<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">দেশের মাদরাসা অঙ্গনের ২০৬ জন পিএইচডি এবং এমফিল ডিগ্রিধারী শিক্ষককে সম্মাননা জানিয়েছে বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর মহাখালীতে গাউসুল আজম কমপ্লেক্সে তাদের এই সংবর্ধনা দেওয়া হয়। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি এ এম এম বাহাউদ্দীনের সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শামছুল আলম। তিনি বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ইউরোপ-আমেরিকা বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে, এর অন্যতম কারণ গবেষণা। প্রতিবছর যে নোবেল দেওয়া হয় তা উন্নত বিশ্বের লোকরা পান। কারণ তারা প্রতিনিয়ত গবেষণা করছেন। শুধু ইনক্রিমেন্ট পাওয়ার জন্য বা মাহফিলে বক্তব্য দিতে গিয়ে নামের আগে ডক্টরেট বসানোর জন্য যাতে ডিগ্রি অর্জন না হয়। গবেষণা এমন বিষয়ে করেন যা উম্মার জন্য, দ্বিনের জন্য কাজে লাগবে।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আমরা যে সমাজ চাই, যারা পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন তাদের অবশ্যই বর্তমান জেনারেশনকে বুঝতে হবে। মাদরাসার নিজস্ব ছাত্রছাত্রীদের ওপরে গবেষণা করতে হবে। আগামী দিনের সমাজের রূপরেখা কী হবে, সেটা আপনারা তৈরি করেন। মাদরাসার নিজস্ব ছাত্রছাত্রীদের ওপর গবেষণা করতে হবে।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"> </p>