেকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে তাকে সদর মডেল থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়। </p> <p>সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মোন্নাফ বলেন, আফনান হত্যা মামলায় জাবেদ নামে এক আসামিকে আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন। ৪ শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনা ও পুলিশের ওপর হামলার মামলায় এ পর্যন্ত ৮৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।</p>