<p>গুলি করে বিএনপির কর্মী মকবুল হোসেনকে হত্যার অভিযোগে পল্টন মডেল থানার মামলায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্যাহর জামিন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। </p> <p>মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেনের আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। </p> <p>এদিন কাজী জাফর উল্যাহর পক্ষে তার আইনজীবী জামিন চেয়ে শুনানি করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করেন। এর আগে গত ১৯ সেপ্টেম্বর কাজী জাফর উল্যাহকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর থেকে তিনি কারাগারে আটক রয়েছেন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="লক্ষ্মীপুর পাসপোর্ট কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, যা পাওয়া গেল" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2025/01/07/1736243613-5b712f3011bf877e0a12a844a1dd0b4d.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>লক্ষ্মীপুর পাসপোর্ট কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, যা পাওয়া গেল</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2025/01/07/1466045" target="_blank"> </a></div> </div> <p>মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের ১০ ডিসেম্বর একদফা দাবি আদায়ের কর্মসূচি ঘোষণা করে বিএনপি। এর আগে ৭ ডিসেম্বর ডিবি পুলিশের হারুন অর রশীদ, মেহেদী হাসান ও বিপ্লব কুমার বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়ে অভিযান চালায়। কার্যালয়ে ভাঙচুর চালায়। কার্যালয়ের পাশে থাকা হাজার হাজার নেতাকর্মীর ওপর হামলা চালায়। এতে মকবুল হোসেন নামে এক কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। এ ঘটনায় গত ৩০ সেপ্টেম্বর মাহফুজুর রহমান বাদী হয়ে শেখ হাসিনাসহ ২৫৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।</p>