ঢাকা, মঙ্গলবার ০১ এপ্রিল ২০২৫
১৮ চৈত্র ১৪৩১, ০১ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, মঙ্গলবার ০১ এপ্রিল ২০২৫
১৮ চৈত্র ১৪৩১, ০১ শাওয়াল ১৪৪৬

নারীর প্রতি যৌন সহিংসতা বেড়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
নারীর প্রতি যৌন সহিংসতা বেড়েছে
ছবি: কালের কণ্ঠ

গত এক দশকে দেশে নারীর প্রতি যৌন সহিংসতা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮.৫ শতাংশ। দশ বছর আগে ২০১৫ সালে যৌন সহিংসতা ছিল ২৭.২ শতাংশ। তবে যৌন সহিংসতা বাড়লেও শারীরিক সহিংসতা কমেছে। 

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বিবিএসের অডিটোরিয়ামে নারীদের ওপর সহিংসতা শীর্ষক জরিপ ২০২৪ এর প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।

বাংলাদেশের অধিকাংশ নারী তাদের জীবনসঙ্গী বা স্বামী কর্তৃক সহিংসতার শিকার। বাংলাদেশে জীবনসঙ্গীর দ্বারা সহিংসতা এখনও ব্যাপকভাবে বিদ্যমান, যা লাখ লাখ নারীর জীবনে গভীর প্রভাব ফেলছে।

আরো পড়ুন
৭২ ঘণ্টার বেশি পণ্যবাহী জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে থাকতে পারবে না

৭২ ঘণ্টার বেশি পণ্যবাহী জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে থাকতে পারবে না

 

জরিপে চার ধরনের সহিংসতার তুলে ধরা হয়। এগুলো হচ্ছে- শারিরীক সহিসংতা, যৌন, অনৈতিক এবং মনস্তাত্ত্বিক  সহিসংতা।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সহিংসতার শিকার নারীদের মধ্যে মাত্র ৭.৪ শতাংশ নারী আইনের আশ্রয় নেয়। বাকি ৯৩.৬ শতাংশ নারী এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেয় না। এছাড়া সহিংসতার শিকার ৬৪ শতাংশ নারী তাদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া সহিংসতার কথা কারও সঙ্গে শেয়ার করে না।

মহিলা ও শিশু মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মমতাজ আহমেদ বলেন, ‘মানসিকতার কারণে ভায়োলেন্স বাড়ে।

ইউরোপ আমেরিকার মতো জায়গায়ও নারীর প্রতি সহিংসতা রয়েছে। হজের সময় নারী পুরুষ সবাই থাকে কিন্তু সেখানে সহিংসতার কোন ঘটনা ঘটে না। কারণ সেখানে তাদের ধর্মীয় উদ্দেশ্য থাকে, তাদের মাথায় সহিংসতার কোনো চিন্তা আসে না। তাই নারীর প্রতি সহিংসতা কমাতে মানসিক পরিবর্তন দরকার।’

আরো পড়ুন
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচে জয় বৃষ্টির

বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচে জয় বৃষ্টির

 

প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে এতটাই প্রকট যে প্রায় ৭০ ভাগ নারী তাদের জীবদ্দশায় অন্তত একবার হলেও শারীরিক, যৌন, মানসিক এবং অর্থনৈতিক সহিংসতার পাশাপাশি নিয়ন্ত্রণমূলক আচরণের শিকার হয়েছেন।

৪১ শতাংশ নারীর ক্ষেত্রে গত ১২ মাসে এই সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এই পরিসংখ্যানগুলো জাতিসংঘের মানসম্পন্ন পরিমাপের উপর ভিত্তি করে তৈরি, যা বিশ্বব্যাপী নারীর প্রতি সহিংসতার বিস্তার পর্যবেক্ষণের জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটের সঙ্গে প্রাসঙ্গিক এমন সহিংসতামূলক আচরণগুলো অন্তর্ভুক্ত করলে এই সহিংসতার ব্যাপকতা আরো বেশি হয় (জীবনে অন্তত একবার: ৭৬ শতাংশ নারী এবং গত ১২ মাসে: ৪৯ শতাংশ  নারী)।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

দেশকে এগিয়ে নিতে ঈদুল ফিতরের বার্তা ধারণের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
দেশকে এগিয়ে নিতে ঈদুল ফিতরের বার্তা ধারণের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
সোমবার যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস বিভিন্ন শ্রেণি পেশার বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশবাসীকে ঈদুল ফিতরের বার্তা ধারণ করে দেশকে এগিয়ে নিতে এবং দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, ‘এবারের ঈদ খুবই গুরুত্বপূর্ণ যাতে আমরা একে অপরের কাছাকাছি যেতে পারি, আমাদের দূরত্ব কমিয়ে আনতে পারি, দেশ ও সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারি। কারণ, এবার ঐক্যবদ্ধ হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং তা অর্জন করতে হবে।

সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে ড. ইউনূস বলেন, এগিয়ে যাওয়ার জন্য সবাইকে এই বার্তা মনে রাখতে হবে।

সোমবার (৩১ মার্চ) বিকেলে তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে (সিএও) আয়োজিত অনুষ্ঠানে ড. ইউনূস বিভিন্ন শ্রেণি পেশার বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। 

তিনি বলেন, ‘আমরা একে অপরের প্রতি সহনশীল হব, আমরা পরস্পরের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলব। এর মাধ্যমে একটি সমাজে শান্তি ফিরে আসে। বাংলাদেশে শান্তি ফিরিয়ে আনা এখন জরুরি এবং এটি প্রতিদিন আমাদের মনে রাখতে হবে।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তারা (জনগণ) দেশে শান্তি চান যাতে মানুষ স্বাধীনভাবে তাদের দিন কাটাতে পারে।

তিনি বলেন, ‘আমরা একে অপরের মঙ্গল কামনা করি এবং আমরা দেশ ও সারা বিশ্বের জন্য শান্তি কামনা করি’। 

ঈদের বার্তা তুলে ধরে ড. ইউনূস বলেন, ঈদ জাতি এবং তার জনগণকে পরিশুদ্ধ করার একটি অনন্য দিন, যাতে তারা সকল দূরত্ব এবং সকল পার্থক্য কাটিয়ে তাদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে পারে।

তিনি বলেন, জাতির সেই ঐক্য দরকার, বিশেষ করে এই সময় যখন আমরা আমাদের ইতিহাসের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি।

এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

এই ঐক্য গড়ে তুলতে এবং এগিয়ে যাওয়ার জন্য তিনি সবার সাহায্য কামনা করেন।

এ সময় উপদেষ্টাবৃন্দ, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী, বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল, কূটনীতিক, জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশনের সদস্য, সংস্কার কমিশনের সদস্য, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, তিন বাহিনীর প্রধান, সুশীল সমাজের সদস্য এবং সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। খবর বাসস’র।

মন্তব্য

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
সংগৃহীত ছবি

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বঙ্গভবনে নানা শেণি পেশার মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

সোমবার (৩১ মার্চ) বঙ্গভবনের লনে অনেকের সঙ্গে ঈদের নামাজে অংশ নেন রাষ্ট্রপতি। এর আগের ঈদগুলোতে নামাজ পড়তে জাতীয় ঈদগাহে যেতেন রাষ্ট্রপতি।

নামাজ শেষে সকাল ১০টায় সবার সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন।

এসময় সঙ্গে ছিলেন তার সহধর্মিনী অধ্যাপক রেবেকা সুলতানা।

ধর্ম উপদেষ্টা আফম খালিদ হোসেনসহ অনুষ্ঠানে রাজনীতিবিদ, বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতা, সরকারি ও সামরিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং কূটনীতিকসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌ বাহিনী প্রধান এডমিরাল মো. নাজমুল হাসান ও বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁনকে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে দেখা গেছে।

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে গিয়েছিলেন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক মুভমেন্ট এর চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, গণদলের চেয়ারম্যান এটিএম গোলাম মওলা চৌধুরী, লেবার পার্টির মহাসচিব খন্দকার মিরাজুল ইসলাম, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মহাসচিব মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ নরুল ইসলাম, পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান, বাংলাদেশ মাইনোরিটি জনতা পার্টির মহাসচিব দিলীপ দাস ও জনতার অধিকার পার্টির চেয়ারম্যান তারিকুল ইসলাম ছিলেন।

অনুষ্ঠানে ঢাকায় ভারতের হাই কমিশনার প্রণয় ভার্মা, যুক্তরাষ্ট্রের শার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন, ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামদানসহ বিভিন্ন মিশন প্রধান ও কূটনীতিকরা রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

এদিন বিকাল ৪টায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনুস।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ঈদুল ফিতরে ড. ইউনূসকে মোদির বার্তা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঈদুল ফিতরে ড. ইউনূসকে মোদির বার্তা
বাঁ থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও নরেন্দ্র মোদি। ছবি : কোলাজ

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের জনগণকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বার্তা পাঠিয়েছেন।

এতে তিনি বলেছেন, ‘পবিত্র রমজান মাস শেষ হওয়ার পরপরই ঈদুল ফিতরের আনন্দময় মুহূর্ত এসেছে। এ উপলক্ষে আমি আপনাকে এবং বাংলাদেশের জনগণকে উষ্ণ শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।’

পবিত্র রমজান মাসে ভারতের ২০ কোটি মুসলিম ধর্মাবলম্বী সারা বিশ্বের মুসলমান ভাই-বোনদের সঙ্গে রোজা ও প্রার্থনায় ব্রত হন।

‘ঈদুল ফিতরের আনন্দময় উপলক্ষ উদযাপন, প্রতিফলন, কৃতজ্ঞতা এবং ঐক্যের প্রতীক। এটি আমাদের করুণা, উদারতা এবং সংহতির মূল্যবোধের কথা মনে করিয়ে দেয়; যা জাতি এবং বিশ্ব সম্প্রদায়ের সদস্য হিসেবে আমাদের একত্র করে।’

এই শুভ উপলক্ষে আমরা বিশ্বজুড়ে মানুষের জন্য শান্তি, সম্প্রীতি, সুস্বাস্থ্য এবং সুখ কামনা করি। আমাদের দেশগুলোর মধ্যে বন্ধুত্বের বন্ধন আরো দৃঢ় হোক।

মহোদয়, আমার সর্বোচ্চ অভ্যর্থনা গ্রহণ করুন।’

মন্তব্য
আরেক পাশে ছিলেন বিকল্প ইমাম

ইমামের অনুরোধেই ঈদ জামাতে সামনে আসেন আসিফ মাহমুদ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ইমামের অনুরোধেই ঈদ জামাতে সামনে আসেন আসিফ মাহমুদ
সংগৃহীত ছবি

রাজধানীর পুরনো বাণিজ্য মেলার মাঠে ঈদুল ফিতরের নামাজে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার কাতারে দাঁড়ানোর দৃশ্যের ছবি এবং একদিক থেকে করা ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

তবে ফ্যাক্ট চেকিং নেটওয়ার্ক রিউমর স্ক্যানার বলছে, ঈদের নামাজের ইমামের পেছনে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ একাই দাঁড়াননি। ইমামের আরেক পাশে পেছনে দাঁড়ান ওই জামাতের বিকল্প ইমাম।

অনেকের প্রশ্ন, এটা ইসলামের তথা নামাজের নিয়মের ব্যত্যয় ঘটায় কি না।

কেউ কেউ বলছেন, আগের কাতার পূরণ করেই পরের কাতারে দাঁড়ানোর নিয়ম।

আরো পড়ুন
খুলনার বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড়

খুলনার বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড়

 

প্রচারিত ছবি ও ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, ইমামের ঠিক পেছনে আলাদা একটি কাতারে দাঁড়িয়েছেন আসিফ। প্রচারিত ভিডিওতে এই কাতারে আর কাউকে দেখা যাচ্ছে না। এর ফলেই আলোচনার সূত্রপাত।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঈদের এই জামাতে আজ ইমামতি করেন কারি গোলাম মোস্তফা এবং বিকল্প ইমাম হিসেবে সঙ্গে ছিলেন মুফতি জুবাইর আহমদ আল-আজহারি।

রিউমর স্ক্যানার এসংক্রান্ত একটি লাইভ ভিডিও খুঁজে বের করে সেটি বিশ্লেষণ করে দেখতে পায়, আসিফ শুরুতে অন্য মুসল্লিদের সঙ্গে প্রথম কাতারেই দাঁড়িয়েছিলেন। নামাজ শুরুর আগে ইমাম সাহেব নামাজের জন্য সবাইকে দাঁড়াতে বলেন। বিকল্প ইমাম মুফতি জুবাইর আহমদ আল-আজহারি তখন ইমামের হাতের ডান পাশে একটু পেছনে দাঁড়ান।

মাইকে প্রথম কাতার থেকে যেকোনো একজনকে ইমামের বাঁ পাশে একটু পেছনে দাঁড়ানোর আহ্বান জানানো হয়। কয়েকজনের পরামর্শে আসিফ সামনে এসে দাঁড়ান।

অর্থাৎ ভিডিও দেখে এটা নিশ্চিত যে আসিফ শুরুতেই নতুন কাতারটিতে এসে দাঁড়াননি। ইমামের আহ্বানে এবং পরবর্তীতে অন্যদের পরামর্শে এসে দাঁড়ান।

এমনটি কেন করা হলো সে বিষয়ে জানতে রিউমর স্ক্যানার কথা বলেছে বিকল্প ইমাম (যিনি উপদেষ্টা আসিফের সঙ্গে একই কাতারে দাঁড়িয়েছিলেন) মুফতি জুবাইর আহমদ আল-আজহারির সঙ্গে।

তিনি জানান, ‘ইমাম সাহেবের সঙ্গে বিকল্প ইমাম সাহেব দাঁড়াবেন। এক পাশে দাঁড়ালে অন্য পাশে খালি থাকে। পেছনে জায়গা হচ্ছিল না বিধায় সামনে আরেকজন আসতে হয়। তখন প্রশাসক মহোদয় মাননীয় উপদেষ্টা মহোদয়কে সামনে আসার অনুরোধ করেন। উনি সামনে আসেন।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ