<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">সময় তখন দুপুর ২টা। গত শনিবার রাজধানীর গুলিস্তানে আহাদ পুলিশ বক্সের পাশের সিগন্যালে ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্ব পালন করছিলেন একজন কনস্টেবল। দেখা গেছে, ট্রাফিক পুলিশ হাত ওঠালেও বাসচালকরা গাড়ি না থামিয়ে সামনে এগিয়ে যাচ্ছেন। এতে অন্যদিক থেকে আসা গাড়িগুলো আটকে পড়ছে। ফলে কিছুক্ষণের মধ্যে তৈরি হয়ে যায় বিশৃঙ্খল এক পরিস্থিতি। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><img alt="এখনো বেহাল রাজধানীর ট্রাফিকব্যবস্থা" height="476" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/share/photo/shares/1.Print/2024/11. january/15-01-2025/99999.jpg" style="float:left" width="345" />গুলিস্তানের বিশৃঙ্খল একই পরিস্থিতি দেখা গেছে রাজধানীর অসংখ্য ট্রাফিক সিগন্যাল মোড়ে। গাড়িচালকরা ট্রাফিক পুলিশের নির্দেশনা মানতে চাইছেন না। উল্টো পথে চলতে দেখা গেছে মোটরসাইকেলসহ ব্যক্তিগত কার। আবার কোনো কোনো এলাকায় পুলিশের বাধা এড়িয়ে ব্যাটারিচালিত রিকশা প্রধান সড়কে ঢুকে সৃষ্টি করছে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি। দিনশেষে সন্ধ্যার পর এই চিত্র আরো ভয়াবহ আকার ধারণ করে। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">পুলিশ সূত্র জানায়, বর্তমানে রাজধানীর ৩৩৯টি পয়েন্টে কর্মকর্তাসহ চার হাজার ১০০ জন ট্রাফিক পুলিশ কাজ করছেন। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানীর সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে ট্রাফিক পুলিশের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরাও দায়িত্ব পালন করছেন। আগের মতো সার্জেন্টরাও যেখানে-সেখানে গাড়ি থামাচ্ছেন না। এভাবে নতুন নতুন উদ্যোগ নেওয়ার পরও রাজধানীর ট্রাফিকব্যবস্থায় বিশৃঙ্খলা কমছে না। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">ট্রাফিকব্যবস্থার এমন বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের পর পুলিশের ভেঙে পড়া মনোবল এখনো ফেরেনি। কোথাও কোথাও এখনো আক্রান্ত হচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ। এ ছাড়া ৫ আগস্টের আগে রাজধানীতে দায়িত্ব পালনকারী ৮০ ভাগ ট্রাফিক সদস্যকে রাজধানীর বাইরে বদলি করে বিভিন্ন জেলা থেকে নিয়ে আসা হয়েছে নতুন সদস্যদের। এঁদের অনেকে আগে থানা পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করতেন। ফলে রাজধানীতে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নতুন এই ট্রাফিক সদস্যদের বেগ পেতে হচ্ছে। এ ছাড়া বিভিন্ন সড়কে নিয়ম ভঙ্গ করে বাস, প্রাইভেটকারসহ নানা ধরনের যানবাহন পার্ক করে রাখায় যানজট বাড়ছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ভাঙা রাস্তা। আবার রাজধানীর কমিউনিটি সেন্টারগুলোর সামনের সড়কে বিয়ের অনুষ্ঠানে আসা লোকজনের গাড়ি পার্ক করে রাখা হয়। আর সন্ধ্যার পর রাজধানীর সড়কগুলোয় পর্যাপ্ত ট্রাফিক পুলিশ না থাকায় চালকদের স্বেচ্চাচারিতায় অসহনীয় যানজট সৃষ্টি হয়। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">দেখা গেছে, বেশ কিছুদিন ধরে বঙ্গভবনের পাশের সড়ক দখল করে জৈনপুর এক্সপ্রেস, গাউছিয়া এক্সপ্রেসসহ বেশ কিছু কম্পানির বাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। ৫ আগস্টের আগে ওই এলাকায় এ ধরনের কোনো বাস পার্ক করে রাখা হতো না। বড় বড় বাস পার্ক করে রাখায় যাত্রাবাড়ী, সায়েদাবাদের দিক থেকে আসা যানবাহন ওইখানে এসে আটকা পড়ছে। ফলে সেখানকার চারপাশে ছড়িয়ে পড়ছে তীব্র যানজট। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">জানতে চাইলে পুলিশের একজন কর্মকর্তা কালের কণ্ঠকে জানান, প্রতিটি বাসের বিরুদ্ধে অন্তত আট থেকে ১০টি করে মামলা দেওয়া আছে। জরিমানার টাকা দিয়েও তারা সেখানেই বাস পার্ক করছে। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">নূর হোসেন নামের একজন বাসচালক কালের কণ্ঠকে জানান, গুলিস্তানে গাড়ি রাখার জায়গা না থাকায় তাঁরা এখানে বাস পার্ক করতে বাধ্য হচ্ছেন। ৫ আগস্টের আগে এই গাড়িগুলো কোথায় পার্ক করা হতো, জানতে চাইলে তিনি কোনো উত্তর দেননি। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">সম্প্রতি গুলিস্তানে দায়িত্ব পালনকারী এক ট্রাফিক কনস্টেবলের কাছে গিয়ে সোলাইমান নামের এক যুবক জানতে চান নাজিরাবাজার কোনদিকে। কনস্টেবল জবাব দেন, তিনি চেনেন না। পরে ওই কনস্টেবলের সঙ্গে কথা হলে কালের কণ্ঠকে তিনি জানান, আগে কখনো তিনি ঢাকায় দায়িত্ব পালন করেননি। দুই মাস হলো চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় আনা হয়েছে তাঁকে। ঢাকায় এসে ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্ব পালন করলেও এখনো তিনি ঢাকার পথঘাট চেনেন না। আর তিনি চট্টগ্রামে থানায় চাকরি করতেন। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">সোলাইমান বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">ছোটবেলায় শিখেছি কোনো রাস্তা না চিনলে ট্রাফিক পুলিশের কাছ থেকে জেনে নিতে। তাই জানতে চেয়েছিলাম। কিন্তু তিনি চেনেন না বলে জানানোয় হতাশ হয়েছি।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span> </span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">শ্যামপুর থেকে মোটরসাইকেলে মতিঝিল গিয়ে অফিস করেন রহমত উল্লাহ। কালের কণ্ঠকে তিনি বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">বাসা থেকে রাস্তায় নামলেই শুরু হয় ভোগান্তি। পোস্তগোলা পার হলেই প্রতিদিন আটকা পড়তে হয় যানজটে। পদ্মা সেতুর জন্য যাত্রাবাড়ী থেকে মাওয়ার দিকে বিশাল রাস্তা করা হলেও সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। দক্ষিণাঞ্চলের সব গাড়ি পদ্মা সেতু দিয়ে দ্রুত পোস্তগোলা পর্যন্ত চলে আসে। কিন্তু এরপর তৈরি হয় গাড়ির তীব্র চাপ। রাস্তা প্রশস্ত না হওয়ায় দোলাইরপাড় গোল চক্করে আটকা পড়ে সব গাড়ি।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span> </span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">তিনি আরো বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">দক্ষিণাঞ্চল থেকে ছেড়ে আসা শত শত বাস কোথায় পার্ক করা হবে তার কোনো পরিকল্পনা না করেই পদ্মা সেতু খুলে দেওয়া হয়েছে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর থেকে আমরা এই এলাকার বাসিন্দারা প্রতিনিয়ত তীব্র যানজটে নাকাল হচ্ছি। দক্ষিণাঞ্চলের বাসগুলো রাস্তার ওপর যত্রতত্র পার্ক করে রাখায় যাত্রাবাড়ী, সায়েদাবাদ, দোলাইরপাড়, গোলাপবাগ থেকে শুরু করে কমলাপুর পর্যন্ত তীব্র যানজট লেগে থাকছে।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span> </span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">অন্যদিকে রাজধানীর ট্রাফিক বিভাগের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে রাজধানীতে নতুন করে যুক্ত হয়েছে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের দাবিদাওয়া নিয়ে সড়ক দখল করে বিক্ষোভ-মিছিলের হিড়িক। এ ছাড়া যেখানে খুশি সেখান থেকে যাত্রী ওঠানামার প্রবণতাও কমেনি। আবার চালকরা যাত্রী তোলার নামে সড়কে আড়াআড়ি করে বাস থামানোয় অন্য বাস আর সামনে যেতে পারে না। এতেও সৃষ্টি হয় যানজট। ফলে রাজধানীতে প্রতিদিন সাধারণ মানুষের নষ্ট হচ্ছে হাজার হাজার কর্মঘণ্টা।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">রাজধানীতে যানজট সৃষ্টির নতুন সংযোজন ব্যাটারিচালিত রিকশা। এই বাহনের জন্য কোনো নীতিমালা না থাকায় চালকরা জীবনের প্রবল ঝুঁকি নিয়ে ইচ্ছামতো বাহনটি চালাচ্ছেন। সড়কে যেদিকে খুশি ঢুকে পড়ছেন তাঁরা। ফলে তৈরি হচ্ছে যানজট। তবে এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে চেষ্টা করছে পুলিশ।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">বাড্ডা এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চালান জসিম উদ্দিন। কথা হলে কালের কণ্ঠকে তিনি বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">পুলিশ ব্যাটারিচালিত রিকশাকে প্রধান সড়কে উঠতে দিচ্ছে না। ফলে অলিগলিতে চালাতে হয়। তবে আগে পুলিশকে চাঁদা দিতে অইতো, অহন দেওন লাগে না। তয় বড় রোডে গেলে রিকশা আটকায়া রাখে।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span> </span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">থানা পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করা পুলিশ সদস্যরা বর্তমানে রাজধানীর সড়কে ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্ব পালন করছেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) খোন্দকার নজমুল হাসান কালের কণ্ঠকে বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">পুলিশকে সব ধরনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। ট্রাফিক সামলানো এমন কোনো কঠিন কাজ নয় যে এ জন্য স্পেশাল ট্রেনিং দিতে হবে।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span>  </span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">তিনি বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">আমরা লক্ষ করি শুধু যে বাস ও ট্রাক চালকরা আইন মানে না, তা নয় অনেক শিক্ষিত লোকও পাওয়া যায় যারা আইন মানে না। প্রাইভেট কার, মোটরসাইকেল উল্টো দিকে চালিয়ে যায় কেউ কেউ। তাদের মধ্যে পুলিশ, সাংবাদিকও আছে। বিশৃঙ্খলা এড়াতে আইন মানার সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span> </span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">নজমুল হাসান বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">ধীরে ধীরে ট্রাফিক পুলিশের মনোবল ফিরছে। কিন্তু এখনো কোনো কোনো স্থানে ট্রাফিক পুলিশ মারধরের শিকার হচ্ছে।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span> </span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">ছুটির দিনে যানজট প্রসঙ্গে পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">ছুটির দিনে কমিউনিটি সেন্টারগুলোতে প্রচুর অনুষ্ঠান থাকে। অথচ এসব কমিউনিটি সেন্টারের সামনে গাড়ি পার্ক করার স্থান নেই। ফলে সামনের সড়কে গাড়ি পার্ক করায় যানজট লেগে যায়। এ ছাড়া রাস্তা ভাঙা, খানাখন্দে ভরা। এসব কারণেও যানজট কমানো যাচ্ছে না। এসব বিশৃঙ্খলা রোধে পুলিশকে সাধারণ মানুষের সহযোগিতা করতে হবে। তা না হলে কোনো কাজ হবে না।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">’</span></span></span> </span></span></p> <p> </p>