ঢাকা, বুধবার ০২ এপ্রিল ২০২৫
১৯ চৈত্র ১৪৩১, ০২ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, বুধবার ০২ এপ্রিল ২০২৫
১৯ চৈত্র ১৪৩১, ০২ শাওয়াল ১৪৪৬

বঙ্গদেশে আমরা সমকামিতাকে চাই না : মাহিন সরকার

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন প্রতিবেদক
শেয়ার
বঙ্গদেশে আমরা সমকামিতাকে চাই না : মাহিন সরকার
জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্যসচিব মাহিন সরকার।

জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বলেছেন, ‘আল্লাহর কসম! বঙ্গদেশে আমরা সমকামিতাকে চাই না।’ আজ শনিবার (১ মার্চ) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসে তিনি এ কথা বলেছেন।

ওই স্ট্যাটাসে তিনি আরো লিখেছেন, ‘মুনতাসির ভাই আমাদের সেফ হোমের ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন, কিন্তু ওনার এমন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে অবগত নই। আল্লাহর কসম! বঙ্গদেশে আমরা সমকামিতাকে চাই না।

এদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টির নতুন দলে মুনতাসির নামের একজনের বিরুদ্ধে সমকামিতার অভিযোগ এনে সোশ্যাল মাধ্যমে নানা মন্তব্য করছেন নেটিজেনরা। তার জের ধরে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন দলটির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ ও মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

হাসনাত-সারজিসের উদ্দেশে আবু সাঈদের বাবার নামে ভুয়া মন্তব্য প্রচার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
হাসনাত-সারজিসের উদ্দেশে আবু সাঈদের বাবার নামে ভুয়া মন্তব্য প্রচার
সংগৃহীত ছবি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ২০২৪ সালের ১৬ জুলাই শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে পুলিশের গুলিতে রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ নিহত হন। কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত প্রথম ব্যক্তি আবু সাঈদ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন।

আরো পড়ুন
চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ভুয়া ডিবি পুলিশ আটক

চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ভুয়া ডিবি পুলিশ আটক

 

সম্প্রতি আবু সাঈদের বাবা মো. মকবুল হোসেনকে উদ্ধৃত করে ও তার ছবি যুক্ত করে ‘শহীদ আবু সাঈদরা কোনো নতুন রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠার জন্য জীবন দেননি; তারা লড়েছিলেন জনগণের অধিকার ও ন্যায়ের জন্য।’ শীর্ষক দাবি সম্বলিত একটি ফটোকার্ড সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে প্রচার করা হয়েছে।

উক্ত ফটোকার্ডে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ‘শহীদ আবু সাঈদরা তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, আবু সাঈদদের রক্তকে পুঁজি করে হাসনাত সাজিসদের মতো কিছু সুযোগ সন্ধানী নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেছে। তারা দলের নামকে ব্যবহার করে ধান্দাবাজির দোকান খুলে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করছে।

ফ্যাক্টচেক
রিউমর স্ক্যানার টিমের অনুসন্ধানে জানা যায়, হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমকে উদ্দেশ্য করে প্রচারিত মন্তব্যটি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত শিক্ষার্থী আবু সাঈদের বাবা করেননি বরং, কোনোপ্রকার তথ্যসূত্র ছাড়াই আলোচিত ফটোকার্ডটি প্রচার করা হয়েছে।

 

আরো পড়ুন
একসঙ্গে দেখা গেল পলাতক সাবেক ৪ মন্ত্রীকে

একসঙ্গে দেখা গেল পলাতক সাবেক ৪ মন্ত্রীকে

 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত প্রথম ব্যক্তি আবু সাঈদের বাবা এমন কোনো মন্তব্য করলে তা গণমাধ্যমে গুরুত্বসহকারে প্রচার করার কথা। কিন্তু অনুসন্ধানে মূলধারার গণমাধ্যম কিংবা সংশ্লিষ্ট কোনো সূত্রে উক্ত দাবির সপক্ষে কোনো সংবাদ বা তথ্য পাওয়া যায়নি। 

শহীদ আবু সাঈদের বড় ভাই আবু হোসেনের ফেসবুক প্রোফাইল পর্যবেক্ষণ করে আলোচিত দাবির সমর্থনে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। 

আলোচিত ফটোকার্ডে উল্লিখিত নিহত আবু সাঈদের বাবা মো. মকবুক হোসেনের মন্তব্যের বিষয়ে জানতে রিউমর স্ক্যানার টিমের পক্ষ থেকে আবু সাঈদের বড় ভাই আবু হোসেনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, তার বাবা এমন কোনো মন্তব্য করেননি।

 সুতরাং, হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমের নামে আবু সাঈদের বাবাকে উদ্ধৃত করে প্রচারিত মন্তব্যটি ভুয়া ও বানোয়াট।

মন্তব্য

থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের আব্দুল জব্বার মণ্ডল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের আব্দুল জব্বার মণ্ডল
আব্দুল জব্বার মণ্ডল।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঢাকা অঞ্চলের পরিচালক মো. আব্দুল জব্বার মন্ডল থানায় জিডি করেছেন। তার নামে ভুয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এবং ফেসবুক পেজ খোলায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন তিনি।

নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টের মাধ্যমে বিষয়টি জানিয়েছেন। সোমবার (৩১ মার্চ) তেজগাঁও থানায় করা জিডিতে (জিডি নম্বর: ১৬৯৯)।

সাধারণ ডায়েরিতে আব্দুল জব্বার মন্ডল উল্লেখ করেন, তার নামে এবং তার ছবি ব্যবহার করে একাধিক ভুয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ খোলা হয়েছে। এতে বিভ্রান্তি ছড়ানোর আশঙ্কা রয়েছে।

পোস্টে তিনি ভুয়া অ্যাকাউন্ট ও পেজগুলোর স্ক্রিনশট যুক্ত করে দেন এবং সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানান। পাশাপাশি তিনি লেখেন, ‘আমার নামে এবং আমার ছবি ব্যবহার করে কিছু নকল ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এবং ফেসবুক পেজ খোলা হয়েছে।

এ বিষয়ে জিডি করা হয়েছে। সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানানো হলো।’

পোস্টের শেষে তিনি ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে লেখেন, তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম। ঈদ মোবারক।

মন্তব্য

ফেসবুকে ভাইরাল ঘিবলি স্টাইল, কী কেন কিভাবে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ফেসবুকে ভাইরাল ঘিবলি স্টাইল, কী কেন কিভাবে
ছবি : চ্যাটজিপিটি

গোটা বিশ্বে এখন ঘিবলি ট্রেন্ড ভাইরাল। নিজেদের ছবি ঘিবলি স্টুডিওর মতো বানিয়ে অনেকেই পোস্ট করছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। কিন্তু কিভাবে বানাবেন ঘিবলি স্টাইল ছবি? কোন কোন অ্যাপ দিয়ে এটি বানানো সম্ভব? চলুন, জেনে নেওয়া যাক।

ঘিবলি ট্রেন্ডের ছবি বানাতে সবচেয়ে বিখ্যাত প্ল্যাটফরম এখন চ্যাটজিপিটি।

চ্যাটজিপিটিতে নিজের ছবি আপলোড করে লিখতে হবে ‘ট্রান্সফরম ইট ইনটু ঘিবলি স্টাইল’। এতেই আপনার ছবিটি ঘিবলি স্টাইলের ছবির মতো দেখতে হয়ে যাবে।

চ্যাটজিপিটি ছাড়াও রয়েছে গ্রোক এআই অ্যাপ। একইভাবে এই সাইট খুলে নিজের ছবি আপলোড করতে হয়।

লিখতে হবে ওপরের একই কমান্ড। কিছুক্ষণের মধ্যেই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অ্যাপটি আপনার ছবি পাল্টে দেবে ঘিবলিতে।

হাগিং ফেইস (Hugging face) অ্যাপ ব্যবহার করে ঘিবলি ইমেজ বানাতে পারেন। এই অ্যাপটি অন্যান্য অ্যাপের মতোই বিনা মূল্যে পাওয়া যায় অনলাইনে।

সাইটে গিয়েও নিজের ছবি দিয়ে বানাতে পারেন ঘিবলি পিক।

ইনস. মাইন্ড (ins.Mind) একটি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সাইট। এই সাইটে গিয়েও একইভাবে ঘিবলি পিক তৈরি করা যায়। এর জন্য ওপরের ওই একই কমান্ড দিতে হবে। এ ছাড়া আরো বেশ কিছু কমান্ড দিতে পারেন।

লিওনার্দো.এআই (Leonardo.ai) অ্যাপ দিয়েও বানিয়ে ফেলতে পারেন আপনার ঘিবলি স্টাইল ইমেজ‌। এই ইমেজ তৈরি করতেও ওই একই কমান্ড ব্যবহার করতে পারেন।

মিডজার্নি অ্যাপও চ্যাটজিপিটি ও গ্রোক এআইয়ের মতোই অ্যাপ। একই কমান্ডে কাজ করে। ছবি তৈরি হয়ে যাবে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই।

Getimg.ai অ্যাপ দিয়েই বানিয়ে নিতে পারেন আপনার ঘিবলি ইমেজ। এখানেও টেক্সট থেকে ইমেজ করা যায়। অর্থাৎ, যেমন বলবেন তেমনটাই হবে।

Stable Diffusion ঘিবলি ইমেজ তৈরির আরেকটি অ্যাপ। এই অ্যাপের সাহায্যেও একইভাবে ঘিবলি ইমেজ তৈরি করে নিতে পারেন।

ঘিবলি ইমেজ তৈরির জন্য বেশ কয়েকটি কমান্ড দেওয়া যেতে পারে। যে কোনো একটি কমান্ড দিয়ে বানিয়ে নিতে পারেন নিজের ঘিবলি স্টাইল ছবি। ওপরের কমান্ড ছাড়াও ‘শো মি ইন স্টুডিও ঘিবলি স্টাইল’, ‘ক্যান ইউ ঘিবলাইজ মাই ফটো’, ‘হোয়াট উড আই লুক লাইক অ্যাজ আ ঘিবলি ক্যারেক্টার’?

মন্তব্য

মাহফুজ আলমের বাবার ওপর হামলাকারীরা ছাত্রদলের নন : নাছির

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
মাহফুজ আলমের বাবার ওপর হামলাকারীরা ছাত্রদলের নন : নাছির
ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির। ফাইল ছবি

লক্ষীপুরের রামগঞ্জে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের বাবার ওপর হামলাকারীরা ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নন বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির।

সোমবার (৩১ মার্চ) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া পোস্টে এ তথ্য জানান ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক।

নাছির উদ্দীন নাছির লিখেছেন, ‘ঘটনার সূত্রপাত লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি মেহেদী হাসান মঞ্জুকে কেন্দ্র করে। মেহেদী হাসান মঞ্জু ছাত্রলীগের চিহ্নিত ক্যাডার হিসেবে পরিচিত।

সে বিভিন্ন সময়ে বিএনপি এবং ছাত্রদলের ওপর হামলা ও নির্যাতনের নেতৃত্বে ছিল। সর্বশেষ জুলাই আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের সময়ে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় হামলা এবং আন্দোলনকারীদের লক্ষ্মীপুর সদরে প্রবেশে বাধা দিতে ফেসবুকে ঘোষণা দিয়ে পদ্মা বাজার থেকে পানপাড়া বাজার পর্যন্ত এলাকায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মহড়া দেওয়ায় এলাকাবাসী তার ওপর মারাত্মক ক্ষুব্ধ ছিল। গত অক্টোবর মাসে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, রামগঞ্জ, লক্ষ্মীপুরে করা মামলায় উক্ত মঞ্জু ৪৩ নম্বর আসামি। মামলাটি তদন্তাধীন।

তিনি লিখেছেন, ‘গতকাল উক্ত মঞ্জু তার সহযোগী ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের সাথে তার বাড়ি ইছাপুর ইউনিয়নের মোল্লা বাড়িতে এলে স্থানীয় জনগণ এবং বিএনপির কর্মীরা ক্ষুব্ধ হয়ে মঞ্জুকে ঘেরাও করে পুলিশের হাতে তুলে দিতে চায়। কিন্তু এ সময় উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের বাবা আজিজুর রহমান বাচ্চু মোল্লা এসে মেহেদী হাসান মঞ্জুকে সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন।’

তিনি আরো লিখেছেন, ‘উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের বাড়ি এবং মেহেদী হাসান মঞ্জুর (ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী) বাড়ি একই বাড়ি। এলাকায় তারা চাচাতো ভাই হিসেবে পরিচিত।

উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের বাবা আজিজুর রহমান বাচ্চু মোল্লা ৪ নম্বর ইছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এবং রামগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্য। তার বাড়ির ছেলে মঞ্জুকে ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নিজে তার বিষয়ে দায়িত্ব নেওয়ার কথা বললে স্থানীয় বিক্ষুব্ধ লোকজনের সাথে ছাত্রলীগ, মোল্লা পরিবার ও মঞ্জুর সহযোগীদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ সময়ে জনাব আজিজুর রহমান বাচ্চু মোল্লা আহত হন।’

ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক লিখেছেন, ‘বিএনপি নেতা আজিজুর রহমান বাচ্চু মোল্লা আহত হওয়ার বিষয়টি অনাকাঙ্ক্ষিত। আমরা তার প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করছি।

কিন্তু এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে কিছু মিডিয়া এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছাত্রদলকে জড়িয়ে উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচার অনাকাঙ্ক্ষিত। একটি স্থানীয় বিরোধকে ভুলভাবে উপস্থাপন করে ছাত্রদলকে হেয় প্রতিপন্ন করা হচ্ছে। ওই ঘটনার সঙ্গে ছাত্রদলের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।’

মিডিয়াকর্মী এবং প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক সংগঠনগুলোকে দায়িত্বশীল আচরণ এবং বস্তুনিষ্ঠ তথ্য উপস্থাপনের অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ