<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">কানাডাকে আবারও যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য বানানোর প্রস্তাব দিয়েছেন নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি দাবি করেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হতে চায় কানাডার অনেক মানুষ। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো পদত্যাগের ঘোষণা দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর ট্রাম্প এই প্রস্তাব দেন।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ক্রমেই জনপ্রিয়তা কমতে থাকায় নিজ দল ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টির চাপের মুখে গত সোমবার পদত্যাগের ঘোষণা দিতে বাধ্য হন ৫৩ বছর বয়সী ট্রুডো। চলতি বছর কানাডায় জাতীয় নির্বাচন হওয়ার কথা। ট্রুডো বলেছেন, তাঁর দল নতুন নেতা বেছে না নেওয়া পর্যন্ত তিনি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করবেন।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এদিকে ট্রুডোর সঙ্গে কখনোই ভালো সম্পর্ক ছিল না ৭৮ বছর বয়সী ট্রাম্পের। গত ৫ নভেম্বর মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ের পর ফ্লোরিডার পামবিচে ট্রাম্পের বাসভবন মার-আ-লাগোয় তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ট্রুডো। এর পর থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য বানানোর প্রস্তাব দিয়ে আসছেন ট্রাম্প।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সর্বশেষ গত সোমবার নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প লিখেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">কানাডার অনেক মানুষ যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য হওয়ার বিষয়টি পছন্দ করেন। কানাডাকে টিকিয়ে রাখতে যে বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি এবং ভর্তুকি দিতে হয়, তার চাপ আর বইতে পারবে না যুক্তরাষ্ট্র। জাস্টিন ট্রুডো এটা জানতেন এবং এ কারণে পদত্যাগ করেছেন।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ট্রাম্প আরো লিখেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">কানাডা যদি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একীভূত হয়; তাহলে সেখানে কোনো শুল্ক থাকবে না, কর অনেক কমে যাবে এবং রুশ ও চীনা জাহাজের হুমকি থেকে পুরোপুরি সুরক্ষিত থাকবে।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> সূত্র : এনডিটিভি</span></span></span></span></span></p>