আমাদের দেশের অতি জনপ্রিয় একটি ফল বেল। বিশেষ করে বেলের শরবত খেলে পাওয়া যায় প্রশান্তি। এটি খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি স্বাস্থ্যের জন্যও ভীষণ উপকারী। শরবত ছাড়াও পাকা বেল এমনি খেতেও ভীষণ মজা।
আমাদের দেশের অতি জনপ্রিয় একটি ফল বেল। বিশেষ করে বেলের শরবত খেলে পাওয়া যায় প্রশান্তি। এটি খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি স্বাস্থ্যের জন্যও ভীষণ উপকারী। শরবত ছাড়াও পাকা বেল এমনি খেতেও ভীষণ মজা।
চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক বেলের উপকারিতা
বিশেষজ্ঞদের মতে, বেলে রয়েছে হাজারও পুষ্টিগুণ।
উপকারিতা
সতর্কতা
বেল শরীরের জন্য উপকারী হলেও অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া উচিত নয়। বেল খাওয়ার পরিমাণ অতিরিক্ত হলে শরীরের ওজন বেড়ে যেতে পারে এবং বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।
সম্পর্কিত খবর
গ্রীষ্মকালে যখন সূর্যের তীব্র তাপে ঘরবাড়ি হয়ে ওঠে গরম, তখন এসি বা কুলার ছাড়া যেন আর উপায় থাকে না। যদিও আমরা জানি, এসব যন্ত্র পরিবেশের জন্য খুব একটা ভালো নয়। তবুও গরমের তাপে আমরা প্রায়ই অসহায় হয়ে পড়ি। এদিকে সবার এসি বা কুলার কেনার মতো সামর্থ্য থাকে না।
অ্যালোভেরা
ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরা পরিচিত হলেও, ঘরের বাতাস পরিষ্কার রাখতেও এর জুড়ি নেই।
লাকি ব্যাম্বু
শুধু সৌভাগ্য নয়, এই গাছটি ঘর রাখে সতেজও। এটি খুব সহজে টিকে থাকতে পারে এবং বাতাস থেকে বিষাক্ত গ্যাস যেমন কার্বন মনোক্সাইড ও ফর্মালডিহাইড শোষণ করে নেয়।
পিস লিলি
সাদা রঙের সুন্দর ফুলবিশিষ্ট এই গাছটি ঘরের সৌন্দর্য বাড়ায়।
স্পাইডার প্ল্যান্ট
এটি খুব কার্যকর একটি গাছ। বাতাসের দূষণকারী উপাদান যেমন কার্বন মনোক্সাইড ও ফর্মালডিহাইড শোষণ করে এবং বাতাস চলাচল উন্নত করে।
অ্যারেকা পাম
এই গাছটি ঘরের বাতাসে আর্দ্রতা যোগ করে ও দূষণ কমায়। এটি অক্সিজেন বাড়ায় এবং ঘরের বাতাস ঠাণ্ডা রাখে প্রাকৃতিকভাবেই।
এই গাছগুলো শুধু ঘর ঠাণ্ডাই রাখে না, বরং স্বাস্থ্যকর পরিবেশও তৈরি করে। তাই এই গ্রীষ্মে এসি বা কুলার ছাড়াও ঘর ঠান্ডা রাখতে বেছে নিতে পারেন এই প্রাকৃতিক ‘এয়ার কুলার’ গাছগুলোকে।
সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন
রেস্টুরেন্টে বসে স্যান্ডউইচ বা বার্গারের সঙ্গে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খেতে অনেকেই পছন্দ করেন। ছোটদের তো আবার আলাদা ভালোবাসা এই মুচমুচে ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের প্রতি। বাড়িতেও মাঝেমধ্যে তারাই ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খাওয়ার বায়না ধরে। কিন্তু দোকানের মতো মচমচে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বানানো কি এত সহজ? একটু কৌশল জানলেই রেস্টুরেন্টের স্বাদ এনে ফেলা যায় নিজের রান্নাঘরেই।
স্টার্চ দূর করা
প্রথমে আলু ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের মতো করে কেটে নিন। তারপর তা পানিতে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। এতে আলুর স্টার্চ বেরিয়ে যাবে।
সোজা ভাজবেন না, ভাপে নিন
কাটা আলুগুলো সরাসরি তেলে না দিয়ে আগে হালকা ভাপিয়ে নিন। এতে ভাজলে আলু শক্ত হবে না, বরং সুন্দর করে সিদ্ধ হয়ে ভেতরটা নরম আর বাইরেটা থাকবে মচমচে।
ফ্রিজে রাখার কৌশল
ভাপে নেওয়ার পর আলুগুলো অন্তত এক থেকে দেড় ঘণ্টা ফ্রিজে রাখুন।
দুইবার ভাজতে হবে
দোকানের মতো মচমচে ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের মূল রহস্য, ডাবল ফ্রাইং। প্রথমে মাঝারি আঁচে হালকা ভেজে তুলে রাখুন। ঠাণ্ডা হলে আবার একটু বেশি আঁচে ভেজে নিন। তাহলেই হবে একেবারে রেস্টুরেন্টের মতো মুচমুচে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই।
সূত্র : এই সময়
শাক-সবজির মধ্যে পাট শাক একটি পরিচিত নাম। যদিও এর স্বাদে সামান্য তেতোভাব থাকায় অনেকেই এটি এড়িয়ে চলেন, তবে এই শাকে রয়েছে অসাধারণ পুষ্টিগুণ। গরমের সময় এই শাক বেশি পাওয়া যায়। পাট শাক দেহকে ডিটক্স করতে সাহায্য করে এবং ক্যান্সার প্রতিরোধেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
হতাশা ও মানসিক চাপ কমায়
পাট শাকে থাকা ম্যাগনেসিয়াম মন ভালো রাখতে সাহায্য করে, মানসিক চাপ ও অনিদ্রা কমায়।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক
এতে থাকা উচ্চমাত্রার পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
হজমশক্তি বাড়ায়
ফাইবারসমৃদ্ধ এই শাক হজমে সহায়তা করে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং রুচি বাড়ায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
ভিটামিন সি-এর উপস্থিতি শরীরকে রোগ সংক্রমণের বিরুদ্ধে শক্তিশালী করে তোলে।
ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখে
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি ত্বকের ফ্রি র্যাডিকেলের বিরুদ্ধে লড়াই করে ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।
দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়
এতে থাকা ভিটামিন এ চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে।
সতর্কতা :
যদি কারো অ্যালার্জির সমস্যা থাকে, তাহলে পাট শাক খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
সূত্র : নিউজ ১৮ বাংলা
তরমুজ এমন একটি ফল, যেটি ফ্রিজে রাখা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। ফ্রিজে রাখলে তরমুজের ভেতরে বিষাক্ত উপাদান তৈরি হওয়ার আশঙ্কা থাকে, পাশাপাশি এর স্বাদ ও গঠনেও পরিবর্তন আসে। বিশেষ করে কাটা তরমুজ ফ্রিজে রাখলে তাতে ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে শুরু করে। যা খাদ্যে বিষক্রিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।
পুষ্টিবিদদের মতে, ফ্রিজে রাখা যেকোনো ফলের পুষ্টিগুণ অনেকটাই কমে যায়। তরমুজে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি দীর্ঘ সময় ঠাণ্ডায় রাখলে কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলে।
আমাদের অনেকেরই অভ্যাস আছে তরমুজ ফ্রিজে রেখে খাওয়ার, কিন্তু ভবিষ্যতে এমনটা করার আগে একটু ভেবেচিন্তে নেওয়াই ভালো। স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য তাজা ও সঠিকভাবে সংরক্ষিত তরমুজ খাওয়াই সবচেয়ে নিরাপদ।
সূত্র : নিউজ ১৮ বাংলা